স্টেথোস্কোপঃ ১১০ ।।আমার চেম্বারে জলদি সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো দরকার।।
আমি যে কেবলমাত্র ক্লাসিক সাহিত্যের অনুরাগী তা বলতে আমার বিন্দুমাত্র দ্বিধা নেই। এর জন্য কেউ আমাকে ফেবুর ট্যাঁশ ভাবতেই পারেন। করোনার দু’বছরে ঘরে বন্দি থেকে
আমি যে কেবলমাত্র ক্লাসিক সাহিত্যের অনুরাগী তা বলতে আমার বিন্দুমাত্র দ্বিধা নেই। এর জন্য কেউ আমাকে ফেবুর ট্যাঁশ ভাবতেই পারেন। করোনার দু’বছরে ঘরে বন্দি থেকে
ভদ্রলোক আমার অনেক দিনের চেনা। আমার অনেক দিনের রুগি। আমাকে দেখানোর প্রায় শুরুর দিক থেকেই জানতাম যে তিনি উকিলবাবু। নিজেই বলেছিলেন। সবসময় সাদা শার্ট আর
বিভিন্ন সংবাদপত্রে, টিভিতে ডি.এ.-এর জন্য আন্দোলন করা বা ধর্নায় বসা বিভিন্ন লোকেদের মধ্যে অনেক বয়স্ক মানুষদের দেখে আমার মাঝে মাঝে অবাক লাগত। এইসব মানুষ যাঁরা
আজ আমাদের অনশন সহস্র দিনে পড়ল। আজ মেগা অভিযান। আজ নবান্ন অভিযান। আমাদের দলে মুখ্যমন্ত্রী আছেন। বিরোধী দলনেতা আছেন। সবাই স্লোগান দিতে দিতে এগিয়ে
অক্টোবরের বিকেল। পার্কে হাঁটতে গিয়ে বিজয়বাবুর মনে হল পার্কের বেঞ্চিতে বনমালীবাবু বসে আছেন। তার নিজের সৌভাগ্যের কথা ভেবে সে নিজেই অবাক হয়ে গেল। ওনার কাছে
অনিরুদ্ধ আর বিয়েই করল না। লেখক অনিরুদ্ধ শেষপর্যন্ত হয়ত বিয়েই করবে না। তার এখন যা বয়স তা থেকে এমনটা মনে হওয়া অন্তত অসম্ভব কিছু না।
কোইনসিডেন্স নিয়ে অনেকেই অনেক কাজ করেছেন। তাঁদের মধ্যে যেমন মনস্তাত্বিক, সমাজবিজ্ঞানী, বায়োলজিস্ট আছেন তেমনই আছেন কিছু মূল ধারার বিজ্ঞানীরাও। তাঁরা প্রায় সকলেই প্রথাগত বিজ্ঞানীদের দ্বারা
এতদূর আমি আমার ব্যক্তিগত কোইনসিডেন্স-এর যে ক’টি উদাহরণ দিয়েছি ভালো করে লক্ষ্য করে দেখুন বেশিরভাগের সাথেই একটি জিনিস জড়িত সেটি মোবাইল বা ইন্টারনেট। বাইরের জগতের
গত দেড় মাস আগে অক্টোম্বর মাসের এক সকাল। ঘুম থেকে উঠে বুনুয়েলের আত্মজীবনী ‘শেষ দীর্ঘশ্বাস’ খুলে পড়ছি। রান্নার দিদি চা দিয়ে গেছে টেবিলে। হঠাৎ কী
চার্লস ফ্রান্সিস কগল্যান ছিলেন তাঁর সময়কার একজন খ্যাতিমান সেক্সপীয়রের নাটকের অভিনেতা। তিনি ১৮৪১ সালে কানাডার পূর্ব উপকূলের প্রিন্স এডওয়ার্ড দ্বীপে জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৯৯ সালে হঠাতই
লুই বুনুয়েল আমাদের অবচেতনা নিয়ে ছেলেখেলা করেছেন। আমাদের গোপন সন্তপ্ত যৌন আকাঙ্খাকে দেবতা জ্ঞানে পুজো করেছেন। যাকে আমরা সরিয়ে রাখি দূরে, মনে করি স্বপ্নের বিকৃত
বিখ্যাত রোমান সেনেটর, লেখক, বক্তা সিসেরো তাঁর লেখায় একটি বিখ্যাত গল্প বলেছিলেন। তিনি সেসময় তাঁর ছাত্রদের রেটোরিক নিয়ে শিক্ষা দিচ্ছিলেন। সিসেরো তাদের বললেন যে পাঁচটি
আমি যে কেবলমাত্র ক্লাসিক সাহিত্যের অনুরাগী তা বলতে আমার বিন্দুমাত্র দ্বিধা নেই। এর জন্য কেউ আমাকে ফেবুর ট্যাঁশ ভাবতেই পারেন। করোনার দু’বছরে ঘরে বন্দি থেকে
ভদ্রলোক আমার অনেক দিনের চেনা। আমার অনেক দিনের রুগি। আমাকে দেখানোর প্রায় শুরুর দিক থেকেই জানতাম যে তিনি উকিলবাবু। নিজেই বলেছিলেন। সবসময় সাদা শার্ট আর
বিভিন্ন সংবাদপত্রে, টিভিতে ডি.এ.-এর জন্য আন্দোলন করা বা ধর্নায় বসা বিভিন্ন লোকেদের মধ্যে অনেক বয়স্ক মানুষদের দেখে আমার মাঝে মাঝে অবাক লাগত। এইসব মানুষ যাঁরা
আজ আমাদের অনশন সহস্র দিনে পড়ল। আজ মেগা অভিযান। আজ নবান্ন অভিযান। আমাদের দলে মুখ্যমন্ত্রী আছেন। বিরোধী দলনেতা আছেন। সবাই স্লোগান দিতে দিতে এগিয়ে
অক্টোবরের বিকেল। পার্কে হাঁটতে গিয়ে বিজয়বাবুর মনে হল পার্কের বেঞ্চিতে বনমালীবাবু বসে আছেন। তার নিজের সৌভাগ্যের কথা ভেবে সে নিজেই অবাক হয়ে গেল। ওনার কাছে
অনিরুদ্ধ আর বিয়েই করল না। লেখক অনিরুদ্ধ শেষপর্যন্ত হয়ত বিয়েই করবে না। তার এখন যা বয়স তা থেকে এমনটা মনে হওয়া অন্তত অসম্ভব কিছু না।
কোইনসিডেন্স নিয়ে অনেকেই অনেক কাজ করেছেন। তাঁদের মধ্যে যেমন মনস্তাত্বিক, সমাজবিজ্ঞানী, বায়োলজিস্ট আছেন তেমনই আছেন কিছু মূল ধারার বিজ্ঞানীরাও। তাঁরা প্রায় সকলেই প্রথাগত বিজ্ঞানীদের দ্বারা
এতদূর আমি আমার ব্যক্তিগত কোইনসিডেন্স-এর যে ক’টি উদাহরণ দিয়েছি ভালো করে লক্ষ্য করে দেখুন বেশিরভাগের সাথেই একটি জিনিস জড়িত সেটি মোবাইল বা ইন্টারনেট। বাইরের জগতের
গত দেড় মাস আগে অক্টোম্বর মাসের এক সকাল। ঘুম থেকে উঠে বুনুয়েলের আত্মজীবনী ‘শেষ দীর্ঘশ্বাস’ খুলে পড়ছি। রান্নার দিদি চা দিয়ে গেছে টেবিলে। হঠাৎ কী
চার্লস ফ্রান্সিস কগল্যান ছিলেন তাঁর সময়কার একজন খ্যাতিমান সেক্সপীয়রের নাটকের অভিনেতা। তিনি ১৮৪১ সালে কানাডার পূর্ব উপকূলের প্রিন্স এডওয়ার্ড দ্বীপে জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৯৯ সালে হঠাতই
লুই বুনুয়েল আমাদের অবচেতনা নিয়ে ছেলেখেলা করেছেন। আমাদের গোপন সন্তপ্ত যৌন আকাঙ্খাকে দেবতা জ্ঞানে পুজো করেছেন। যাকে আমরা সরিয়ে রাখি দূরে, মনে করি স্বপ্নের বিকৃত
বিখ্যাত রোমান সেনেটর, লেখক, বক্তা সিসেরো তাঁর লেখায় একটি বিখ্যাত গল্প বলেছিলেন। তিনি সেসময় তাঁর ছাত্রদের রেটোরিক নিয়ে শিক্ষা দিচ্ছিলেন। সিসেরো তাদের বললেন যে পাঁচটি
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে