তুমি কি কেবলই ছবি
কাল সকাল থেকেই একটা ছবি খুব ভাইরাল হয়ে সমাজ মাধ্যমে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। ছবিটা নাকি কুখ্যাত আর জি করের সেমিনার রুমের। সেখানে অস্পষ্ট ছবিতে মেলার হাট।
কাল সকাল থেকেই একটা ছবি খুব ভাইরাল হয়ে সমাজ মাধ্যমে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। ছবিটা নাকি কুখ্যাত আর জি করের সেমিনার রুমের। সেখানে অস্পষ্ট ছবিতে মেলার হাট।
নাম’টা প্রথম শুনেছিলাম বেশ কিছু বছর আগে। আমি তখন উলুবেড়িয়া ই এস আই এর ডেপুটি সুপার। খুব সম্ভবত উৎপলদা (উৎপল চ্যাটার্জী) শিয়ালদহ হাসপাতালের সুপার ফোন
ফিসফিস করে শ্যামল বললো, জানিস তো বিজয় বাবু (নাম পরিবর্তিত)-কে সিনেমা হলে দেখা গেছে। — বলিস কি রে। আমি তো হতবাক। বিবেকানন্দ স্কুলে আমরা তখন
গজেনদা চিরকুটটা নিয়ে এসেছিল। ক্লাসে তখন ইংরেজি পড়াচ্ছেন ঋষিবাবু। ছোটোখাটো চেহারার মানুষটির দৈহিক খর্বতা উসুল করে দিয়েছে তাঁর গলার আওয়াজ। ক্লাসরুমে পেছনের বেঞ্চের কাছে দাঁড়িয়ে
ক্লাস ফাইভ না সিক্স এখন আর মনে নেই, খুব সম্ভবত সিক্স। অলক বাবু স্যার বাংলা পড়াতে এসে মধুসূদন দত্তের চতুর্দশপদী কবিতার কথা বলছিলেন। কী বুঝেছিলাম
–ডাক্তারবাবু আমার কিন্তু দুটো প্রেসক্রিপশন লাগবে। এ রকম অদ্ভুত দাবি শুনে অনিমেষ চোখ তুলে তাকালো। ছেলেটি সাধারণ কিন্তু সপ্রতিভ। সুঠাম স্বাস্থ্য কিন্তু কোথায় একটা আকুলতা।
ভাষা দিবসে ভাসা। না কি ভেসে যাওয়া। ফেব্রুয়ারির একুশে এবার দ্বিতীয়বার সুবর্ণ বণিক সমাজ হলে। একগুচ্ছ চিকিৎসকের ও স্বাস্থ্যকর্মীর সমাবেশ। একটাই মিল– এরা নাকি মাঝেমধ্যেই
পার্ক হোটেলের গ্যালাক্সি। আজ সন্ধ্যায় তারায় তারায় খচিত।এA0কটু আগেই আমাদের সামনে দিয়েই ঢুকলেন টিচার অফ দি টিচার্স ডা বৈদ্যনাথ চক্রবর্তী,স্যরি বি এন সি। ISAR Bengal
*বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ : ইহা ভ্রমণ কাহিনী ভাবিয়া কেহ ভ্রম করিবেন না। দি দীঘা ———– ছেলের ক্লাস ফাইভ, মেয়ে নাইন। হিন্দি সিনেমার এফেক্ট কিনা জানি না,
নির্দিষ্ট জায়গায় দু-ফোঁটা ইউরিন ফেলে অরুণিমা তাকিয়ে আছে ছোট্ট কাঁচের ভিউ-এরিয়ায়। গুঁড়ি মেরে তরলটা এগিয়ে চলেছে। আবছা প্রথম দাগটা পেরিয়ে গেল। ঐ দাগ নিয়ে অরুণিমার
কলিং বেলের আওয়াজে দরজা খুলেই পরিচিত যুবকটিকে দেখতে পেলাম, হাতে কার্ড, “স্যার,সামনের রবিবার আমার ছেলের উপনয়ন আপনি অবশ্যই আসবেন। ঘটনাচক্রে এই ছেলেটিই বছর চোদ্দো আগে
— স্যার, আপনিও খুলুন আমিও খুলছি। চমকে উঠেছে অনিমেষ। চেম্বারে উল্টোদিকে বসা পেসেন্ট যে এমন একটা কথা বলবে অনিমেষ ভাবতেও পারেনি। অমন যে চিড়বিড়ে অ্যাসিস্টান্ট
কাল সকাল থেকেই একটা ছবি খুব ভাইরাল হয়ে সমাজ মাধ্যমে ঘুরে বেড়াচ্ছিল। ছবিটা নাকি কুখ্যাত আর জি করের সেমিনার রুমের। সেখানে অস্পষ্ট ছবিতে মেলার হাট।
নাম’টা প্রথম শুনেছিলাম বেশ কিছু বছর আগে। আমি তখন উলুবেড়িয়া ই এস আই এর ডেপুটি সুপার। খুব সম্ভবত উৎপলদা (উৎপল চ্যাটার্জী) শিয়ালদহ হাসপাতালের সুপার ফোন
ফিসফিস করে শ্যামল বললো, জানিস তো বিজয় বাবু (নাম পরিবর্তিত)-কে সিনেমা হলে দেখা গেছে। — বলিস কি রে। আমি তো হতবাক। বিবেকানন্দ স্কুলে আমরা তখন
গজেনদা চিরকুটটা নিয়ে এসেছিল। ক্লাসে তখন ইংরেজি পড়াচ্ছেন ঋষিবাবু। ছোটোখাটো চেহারার মানুষটির দৈহিক খর্বতা উসুল করে দিয়েছে তাঁর গলার আওয়াজ। ক্লাসরুমে পেছনের বেঞ্চের কাছে দাঁড়িয়ে
ক্লাস ফাইভ না সিক্স এখন আর মনে নেই, খুব সম্ভবত সিক্স। অলক বাবু স্যার বাংলা পড়াতে এসে মধুসূদন দত্তের চতুর্দশপদী কবিতার কথা বলছিলেন। কী বুঝেছিলাম
–ডাক্তারবাবু আমার কিন্তু দুটো প্রেসক্রিপশন লাগবে। এ রকম অদ্ভুত দাবি শুনে অনিমেষ চোখ তুলে তাকালো। ছেলেটি সাধারণ কিন্তু সপ্রতিভ। সুঠাম স্বাস্থ্য কিন্তু কোথায় একটা আকুলতা।
ভাষা দিবসে ভাসা। না কি ভেসে যাওয়া। ফেব্রুয়ারির একুশে এবার দ্বিতীয়বার সুবর্ণ বণিক সমাজ হলে। একগুচ্ছ চিকিৎসকের ও স্বাস্থ্যকর্মীর সমাবেশ। একটাই মিল– এরা নাকি মাঝেমধ্যেই
পার্ক হোটেলের গ্যালাক্সি। আজ সন্ধ্যায় তারায় তারায় খচিত।এA0কটু আগেই আমাদের সামনে দিয়েই ঢুকলেন টিচার অফ দি টিচার্স ডা বৈদ্যনাথ চক্রবর্তী,স্যরি বি এন সি। ISAR Bengal
*বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ : ইহা ভ্রমণ কাহিনী ভাবিয়া কেহ ভ্রম করিবেন না। দি দীঘা ———– ছেলের ক্লাস ফাইভ, মেয়ে নাইন। হিন্দি সিনেমার এফেক্ট কিনা জানি না,
নির্দিষ্ট জায়গায় দু-ফোঁটা ইউরিন ফেলে অরুণিমা তাকিয়ে আছে ছোট্ট কাঁচের ভিউ-এরিয়ায়। গুঁড়ি মেরে তরলটা এগিয়ে চলেছে। আবছা প্রথম দাগটা পেরিয়ে গেল। ঐ দাগ নিয়ে অরুণিমার
কলিং বেলের আওয়াজে দরজা খুলেই পরিচিত যুবকটিকে দেখতে পেলাম, হাতে কার্ড, “স্যার,সামনের রবিবার আমার ছেলের উপনয়ন আপনি অবশ্যই আসবেন। ঘটনাচক্রে এই ছেলেটিই বছর চোদ্দো আগে
— স্যার, আপনিও খুলুন আমিও খুলছি। চমকে উঠেছে অনিমেষ। চেম্বারে উল্টোদিকে বসা পেসেন্ট যে এমন একটা কথা বলবে অনিমেষ ভাবতেও পারেনি। অমন যে চিড়বিড়ে অ্যাসিস্টান্ট
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে