ইমারজেন্সি
ইমারজেন্সি কর্পোরেট রুগী, নূন্যতম intrastructure মেডিক্যাল ইউনিট, mortality rate শূন্য, (হাসপাতাল কর্মীদের মাথায় ঘোরে সারাদিন মিডিয়া জুড়ে চলতে থাকা ডাক্তারের মার খাওয়া, হাসপাতালে গুন্ডামি, রাজনৈতিক
ইমারজেন্সি কর্পোরেট রুগী, নূন্যতম intrastructure মেডিক্যাল ইউনিট, mortality rate শূন্য, (হাসপাতাল কর্মীদের মাথায় ঘোরে সারাদিন মিডিয়া জুড়ে চলতে থাকা ডাক্তারের মার খাওয়া, হাসপাতালে গুন্ডামি, রাজনৈতিক
দেখুন আপনার দু তিনটে লেখা পড়লাম, গভীরতা নেই, ওই মামুলি চুটকি টাইপ আর কি। বই প্রকাশ করতে পারেন, আমরা না হয় সেক্ষেত্রে একটু ঢাক ঢোল
রাত বিরেতে emergency-তে আপনি ভরসা ,সকালে হলেই কিন্তু চিত্র আলাদা । তাই অভিজ্ঞতার ভাণ্ডার একটু আলাদা তো বটেই। শুরু করি। সাগরদীঘিতে আউটডোরের শেষে আমার চেম্বারে
যখন হঠাৎ করে শুনলাম আমাদের ট্রান্সফার হয়েছে কোলাঘাট থেকে সাগরদীঘি মাথায় বাজ পড়ল। কি করবো কিছুই বুঝতে পারছিলাম না। কলকাতায় এক সর্বভারতীয় প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা কেন্দ্রের
ইমারজেন্সি রুম থেকে বেরিয়ে নিজের রুমে যেতে গিয়ে দেখি রুগীদের অপেক্ষা করার চেয়ারে তিনজন মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ বসে। একজন দেওয়ালে মাথা ঠেকিয়ে মুখ হাঁ করে ঘুমোচ্ছে।
“ডাক্তার বাবু একটু emergency রুমে আসবেন। জরুরী দরকার।” “Emergency doctor আছে তো?” “আপনাকে দরকার বলেই তো ডাকছি। একটু আসুন।” রুমের বাইরে বেশ অনেক লোক। পরিচিত
প্রথম যখন ওনারা আসেন সাগর দীঘি মেডিক্যাল ইউনিটে ওনাদের স্কুলে একটা হেল্থ ক্যাম্প করে দিতে হবে বলে ওনাদের ড্রেস, কথা বলার ধরণ সবটাই বেশ অন্যরকম
লক্ষ্মী নারায়ণ মিষ্টান্ন ভান্ডারের ছোটো প্যাকেটটা খুলতেই সকালের ভাজা চুপসে যাওয়া নিমকি, একটা দানাদার, একটা লাড্ডু ,আর একট ছোটো ইটের মতো শক্ত ছানার মিষ্টি। জীবনে
ভাবা যায় দশ মিনিটের উপর রিসেপশনের সামনে দাঁড়িয়ে, কেউ নেই টিকিট করার! মানলাম গুড ফ্রাইডে ছুটির দিন, মানলাম সন্ধ্যা টা র পর হাসপাতালে এসেছি। মানলাম
Memories…. খুব খুব কম মানুষ আছে, যারা সোমাকে তুই সম্মোধনে ডাকে। হয়তো ওর একটু অন্তর্মুখী স্বভাব, ব্যক্তিত্বের জন্যে। এহেন সোমা যখন ফোন পায়, হ্যাঁ রে
রোগ নির্ধারণের ক্ষেত্রে ইনভেস্টিগেশনের একটা বিরাট ভূমিকা আছে। লক্ষ্যণীয় কিছু রিপোর্টে নরমাল রেঞ্জের একটু এদিক ওদিক থাকলেও ডাক্তারবাবু বিশেষ পাত্তা দেন না। যেমন ধরুন আপনার
শ্মশানের সব কাজ শেষে যখন আত্মীয় স্বজন পাড়া প্রতিবেশী ঘরে ফেরার পথে ছেলেটি বাবাকে শোয়ানো খাট থেকে একটা ফুল তুলে নিজের মানি ব্যাগে ঢুকিয়ে নিলো।
ইমারজেন্সি কর্পোরেট রুগী, নূন্যতম intrastructure মেডিক্যাল ইউনিট, mortality rate শূন্য, (হাসপাতাল কর্মীদের মাথায় ঘোরে সারাদিন মিডিয়া জুড়ে চলতে থাকা ডাক্তারের মার খাওয়া, হাসপাতালে গুন্ডামি, রাজনৈতিক
দেখুন আপনার দু তিনটে লেখা পড়লাম, গভীরতা নেই, ওই মামুলি চুটকি টাইপ আর কি। বই প্রকাশ করতে পারেন, আমরা না হয় সেক্ষেত্রে একটু ঢাক ঢোল
রাত বিরেতে emergency-তে আপনি ভরসা ,সকালে হলেই কিন্তু চিত্র আলাদা । তাই অভিজ্ঞতার ভাণ্ডার একটু আলাদা তো বটেই। শুরু করি। সাগরদীঘিতে আউটডোরের শেষে আমার চেম্বারে
যখন হঠাৎ করে শুনলাম আমাদের ট্রান্সফার হয়েছে কোলাঘাট থেকে সাগরদীঘি মাথায় বাজ পড়ল। কি করবো কিছুই বুঝতে পারছিলাম না। কলকাতায় এক সর্বভারতীয় প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা কেন্দ্রের
ইমারজেন্সি রুম থেকে বেরিয়ে নিজের রুমে যেতে গিয়ে দেখি রুগীদের অপেক্ষা করার চেয়ারে তিনজন মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ বসে। একজন দেওয়ালে মাথা ঠেকিয়ে মুখ হাঁ করে ঘুমোচ্ছে।
“ডাক্তার বাবু একটু emergency রুমে আসবেন। জরুরী দরকার।” “Emergency doctor আছে তো?” “আপনাকে দরকার বলেই তো ডাকছি। একটু আসুন।” রুমের বাইরে বেশ অনেক লোক। পরিচিত
প্রথম যখন ওনারা আসেন সাগর দীঘি মেডিক্যাল ইউনিটে ওনাদের স্কুলে একটা হেল্থ ক্যাম্প করে দিতে হবে বলে ওনাদের ড্রেস, কথা বলার ধরণ সবটাই বেশ অন্যরকম
লক্ষ্মী নারায়ণ মিষ্টান্ন ভান্ডারের ছোটো প্যাকেটটা খুলতেই সকালের ভাজা চুপসে যাওয়া নিমকি, একটা দানাদার, একটা লাড্ডু ,আর একট ছোটো ইটের মতো শক্ত ছানার মিষ্টি। জীবনে
ভাবা যায় দশ মিনিটের উপর রিসেপশনের সামনে দাঁড়িয়ে, কেউ নেই টিকিট করার! মানলাম গুড ফ্রাইডে ছুটির দিন, মানলাম সন্ধ্যা টা র পর হাসপাতালে এসেছি। মানলাম
Memories…. খুব খুব কম মানুষ আছে, যারা সোমাকে তুই সম্মোধনে ডাকে। হয়তো ওর একটু অন্তর্মুখী স্বভাব, ব্যক্তিত্বের জন্যে। এহেন সোমা যখন ফোন পায়, হ্যাঁ রে
রোগ নির্ধারণের ক্ষেত্রে ইনভেস্টিগেশনের একটা বিরাট ভূমিকা আছে। লক্ষ্যণীয় কিছু রিপোর্টে নরমাল রেঞ্জের একটু এদিক ওদিক থাকলেও ডাক্তারবাবু বিশেষ পাত্তা দেন না। যেমন ধরুন আপনার
শ্মশানের সব কাজ শেষে যখন আত্মীয় স্বজন পাড়া প্রতিবেশী ঘরে ফেরার পথে ছেলেটি বাবাকে শোয়ানো খাট থেকে একটা ফুল তুলে নিজের মানি ব্যাগে ঢুকিয়ে নিলো।
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে