An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

জড়ায়ে আছে বাধা, ছাড়ায়ে যেতে চাই

IMG-20200301-WA0062
Dr. Anirban Jana

Dr. Anirban Jana

Surgeon
My Other Posts
  • March 10, 2020
  • 8:44 am
  • 15 Comments

“খুব খারাপ অবস্থা,’জিসিএস’ সাত-আটের বেশি হবেনা” – আতঙ্কগ্রস্ত গলায় রঞ্জন জানায়। শোল্ডার জয়েন্টটাও ডিসলোকেটেড হয়ে রয়েছে। তীব্র মদের গন্ধ। রাতদুপুরে আমাদের মেডিকেল সেন্টারের কাছে উপুড় হয়ে পড়েছিল। মনে হয় পাহাড়ের ওপর থেকে পড়ে গেছে। লোকটাকে আমাদের সুইপার ভাই চ্যাং-দোলা করে মেডিকেল সেন্টারে নিয়ে এসেছে। রাত দু’টো বাজে। মাতালদের স্বর্গ থেকে খসে পড়ার আইডিয়াল সময়। সব থেকে ভয়ংকর ব্যাপার আমাদের ইন্টারকমটা কয়েকদিন হ’ল দেহ রেখেছে। অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। ফলে কোনোমতে ঠেকনা দিয়ে যে লোকটাকে শিলিগুড়ি পাঠাবো তার উপায় নেই। রঞ্জন বেশ কড়া গলায় সুইপারকে বকাঝকা করছিল। আপদটাকে তুলে এনে কেন আমাদের বিপদে ফেলা! সুইপারভাইও গলা পর্যন্ত গিলে আছে। তাকে যে অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভারকে বাড়ি থেকে ডাকতে পাঠাবো তার উপায় নেই। ভুল করে অন্য কারোর বাড়িতে ঢুকে পড়লেই তো চিত্তির – এইরাতে ভূত আর চোরছ্যাঁচড় ছাড়া অন্যকিছু লোকে ভাববেই না। লোকের মার খেয়ে ইঞ্জিওরড্ হয়ে আমাদের কাজ বাড়াবে। “ছেড়ে দে রঞ্জন, বরং এই মালখোরটাকে সামলাই।” – আমার নতুন আসা কলিগকে জানাই। দুজন মিলে টেনেটুনে শোল্ডার ডিসলোকেশনটাকে ঠিক করার সাথেসাথে লোকটার খিঁচুনি শুরু। খিঁচুনি থামার পরে হড়হড় করে বমি। বমি, রক্তের মাঝে দাঁড়িয়ে রঞ্জন মহাপুরুষদের মতো ঘোষণা করে – “তুমি লিখে নাও অনিদা, ও আর ঘন্টাখানেকের বেশি বাঁচবে না। ওর বিশ্রীরকম হেড ইঞ্জুরি আছে। কাল সকাল থেকে পুলিশি ঝামেলা শুরু হয়ে যাবে।”

রঞ্জন আমার কলেজের জুনিয়র। নতুন একজন জলঢাকায় পোস্টিং পাচ্ছে জেনে একটু ভয়ে ছিলাম। মিসেসকে আগের কলিগের সাথে সুমধুর সম্পর্কের কথা বলেছিলাম। সেও বেশ আতঙ্কে ছিল। কি জানি বাবা, কেমন হবেন ভদ্রলোক? যেদিন জয়েন করবে সেদিন জানলাম নতুন ডাক্তারের নাম রঞ্জন। এই রঞ্জনই যে কলেজের রঞ্জন হবে এতোটা আশা করিনি। ও গাড়ি থেকে নামতেই আনন্দে লাফিয়ে উঠেছিলাম। ওর অতোটা উচ্ছ্বাস নেই দেখে বললাম “কিরে, তুই মনে হচ্ছে আমাকে দেখে খুশি হোসনি?”

“খুশি হওয়ার কি আছে, আমি তো জানি তুমি এখানে আছো।” – রঞ্জনের সোজাসাপটা জবাব।

ওকে নিয়ে বাংলোয় এলাম। আমাকে এড়িয়ে চললেও দেখলাম কিছুক্ষণের মধ্যে ওর বৌদির সাথে বেশ জমিয়ে নিয়েছে। ফ্রেশট্রেশ হয়ে বারান্দায় বসে দিব্যি দুজনে মিলে চা খেতেখেতে গল্প করছে। আমি ওর থাকা আর খাওয়ার ব্যবস্থা করতে ইন্সপেকশন বাংলোতে গিয়েছিলাম। আমাকে ফিরতে দেখে দুজনেরই মুচকি হাসি। “অনির্বাণদার কোনো কথা পুরোপুরি বিশ্বাস কোরো না বৌদি, ডাক্তারিতে চান্স না পেলে লোকটা গল্প লিখে পেট চালাতো নির্ঘাত।” আমাকে এড়িয়ে চলার কারণ কিছুটা আন্দাজ করতে পারলাম।

তখন আমার থার্ড ইয়ার বোধহয়। কলেজ রাজনীতির প্রথম পাঠ পড়া হয়ে গেছে। শৌভিকের কড়া নির্দেশ ফার্স্ট ইয়ারের ছেলেদের সাথে লিয়াজঁ রাখতে হবে। নর্থবেঙ্গল থেকে একটা সহজসরল মিষ্টি দেখতে ছেলে এসেছে। মাজা রঙ, লম্বা বেশ – নাম রঞ্জন। শৌভিক আমাকে তার সাথে ভিড়িয়ে দিলো। মেন হোস্টেলের পাল ব্লকের একটা ঝুলন্ত ওয়ান-থার্ড ছাদ আছে। ফার্স্টইয়ারের ছেলেদের ওখানেই মুখাগ্নি হয়। অনভ্যস্ত হাতে সিগারেট ধরিয়ে রঞ্জন আমাকে চুপিচুপি জিজ্ঞেস করে যে, কোন কোন দাদা ভালো আর কার কার কাছ থেকে র‍্যাগিং-এর ভয় আছে। আমি সবার সম্বন্ধে টুকটাক খবর দিচ্ছিলাম।

“ভাইপোদা নাকি খুব পড়াশোনায় সাহায্য করে। ভাইপোদা কোন ফ্লোরে থাকে বলতো?” রঞ্জনের প্রশ্নে মাথায় দুষ্টু বুদ্ধি খেলে গেল।

বললাম “থার্ডফ্লোরের বত্রিশ নম্বর ঘরে ঢুকে যে লোকটার মাথায় দেখবি একটা মাত্র চুল আছে সেই ভাইপোদা।”

রঞ্জন আমার দিকে অবাক চোখে তাকিয়ে ঢোক গিলে বলে “মাত্র একটা চুল?”

“হ্যাঁ” – আমি বর্ণনা দিই – “একটা চুল যদি বাঁদিকে শুইয়ে রাখে তো বুঝতে হবে ডানদিকে সিঁথি, ডানদিকে শোয়ালে বাঁদিকে সিঁথি আর উল্টে রাখলে বুঝতে হবে ব্যাকব্রাশ করেছে। মাসে একদিন হোস্টেলের নাপিত একটা চিমটি দিয়ে চুলটাকে ধরে মাঝখান থেকে কুচ করে কেটে দিয়ে দশটাকা (তখন ওটাই চুল কাটার রেট ছিল) নিয়ে যায়। ভাইপোদা সেদিন ওই একটা চুলে শ্যাম্পু করে বিকেলবেলা শ্যামবাজারের পাঁচমাথার মোড়ে ঘুরতে যায়।”i

রঞ্জনের চোখদুটো রাজভোগ একেবারে। ওযে এতোটা সরল বুঝতে পারিনি। পরের দিন ভাইপোদার সাথে আলাপ হতে মুখ ফস্কে বলে ফেলেছিল “তোমার তো ভালোই চুল আছে, দাদা!” আসলে ভাইপোদার “স্মৃতিটুকু থাক” মার্কা টাক ছিল। একটা ফার্স্টইয়ারের ছেলে তার টাক দেখে “ভালোই চুল আছে ” বলায় বেশ রেগে গিয়েছিল ভাইপোদা।

“কিছুটা ট্যাক্সের অংশ ছেড়ে অনিদার কথা বিশ্বাস কোরো বৌদি।” আমিও আমার ছেলেমানুষির কথা মনে পড়ে ওদের হাহা হাসিতে যোগ দিয়েছিলাম।

রঞ্জন বেশিদিন থাকেনি। আমরা দুজনেই বুঝতে পারছিলাম পড়াশোনা ঠিকঠাক হচ্ছেনা। এভাবে চালালে পোস্টগ্র্যাজুয়েশনে চান্স পাওয়া যাবেনা। তার ওপর দুজনের চলতো রেষারেষি করে ডাক্তারি। আমি কি কি ভালো কেস পেলাম আর ও কটা দুর্দান্ত ডায়াগনোসিস করলো এই নিয়ে হিসেব চলতো। মাঝখান থেকে রেজিস্টার দেখাচ্ছে কদিনেই প্রায় পাঁচ-ছয়গুণ পেশেন্ট বেড়ে গেছে। বেশ মাস ছয়েক কেটে গেল। চিকিৎসার একটা নেশা আছে, সে একমাত্র চিকিৎসকরাই বোঝেন। ফলে সুযোগ থাকলে প্রাণ খুলে ডাক্তারি করা যায়।

সেই পাহাড় থেকে পড়ে যাওয়া পেশেন্টটাকে সেলাইটেলাই দিয়ে হেডইঞ্জুরির চিকিৎসা শুরু করে দিলাম। কিছু এমারজেন্সি মেডিসিন সবসময়ই মজুত থাকে। খুঁজে পেতে ম্যানিটল, ফেনিটয়েন পাওয়া গেলো। কলেজতুতো দুই ভাই মিলে হিসেব নিকেশ করে চিকিৎসা শুরু করে দিলাম। কিছুক্ষণ পর রঞ্জন বললো – “বৌদি একা আছে, তুমি চলে যাও।” আমার আবার রঞ্জনকে একা ফেলে যেতে ইচ্ছে করছিল না। শেষ পর্যন্ত দুজনেই চেয়ারে বসে বই পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।

পাহাড়ের ভোরের সুন্দর কম্বলমুড়ি দেওয়া সৌন্দর্য আছে। একটা হালকা আলস্য নিয়ে দিন জেগে ওঠে। সোনালি আলো পাহাড়ের গায়ে লেগে থাকা গাছের পাতা থেকে ঝরে ঝরে পড়ে। পাথুরে পথ যেন চোখে হাতচাপা দিয়ে পাশ ফেরে, অন্য বাঁক ঘুরে ছায়ার দিকে শুয়ে পড়ে। মেঘগুলো অনেক নিচে নেমে এসে ঝর্ণার কানে কানে কথা বলতে চায়। এরকম একটা ভোর এলো সেদিন।

সুইপারভাই আমাদের ঠেলা দিয়ে বলে “চিয়া পিনুস, সাহাব। ” দেখি ছেলেটা চার গ্লাস চা এনেছে। “চার গ্লাস কেনরে পাগল?” ইশারায় দেখায় আমাদের পেশেন্ট উঠে বসে দাঁতের অ্যাডভারটাইজমেন্ট করছে। আড়মোড়া ভাঙতে ভাঙতে রঞ্জন বলে “সেকি গো, তোমার তো কালই মরে যাবার কথা ছিল!”

স্বপ্নের মতো ছিল সেইসব দিন। রঞ্জন একদিন সন্ধেবেলায় গল্প করতে করতে জানালো যে আর চাকরি করবে না। চাকরি সামলে পড়া সম্ভব নয়। মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো। সে বছর পিজি এন্ট্রান্সে আমার কোনো র‍্যাঙ্কও হলনা। বুঝতে পারছিলাম যতটা মন দিয়ে পড়া উচিত ততটা ভালভাবে পড়া হচ্ছে না। রঞ্জনই ঠিক বলছে, দু নৌকায় পা দিয়ে চললে হবেনা। কিন্তু রঞ্জনের মতো আমার তো চাকরি ছাড়লে চলবে না! এদিকে পাহাড়ে আমার তিন বছর হয়ে গেছে। মন বলছে অন্তত কলকাতার কাছাকাছি কোথাও ট্রান্সফার হলে সবার সাথে যোগাযোগ রেখে পড়াশোনা করতে পারবো।

আমার বাংলোর পিছন দিয়ে জলঢাকা নদী পাথরের বাধা টপকাতে টপকাতে অবিরাম ভাবে লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে চলেছে। অনন্তকাল ধরে। আর আমি যেন হতাশার হাত ধরে অন্ধকার আবর্তে ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছি। “জড়ায়ে আছে বাধা, ছাড়ায়ে যেতে চাই…… “।

PrevPreviousউহান থেকে ফিরে, পর্ব ২
Nextহেমন্তNext

15 Responses

  1. দীপঙ্কর ঘোষ says:
    March 10, 2020 at 2:12 pm

    চমৎকার

    Reply
    1. ডাঃ অনির্বাণ জানা says:
      March 10, 2020 at 3:46 pm

      ধন্যবাদ 🥰🥰🥰

      Reply
  2. স্বাতী চক্রবর্ত্তী says:
    March 10, 2020 at 3:32 pm

    খুব ভালো হয়েছে গল্প, গল্প তো ঠিক বলা যায় না, এ গুলো তো আপনার জীবনের ঘটনা, জেনে ভালো লাগলো। আবার অপেক্ষায় থাকলাম ।

    Reply
    1. ডাঃ অনির্বাণ জানা says:
      March 10, 2020 at 3:48 pm

      তুমি বোধহয় আমার সব লেখা পড়েছো।💐💐💐

      Reply
  3. জয় মজুমদার says:
    March 10, 2020 at 3:36 pm

    ভালো লাগছে।

    Reply
    1. ডাঃ অনির্বাণ জানা says:
      March 10, 2020 at 5:42 pm

      ধন্যবাদ জয়। ❤

      Reply
  4. স্বাতী চক্রবর্ত্তী says:
    March 10, 2020 at 4:19 pm

    অবশ্যই পড়েছি,আগামী দিনেও সব গল্প পড়তে চাই ☺।

    Reply
    1. ডাঃ অনির্বাণ জানা says:
      March 10, 2020 at 5:44 pm

      💐💐💐

      Reply
  5. Sougata Kundu and Purba Kundu says:
    March 10, 2020 at 5:22 pm

    এ লেখাগুলোর একটাই দোষ,বড্ড তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায়… ☺

    Reply
    1. ডাঃ অনির্বাণ জানা says:
      March 10, 2020 at 5:43 pm

      ❤❤❤❤😊😊😊

      Reply
  6. manjusha maity says:
    March 10, 2020 at 8:49 pm

    Khub sundar

    Reply
    1. ডাঃ অনির্বাণ জানা says:
      March 11, 2020 at 1:00 am

      ধন্যবাদ ম্যাডাম। 😊😊😊

      Reply
  7. Sanjay Kumar dutta says:
    March 10, 2020 at 9:50 pm

    Just a blind fan-follower..
    God bless you..Dr Ani..
    We r really proud of u..
    Carry on..my Hero..
    Perhaps ,U r on the right track..
    Keep it up..
    So many thanx..

    Reply
    1. ডাঃ অনির্বাণ জানা says:
      March 11, 2020 at 1:01 am

      🥰🥰🥰

      Reply
  8. Riyanka Haque says:
    July 24, 2020 at 12:00 am

    আপনার জীবনের এই ঘটনা গুলো জানতে পেরে খুব ভালো লাগল। আরও জানতে চাই। মজার ছলে এত সুন্দর লেখেন আপনি ।আরও গল্পের অপেক্ষায় রইলাম 🙂

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

করোনা ক্লিনিকে ডা সায়ন্তন ব্যানার্জী ১

January 17, 2021 No Comments

দিনলিপিঃ খেলা শেষ?

January 17, 2021 No Comments

১৫ই জানুয়ারী, ২০২১ কাল ১৬ ই জানুয়ারী, শনিবার। সাড়ম্বরে ঠান্ডা ঘর থেকে বেরিয়ে আসতে চলেছে বহুচর্চিত ভ্যাক্সিনের দল। দেশ জুড়ে ড্রাই রান সম্পন্ন হয়ে এখন

মারীর দেশের শেষ যুদ্ধের দামামা

January 17, 2021 No Comments

১৫ই জানুয়ারী, ২০২১ দেশজুড়েই করোনা সংক্রমণের হার কমছে। নিউজ চ্যানেলগুলোতে ঘন্টায় ঘন্টায় কোভিড রোগীর সংখ্যার আপডেট দেওয়া বন্ধ হয়েছে। কিছুদিন আগেও চ্যানেলগুলো দেখলে মনে হ’ত

শীতকালে চামড়ার সমস্যার সমাধান

January 16, 2021 No Comments

ডা কৌশিক লাহিড়ীর ইউটিউব চ্যানেল থেকে তার অনুমতিক্রমে নেওয়া।

ভ্যাক্সিন, আতঙ্ক-মুক্তি(?) এবং ওষুধের রাজনীতি

January 16, 2021 3 Comments

১ জানুয়ারি, ২০২১, মানিকন্ট্রোল পত্রিকার একটি “সুসংবাদ” – “Drugmakers to hike prices for 2021 as pandemic, political pressure put revenues at risk”। অর্থ হল অতিমারির

সাম্প্রতিক পোস্ট

করোনা ক্লিনিকে ডা সায়ন্তন ব্যানার্জী ১

Dr. Sayantan Banerjee January 17, 2021

দিনলিপিঃ খেলা শেষ?

Dr. Parthapratim Gupta January 17, 2021

মারীর দেশের শেষ যুদ্ধের দামামা

Dr. Soumyakanti Panda January 17, 2021

শীতকালে চামড়ার সমস্যার সমাধান

Dr. Koushik Lahiri January 16, 2021

ভ্যাক্সিন, আতঙ্ক-মুক্তি(?) এবং ওষুধের রাজনীতি

Dr. Jayanta Bhattacharya January 16, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

290136
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।