কথাটা আমাদের মতো সিনিয়রদের নিয়ে
কলকাতা বা শহরতলীর বাসিন্দা হলে দিন ও রাতের যে কোনও একটা সময়, অবশ্যই, অতি অবশ্যই, দশ মিনিটের জন্য হলেও, স্বাস্থ্যভবনের সামনে থেকে ঘুরে আসুন। বাড়ি
কলকাতা বা শহরতলীর বাসিন্দা হলে দিন ও রাতের যে কোনও একটা সময়, অবশ্যই, অতি অবশ্যই, দশ মিনিটের জন্য হলেও, স্বাস্থ্যভবনের সামনে থেকে ঘুরে আসুন। বাড়ি
“বৃহত্তর স্বার্থে” ছাত্রছাত্রীদের আলোচনায় রাজি হওয়া উচিত ছিল। যা-ই বলুন, জনগণের টাকায় মাইনে পায় – কর্মবিরতিতে মানুষের এত অসুবিধে হচ্ছে – কাজে তো ফিরতে হবে,
দেখুন, অনেক হয়েছে। অনেকদিন হয়েছে। এবারে আন্দোলনের ধ্যাষ্টামো ছেড়ে উৎসবে ফিরুন। রোজ রোজ মিছিল করলে – আন্দোলন করলে – মানুষের অসুবিধে হয়। এটুকুও বোঝেন না?
এই আন্দোলন এমন অভাবনীয় উচ্চতায় পৌঁছেছে – সমাজের সব অংশের মানুষের পবিত্র ক্রোধ যেভাবে প্রকাশ পাচ্ছে – যে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ দেখছি প্রতি মুহূর্তে – তাতে
এ পুলিশ কেমন পুলিশ, পেছন দিকের দরজা ধরো এ কেমন চাকরি তোমার, মিথ্যে কথার আবাদ করো এ পুলিশ কেমন পুলিশ, খিড়কি দিয়ে পালিয়ে বাঁচা প্রমাণ
সত্যি বলছি, শুরুতে মনখারাপ হচ্ছিল। আর খুব খুউব কষ্ট। তার পরের ধাপে, খুব রাগ হচ্ছিল। সাঙ্ঘাতিক রাগ – এবং অক্ষম একটা রাগ। এবং তারও পর,
আরজিকর কাণ্ডের পনের দিন অতিক্রান্ত হওয়ার পর, আমার যেটুকু ব্যক্তিগত উপলব্ধি, তাতে মনে হয়, সেই রাত্রে ঠিক কীভাবে কী ঘটেছিল, তা কখনোই প্রকাশ্যে আসবে না।
দু’হাজার চব্বিশের আগস্ট মাসের নয় তারিখ। অনভিপ্রেত একটি দুর্ঘটনা ঘটে যায় রাজ্যের একটি হাসপাতালে। একটি মেডিকেল কলেজে। খবরটা সবাই জানেন, পুনরুল্লেখ নিষ্প্রয়োজন। দুর্ঘটনা হলেও ব্যাপারটা
প্রবল বৃষ্টি। নাইট অন-কল। অন-কল ডিউটি বলতে হস্টেলের ঘরে থাকা, প্রস্তুত থাকা, দরকার পড়লে সিস্টার দিদি কলবুক পাঠাবেন, সঙ্গে সঙ্গে পৌঁছে যেতে হয়। ধরুন সেই
হোয়াটসঅ্যাপে একটি ছবি প্রায় ভাইরাল হয়ে ঘুরছে। শিরোনাম, স্বাস্থ্য সিন্ডিকেট। সেখানে, প্রত্যাশিতভাবেই, কিছু চিকিৎসকের নাম। কেননা স্বাস্থ্যব্যবস্থা আদতে টিমওয়ার্ক হলেও সেখানে ডাক্তারের স্থান অবিসংবাদিত নেতার।
কোনও একটি আবাসনের বেনিয়ম নিয়ে লড়াই করার সময় আবিষ্কৃত হয়েছিল, তৎকালীন আবাসন-মন্ত্রী তথা রাজ্য আবাসন পর্ষদের চেয়ারম্যান কলকাতা পুরসভার তৎকালীন মেয়রের কাছ থেকে কিছু অনুমতি
ভোর রাত। সেমিনার রুম। দরজায় কে যেন নক করল। ভেতরে অনডিউটি ডাক্তার। ক্লান্ত। এখন আবার কে!! একজনই। ভেতরে ডাক্তার একা, দরজার বাইরে যে, সে-ও একা।
কলকাতা বা শহরতলীর বাসিন্দা হলে দিন ও রাতের যে কোনও একটা সময়, অবশ্যই, অতি অবশ্যই, দশ মিনিটের জন্য হলেও, স্বাস্থ্যভবনের সামনে থেকে ঘুরে আসুন। বাড়ি
“বৃহত্তর স্বার্থে” ছাত্রছাত্রীদের আলোচনায় রাজি হওয়া উচিত ছিল। যা-ই বলুন, জনগণের টাকায় মাইনে পায় – কর্মবিরতিতে মানুষের এত অসুবিধে হচ্ছে – কাজে তো ফিরতে হবে,
দেখুন, অনেক হয়েছে। অনেকদিন হয়েছে। এবারে আন্দোলনের ধ্যাষ্টামো ছেড়ে উৎসবে ফিরুন। রোজ রোজ মিছিল করলে – আন্দোলন করলে – মানুষের অসুবিধে হয়। এটুকুও বোঝেন না?
এই আন্দোলন এমন অভাবনীয় উচ্চতায় পৌঁছেছে – সমাজের সব অংশের মানুষের পবিত্র ক্রোধ যেভাবে প্রকাশ পাচ্ছে – যে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ দেখছি প্রতি মুহূর্তে – তাতে
এ পুলিশ কেমন পুলিশ, পেছন দিকের দরজা ধরো এ কেমন চাকরি তোমার, মিথ্যে কথার আবাদ করো এ পুলিশ কেমন পুলিশ, খিড়কি দিয়ে পালিয়ে বাঁচা প্রমাণ
সত্যি বলছি, শুরুতে মনখারাপ হচ্ছিল। আর খুব খুউব কষ্ট। তার পরের ধাপে, খুব রাগ হচ্ছিল। সাঙ্ঘাতিক রাগ – এবং অক্ষম একটা রাগ। এবং তারও পর,
আরজিকর কাণ্ডের পনের দিন অতিক্রান্ত হওয়ার পর, আমার যেটুকু ব্যক্তিগত উপলব্ধি, তাতে মনে হয়, সেই রাত্রে ঠিক কীভাবে কী ঘটেছিল, তা কখনোই প্রকাশ্যে আসবে না।
দু’হাজার চব্বিশের আগস্ট মাসের নয় তারিখ। অনভিপ্রেত একটি দুর্ঘটনা ঘটে যায় রাজ্যের একটি হাসপাতালে। একটি মেডিকেল কলেজে। খবরটা সবাই জানেন, পুনরুল্লেখ নিষ্প্রয়োজন। দুর্ঘটনা হলেও ব্যাপারটা
প্রবল বৃষ্টি। নাইট অন-কল। অন-কল ডিউটি বলতে হস্টেলের ঘরে থাকা, প্রস্তুত থাকা, দরকার পড়লে সিস্টার দিদি কলবুক পাঠাবেন, সঙ্গে সঙ্গে পৌঁছে যেতে হয়। ধরুন সেই
হোয়াটসঅ্যাপে একটি ছবি প্রায় ভাইরাল হয়ে ঘুরছে। শিরোনাম, স্বাস্থ্য সিন্ডিকেট। সেখানে, প্রত্যাশিতভাবেই, কিছু চিকিৎসকের নাম। কেননা স্বাস্থ্যব্যবস্থা আদতে টিমওয়ার্ক হলেও সেখানে ডাক্তারের স্থান অবিসংবাদিত নেতার।
কোনও একটি আবাসনের বেনিয়ম নিয়ে লড়াই করার সময় আবিষ্কৃত হয়েছিল, তৎকালীন আবাসন-মন্ত্রী তথা রাজ্য আবাসন পর্ষদের চেয়ারম্যান কলকাতা পুরসভার তৎকালীন মেয়রের কাছ থেকে কিছু অনুমতি
ভোর রাত। সেমিনার রুম। দরজায় কে যেন নক করল। ভেতরে অনডিউটি ডাক্তার। ক্লান্ত। এখন আবার কে!! একজনই। ভেতরে ডাক্তার একা, দরজার বাইরে যে, সে-ও একা।
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে