যারা ভালবেসে জীবন বাজি রেখেছিলো
ভয় দেখাবি,জেলে ভরবি, ভয় পাবো না রুখে দাঁড়াবো। ব্যারিকেড দিলে, লাঠি তুললে চোখে তাকাবো- রক্তচোখে। হাজার পুলিশ-তোমার লেঠেল গর্তে ঢোকে, প্রবল ভয়ে। পথ বেঁধেছিস,আলো কেটেছিস,
ভয় দেখাবি,জেলে ভরবি, ভয় পাবো না রুখে দাঁড়াবো। ব্যারিকেড দিলে, লাঠি তুললে চোখে তাকাবো- রক্তচোখে। হাজার পুলিশ-তোমার লেঠেল গর্তে ঢোকে, প্রবল ভয়ে। পথ বেঁধেছিস,আলো কেটেছিস,
ক’দিন ধরে কাগজপত্রে লিখছে অনশনকারীদের ইউরিনে কিটোন বডি পাওয়া যাচ্ছে। ব্যাপারটা ঠিক বোঝানোর চেষ্টা করি। আমাদের শরীরে সব সময় কিছু কিছু অঙ্গ কাজ করছে।হার্ট, ফুসফুস,
{প্রয়োজনে তৃতীয় বন্ধনীভুক্ত লেখাগুলো বাদ দিয়ে যেতে পারেন। ওগুলো অকেজো বুড়োর জ্ঞান ফলানো} তিলোত্তমা এবং তিলোত্তমা বলে একটা মেয়ে মরে গিয়ে হঠাৎ আমাদের বুঝিয়ে দিল
এখন শরতের রোদ বড়ো কোমল। মায়ের স্পর্শের মতো মৃদু। বয়ে চলছে সময়, পাখি,আকাশ নদী আর মানুষ এক মন্ডপ থেকে অন্য এক মন্ডপে। তবুও ভালো তো
আমার তিলোত্তমা। আমাদের তিলোত্তমা। মরা ব্যাঙের মতো নির্জীব ছাত্র সমাজে প্রাণ এনেছে। তার ছিন্নভিন্ন দেহ- চোখে জল আর হৃদয়ে চেতনা এনেছে। তিলোত্তমা বুঝিয়েছে একবারই মৃত্যু
ঠিক যেন রাস্তার ধারে ফুটপাথবাসীদের আস্তানা। নানা রংয়ের পলিথিনের ছাউনি। আশ্বিনের আঙ্গিনায় ঝাপটে পড়া ক্ষ্যাপা শ্রাবণের দাপটে উথালপাতাল সব ছাউনি। রাস্তায় বয়ে চলা বৃষ্টিধারার স্রোতস্বিনী।
একটা দশতলা উঁচু বাড়ির ছাদ থেকে একটা ছোট্ট পাথর ফেলে দিন।সেটা ক্রমশ ভরবেগ বাড়িয়ে যখন নিচে পৌঁছবে তখন সেটা একজন মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
একবার বলো, শুধু একবার উচ্চারণ করো তিলোত্তমা- সারবাঁধা পেঙ্গুইন দাঁড়িয়ে পড়বে ফুরিয়ে আসা বরফের প্রান্তরে। একবার মৃদুস্বরে বলো তিলোত্তমা হারিয়ে আসা কালোহরিণ হরিণচোখে এসে দাঁড়াবে
ওর ডাক নাম ছিলো বিশু। রক্তকরবীর বিশুপাগল- চলে গ্যালো। আমার ঘুম ভাঙানিয়া ঘুমিয়ে পড়েছে। সারা জীবন দুঃখের আগুনে পুড়েছে- তবু ফিনিক্স গান গাইতো। এবার শরীর
“ছেলেটা তো ভাবলাম আমার হাতেই মারা গেল…” ক্যাথল্যাব থেকে বেরিয়ে রঞ্জনদা (ডাক্তার রঞ্জন শর্মা) মা’কে জানালো। “দীপঙ্কর বলছিলো কয়েক বছর আগে নাকি বুকে একবার খুব
আমি, মা আর বাবাকে নিয়ে যে ছোট্ট ত্রিভুজ ছিলো নিকটজনের ভিড়ে সেটা ভর্তি হয়ে উপচিয়ে গেলো। নিজেদের মধ্যের ভালবাসা ছড়িয়ে গেলো বহুজনের মাঝে। ভীড়ের মাঝে
[আমার মা কিন্তু খুব গরীব ঘরের বড্ড সাধারণ একটা জেদী মেয়ে।জীবনী লেখার মতো বিরাট কিছু কাজ করে নি।যেটুকু সমাজসেবা করেছে-অপ্রকাশ থাকাটাই ভালো। তবু একটা সময়
ভয় দেখাবি,জেলে ভরবি, ভয় পাবো না রুখে দাঁড়াবো। ব্যারিকেড দিলে, লাঠি তুললে চোখে তাকাবো- রক্তচোখে। হাজার পুলিশ-তোমার লেঠেল গর্তে ঢোকে, প্রবল ভয়ে। পথ বেঁধেছিস,আলো কেটেছিস,
ক’দিন ধরে কাগজপত্রে লিখছে অনশনকারীদের ইউরিনে কিটোন বডি পাওয়া যাচ্ছে। ব্যাপারটা ঠিক বোঝানোর চেষ্টা করি। আমাদের শরীরে সব সময় কিছু কিছু অঙ্গ কাজ করছে।হার্ট, ফুসফুস,
{প্রয়োজনে তৃতীয় বন্ধনীভুক্ত লেখাগুলো বাদ দিয়ে যেতে পারেন। ওগুলো অকেজো বুড়োর জ্ঞান ফলানো} তিলোত্তমা এবং তিলোত্তমা বলে একটা মেয়ে মরে গিয়ে হঠাৎ আমাদের বুঝিয়ে দিল
এখন শরতের রোদ বড়ো কোমল। মায়ের স্পর্শের মতো মৃদু। বয়ে চলছে সময়, পাখি,আকাশ নদী আর মানুষ এক মন্ডপ থেকে অন্য এক মন্ডপে। তবুও ভালো তো
আমার তিলোত্তমা। আমাদের তিলোত্তমা। মরা ব্যাঙের মতো নির্জীব ছাত্র সমাজে প্রাণ এনেছে। তার ছিন্নভিন্ন দেহ- চোখে জল আর হৃদয়ে চেতনা এনেছে। তিলোত্তমা বুঝিয়েছে একবারই মৃত্যু
ঠিক যেন রাস্তার ধারে ফুটপাথবাসীদের আস্তানা। নানা রংয়ের পলিথিনের ছাউনি। আশ্বিনের আঙ্গিনায় ঝাপটে পড়া ক্ষ্যাপা শ্রাবণের দাপটে উথালপাতাল সব ছাউনি। রাস্তায় বয়ে চলা বৃষ্টিধারার স্রোতস্বিনী।
একটা দশতলা উঁচু বাড়ির ছাদ থেকে একটা ছোট্ট পাথর ফেলে দিন।সেটা ক্রমশ ভরবেগ বাড়িয়ে যখন নিচে পৌঁছবে তখন সেটা একজন মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
একবার বলো, শুধু একবার উচ্চারণ করো তিলোত্তমা- সারবাঁধা পেঙ্গুইন দাঁড়িয়ে পড়বে ফুরিয়ে আসা বরফের প্রান্তরে। একবার মৃদুস্বরে বলো তিলোত্তমা হারিয়ে আসা কালোহরিণ হরিণচোখে এসে দাঁড়াবে
ওর ডাক নাম ছিলো বিশু। রক্তকরবীর বিশুপাগল- চলে গ্যালো। আমার ঘুম ভাঙানিয়া ঘুমিয়ে পড়েছে। সারা জীবন দুঃখের আগুনে পুড়েছে- তবু ফিনিক্স গান গাইতো। এবার শরীর
“ছেলেটা তো ভাবলাম আমার হাতেই মারা গেল…” ক্যাথল্যাব থেকে বেরিয়ে রঞ্জনদা (ডাক্তার রঞ্জন শর্মা) মা’কে জানালো। “দীপঙ্কর বলছিলো কয়েক বছর আগে নাকি বুকে একবার খুব
আমি, মা আর বাবাকে নিয়ে যে ছোট্ট ত্রিভুজ ছিলো নিকটজনের ভিড়ে সেটা ভর্তি হয়ে উপচিয়ে গেলো। নিজেদের মধ্যের ভালবাসা ছড়িয়ে গেলো বহুজনের মাঝে। ভীড়ের মাঝে
[আমার মা কিন্তু খুব গরীব ঘরের বড্ড সাধারণ একটা জেদী মেয়ে।জীবনী লেখার মতো বিরাট কিছু কাজ করে নি।যেটুকু সমাজসেবা করেছে-অপ্রকাশ থাকাটাই ভালো। তবু একটা সময়
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে