চোখ ঘোরাবেন না। নজর সরাবেন না।
৯ এর পর ১৪ পেরোলো। আরজি কর ভাঙচুর হলো। শুনলাম ‘নির্যাতিতার ফাঁসি চাই’। উসকানি আর পাল্টা উসকানি হলো। পাড়ায় পাড়ায় ধর্ষকদের আড়াল করতে চাওয়া দলের
৯ এর পর ১৪ পেরোলো। আরজি কর ভাঙচুর হলো। শুনলাম ‘নির্যাতিতার ফাঁসি চাই’। উসকানি আর পাল্টা উসকানি হলো। পাড়ায় পাড়ায় ধর্ষকদের আড়াল করতে চাওয়া দলের
“বিশ্বাস করুন স্যার, গিল্টি ফিলিং হয়।” নেশা এক অদ্ভুত জিনিস। নেশাকে বা নেশাখোরকে, গালিগালাজ দেয় সবাই। তারপর আবার নেশার কাছেই ফিরে যায়। নেশাতে যে মুক্তি,
চারদিকে এতো রিলেট। এতো রিলেট। এতো রিলেটেবল হবার কথা ছিল কি জীবনটা? রিলের পর রিল এসে শুধু বলে, জীবন এটাও হতে পারে, জীবন এটাও হতে
ডিমেনশিয়া। স্মৃতিভ্রংশ। এক অদ্ভুত রোগ, যার উত্তর বেশিরভাগটাই এখনো অজানা। রোগ ধরে ফেলা যায়, কিন্তু চিকিৎসা চলে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। এই রোগে এতো তাড়াতাড়ি চেনা মানুষ
ওষুধ দেওয়া খুব সোজা। সমস্যাটুকু শুনে, মনের দেরাজ হাতড়ে, খসখস করে কয়েকটা ওষুধ লিখে দেওয়া সত্যিই বেশ সহজ। রোগীর পর রোগী আসে, কারো ঘুম আসে
২২/১২/২০২২ জানিনা কী লিখবো। অনেককিছু লিখতে চেয়েও, অনেককিছু বলতে চেয়েও, আজ আর কথা সরছে না মুখে। বারবার মনে পড়ে যাচ্ছে ২০১৪,২০১৫,২০১৬.. মেডিক্যাল কলেজের পুরোনো ভোটগুলোর
মাঝবয়সী, ৪০-৪৫ বছরের মানুষ। কাজ করতে গেলে ভয়, বাইরে বেরোলে ভয়, বেশি মানুষ দেখলে ভয়, একা থাকলে ভয়। তার সঙ্গে জুড়ে আছে অনেকদিন ধরে চলতে
আমরা মনে করিয়ে দিতে পারি না, মনে করানোর সুযোগ দেওয়া হয় না যে রোগীর চিকিৎসার কিছুটা দায়িত্ব ডাক্তারের, কিছুটা রোগীর, আর বেশ কিছুটা সমাজের ও
নোটিশ পড়েছে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে। সন্ধান চাই নোটিশ। এই ওয়ান্টেড দুষ্কৃতীদের ধরে দিতে পারলেই মাথা পিছু লাখ টাকা পুরস্কার। মেডিক্যাল কলেজের ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে নয়া ত্রাস এখন
নীটের রেজাল্ট বেরিয়েছে। নীট ইউজি। একঝাঁক নতুন ছেলেমেয়ে আসবে কলেজে কলেজে ডাক্তারি পড়তে। চোখে তাদের স্বপ্ন, আশা, তারা ‘সেবা’ করতে চায়, মানুষকে ভালো রাখতে চায়।
আমরা যারা সরকারি হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তার, তাদের আরেক নাম রক্তচোষা ডাক্তার। ঠিক দাঁত দিয়ে না ফুটো করলেও, আমাদের সঙ্গে থাকে নিডল্ আর সিরিঞ্জ। হাতে বেশ
৯ এর পর ১৪ পেরোলো। আরজি কর ভাঙচুর হলো। শুনলাম ‘নির্যাতিতার ফাঁসি চাই’। উসকানি আর পাল্টা উসকানি হলো। পাড়ায় পাড়ায় ধর্ষকদের আড়াল করতে চাওয়া দলের
“বিশ্বাস করুন স্যার, গিল্টি ফিলিং হয়।” নেশা এক অদ্ভুত জিনিস। নেশাকে বা নেশাখোরকে, গালিগালাজ দেয় সবাই। তারপর আবার নেশার কাছেই ফিরে যায়। নেশাতে যে মুক্তি,
চারদিকে এতো রিলেট। এতো রিলেট। এতো রিলেটেবল হবার কথা ছিল কি জীবনটা? রিলের পর রিল এসে শুধু বলে, জীবন এটাও হতে পারে, জীবন এটাও হতে
ডিমেনশিয়া। স্মৃতিভ্রংশ। এক অদ্ভুত রোগ, যার উত্তর বেশিরভাগটাই এখনো অজানা। রোগ ধরে ফেলা যায়, কিন্তু চিকিৎসা চলে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। এই রোগে এতো তাড়াতাড়ি চেনা মানুষ
ওষুধ দেওয়া খুব সোজা। সমস্যাটুকু শুনে, মনের দেরাজ হাতড়ে, খসখস করে কয়েকটা ওষুধ লিখে দেওয়া সত্যিই বেশ সহজ। রোগীর পর রোগী আসে, কারো ঘুম আসে
২২/১২/২০২২ জানিনা কী লিখবো। অনেককিছু লিখতে চেয়েও, অনেককিছু বলতে চেয়েও, আজ আর কথা সরছে না মুখে। বারবার মনে পড়ে যাচ্ছে ২০১৪,২০১৫,২০১৬.. মেডিক্যাল কলেজের পুরোনো ভোটগুলোর
মাঝবয়সী, ৪০-৪৫ বছরের মানুষ। কাজ করতে গেলে ভয়, বাইরে বেরোলে ভয়, বেশি মানুষ দেখলে ভয়, একা থাকলে ভয়। তার সঙ্গে জুড়ে আছে অনেকদিন ধরে চলতে
আমরা মনে করিয়ে দিতে পারি না, মনে করানোর সুযোগ দেওয়া হয় না যে রোগীর চিকিৎসার কিছুটা দায়িত্ব ডাক্তারের, কিছুটা রোগীর, আর বেশ কিছুটা সমাজের ও
নোটিশ পড়েছে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে। সন্ধান চাই নোটিশ। এই ওয়ান্টেড দুষ্কৃতীদের ধরে দিতে পারলেই মাথা পিছু লাখ টাকা পুরস্কার। মেডিক্যাল কলেজের ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে নয়া ত্রাস এখন
নীটের রেজাল্ট বেরিয়েছে। নীট ইউজি। একঝাঁক নতুন ছেলেমেয়ে আসবে কলেজে কলেজে ডাক্তারি পড়তে। চোখে তাদের স্বপ্ন, আশা, তারা ‘সেবা’ করতে চায়, মানুষকে ভালো রাখতে চায়।
আমরা যারা সরকারি হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তার, তাদের আরেক নাম রক্তচোষা ডাক্তার। ঠিক দাঁত দিয়ে না ফুটো করলেও, আমাদের সঙ্গে থাকে নিডল্ আর সিরিঞ্জ। হাতে বেশ
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে