অধঃপতনের পিচ্ছিল পথ
একটা দশতলা উঁচু বাড়ির ছাদ থেকে একটা ছোট্ট পাথর ফেলে দিন।সেটা ক্রমশ ভরবেগ বাড়িয়ে যখন নিচে পৌঁছবে তখন সেটা একজন মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
একটা দশতলা উঁচু বাড়ির ছাদ থেকে একটা ছোট্ট পাথর ফেলে দিন।সেটা ক্রমশ ভরবেগ বাড়িয়ে যখন নিচে পৌঁছবে তখন সেটা একজন মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
একবার বলো, শুধু একবার উচ্চারণ করো তিলোত্তমা- সারবাঁধা পেঙ্গুইন দাঁড়িয়ে পড়বে ফুরিয়ে আসা বরফের প্রান্তরে। একবার মৃদুস্বরে বলো তিলোত্তমা হারিয়ে আসা কালোহরিণ হরিণচোখে এসে দাঁড়াবে
ওর ডাক নাম ছিলো বিশু। রক্তকরবীর বিশুপাগল- চলে গ্যালো। আমার ঘুম ভাঙানিয়া ঘুমিয়ে পড়েছে। সারা জীবন দুঃখের আগুনে পুড়েছে- তবু ফিনিক্স গান গাইতো। এবার শরীর
“ছেলেটা তো ভাবলাম আমার হাতেই মারা গেল…” ক্যাথল্যাব থেকে বেরিয়ে রঞ্জনদা (ডাক্তার রঞ্জন শর্মা) মা’কে জানালো। “দীপঙ্কর বলছিলো কয়েক বছর আগে নাকি বুকে একবার খুব
আমি, মা আর বাবাকে নিয়ে যে ছোট্ট ত্রিভুজ ছিলো নিকটজনের ভিড়ে সেটা ভর্তি হয়ে উপচিয়ে গেলো। নিজেদের মধ্যের ভালবাসা ছড়িয়ে গেলো বহুজনের মাঝে। ভীড়ের মাঝে
[আমার মা কিন্তু খুব গরীব ঘরের বড্ড সাধারণ একটা জেদী মেয়ে।জীবনী লেখার মতো বিরাট কিছু কাজ করে নি।যেটুকু সমাজসেবা করেছে-অপ্রকাশ থাকাটাই ভালো। তবু একটা সময়
আরেক ফাল্গুন। বসন্তের দিন। দোল এসে গেছে। দিনপঞ্জিকায়। এসেছে পলাশ শিমূলের ফুলে। সকাল বেলা আমরা বেলিয়াতোড় গেছিলাম। আমাদের পৈতৃক ভিটে। এখন অবশ্য ঘাড়মুড় গুঁজড়ে পড়ে
সেটা ছিলো ফাগুন মাস। রংয়ের মাস। কিন্তু মা বাবা আমার জ্ঞানত কোনোদিন দোল খেলে নি। তখন দূরে একটা কোকিল ডাকছে। স্থান দিনহাটা। মাথাভাঙ্গা, মেখলিগঞ্জ, কুচবিহার,
বাবা একখানে। আমরা আরেক খানে। এরমধ্যে আমার হলো গলায় সেলুলাইটিস।ধুম জ্বর। কোয়ার্টারের দেওয়ালগুলো সব হিজিবিজি ছবির মতো।কখনও বা দানবের মতো। কখনও ফুলের বাগান। মা’কে বললে
যখন অনুরোধের আসর শেষ হয়ে যেতো। অথবা ঠাকুমার ঘরে আটটার নাটক শেষ হয়ে যেতো, তখন হয়তো মা ডাকতো “আয় তপ্পি একটু বসে নে।” একটু পর
ঘোর গ্রীষ্মের দুপুর। টোটোন টুলটুলি, নীলু, সবিতা সবাই চলে গেছে।বাড়ির পেছনে সিএমওএইচের বাংলোয় দুটো আমগাছ, তার নিচে রামবেগুনের ছায়া ছায়া ঝোপ, তার তলায় শুয়ে ছিলাম।
ঘরভর্তি পুরোনো জিনিসপত্র। ফেলে রাখা বাসন, বাতিল জলের বোতল, পুরোনো ক্যালেন্ডার, অব্যবহৃত জামাকাপড়। আজ ছুটি। বকুবাবু ঘর পরিষ্কার করবেন। জোগাড় হলো পিচবোর্ডের বাক্স, চার প্যাকেট
একটা দশতলা উঁচু বাড়ির ছাদ থেকে একটা ছোট্ট পাথর ফেলে দিন।সেটা ক্রমশ ভরবেগ বাড়িয়ে যখন নিচে পৌঁছবে তখন সেটা একজন মানুষের মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
একবার বলো, শুধু একবার উচ্চারণ করো তিলোত্তমা- সারবাঁধা পেঙ্গুইন দাঁড়িয়ে পড়বে ফুরিয়ে আসা বরফের প্রান্তরে। একবার মৃদুস্বরে বলো তিলোত্তমা হারিয়ে আসা কালোহরিণ হরিণচোখে এসে দাঁড়াবে
ওর ডাক নাম ছিলো বিশু। রক্তকরবীর বিশুপাগল- চলে গ্যালো। আমার ঘুম ভাঙানিয়া ঘুমিয়ে পড়েছে। সারা জীবন দুঃখের আগুনে পুড়েছে- তবু ফিনিক্স গান গাইতো। এবার শরীর
“ছেলেটা তো ভাবলাম আমার হাতেই মারা গেল…” ক্যাথল্যাব থেকে বেরিয়ে রঞ্জনদা (ডাক্তার রঞ্জন শর্মা) মা’কে জানালো। “দীপঙ্কর বলছিলো কয়েক বছর আগে নাকি বুকে একবার খুব
আমি, মা আর বাবাকে নিয়ে যে ছোট্ট ত্রিভুজ ছিলো নিকটজনের ভিড়ে সেটা ভর্তি হয়ে উপচিয়ে গেলো। নিজেদের মধ্যের ভালবাসা ছড়িয়ে গেলো বহুজনের মাঝে। ভীড়ের মাঝে
[আমার মা কিন্তু খুব গরীব ঘরের বড্ড সাধারণ একটা জেদী মেয়ে।জীবনী লেখার মতো বিরাট কিছু কাজ করে নি।যেটুকু সমাজসেবা করেছে-অপ্রকাশ থাকাটাই ভালো। তবু একটা সময়
আরেক ফাল্গুন। বসন্তের দিন। দোল এসে গেছে। দিনপঞ্জিকায়। এসেছে পলাশ শিমূলের ফুলে। সকাল বেলা আমরা বেলিয়াতোড় গেছিলাম। আমাদের পৈতৃক ভিটে। এখন অবশ্য ঘাড়মুড় গুঁজড়ে পড়ে
সেটা ছিলো ফাগুন মাস। রংয়ের মাস। কিন্তু মা বাবা আমার জ্ঞানত কোনোদিন দোল খেলে নি। তখন দূরে একটা কোকিল ডাকছে। স্থান দিনহাটা। মাথাভাঙ্গা, মেখলিগঞ্জ, কুচবিহার,
বাবা একখানে। আমরা আরেক খানে। এরমধ্যে আমার হলো গলায় সেলুলাইটিস।ধুম জ্বর। কোয়ার্টারের দেওয়ালগুলো সব হিজিবিজি ছবির মতো।কখনও বা দানবের মতো। কখনও ফুলের বাগান। মা’কে বললে
যখন অনুরোধের আসর শেষ হয়ে যেতো। অথবা ঠাকুমার ঘরে আটটার নাটক শেষ হয়ে যেতো, তখন হয়তো মা ডাকতো “আয় তপ্পি একটু বসে নে।” একটু পর
ঘোর গ্রীষ্মের দুপুর। টোটোন টুলটুলি, নীলু, সবিতা সবাই চলে গেছে।বাড়ির পেছনে সিএমওএইচের বাংলোয় দুটো আমগাছ, তার নিচে রামবেগুনের ছায়া ছায়া ঝোপ, তার তলায় শুয়ে ছিলাম।
ঘরভর্তি পুরোনো জিনিসপত্র। ফেলে রাখা বাসন, বাতিল জলের বোতল, পুরোনো ক্যালেন্ডার, অব্যবহৃত জামাকাপড়। আজ ছুটি। বকুবাবু ঘর পরিষ্কার করবেন। জোগাড় হলো পিচবোর্ডের বাক্স, চার প্যাকেট
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে