এলাটিং বেলাটিং সই লো
এলাটিং বেলাটিং সই লো। সেটিং এর খবর আইল।। রা*ক্ষ#সের দল একটি বালিকা খা#ইল। কোন বালিকা খাইল? রুখে যে দাঁড়াইল।। প্রমাণ লোপাট হইল। রাণীমা কি কইল?
এলাটিং বেলাটিং সই লো। সেটিং এর খবর আইল।। রা*ক্ষ#সের দল একটি বালিকা খা#ইল। কোন বালিকা খাইল? রুখে যে দাঁড়াইল।। প্রমাণ লোপাট হইল। রাণীমা কি কইল?
যাঁরা “অরাজনৈতিক, অরাজনৈতিক” বলে একটি বায়বীয়, সুতরাং অবাস্তব ধারণা সৃষ্টি করতে চাইছেন, তাঁদের কাছে একটি বিনীত নিবেদন। প্লিজ, রাজনীতি শব্দটাকে একটু বড় প্রেক্ষিতে দেখুন এবং
****************************************** রবিবার। ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০১০। ——————————————— “বাবা, আমরাও মাংস খাব, আমরাও মাংস খাব।” বন্ধ কাঠের দরজার ওপার থেকে দুটি কচি গলার হাহাকার, সঙ্গতে ছোট ছোট
প্রিন্সেপ ঘাটকে বাঁ পাশে রেখে স্ট্রান্ড রোড ধরে উত্তর দিকে দিকে যাচ্ছিল সৈকত। এমনিতেই এই রাস্তাটা ফাঁকা ফাঁকা থাকে, তায় আজ রবিবার, ছুটির দিন। জানালার
বছর চল্লিশের রবীনের ছোট্টবেলায় ছিল ঠাকুর দেখার নাছোড়বান্দা শখ। এমনকী বিশ্বকর্মা ঠাকুরও সে ছাড়বে না। বাড়ির কাছে জলিবয় ইন্ডাস্ট্রিজের বিরাট কারখানা, আর মিনিট কুড়ি হাঁটলে
১৯৬৭। রক্ষণশীল পরিবারের কর্ত্রী লিউকেমিয়ায় আক্রান্ত। হাসপাতালে নিয়ে যাবার প্রশ্ন নেই, তাই বাড়িতেই তাবড় চিকিৎসক ডেকে এনে, নার্স রেখে, রক্ত সঞ্চালন করে, স্যালাইন দিয়ে ও
এমা, কি ঘেন্নার কথা মা গো! এতকাল মাগনার ফেসবুকে তবু ইনিয়ে বিনিয়ে দু চাট্টে বস্তাপচা গপ্পো লিখছিল, এ যে একেবারে বাত্তুৃম নিয়ে টানাটানি! আরে, গাইনোর
এক। হাসির আয়ু। দুপুরের খাওয়া কোনওক্রমে সেরে হাত-মুখ ধুচ্ছিল অরিন্দম। সাড়ে তিনটে। শনিবার রাত আর রবিবারের মর্নিং শিফট্ কভার করে বাড়ি ফিরেছে তিনটেয়। রাতে ওর
জীবনের সব বৃত্ত কি সম্পূর্ণ হয়? হয় না। বিশেষতঃ, নিতান্ত মধ্যমেধার এক নামগোত্রহীন অমনোযোগী বালক, দেবী সরস্বতী নিজে থেকে যাকে প্রায় কিছুই দেননি – নাছোড়বান্দা
বছর চল্লিশের রবীনের ছোট্টবেলায় ছিল ঠাকুর দেখার নাছোড়বান্দা শখ। এমনকী বিশ্বকর্মা ঠাকুরও সে ছাড়বে না। বাড়ির কাছে জলিবয় ইন্ডাস্ট্রিজের বিরাট কারখানা, আর মিনিট কুড়ি হাঁটলে
এলেবেলে লেখাটি অনেকদিনের। একটি ভার্চুয়াল সাময়িক পত্রিকা চেয়েছিলেন বলে দিয়েছিলাম। কাল শুনলাম এ লেখার প্রথম চরিত্র মুকুন্দদা মারাত্মক স্ট্রোকে আক্রান্ত। জানি না কি হবে। ওঁর
শেষ নাহি যে… সান্তালেখোলার বনবাংলোয় এক ঝড়ঝঞ্ঝাকুল মধ্যরাত্রি। টিনের চালে অবিশ্রান্ত বৃষ্টির শব্দ আর মেঘগর্জনে ঘুম ভেঙে গেল নন্দিনীর। বাইরে গহন অন্ধকারে মুষলধারা, চকিতে চকিতে
এলাটিং বেলাটিং সই লো। সেটিং এর খবর আইল।। রা*ক্ষ#সের দল একটি বালিকা খা#ইল। কোন বালিকা খাইল? রুখে যে দাঁড়াইল।। প্রমাণ লোপাট হইল। রাণীমা কি কইল?
যাঁরা “অরাজনৈতিক, অরাজনৈতিক” বলে একটি বায়বীয়, সুতরাং অবাস্তব ধারণা সৃষ্টি করতে চাইছেন, তাঁদের কাছে একটি বিনীত নিবেদন। প্লিজ, রাজনীতি শব্দটাকে একটু বড় প্রেক্ষিতে দেখুন এবং
****************************************** রবিবার। ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০১০। ——————————————— “বাবা, আমরাও মাংস খাব, আমরাও মাংস খাব।” বন্ধ কাঠের দরজার ওপার থেকে দুটি কচি গলার হাহাকার, সঙ্গতে ছোট ছোট
প্রিন্সেপ ঘাটকে বাঁ পাশে রেখে স্ট্রান্ড রোড ধরে উত্তর দিকে দিকে যাচ্ছিল সৈকত। এমনিতেই এই রাস্তাটা ফাঁকা ফাঁকা থাকে, তায় আজ রবিবার, ছুটির দিন। জানালার
বছর চল্লিশের রবীনের ছোট্টবেলায় ছিল ঠাকুর দেখার নাছোড়বান্দা শখ। এমনকী বিশ্বকর্মা ঠাকুরও সে ছাড়বে না। বাড়ির কাছে জলিবয় ইন্ডাস্ট্রিজের বিরাট কারখানা, আর মিনিট কুড়ি হাঁটলে
১৯৬৭। রক্ষণশীল পরিবারের কর্ত্রী লিউকেমিয়ায় আক্রান্ত। হাসপাতালে নিয়ে যাবার প্রশ্ন নেই, তাই বাড়িতেই তাবড় চিকিৎসক ডেকে এনে, নার্স রেখে, রক্ত সঞ্চালন করে, স্যালাইন দিয়ে ও
এমা, কি ঘেন্নার কথা মা গো! এতকাল মাগনার ফেসবুকে তবু ইনিয়ে বিনিয়ে দু চাট্টে বস্তাপচা গপ্পো লিখছিল, এ যে একেবারে বাত্তুৃম নিয়ে টানাটানি! আরে, গাইনোর
এক। হাসির আয়ু। দুপুরের খাওয়া কোনওক্রমে সেরে হাত-মুখ ধুচ্ছিল অরিন্দম। সাড়ে তিনটে। শনিবার রাত আর রবিবারের মর্নিং শিফট্ কভার করে বাড়ি ফিরেছে তিনটেয়। রাতে ওর
জীবনের সব বৃত্ত কি সম্পূর্ণ হয়? হয় না। বিশেষতঃ, নিতান্ত মধ্যমেধার এক নামগোত্রহীন অমনোযোগী বালক, দেবী সরস্বতী নিজে থেকে যাকে প্রায় কিছুই দেননি – নাছোড়বান্দা
বছর চল্লিশের রবীনের ছোট্টবেলায় ছিল ঠাকুর দেখার নাছোড়বান্দা শখ। এমনকী বিশ্বকর্মা ঠাকুরও সে ছাড়বে না। বাড়ির কাছে জলিবয় ইন্ডাস্ট্রিজের বিরাট কারখানা, আর মিনিট কুড়ি হাঁটলে
এলেবেলে লেখাটি অনেকদিনের। একটি ভার্চুয়াল সাময়িক পত্রিকা চেয়েছিলেন বলে দিয়েছিলাম। কাল শুনলাম এ লেখার প্রথম চরিত্র মুকুন্দদা মারাত্মক স্ট্রোকে আক্রান্ত। জানি না কি হবে। ওঁর
শেষ নাহি যে… সান্তালেখোলার বনবাংলোয় এক ঝড়ঝঞ্ঝাকুল মধ্যরাত্রি। টিনের চালে অবিশ্রান্ত বৃষ্টির শব্দ আর মেঘগর্জনে ঘুম ভেঙে গেল নন্দিনীর। বাইরে গহন অন্ধকারে মুষলধারা, চকিতে চকিতে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে