অনেক মানুষ, একলা মানুষ – শেষ পর্ব
I always like walking in the rain, so no one can see me crying. চার্লি চ্যাপলিনের কথাটুকু আমায় খুব ভাবায়। বা রবীন্দ্রনাথ। এতই আছে বাকি,
I always like walking in the rain, so no one can see me crying. চার্লি চ্যাপলিনের কথাটুকু আমায় খুব ভাবায়। বা রবীন্দ্রনাথ। এতই আছে বাকি,
“আমি তো নার্স। একেকজনের জীবনে নিভে আসা দীপ জ্বালানো আমার কাজ।” ১৯৫৯ সালে মুক্তি পাওয়া ‘দীপ জ্বেলে যাই’ সিনেমায় সিস্টার রাধা মিত্রের একটি অসামান্য ডায়লগ।
“পশ্যামি দেবাংস্তব দেব দেহে/ সর্বাংস্তথা ভূতবিশেষসংঘান্ / ব্রহ্মাণমীশং কমলাসনস্থম্/ ঋষীংস্চ সর্বানুরগাংস্চ দিব্যান্।” অর্জুনকে শ্রীকৃষ্ণ সবে তাঁর বিশ্বরূপ দেখিয়েছেন। নতজানু পার্থ স্বীকার করে নিচ্ছেন যে তাঁর
সে এক ভয়ংকর সময়। আমার নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা বেরিয়েছে। যে পুলিশ খবরটা নিয়ে এসেছে সে প্রহ্লাদ গ্রুপের লোক। মানে সব প্রফেশনেই তো দৈত্যকুল থাকে। আলাদা
কিছু কিছু মানুষ সারাজীবনের জন্য বুকের বাঁদিকে রয়ে যায়। শুভ্রদা সেরকম একজন মানুষ। আটষট্টি বছরের তরুণ তুর্কী। অ্যানাস্থেসিয়ায় স্পেশালাইজেশন করা। দারুণ হুল্লোড়ে, রসিক, পরোপকারী, সংগঠক,
আমি যে অঞ্চলে প্র্যাকটিস করি সেখানে দুইধরণের রোগী আসে। একদল শহুরে, সফিস্টিকেটেড রোগী। আর এক দল একেবারে মাটি থেকে উঠে আসা মানুষ। তারা অনেক সময়ই
জানি ব্যাপারটা খুব বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে। কারণ শ্লীল আর অশ্লীলের কাঁটাতারের বেড়াটা ভয়ংকর। কারো কাছে বেড়াটার কোনও অস্তিত্ব নেই। কিছু কিছু চ্যানেলে কমেডির নামে আদিরসাত্মক
ভদ্রমহিলা আমার চেম্বারে ঢুকেই প্রশ্ন করেছিলেন যে তাঁকে চিনতে পারছি কিনা। মুখের সঙ্গে নাম গুলিয়ে ফেলার একটা অদ্ভুত ক্ষমতা আছে আমার। অবশ্য শেকসপিয়ার সাহেব তো
সব হাসপাতালেরই কিছু পোষা পেশেন্ট থাকে। এরমধ্যে কিছু পাগল, কিছু পোড়া রোগী, শেষ অবস্থায় চলে আসা কয়েকজন আর হাড়ের ব্যামো নিয়ে শয্যাশায়ী কিছু মানুষ থাকবেই।
রবিন কুকের একটা উপন্যাস আছে। গডপ্লেয়ার নাম। গড প্লেয়ারের কেন্দ্রীয় চরিত্রে আছে এক কার্ডিয়াক সার্জন। নিজেকে সর্বশ্রেষ্ঠ প্রমাণ করতে সে সবকিছু করতে প্রস্তুত। এমনকি খুন
“এতই আছে বাকি, জমেছে এত ফাঁকি, / কত যে বিফলতা, কত যে ঢাকাঢাকি।” মানুষ কিছু স্মৃতি ভুলে যেতে চায়। একটা বড়ো ইরেজার দিয়ে মনে হয়
আজকে যে মানুষটাকে নিয়ে এই পর্ব লিখবো তাঁকে অনায়াসেই আমার ‘আমি’ তৈরি হওয়ার কারিগর বলা যায়। আমার ছেলেবেলায় সেইসময়ের আর পাঁচটা মধ্যবিত্ত বাঙালি ছাত্রের মতো
I always like walking in the rain, so no one can see me crying. চার্লি চ্যাপলিনের কথাটুকু আমায় খুব ভাবায়। বা রবীন্দ্রনাথ। এতই আছে বাকি,
“আমি তো নার্স। একেকজনের জীবনে নিভে আসা দীপ জ্বালানো আমার কাজ।” ১৯৫৯ সালে মুক্তি পাওয়া ‘দীপ জ্বেলে যাই’ সিনেমায় সিস্টার রাধা মিত্রের একটি অসামান্য ডায়লগ।
“পশ্যামি দেবাংস্তব দেব দেহে/ সর্বাংস্তথা ভূতবিশেষসংঘান্ / ব্রহ্মাণমীশং কমলাসনস্থম্/ ঋষীংস্চ সর্বানুরগাংস্চ দিব্যান্।” অর্জুনকে শ্রীকৃষ্ণ সবে তাঁর বিশ্বরূপ দেখিয়েছেন। নতজানু পার্থ স্বীকার করে নিচ্ছেন যে তাঁর
সে এক ভয়ংকর সময়। আমার নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা বেরিয়েছে। যে পুলিশ খবরটা নিয়ে এসেছে সে প্রহ্লাদ গ্রুপের লোক। মানে সব প্রফেশনেই তো দৈত্যকুল থাকে। আলাদা
কিছু কিছু মানুষ সারাজীবনের জন্য বুকের বাঁদিকে রয়ে যায়। শুভ্রদা সেরকম একজন মানুষ। আটষট্টি বছরের তরুণ তুর্কী। অ্যানাস্থেসিয়ায় স্পেশালাইজেশন করা। দারুণ হুল্লোড়ে, রসিক, পরোপকারী, সংগঠক,
আমি যে অঞ্চলে প্র্যাকটিস করি সেখানে দুইধরণের রোগী আসে। একদল শহুরে, সফিস্টিকেটেড রোগী। আর এক দল একেবারে মাটি থেকে উঠে আসা মানুষ। তারা অনেক সময়ই
জানি ব্যাপারটা খুব বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে। কারণ শ্লীল আর অশ্লীলের কাঁটাতারের বেড়াটা ভয়ংকর। কারো কাছে বেড়াটার কোনও অস্তিত্ব নেই। কিছু কিছু চ্যানেলে কমেডির নামে আদিরসাত্মক
ভদ্রমহিলা আমার চেম্বারে ঢুকেই প্রশ্ন করেছিলেন যে তাঁকে চিনতে পারছি কিনা। মুখের সঙ্গে নাম গুলিয়ে ফেলার একটা অদ্ভুত ক্ষমতা আছে আমার। অবশ্য শেকসপিয়ার সাহেব তো
সব হাসপাতালেরই কিছু পোষা পেশেন্ট থাকে। এরমধ্যে কিছু পাগল, কিছু পোড়া রোগী, শেষ অবস্থায় চলে আসা কয়েকজন আর হাড়ের ব্যামো নিয়ে শয্যাশায়ী কিছু মানুষ থাকবেই।
রবিন কুকের একটা উপন্যাস আছে। গডপ্লেয়ার নাম। গড প্লেয়ারের কেন্দ্রীয় চরিত্রে আছে এক কার্ডিয়াক সার্জন। নিজেকে সর্বশ্রেষ্ঠ প্রমাণ করতে সে সবকিছু করতে প্রস্তুত। এমনকি খুন
“এতই আছে বাকি, জমেছে এত ফাঁকি, / কত যে বিফলতা, কত যে ঢাকাঢাকি।” মানুষ কিছু স্মৃতি ভুলে যেতে চায়। একটা বড়ো ইরেজার দিয়ে মনে হয়
আজকে যে মানুষটাকে নিয়ে এই পর্ব লিখবো তাঁকে অনায়াসেই আমার ‘আমি’ তৈরি হওয়ার কারিগর বলা যায়। আমার ছেলেবেলায় সেইসময়ের আর পাঁচটা মধ্যবিত্ত বাঙালি ছাত্রের মতো
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে