ভালো থাকা
তুমি যেই হও, যেখানেই থাকো, কারোর না কারো থেকে তুমি ভালো আছো। তুমি যেই হও, যেখানেই থাকো, কারোর না কারো থেকে তুমি খারাপ আছো। এখন
তুমি যেই হও, যেখানেই থাকো, কারোর না কারো থেকে তুমি ভালো আছো। তুমি যেই হও, যেখানেই থাকো, কারোর না কারো থেকে তুমি খারাপ আছো। এখন
দরকারে প্যান্ট কেন জাঙিয়াও খুলে নিতে পারি। যা করতে বলি সেটা কর তাড়াতাড়ি, এক টাকা দিয়ে মাপ গোটা করিডর, ‘আমি বোকা-ড্যাশ’ হাতে হোস্টেল ঘোর, তুই
যদি স্বাধীন দেশের একজন নাগরিককে দেখে, আরেকজন স্বাধীন নাগরিক ভয়ে পেছোতে থাকে দূরে তার থেকে, সেটা ধর্ম, ভাষা, লিঙ্গ, জাত, রাজনীতি, যা কিছু কারণেই হোক,
সবার ব্যথা মুছতে যেতো একটা মানুষ। যে সব ব্যথার হয় না ওষুধ অ্যানালজেসিক, যে বিষবেদন কমবে কিসে জানেই না কেউ সেটা সঠিক, তেমন ব্যথাই না
সাতাত্তর দিন পরে একটা ভিডিও দেখে সবাই জেগে উঠলেন। রাজ্যের মুখ্য বললেন, ‘ছিঃ!’ রাজ্যের পালক বললেন ‘সে কি!’ বিচারব্যবস্থা বললেন ‘সুও মটো’ বিরোধীরা বললেন ‘ধিক্কার’
পুরুষতন্ত্রে পুরুষযন্ত্র পুজো করাটাই দস্তুর। সাম্যের বোধ থেকে সে ধারণা মোটামুটি লাখ ক্রোশ দূর, মাঝে মাঝে তবু ভিডিও ছড়ালে লজ্জা পায় সে ভারী, হাজার পুরুষ
মেডিকোর পরে যখন সবচেয়ে প্রচলিত শব্দ লিগাল হয়, আর হাসপাতালের আগে সব চেয়ে পরিচিত তকমা কর্পোরেট, তখন ডাক্তারিতে আর সহমর্মিতা থাকে না। নথিতে জড়িয়ে থাকে
পড়ুয়ার চাপ কমাতে, বাবুরা ভীষণ সদয়, মগজের এমন দশা, এবারই প্রথম বোধহয়, বাদ যান চার্লস ডারউইন, দিমিত্রি মেন্ডেলিয়েভ, মোগলও খটমট, ফটাফট বাদ অতএব। আহা রে
পাছে মানুষ প্রশ্ন করে মূর্তি হলো আবার কার, দেখতে না পায় আমনাগরিক স্বপ্ন হলো সাবাড় কার ইমারতের প্রতীকে তাই একচোখোমির খুঁত-কথন ঠিক তারিখেই জন্ম বেছে
ধন্দে ভারত, দ্বন্দে ভারত, কোন দিশাতে যাচ্ছে দেশ, অতীত শোধন কবচ তাবিজ এই সমকাল খাচ্ছে বেশ। এই খেয়েছে, তাবিজ তো না, আরবি যে আজ অচ্ছ্যুতে,
নেতা যত ওপরে ওঠেন, তত তিনি সর্বজ্ঞ হয়ে দাঁড়ান। রহস্যময় হয়ে ওঠে তার শিক্ষাদীক্ষার ইতিহাস, ছোটোবেলা ও যুবাকাল নিয়ে তৈরি হয় অলৌকিক উপাখ্যান, নেতা যত
তুমি যেই হও, যেখানেই থাকো, কারোর না কারো থেকে তুমি ভালো আছো। তুমি যেই হও, যেখানেই থাকো, কারোর না কারো থেকে তুমি খারাপ আছো। এখন
দরকারে প্যান্ট কেন জাঙিয়াও খুলে নিতে পারি। যা করতে বলি সেটা কর তাড়াতাড়ি, এক টাকা দিয়ে মাপ গোটা করিডর, ‘আমি বোকা-ড্যাশ’ হাতে হোস্টেল ঘোর, তুই
যদি স্বাধীন দেশের একজন নাগরিককে দেখে, আরেকজন স্বাধীন নাগরিক ভয়ে পেছোতে থাকে দূরে তার থেকে, সেটা ধর্ম, ভাষা, লিঙ্গ, জাত, রাজনীতি, যা কিছু কারণেই হোক,
সবার ব্যথা মুছতে যেতো একটা মানুষ। যে সব ব্যথার হয় না ওষুধ অ্যানালজেসিক, যে বিষবেদন কমবে কিসে জানেই না কেউ সেটা সঠিক, তেমন ব্যথাই না
সাতাত্তর দিন পরে একটা ভিডিও দেখে সবাই জেগে উঠলেন। রাজ্যের মুখ্য বললেন, ‘ছিঃ!’ রাজ্যের পালক বললেন ‘সে কি!’ বিচারব্যবস্থা বললেন ‘সুও মটো’ বিরোধীরা বললেন ‘ধিক্কার’
পুরুষতন্ত্রে পুরুষযন্ত্র পুজো করাটাই দস্তুর। সাম্যের বোধ থেকে সে ধারণা মোটামুটি লাখ ক্রোশ দূর, মাঝে মাঝে তবু ভিডিও ছড়ালে লজ্জা পায় সে ভারী, হাজার পুরুষ
মেডিকোর পরে যখন সবচেয়ে প্রচলিত শব্দ লিগাল হয়, আর হাসপাতালের আগে সব চেয়ে পরিচিত তকমা কর্পোরেট, তখন ডাক্তারিতে আর সহমর্মিতা থাকে না। নথিতে জড়িয়ে থাকে
পড়ুয়ার চাপ কমাতে, বাবুরা ভীষণ সদয়, মগজের এমন দশা, এবারই প্রথম বোধহয়, বাদ যান চার্লস ডারউইন, দিমিত্রি মেন্ডেলিয়েভ, মোগলও খটমট, ফটাফট বাদ অতএব। আহা রে
পাছে মানুষ প্রশ্ন করে মূর্তি হলো আবার কার, দেখতে না পায় আমনাগরিক স্বপ্ন হলো সাবাড় কার ইমারতের প্রতীকে তাই একচোখোমির খুঁত-কথন ঠিক তারিখেই জন্ম বেছে
ধন্দে ভারত, দ্বন্দে ভারত, কোন দিশাতে যাচ্ছে দেশ, অতীত শোধন কবচ তাবিজ এই সমকাল খাচ্ছে বেশ। এই খেয়েছে, তাবিজ তো না, আরবি যে আজ অচ্ছ্যুতে,
নেতা যত ওপরে ওঠেন, তত তিনি সর্বজ্ঞ হয়ে দাঁড়ান। রহস্যময় হয়ে ওঠে তার শিক্ষাদীক্ষার ইতিহাস, ছোটোবেলা ও যুবাকাল নিয়ে তৈরি হয় অলৌকিক উপাখ্যান, নেতা যত
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে