করোনা পরাজিত হবে মানুষের বেঁচে থাকার আনন্দের কাছে।
ওটিটি প্লাটফর্মে শিরদাঁড়ায় শিহরণ জাগানো থ্রিলারের থেকেও গল্পটা ভয়ানক। এ যেন সারা বিশ্বব্যাপী ষড়যন্ত্রের নক্সা বিছানো রয়েছে। সন্দেহ হয়, আর হওয়াটাও অস্বাভাবিক কিছু নয়। একবার
ওটিটি প্লাটফর্মে শিরদাঁড়ায় শিহরণ জাগানো থ্রিলারের থেকেও গল্পটা ভয়ানক। এ যেন সারা বিশ্বব্যাপী ষড়যন্ত্রের নক্সা বিছানো রয়েছে। সন্দেহ হয়, আর হওয়াটাও অস্বাভাবিক কিছু নয়। একবার
সেপ্টেম্বর ১০, ২০২২ ব্লগ লেখার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। অথচ মনে হয় বেশ কিছু কথা না লিখে রাখলেই নয়। আর একজন সার্জনের প্রতিটি দিনেই তো একটা
অক্টোবর ৪, ২০২২ প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক বাঙালিরই একটা ছোটবেলার পুজোর স্মৃতি থাকে। পুজো বললেই কারো চোখে ভেসে ওঠে নতুন জামাকাপড় তো কারো কানে বেজে ওঠে মহালয়ার
সংবৎসরব্যতীতে তু পুনরাগমনায় চ। ফিরে আসার জন্যই চলে যাওয়া। এ যেন বুকে আশার প্রদীপ জ্বালিয়ে দিয়ে বিচ্ছেদ। এ যাওয়া ‘যাওয়া তো নয় যাওয়া’। বিসর্জনে তাই
আমরা ভয় পাবার বিলাসিতাও দেখাতে পারিনা। কথাগুলো বলেছিলেন চিকিৎসক জাকিয়া সৈয়দ। কথাটা যখন বলেছিলেন তখন ভরা করোনাকাল। ইন্দোরের এক চিকিৎসা দলের হয়ে করোনা আক্রান্তদের সাহায্যে
রম্য রচনা সব পেশাতেই দু’চারটে ভুলোমনের মানুষ দেখতে পাওয়া যায়। বিজ্ঞানীদের ভুলোমন হওয়া তো বাধ্যতামূলক। দু-একজন সুস্থ স্বাভাবিক বিজ্ঞানী যে নেই তা নয়। তবে কথায়
দিনগত পাপক্ষয়ের পরেও রোজই জমছে পাপ – শিরদাঁড়াটা বিকোয় রোজই, রক্তও তো নিরুত্তাপ। হারায় ভাষা প্রতিবাদের, হারায় সাথে বুদ্ধি বোধ – হারায়
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ৯ পিছন পানে হাঁটি, রোজই পিছন পানে হাঁটি – আমার বিকোয় ঘটিবাটি, আমার বিকোয় ঘটিবাটি। পিছন পানে হাঁটতে গিয়ে দেওয়াল পিঠে ঠেকে-
অ্যান্টিক লুকের টেবিলটা খুব দামি। একজন বেশ প্রতিবাদী ডাক্তার প্রায় চাপড়টা মেরে বসেছিল। যাঁর টেবিল তিনি প্রায় চেঁচিয়ে উঠে জানালেন যে সেই প্রতিবাদী ডাক্তারের ডিউটিটা
শেষের শুরু “ মার শালা ডাক্তারটাকে, বাইরে থেকে এসে হিরোগিরি মারাচ্ছে।” বাঁ চোখের ঠিক ওপরে এসে লাঠিটা পড়ে। সাথে সাথে অন্য একজন তলপেটে লাথি কষায়।
নদীর জলে জ্যোৎস্নাগুলো খেলতে থাকে ঢেউয়ের চূড়ায় খেলতে গিয়ে ছড়িয়ে ক’খান, ছড়িয়ে পড়ুক অশান্ত বায়। অশান্ত বায় জ্যোৎস্না কুড়ায়, জমিয়ে রাখে স্বপ্ন করে সেই আলোকের
ছোটবেলায় খুব দাঁতের সমস্যায় ভুগতাম। আর পাঁচটা বাচ্চার মতো চকোলেট খেতে খুব ভালোবাসতাম তো। বাবা অফিস থেকে ফিরলেই ঝাঁপিয়ে পড়তাম বাবার ওপর। এ পকেট সে
ওটিটি প্লাটফর্মে শিরদাঁড়ায় শিহরণ জাগানো থ্রিলারের থেকেও গল্পটা ভয়ানক। এ যেন সারা বিশ্বব্যাপী ষড়যন্ত্রের নক্সা বিছানো রয়েছে। সন্দেহ হয়, আর হওয়াটাও অস্বাভাবিক কিছু নয়। একবার
সেপ্টেম্বর ১০, ২০২২ ব্লগ লেখার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। অথচ মনে হয় বেশ কিছু কথা না লিখে রাখলেই নয়। আর একজন সার্জনের প্রতিটি দিনেই তো একটা
অক্টোবর ৪, ২০২২ প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক বাঙালিরই একটা ছোটবেলার পুজোর স্মৃতি থাকে। পুজো বললেই কারো চোখে ভেসে ওঠে নতুন জামাকাপড় তো কারো কানে বেজে ওঠে মহালয়ার
সংবৎসরব্যতীতে তু পুনরাগমনায় চ। ফিরে আসার জন্যই চলে যাওয়া। এ যেন বুকে আশার প্রদীপ জ্বালিয়ে দিয়ে বিচ্ছেদ। এ যাওয়া ‘যাওয়া তো নয় যাওয়া’। বিসর্জনে তাই
আমরা ভয় পাবার বিলাসিতাও দেখাতে পারিনা। কথাগুলো বলেছিলেন চিকিৎসক জাকিয়া সৈয়দ। কথাটা যখন বলেছিলেন তখন ভরা করোনাকাল। ইন্দোরের এক চিকিৎসা দলের হয়ে করোনা আক্রান্তদের সাহায্যে
রম্য রচনা সব পেশাতেই দু’চারটে ভুলোমনের মানুষ দেখতে পাওয়া যায়। বিজ্ঞানীদের ভুলোমন হওয়া তো বাধ্যতামূলক। দু-একজন সুস্থ স্বাভাবিক বিজ্ঞানী যে নেই তা নয়। তবে কথায়
দিনগত পাপক্ষয়ের পরেও রোজই জমছে পাপ – শিরদাঁড়াটা বিকোয় রোজই, রক্তও তো নিরুত্তাপ। হারায় ভাষা প্রতিবাদের, হারায় সাথে বুদ্ধি বোধ – হারায়
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ৯ পিছন পানে হাঁটি, রোজই পিছন পানে হাঁটি – আমার বিকোয় ঘটিবাটি, আমার বিকোয় ঘটিবাটি। পিছন পানে হাঁটতে গিয়ে দেওয়াল পিঠে ঠেকে-
অ্যান্টিক লুকের টেবিলটা খুব দামি। একজন বেশ প্রতিবাদী ডাক্তার প্রায় চাপড়টা মেরে বসেছিল। যাঁর টেবিল তিনি প্রায় চেঁচিয়ে উঠে জানালেন যে সেই প্রতিবাদী ডাক্তারের ডিউটিটা
শেষের শুরু “ মার শালা ডাক্তারটাকে, বাইরে থেকে এসে হিরোগিরি মারাচ্ছে।” বাঁ চোখের ঠিক ওপরে এসে লাঠিটা পড়ে। সাথে সাথে অন্য একজন তলপেটে লাথি কষায়।
নদীর জলে জ্যোৎস্নাগুলো খেলতে থাকে ঢেউয়ের চূড়ায় খেলতে গিয়ে ছড়িয়ে ক’খান, ছড়িয়ে পড়ুক অশান্ত বায়। অশান্ত বায় জ্যোৎস্না কুড়ায়, জমিয়ে রাখে স্বপ্ন করে সেই আলোকের
ছোটবেলায় খুব দাঁতের সমস্যায় ভুগতাম। আর পাঁচটা বাচ্চার মতো চকোলেট খেতে খুব ভালোবাসতাম তো। বাবা অফিস থেকে ফিরলেই ঝাঁপিয়ে পড়তাম বাবার ওপর। এ পকেট সে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে