বন্দে
ধন্দে ভারত, দ্বন্দে ভারত, কোন দিশাতে যাচ্ছে দেশ, অতীত শোধন কবচ তাবিজ এই সমকাল খাচ্ছে বেশ। এই খেয়েছে, তাবিজ তো না, আরবি যে আজ অচ্ছ্যুতে,
ধন্দে ভারত, দ্বন্দে ভারত, কোন দিশাতে যাচ্ছে দেশ, অতীত শোধন কবচ তাবিজ এই সমকাল খাচ্ছে বেশ। এই খেয়েছে, তাবিজ তো না, আরবি যে আজ অচ্ছ্যুতে,
নেতা যত ওপরে ওঠেন, তত তিনি সর্বজ্ঞ হয়ে দাঁড়ান। রহস্যময় হয়ে ওঠে তার শিক্ষাদীক্ষার ইতিহাস, ছোটোবেলা ও যুবাকাল নিয়ে তৈরি হয় অলৌকিক উপাখ্যান, নেতা যত
মাছ চাই আমাদের রোজ মেন কোর্সে, কালোজিরে আদাবাটা, পোস্ত বা সর্ষে, যাই পাই তাই দিয়ে করি মাছ রন্ধন, মাছ আর বাঙালির অটুট এ বন্ধন. এ
ফুল দেবেনা এমনি মানুষ, চাইবে সবাই ফেরত কিছু, পাওয়ার আশা’র লেজুড় ঝোলে প্রেমের তাবত গোলাপপিছু। সম্মানে কেউ ‘বোকে’ পেলে, যে দিচ্ছে তার থাকবে চাওয়া বোকে’র
মোড়ের মাথায় গণতন্ত্রের সাথে দেখা। সৌভাগ্যবশত প্রতীক পতাকাহীন , একেবারে একা, দৃষ্টি ঈষৎ ঘোলাটে, যেমনটা চেয়ে থাকে দিকভ্রষ্ট লোকে, আমায় অনেকক্ষণ উল্টেপাল্টে দেখে অবশেষে রায়
পৃথিবী বললেন মাটি। অমনি মানুষেরা কলকল করে কোলাহল করে উঠলো। রাজা বললেন, অধিকার। সরকার বললেন, খাজনা। প্রোমোটার বললো, ছত্রিশটা থ্রি বি এইচ কে ফ্ল্যাট। শহুরে
ইতিহাস একদিন রাষ্ট্রকে ডেকে জিজ্ঞেস করলো, একটি শিশুর জন্য আপনি কী করতে পারেন? উত্তরে রাষ্ট্র বললেন, খেতে দেবো, পরতে দেবো, দিকে দিকে ইস্কুল খুলে যত
এই ভয়টাই পেয়ে ছিলো সে। প্রতি রাত্তিরে দরজাটা খুলে ওরা কাউকে না কাউকে নিয়ে যায়। তারা আর ফিরে আসে না। ওর থেকে যারা বড়, তাদের
দেখলে সাঁকো যে দোলাবে, তার মানে ঠিক পাগল না সে, অনেক লোকই লাভ খুঁজে পায় সাঁকো ভাঙার সর্বনাশে। তৈরি হলেই হয় না সাঁকো, রোজ লাগে
কোভিডের ঢেউ গিয়ে ফাউ দিলো ডেঙ্গি, হানা তার হানাদার যেন খান চেঙ্গিজ আজ যে সুস্থ লোক কাল শুনি ভর্তি, বেড খালি রাখছে না কোভিডের পড়তি।
তিন রকমের অসুখ হয়। যেখানে যা রোগ ধরে, তারা কেউ এর বাইরে নয় । প্রথম, যাকে শরীর শত্রু ভাবে। অসুখের অশুভ প্রভাবে, দেহ লড়ে বিপরীতে
বউটি গলায় দড়ি দেবার চেষ্টা করছিলো। বর, ঠিক সামনে দাঁড়িয়ে ক্যামেরায় জীবনসাথীর শেষটা ধরছিলো। শেষ অবধি বউটিকে ঠেকায়নি সে। কিশোরীটি দুর্ঘটনায় মারাত্মক জখম, রক্তাক্ত। জনতা
ধন্দে ভারত, দ্বন্দে ভারত, কোন দিশাতে যাচ্ছে দেশ, অতীত শোধন কবচ তাবিজ এই সমকাল খাচ্ছে বেশ। এই খেয়েছে, তাবিজ তো না, আরবি যে আজ অচ্ছ্যুতে,
নেতা যত ওপরে ওঠেন, তত তিনি সর্বজ্ঞ হয়ে দাঁড়ান। রহস্যময় হয়ে ওঠে তার শিক্ষাদীক্ষার ইতিহাস, ছোটোবেলা ও যুবাকাল নিয়ে তৈরি হয় অলৌকিক উপাখ্যান, নেতা যত
মাছ চাই আমাদের রোজ মেন কোর্সে, কালোজিরে আদাবাটা, পোস্ত বা সর্ষে, যাই পাই তাই দিয়ে করি মাছ রন্ধন, মাছ আর বাঙালির অটুট এ বন্ধন. এ
ফুল দেবেনা এমনি মানুষ, চাইবে সবাই ফেরত কিছু, পাওয়ার আশা’র লেজুড় ঝোলে প্রেমের তাবত গোলাপপিছু। সম্মানে কেউ ‘বোকে’ পেলে, যে দিচ্ছে তার থাকবে চাওয়া বোকে’র
মোড়ের মাথায় গণতন্ত্রের সাথে দেখা। সৌভাগ্যবশত প্রতীক পতাকাহীন , একেবারে একা, দৃষ্টি ঈষৎ ঘোলাটে, যেমনটা চেয়ে থাকে দিকভ্রষ্ট লোকে, আমায় অনেকক্ষণ উল্টেপাল্টে দেখে অবশেষে রায়
পৃথিবী বললেন মাটি। অমনি মানুষেরা কলকল করে কোলাহল করে উঠলো। রাজা বললেন, অধিকার। সরকার বললেন, খাজনা। প্রোমোটার বললো, ছত্রিশটা থ্রি বি এইচ কে ফ্ল্যাট। শহুরে
ইতিহাস একদিন রাষ্ট্রকে ডেকে জিজ্ঞেস করলো, একটি শিশুর জন্য আপনি কী করতে পারেন? উত্তরে রাষ্ট্র বললেন, খেতে দেবো, পরতে দেবো, দিকে দিকে ইস্কুল খুলে যত
এই ভয়টাই পেয়ে ছিলো সে। প্রতি রাত্তিরে দরজাটা খুলে ওরা কাউকে না কাউকে নিয়ে যায়। তারা আর ফিরে আসে না। ওর থেকে যারা বড়, তাদের
দেখলে সাঁকো যে দোলাবে, তার মানে ঠিক পাগল না সে, অনেক লোকই লাভ খুঁজে পায় সাঁকো ভাঙার সর্বনাশে। তৈরি হলেই হয় না সাঁকো, রোজ লাগে
কোভিডের ঢেউ গিয়ে ফাউ দিলো ডেঙ্গি, হানা তার হানাদার যেন খান চেঙ্গিজ আজ যে সুস্থ লোক কাল শুনি ভর্তি, বেড খালি রাখছে না কোভিডের পড়তি।
তিন রকমের অসুখ হয়। যেখানে যা রোগ ধরে, তারা কেউ এর বাইরে নয় । প্রথম, যাকে শরীর শত্রু ভাবে। অসুখের অশুভ প্রভাবে, দেহ লড়ে বিপরীতে
বউটি গলায় দড়ি দেবার চেষ্টা করছিলো। বর, ঠিক সামনে দাঁড়িয়ে ক্যামেরায় জীবনসাথীর শেষটা ধরছিলো। শেষ অবধি বউটিকে ঠেকায়নি সে। কিশোরীটি দুর্ঘটনায় মারাত্মক জখম, রক্তাক্ত। জনতা
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে