তিন-বছরে-ডাক্তার প্রকল্প
তিন-বছরে-ডাক্তার প্রকল্প নিয়ে বলার কিছু নেই। বড়রা ভেবেচিন্তে যখন করছেন, নিশ্চয়ই ভালো ভেবেই করছেন। তবু মনের মধ্যে একটা খটকা বড্ড জ্বালাচ্ছে। সেটা হল, কেন এই
তিন-বছরে-ডাক্তার প্রকল্প নিয়ে বলার কিছু নেই। বড়রা ভেবেচিন্তে যখন করছেন, নিশ্চয়ই ভালো ভেবেই করছেন। তবু মনের মধ্যে একটা খটকা বড্ড জ্বালাচ্ছে। সেটা হল, কেন এই
রাজস্থান সরকার রাজ্যের নাগরিকদের স্বাস্থ্যের অধিকার সুনিশ্চিত করতে বিল এনেছেন। বিধানসভায় সে বিল পাস-ও হয়ে গিয়েছে। স্বাস্থ্য নাগরিকের মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত হোক, এমন দাবি
খবরের কাগজে কত খবরই তো আসে। বড় একটা অবাক হই না। কিন্তু একখানা খবর পড়ে একেবারে চমকে গেলাম। কলকাতার একটি নামকরা কর্পোরেট হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়ে
সম্প্রতি আরজিকর মেডিকেল কলেজের ফরেন্সিক মেডিসিন বিভাগ থেকে কিছু ‘বেওয়ারিশ লাশ’ পাঠানো হয়েছিল সেই হাসপাতালেরই নাক-কান-গলা বিভাগে, যে শবদেহ এসেছিল ফরেন্সিক মেডিসিন বিভাগে পোস্ট-মর্টেম পরীক্ষার
যথার্থ জ্ঞানীর অন্যতম লক্ষণ, বিষয়টা সহজ করে বোঝা এবং জলের মতো করে বোঝাতে পারা। ছাত্রজীবনে এক অত্যন্ত প্রিয় শিক্ষক – শিক্ষক নাকি অগ্রজ, বোঝা মুশকিল
আমাদের সেই আড্ডাগুলো দিয়ে নিতে হবে, যা অনেকদিন ধরে পেন্ডিং। সেইসব দেখাসাক্ষাৎ হইচই হুল্লোড়, বা ওরকম কিছু নয়, স্রেফ একান্তে বসে কিছু কথাবার্তা, মাঝেমধ্যে ফোনের
‘রামকানাইয়ের নির্বুদ্ধিতা’ গল্পের প্রথম বাক্যটি একটু বদলে নিয়ে বলা-ই যায় – যাহারা বলে, সরকারি আপিস মানেই আঠারো মাসে বৎসর, সরকারি হাসপাতাল মাত্রেই তারিখ পে তারিখ,
গত মেডিকেল কাউন্সিল নির্বাচনে শাসক দলের বিরোধী প্যানেলে আমরা যারা প্রার্থী ছিলাম, তাদের অনেককেই বদলি করা হয়েছে। বিশেষত যারা কলকাতার কোনও না কোনও মেডিকেল কলেজে
রুডলফ ভির্শ-র (Rudolf Virchow) কথা পড়ছিলাম। চিকিৎসকের সামাজিক দায় বিষয়ে সোচ্চার সেই কিংবদন্তী জার্মান চিকিৎসক-গবেষক। মেধা ও উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তির প্রদর্শনের সুবাদে মাত্র পঁচিশ বছর বয়সে
যে কোনও মৃত্যুই দুঃখজনক। অল্পবয়সী ঝলমলে একটা মুখ, যে মুখ অসম্ভব প্রাণবন্ত – প্রাণশক্তিতে ভরপুর – তার চলে যাওয়ার অভিঘাত আরও বেশি। তার পরও একটু
একটি অকালমৃত্যু নিয়ে শোক ও দুঃখের মধ্যেই সেই মৃত্যুর কারণ – অর্থাৎ ক্যানসার – নিয়ে কিছু কথা বলি, কেননা এইসব সময়েই অনেকে কথাগুলো শুনে উঠতে
জানো না, আজ চোদ্দ তারিখ, চোদ্দই নভেম্বর? আজ আমাদের দিন। এসো, আনন্দ করি – বাবা বলেছে, এভাবে হইহই হলে, তাকে উদযাপন করা বলতে হয়। এই
তিন-বছরে-ডাক্তার প্রকল্প নিয়ে বলার কিছু নেই। বড়রা ভেবেচিন্তে যখন করছেন, নিশ্চয়ই ভালো ভেবেই করছেন। তবু মনের মধ্যে একটা খটকা বড্ড জ্বালাচ্ছে। সেটা হল, কেন এই
রাজস্থান সরকার রাজ্যের নাগরিকদের স্বাস্থ্যের অধিকার সুনিশ্চিত করতে বিল এনেছেন। বিধানসভায় সে বিল পাস-ও হয়ে গিয়েছে। স্বাস্থ্য নাগরিকের মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত হোক, এমন দাবি
খবরের কাগজে কত খবরই তো আসে। বড় একটা অবাক হই না। কিন্তু একখানা খবর পড়ে একেবারে চমকে গেলাম। কলকাতার একটি নামকরা কর্পোরেট হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়ে
সম্প্রতি আরজিকর মেডিকেল কলেজের ফরেন্সিক মেডিসিন বিভাগ থেকে কিছু ‘বেওয়ারিশ লাশ’ পাঠানো হয়েছিল সেই হাসপাতালেরই নাক-কান-গলা বিভাগে, যে শবদেহ এসেছিল ফরেন্সিক মেডিসিন বিভাগে পোস্ট-মর্টেম পরীক্ষার
যথার্থ জ্ঞানীর অন্যতম লক্ষণ, বিষয়টা সহজ করে বোঝা এবং জলের মতো করে বোঝাতে পারা। ছাত্রজীবনে এক অত্যন্ত প্রিয় শিক্ষক – শিক্ষক নাকি অগ্রজ, বোঝা মুশকিল
আমাদের সেই আড্ডাগুলো দিয়ে নিতে হবে, যা অনেকদিন ধরে পেন্ডিং। সেইসব দেখাসাক্ষাৎ হইচই হুল্লোড়, বা ওরকম কিছু নয়, স্রেফ একান্তে বসে কিছু কথাবার্তা, মাঝেমধ্যে ফোনের
‘রামকানাইয়ের নির্বুদ্ধিতা’ গল্পের প্রথম বাক্যটি একটু বদলে নিয়ে বলা-ই যায় – যাহারা বলে, সরকারি আপিস মানেই আঠারো মাসে বৎসর, সরকারি হাসপাতাল মাত্রেই তারিখ পে তারিখ,
গত মেডিকেল কাউন্সিল নির্বাচনে শাসক দলের বিরোধী প্যানেলে আমরা যারা প্রার্থী ছিলাম, তাদের অনেককেই বদলি করা হয়েছে। বিশেষত যারা কলকাতার কোনও না কোনও মেডিকেল কলেজে
রুডলফ ভির্শ-র (Rudolf Virchow) কথা পড়ছিলাম। চিকিৎসকের সামাজিক দায় বিষয়ে সোচ্চার সেই কিংবদন্তী জার্মান চিকিৎসক-গবেষক। মেধা ও উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তির প্রদর্শনের সুবাদে মাত্র পঁচিশ বছর বয়সে
যে কোনও মৃত্যুই দুঃখজনক। অল্পবয়সী ঝলমলে একটা মুখ, যে মুখ অসম্ভব প্রাণবন্ত – প্রাণশক্তিতে ভরপুর – তার চলে যাওয়ার অভিঘাত আরও বেশি। তার পরও একটু
একটি অকালমৃত্যু নিয়ে শোক ও দুঃখের মধ্যেই সেই মৃত্যুর কারণ – অর্থাৎ ক্যানসার – নিয়ে কিছু কথা বলি, কেননা এইসব সময়েই অনেকে কথাগুলো শুনে উঠতে
জানো না, আজ চোদ্দ তারিখ, চোদ্দই নভেম্বর? আজ আমাদের দিন। এসো, আনন্দ করি – বাবা বলেছে, এভাবে হইহই হলে, তাকে উদযাপন করা বলতে হয়। এই
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে