অনেক মানুষ, একলা মানুষ (২)
খারাপ মানুষ বলে কিছু হয় নাকি? বা নিপাট ভালো মানুষের আদৌ কোনো অস্তিত্ব আছে? মনে হয়না। মানুষ বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে কখনো ভালো, কখনো খারাপ। বেশির
খারাপ মানুষ বলে কিছু হয় নাকি? বা নিপাট ভালো মানুষের আদৌ কোনো অস্তিত্ব আছে? মনে হয়না। মানুষ বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে কখনো ভালো, কখনো খারাপ। বেশির
আমি হয়তো মানুষ নই, মানুষ হলে তোমাকে নিয়ে কবিতা লেখা আর হতো না, তোমাকে ছাড়া সারাটা রাত বেঁচে থাকাটা আর হতো না । মানুষগুলো সাপে
ঠিক পঁচাত্তর বছর আগের ঘটনা। শুরুর শুরুটা করেছিল ব্রাজিল ও চিন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সবে শেষ হয়েছে। মৃত্যু মিছিল দেখেছে সারা পৃথিবী। ১৯৪৫ সালে ওই দুই
গৌরহরিবাবুর সন্দেহটা কেমন গেঁড়ে বসলো মরে যাবার পর। ছেলেটা বিশ্ববখাটে, গাঁজা দিয়ে ব্রেকফাস্ট শুরু করে আর মদ গিলে ডিনার সারে। ছোটবেলায় পড়াশোনা করার জন্য চাপ
ওটিটি প্লাটফর্মে শিরদাঁড়ায় শিহরণ জাগানো থ্রিলারের থেকেও গল্পটা ভয়ানক। এ যেন সারা বিশ্বব্যাপী ষড়যন্ত্রের নক্সা বিছানো রয়েছে। সন্দেহ হয়, আর হওয়াটাও অস্বাভাবিক কিছু নয়। একবার
সেপ্টেম্বর ১০, ২০২২ ব্লগ লেখার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। অথচ মনে হয় বেশ কিছু কথা না লিখে রাখলেই নয়। আর একজন সার্জনের প্রতিটি দিনেই তো একটা
অক্টোবর ৪, ২০২২ প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক বাঙালিরই একটা ছোটবেলার পুজোর স্মৃতি থাকে। পুজো বললেই কারো চোখে ভেসে ওঠে নতুন জামাকাপড় তো কারো কানে বেজে ওঠে মহালয়ার
সংবৎসরব্যতীতে তু পুনরাগমনায় চ। ফিরে আসার জন্যই চলে যাওয়া। এ যেন বুকে আশার প্রদীপ জ্বালিয়ে দিয়ে বিচ্ছেদ। এ যাওয়া ‘যাওয়া তো নয় যাওয়া’। বিসর্জনে তাই
আমরা ভয় পাবার বিলাসিতাও দেখাতে পারিনা। কথাগুলো বলেছিলেন চিকিৎসক জাকিয়া সৈয়দ। কথাটা যখন বলেছিলেন তখন ভরা করোনাকাল। ইন্দোরের এক চিকিৎসা দলের হয়ে করোনা আক্রান্তদের সাহায্যে
রম্য রচনা সব পেশাতেই দু’চারটে ভুলোমনের মানুষ দেখতে পাওয়া যায়। বিজ্ঞানীদের ভুলোমন হওয়া তো বাধ্যতামূলক। দু-একজন সুস্থ স্বাভাবিক বিজ্ঞানী যে নেই তা নয়। তবে কথায়
দিনগত পাপক্ষয়ের পরেও রোজই জমছে পাপ – শিরদাঁড়াটা বিকোয় রোজই, রক্তও তো নিরুত্তাপ। হারায় ভাষা প্রতিবাদের, হারায় সাথে বুদ্ধি বোধ – হারায়
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ৯ পিছন পানে হাঁটি, রোজই পিছন পানে হাঁটি – আমার বিকোয় ঘটিবাটি, আমার বিকোয় ঘটিবাটি। পিছন পানে হাঁটতে গিয়ে দেওয়াল পিঠে ঠেকে-
খারাপ মানুষ বলে কিছু হয় নাকি? বা নিপাট ভালো মানুষের আদৌ কোনো অস্তিত্ব আছে? মনে হয়না। মানুষ বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে কখনো ভালো, কখনো খারাপ। বেশির
আমি হয়তো মানুষ নই, মানুষ হলে তোমাকে নিয়ে কবিতা লেখা আর হতো না, তোমাকে ছাড়া সারাটা রাত বেঁচে থাকাটা আর হতো না । মানুষগুলো সাপে
ঠিক পঁচাত্তর বছর আগের ঘটনা। শুরুর শুরুটা করেছিল ব্রাজিল ও চিন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সবে শেষ হয়েছে। মৃত্যু মিছিল দেখেছে সারা পৃথিবী। ১৯৪৫ সালে ওই দুই
গৌরহরিবাবুর সন্দেহটা কেমন গেঁড়ে বসলো মরে যাবার পর। ছেলেটা বিশ্ববখাটে, গাঁজা দিয়ে ব্রেকফাস্ট শুরু করে আর মদ গিলে ডিনার সারে। ছোটবেলায় পড়াশোনা করার জন্য চাপ
ওটিটি প্লাটফর্মে শিরদাঁড়ায় শিহরণ জাগানো থ্রিলারের থেকেও গল্পটা ভয়ানক। এ যেন সারা বিশ্বব্যাপী ষড়যন্ত্রের নক্সা বিছানো রয়েছে। সন্দেহ হয়, আর হওয়াটাও অস্বাভাবিক কিছু নয়। একবার
সেপ্টেম্বর ১০, ২০২২ ব্লগ লেখার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। অথচ মনে হয় বেশ কিছু কথা না লিখে রাখলেই নয়। আর একজন সার্জনের প্রতিটি দিনেই তো একটা
অক্টোবর ৪, ২০২২ প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক বাঙালিরই একটা ছোটবেলার পুজোর স্মৃতি থাকে। পুজো বললেই কারো চোখে ভেসে ওঠে নতুন জামাকাপড় তো কারো কানে বেজে ওঠে মহালয়ার
সংবৎসরব্যতীতে তু পুনরাগমনায় চ। ফিরে আসার জন্যই চলে যাওয়া। এ যেন বুকে আশার প্রদীপ জ্বালিয়ে দিয়ে বিচ্ছেদ। এ যাওয়া ‘যাওয়া তো নয় যাওয়া’। বিসর্জনে তাই
আমরা ভয় পাবার বিলাসিতাও দেখাতে পারিনা। কথাগুলো বলেছিলেন চিকিৎসক জাকিয়া সৈয়দ। কথাটা যখন বলেছিলেন তখন ভরা করোনাকাল। ইন্দোরের এক চিকিৎসা দলের হয়ে করোনা আক্রান্তদের সাহায্যে
রম্য রচনা সব পেশাতেই দু’চারটে ভুলোমনের মানুষ দেখতে পাওয়া যায়। বিজ্ঞানীদের ভুলোমন হওয়া তো বাধ্যতামূলক। দু-একজন সুস্থ স্বাভাবিক বিজ্ঞানী যে নেই তা নয়। তবে কথায়
দিনগত পাপক্ষয়ের পরেও রোজই জমছে পাপ – শিরদাঁড়াটা বিকোয় রোজই, রক্তও তো নিরুত্তাপ। হারায় ভাষা প্রতিবাদের, হারায় সাথে বুদ্ধি বোধ – হারায়
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ৯ পিছন পানে হাঁটি, রোজই পিছন পানে হাঁটি – আমার বিকোয় ঘটিবাটি, আমার বিকোয় ঘটিবাটি। পিছন পানে হাঁটতে গিয়ে দেওয়াল পিঠে ঠেকে-
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে