চুরির পাঁচালী
কেউ খায় ডুবে ডুবে,কেউ খায় ভেসে নেতানেতি ঘুষ খায় ফিকফিক হেসে। কেউ খায় চাকরি, কেউ খায় টাকা ঘুষাকার রাজ্যের কোষাগার ফাঁকা। কেউ খায় লুটেপুটে, কেউ
কেউ খায় ডুবে ডুবে,কেউ খায় ভেসে নেতানেতি ঘুষ খায় ফিকফিক হেসে। কেউ খায় চাকরি, কেউ খায় টাকা ঘুষাকার রাজ্যের কোষাগার ফাঁকা। কেউ খায় লুটেপুটে, কেউ
বাংলায় কোনো ডাক্তার নেই। হাসপাতাল আছে, ভালো ভালো হাসপাতাল। পরিকাঠামো খুব ভালো- মানে হাসপাতালের বাড়ি ঝাঁ চকচকে, যন্ত্রপাতি হাই টেক। রাস্তাঘাট, অ্যাম্বুল্যান্স সব আছে। কিন্তু
সাঁতার কাটি নদীর স্রোতের বিপরীতে পেশী শিথিল, ক্লান্ত দেহ গ্রীষ্ম-শীতে। ডুবে ডুবে জল খেয়েছি অনেক ঢোঁকই কোন দিকে পাড়, কি করে তার হিসেব রাখি? ঘোলা
অনেকে আমাকে জিজ্ঞেস করে আপনাদের রাজ্য থেকে রোগীরা দক্ষিণ ভারতে চলে যায় কেন? এর সঠিক উত্তর আমার জানা নেই। হতে পারে- ১. আমরা পশ্চিমবঙ্গে ভালো
কোর্ট রুমে ঘোষণা, ‘কেস নম্বর ৪৪৭’ পুলিশের ইনভেস্টিগেশন অফিসার কাঠগড়ায় উপস্থিত হল। বিবাদী পক্ষের উকিল উঠে দাঁড়ালেন। ‘এই মামলায় ডাক্তার বাবুর বিরুদ্ধে সেকশন ৩০৪-এর ২
কেন গেলি তোরা ইউক্রেনে? যেতে হলে যাস ভীড় ট্রেনে। কেন তোরা সব জেনেশুনে, শুনিস না কথা আমাদের। ঘরে খাই ঘি আলুসেদ্ধ নিরামিষ-আমিষ করি যুদ্ধ (যদিও
রোজকার মত গতকালও দিনটা শুরু হয়েছিল হাসপাতালে রাউন্ড দিয়ে পোষ্ট-অপারেটিভ পেশেন্ট দেখে। তারপর চেম্বার। ফের আবার হাসপাতাল। শেষমেশ কাজকর্ম গুটিয়ে গেলাম ভ্রাতৃপ্রতিম শিল্পী সুশান্ত সরকারের
শুক্লপক্ষে শ্রীপঞ্চমী শিক্ষা এখন ভীষণ দামী। অনলাইন ক্লাস বলতে সোজা পড়ছে কে তা যায় না বোঝা। থাকতে হবে এলাকায় নেট সঙ্গে স্মার্টফোনের সেট। তবেই পড়ার
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ৩ তিন মাথার মোড়। শীতের কুয়াশা পাতলা হয়ে মোড়ের খাবারের দোকানটা দেখা যাচ্ছে। ‘আঃ আঃ আঃ’ আওয়াজ টা শুরু হতেই কাছের বুড়ো
৪র্থ পর্বের পর…… পুলিশ এসে ডেডবডি মর্গে পাঠালো। মায়ারের মোবাইল ফোনটা পাওয়া গেল না। কিন্তু এক সেট ম্যানপ্যাক, ল্যাপটপ আর রেডিও ট্রান্সমিটার পাওয়া গেল ওর ঘরে।
৩য় পর্বের পর… ছাতাটা বড় হলেও একটা ছাতা তিনজনের পক্ষে যথেষ্ট নয়। তাছাড়া অরূপ ওদের মধ্যে সবচেয়ে লম্বা। প্রায় পাঁচ ফুট দশ। ছাতাটা সংগ্রাম অনেক
২য় পর্বের পর ফেরার পথ বেশ অন্ধকার হয়ে এসেছে। হাল্কা জোলো হাওয়া বইছে। বাতাসে সোঁদা গন্ধ। দূরে কোথাও বৃষ্টি হচ্ছে মনে হয়। মাথা থেকে দুশ্চিন্তা
কেউ খায় ডুবে ডুবে,কেউ খায় ভেসে নেতানেতি ঘুষ খায় ফিকফিক হেসে। কেউ খায় চাকরি, কেউ খায় টাকা ঘুষাকার রাজ্যের কোষাগার ফাঁকা। কেউ খায় লুটেপুটে, কেউ
বাংলায় কোনো ডাক্তার নেই। হাসপাতাল আছে, ভালো ভালো হাসপাতাল। পরিকাঠামো খুব ভালো- মানে হাসপাতালের বাড়ি ঝাঁ চকচকে, যন্ত্রপাতি হাই টেক। রাস্তাঘাট, অ্যাম্বুল্যান্স সব আছে। কিন্তু
সাঁতার কাটি নদীর স্রোতের বিপরীতে পেশী শিথিল, ক্লান্ত দেহ গ্রীষ্ম-শীতে। ডুবে ডুবে জল খেয়েছি অনেক ঢোঁকই কোন দিকে পাড়, কি করে তার হিসেব রাখি? ঘোলা
অনেকে আমাকে জিজ্ঞেস করে আপনাদের রাজ্য থেকে রোগীরা দক্ষিণ ভারতে চলে যায় কেন? এর সঠিক উত্তর আমার জানা নেই। হতে পারে- ১. আমরা পশ্চিমবঙ্গে ভালো
কোর্ট রুমে ঘোষণা, ‘কেস নম্বর ৪৪৭’ পুলিশের ইনভেস্টিগেশন অফিসার কাঠগড়ায় উপস্থিত হল। বিবাদী পক্ষের উকিল উঠে দাঁড়ালেন। ‘এই মামলায় ডাক্তার বাবুর বিরুদ্ধে সেকশন ৩০৪-এর ২
কেন গেলি তোরা ইউক্রেনে? যেতে হলে যাস ভীড় ট্রেনে। কেন তোরা সব জেনেশুনে, শুনিস না কথা আমাদের। ঘরে খাই ঘি আলুসেদ্ধ নিরামিষ-আমিষ করি যুদ্ধ (যদিও
রোজকার মত গতকালও দিনটা শুরু হয়েছিল হাসপাতালে রাউন্ড দিয়ে পোষ্ট-অপারেটিভ পেশেন্ট দেখে। তারপর চেম্বার। ফের আবার হাসপাতাল। শেষমেশ কাজকর্ম গুটিয়ে গেলাম ভ্রাতৃপ্রতিম শিল্পী সুশান্ত সরকারের
শুক্লপক্ষে শ্রীপঞ্চমী শিক্ষা এখন ভীষণ দামী। অনলাইন ক্লাস বলতে সোজা পড়ছে কে তা যায় না বোঝা। থাকতে হবে এলাকায় নেট সঙ্গে স্মার্টফোনের সেট। তবেই পড়ার
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ৩ তিন মাথার মোড়। শীতের কুয়াশা পাতলা হয়ে মোড়ের খাবারের দোকানটা দেখা যাচ্ছে। ‘আঃ আঃ আঃ’ আওয়াজ টা শুরু হতেই কাছের বুড়ো
৪র্থ পর্বের পর…… পুলিশ এসে ডেডবডি মর্গে পাঠালো। মায়ারের মোবাইল ফোনটা পাওয়া গেল না। কিন্তু এক সেট ম্যানপ্যাক, ল্যাপটপ আর রেডিও ট্রান্সমিটার পাওয়া গেল ওর ঘরে।
৩য় পর্বের পর… ছাতাটা বড় হলেও একটা ছাতা তিনজনের পক্ষে যথেষ্ট নয়। তাছাড়া অরূপ ওদের মধ্যে সবচেয়ে লম্বা। প্রায় পাঁচ ফুট দশ। ছাতাটা সংগ্রাম অনেক
২য় পর্বের পর ফেরার পথ বেশ অন্ধকার হয়ে এসেছে। হাল্কা জোলো হাওয়া বইছে। বাতাসে সোঁদা গন্ধ। দূরে কোথাও বৃষ্টি হচ্ছে মনে হয়। মাথা থেকে দুশ্চিন্তা
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে