ভোটার-শিক্ষা
আজ্ঞে, আপনাকে কখনো দেখিনি। যদিও, প্রতীকটা ভালোমতো চিনি, তা আজকে হঠাৎ আমার দোরে? ও বুঝেছি, রাজা হবেন, তাই ফেরা ভোট ভিক্ষে করে। তা ,কী যোগ্যতায়
আজ্ঞে, আপনাকে কখনো দেখিনি। যদিও, প্রতীকটা ভালোমতো চিনি, তা আজকে হঠাৎ আমার দোরে? ও বুঝেছি, রাজা হবেন, তাই ফেরা ভোট ভিক্ষে করে। তা ,কী যোগ্যতায়
তোমাদের হিসেবে আমার বয়েস অন্তহীনই বলতে পারো। চারটে প্রোটিন কণা গাঁটছড়া বেঁধে তৈরি করলো একটা প্যাঁচানো মইএর আকার, জন্ম হলো আমার। কীভাবে, সেটা এই তিনশো
অনেকদিন কারো বাড়িতে যাওয়া হয় না। দরজা খটখটিয়ে হুট করে গিয়ে বলা হয় না, ভাবলাম, আজ জমিয়ে মুখোমুখি আড্ডা দিই। আমার বাড়িতেও কোনো চেনা বন্ধু
বণিকের মানদণ্ড চলে এলে বন্ডরূপে রাজদণ্ডটিতে গণতন্ত্রের ঘোড়া ভোটের অণ্ডে যত থাক তা দিতে, লাভ কিছু নেই। জনগণ না পটলে ভয় কেন আর, ভোটে জেতা
মানুষ স্বভাবত হিংস্র। বন্ধুত্ব ভালোবাসা আর অন্য দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা তাকে প্রতি প্রজন্মে শিখতে হয়, জিনগত ভাবে সে যুদ্ধবাজ , কখনো শান্তির বাণী প্রচারক নয়।
অন্তরে বাস কে যে করে, সঠিক হিসেব পাইনি তার, (তিনটে দশক যুদ্ধ জারি, রাই বোলো না, খবরদার!) অন্দরে যে দ্বন্দ্ব চলে, বাইরে কজন খোঁজ রাখে,
প্রথমে সেগুলোকে ধরো যেগুলো তাগড়াই, ছপটি পড়লে বেগড়বাঁই করে ঢুঁসো মারতে আসে। সেই জেদিগুলোর শিং ভেঙে দাও, পারলে কাঁটাতারে ঘেরো , দরকারে খোজা ও বন্ধ্যা
নারী আর শাড়ি নিয়ে ভারী গোলমাল হলো কয়েকটা দিন। যুযুধান রথী মহারথীদের মাঝে সন্ধি হবার আশা অতীব ক্ষীণ, আজ অবধি কেই বা কোনো তর্কে হেরেছে,
কে কে নিরাপদে আছে, ফেসবুক জানে। যারা দুর্ঘটনার কাছে, আর কস্মিনকালে যারা ছিলো না সেখানে, সকলেই লিখে দেয় ‘ আই অ্যাম সেফ’ হাঁফ ছাড়ে মা
কে কত দিয়েছে কাকে কাজ কি হিসেবে, যে গদিতে বসে আছে সে যে বেশি নেবে, সে নিয়ম আজ নয়, চালু বহুকাল, বরাবর পোড়া এই দেশের
নীল নেতাটি বক্তৃতা দিচ্ছিলেন, ‘ক’ ধর্মের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে। লাল নেতাটি বক্তব্য দিচ্ছিলেন, ‘খ’ ধর্মের ঘেটো মনোবৃত্তির বিরুদ্ধে। সকলেই বললো, এ ভোটের যুদ্ধে, ‘খ’এর ভোট নীলে
রাজনৈতিকদের এক একটা পৃথক পেশা থাকা দরকার। গড়ুন বা না গড়ুন সরকার, রোজকার রোজগার অন্য কিছুর থেকে করাটা জরুরি, নয়তো ভাবের ঘরে চুরি হয়ে যায়
আজ্ঞে, আপনাকে কখনো দেখিনি। যদিও, প্রতীকটা ভালোমতো চিনি, তা আজকে হঠাৎ আমার দোরে? ও বুঝেছি, রাজা হবেন, তাই ফেরা ভোট ভিক্ষে করে। তা ,কী যোগ্যতায়
তোমাদের হিসেবে আমার বয়েস অন্তহীনই বলতে পারো। চারটে প্রোটিন কণা গাঁটছড়া বেঁধে তৈরি করলো একটা প্যাঁচানো মইএর আকার, জন্ম হলো আমার। কীভাবে, সেটা এই তিনশো
অনেকদিন কারো বাড়িতে যাওয়া হয় না। দরজা খটখটিয়ে হুট করে গিয়ে বলা হয় না, ভাবলাম, আজ জমিয়ে মুখোমুখি আড্ডা দিই। আমার বাড়িতেও কোনো চেনা বন্ধু
বণিকের মানদণ্ড চলে এলে বন্ডরূপে রাজদণ্ডটিতে গণতন্ত্রের ঘোড়া ভোটের অণ্ডে যত থাক তা দিতে, লাভ কিছু নেই। জনগণ না পটলে ভয় কেন আর, ভোটে জেতা
মানুষ স্বভাবত হিংস্র। বন্ধুত্ব ভালোবাসা আর অন্য দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা তাকে প্রতি প্রজন্মে শিখতে হয়, জিনগত ভাবে সে যুদ্ধবাজ , কখনো শান্তির বাণী প্রচারক নয়।
অন্তরে বাস কে যে করে, সঠিক হিসেব পাইনি তার, (তিনটে দশক যুদ্ধ জারি, রাই বোলো না, খবরদার!) অন্দরে যে দ্বন্দ্ব চলে, বাইরে কজন খোঁজ রাখে,
প্রথমে সেগুলোকে ধরো যেগুলো তাগড়াই, ছপটি পড়লে বেগড়বাঁই করে ঢুঁসো মারতে আসে। সেই জেদিগুলোর শিং ভেঙে দাও, পারলে কাঁটাতারে ঘেরো , দরকারে খোজা ও বন্ধ্যা
নারী আর শাড়ি নিয়ে ভারী গোলমাল হলো কয়েকটা দিন। যুযুধান রথী মহারথীদের মাঝে সন্ধি হবার আশা অতীব ক্ষীণ, আজ অবধি কেই বা কোনো তর্কে হেরেছে,
কে কে নিরাপদে আছে, ফেসবুক জানে। যারা দুর্ঘটনার কাছে, আর কস্মিনকালে যারা ছিলো না সেখানে, সকলেই লিখে দেয় ‘ আই অ্যাম সেফ’ হাঁফ ছাড়ে মা
কে কত দিয়েছে কাকে কাজ কি হিসেবে, যে গদিতে বসে আছে সে যে বেশি নেবে, সে নিয়ম আজ নয়, চালু বহুকাল, বরাবর পোড়া এই দেশের
নীল নেতাটি বক্তৃতা দিচ্ছিলেন, ‘ক’ ধর্মের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে। লাল নেতাটি বক্তব্য দিচ্ছিলেন, ‘খ’ ধর্মের ঘেটো মনোবৃত্তির বিরুদ্ধে। সকলেই বললো, এ ভোটের যুদ্ধে, ‘খ’এর ভোট নীলে
রাজনৈতিকদের এক একটা পৃথক পেশা থাকা দরকার। গড়ুন বা না গড়ুন সরকার, রোজকার রোজগার অন্য কিছুর থেকে করাটা জরুরি, নয়তো ভাবের ঘরে চুরি হয়ে যায়
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে