রাঙামাটি
“এই অঞ্চলটা আমার পরিচিত হয়ে গ্যাছে” উক্তিটা বাঁকুড়ার সদ্য বদলি হয়ে আসা এক মহিলা অফিসারের। সাধারণের হিসেবে যৌবন উত্তীর্ণা, অবিবাহিতা। কালো চুলের ফাঁকে ফাঁকে সাদা
“এই অঞ্চলটা আমার পরিচিত হয়ে গ্যাছে” উক্তিটা বাঁকুড়ার সদ্য বদলি হয়ে আসা এক মহিলা অফিসারের। সাধারণের হিসেবে যৌবন উত্তীর্ণা, অবিবাহিতা। কালো চুলের ফাঁকে ফাঁকে সাদা
একটা না-কবিতা, না-গদ্য “কেবল একটি পাথরের টবে হৃৎপিণ্ড যত্নে রেখেছি তুমি এসে দাঁড়ালেই সে ফুটে উঠবে” (জাহাঙ্গীর আবেদিন) ওয়ার্ডের ভেতরটা বয়লারের মতো ভ্যাপসা। নবনীতাদি বসে
বিধান রায় ভগবান ছিলেন না। সামান্য মানুষ মাত্র। কবির প্রস্টেট গ্ল্যান্ডের জন্য ইউরিন সম্পূর্ণ আটকে কিডনি ফেইলিওর হচ্ছিল (high urea level)। এবং উনি ভয়ানক ইউরিন
একটি দীপু হাতুড়ের প্রতিবেদন ফাল্গুনী সন্ধ্যা ঘনিয়ে এসেছে। কৃষ্ণপক্ষের প্রথম প্রহরে কৃষ্ণবর্ণ হয়ে উঠেছে পলাশ শিমুলের ফুল জঙ্গল। বিদ্যুৎহীন অন্ধকারে সাথীহীন হাতুড়ে বিস্তীর্ণ ঢেউ খ্যালানো
একটা মৃদু আলো জ্বলা অন্ধকার ঘর।আলোর রং লাল।একটা মাত্র ছোট্ট জানালা,দেখে মনে হয়, ওটা য্যানো এলাকায় নজরদারির জন্য রাখা হয়েছে।একজন কালো পোশাক পরা,মাথায় বাদামী কাউবয়
পুকুর বাগান জংলা বাড়ি খেলনা, শাড়ি, বইএর পাহাড়,ভাঙা বাসন উঠোনমাঝে টিউবওয়েল- ছোট্ট দোয়েল, শানবাঁধানো লাল মেঝেতে গড়াগড়ি, পেয়ারা গাছে আমের পাতার জড়াজড়ি, রং চটা ছাত,
রচনাঃ দীপঙ্কর (আন্তর্জাতিক গবাপাগলা সাহিত্য পুরষ্কারে সম্মানিত) আমি শ্রী মদনগোপাল মোদক। নিবাস খড়দহ। পিতার নাম ৺হরিগোপাল মোদক। চালের চোরা চালান করতেন। ঠাকুদ্দা ৺ব্রজগোপাল মোদক পেশাদার
(একটি জ্ঞানবাচক কথকতা,বলা ভালো হাতুড়েমূলক বিত্তান্ত) তপ্পনবাবু মাতাল হলেও ডাক্তারি ওনাকে ছাড়ে না। এবং উনি একজন পরীক্ষিত সার্টিফাইড মাতাল। সদাই মাতাল।মানদাসুন্দরীর চুল্লুর ঠেক ওনার অবসরজীবন
ট্রেনের শব্দ শুনলে চলে যেতে ইচ্ছে হয়……. জানালায় জানালায় মুখ দরজায় দাঁড়িয়ে মানুষ। আঁচলে হাত মুছে হলুদের ছাপ মুছে, সংসার দুচোখে মেখে মায়াকাজলেতে ঢেকে যে
তপ্পন বদ্যির দেশের বাড়ির সামনে দে’ গেছে গঙ্গা। মাটি বোঝাই ডুবুডুবু নৌকো, খড় বোঝাই ফুরফুরাইল নৌকো, যাত্রীহীনা হতাশমুখো ভটভটি সবই বয়ে’ যায়। সান্ডেল চরে দু’টো
তোর জন্য একটা আদিদাসের ব্যাগ কিনবো। ব্যাগে ভরে’ তোকে আমার সম্পত্তি দিয়ে দেবো।
খবরের কাগজ মানেই দুঃসংবাদ। ভালো খবর-টবর বিশেষ থাকে টাকে না। তিন বছর ছ’ বছর আট বছর কোনও শিশু ছাড় পায় না। শিশুদের ওপর যৌন নির্যাতন
“এই অঞ্চলটা আমার পরিচিত হয়ে গ্যাছে” উক্তিটা বাঁকুড়ার সদ্য বদলি হয়ে আসা এক মহিলা অফিসারের। সাধারণের হিসেবে যৌবন উত্তীর্ণা, অবিবাহিতা। কালো চুলের ফাঁকে ফাঁকে সাদা
একটা না-কবিতা, না-গদ্য “কেবল একটি পাথরের টবে হৃৎপিণ্ড যত্নে রেখেছি তুমি এসে দাঁড়ালেই সে ফুটে উঠবে” (জাহাঙ্গীর আবেদিন) ওয়ার্ডের ভেতরটা বয়লারের মতো ভ্যাপসা। নবনীতাদি বসে
বিধান রায় ভগবান ছিলেন না। সামান্য মানুষ মাত্র। কবির প্রস্টেট গ্ল্যান্ডের জন্য ইউরিন সম্পূর্ণ আটকে কিডনি ফেইলিওর হচ্ছিল (high urea level)। এবং উনি ভয়ানক ইউরিন
একটি দীপু হাতুড়ের প্রতিবেদন ফাল্গুনী সন্ধ্যা ঘনিয়ে এসেছে। কৃষ্ণপক্ষের প্রথম প্রহরে কৃষ্ণবর্ণ হয়ে উঠেছে পলাশ শিমুলের ফুল জঙ্গল। বিদ্যুৎহীন অন্ধকারে সাথীহীন হাতুড়ে বিস্তীর্ণ ঢেউ খ্যালানো
একটা মৃদু আলো জ্বলা অন্ধকার ঘর।আলোর রং লাল।একটা মাত্র ছোট্ট জানালা,দেখে মনে হয়, ওটা য্যানো এলাকায় নজরদারির জন্য রাখা হয়েছে।একজন কালো পোশাক পরা,মাথায় বাদামী কাউবয়
পুকুর বাগান জংলা বাড়ি খেলনা, শাড়ি, বইএর পাহাড়,ভাঙা বাসন উঠোনমাঝে টিউবওয়েল- ছোট্ট দোয়েল, শানবাঁধানো লাল মেঝেতে গড়াগড়ি, পেয়ারা গাছে আমের পাতার জড়াজড়ি, রং চটা ছাত,
রচনাঃ দীপঙ্কর (আন্তর্জাতিক গবাপাগলা সাহিত্য পুরষ্কারে সম্মানিত) আমি শ্রী মদনগোপাল মোদক। নিবাস খড়দহ। পিতার নাম ৺হরিগোপাল মোদক। চালের চোরা চালান করতেন। ঠাকুদ্দা ৺ব্রজগোপাল মোদক পেশাদার
(একটি জ্ঞানবাচক কথকতা,বলা ভালো হাতুড়েমূলক বিত্তান্ত) তপ্পনবাবু মাতাল হলেও ডাক্তারি ওনাকে ছাড়ে না। এবং উনি একজন পরীক্ষিত সার্টিফাইড মাতাল। সদাই মাতাল।মানদাসুন্দরীর চুল্লুর ঠেক ওনার অবসরজীবন
ট্রেনের শব্দ শুনলে চলে যেতে ইচ্ছে হয়……. জানালায় জানালায় মুখ দরজায় দাঁড়িয়ে মানুষ। আঁচলে হাত মুছে হলুদের ছাপ মুছে, সংসার দুচোখে মেখে মায়াকাজলেতে ঢেকে যে
তপ্পন বদ্যির দেশের বাড়ির সামনে দে’ গেছে গঙ্গা। মাটি বোঝাই ডুবুডুবু নৌকো, খড় বোঝাই ফুরফুরাইল নৌকো, যাত্রীহীনা হতাশমুখো ভটভটি সবই বয়ে’ যায়। সান্ডেল চরে দু’টো
তোর জন্য একটা আদিদাসের ব্যাগ কিনবো। ব্যাগে ভরে’ তোকে আমার সম্পত্তি দিয়ে দেবো।
খবরের কাগজ মানেই দুঃসংবাদ। ভালো খবর-টবর বিশেষ থাকে টাকে না। তিন বছর ছ’ বছর আট বছর কোনও শিশু ছাড় পায় না। শিশুদের ওপর যৌন নির্যাতন
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে