আমি জানি খাঁচার পাখি, কেন গান গায়…!
আমি জানি খাঁচার পাখি, কেন গান গায়…! “…her wings are cut and then she is blamed for not knowing how to fly.” ― Simone de
আমি জানি খাঁচার পাখি, কেন গান গায়…! “…her wings are cut and then she is blamed for not knowing how to fly.” ― Simone de
স্বাস্থ্য ভবনের পাশে বসা আন্দোলনরত ছাত্র-ছাত্রীদের ভিডিও তুলছেন অনেকেই। সমবেত কন্ঠে তালে তালে এই প্রতিবাদ ভাষণ শুনতে ভালই লাগছে। অনেকে ভিডিও করছেন। আমিও করেছি, আমার
বার্ধক্যে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের ব্রেনের সাইজ ছোট হতে থাকে, মুছতে থাকে কিছু কিছু স্মৃতি। সেই জন্যেই বয়স বাড়ার সঙ্গেই জিনিসপত্র ভোলার পরিধি অনেক বেড়ে
‘মানুষ তার কাজের মধ্যে বাঁচে’। বেঁচে থাকে। মনে থেকে যায় আজীবন। ‘চেষ্টা কখনো বিফলে যায়না’। আর বিফলে গেলেই বা, কুছ পরোয়া নেহি, আবার চেষ্টা করব।
“ব্যথার পাহাড় ডিঙ্গিয়ে” এ সময়কার বিশিষ্ট চিকিৎসক সুব্রত গোস্বামী যিনি পেইন ম্যানেজমেন্ট এর মতন আধুনিক চিকিৎসাকে প্রথম বাংলার মানুষের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন, তাঁর চোখ
দুপুর দুটো। এ সময়ে শহুরে বস্তির গলিপথো খানিক ঝিমিয়ে নেয়। ব্যস্ত দোকানিরো টুকুন বিশ্রামের সময়। কিন্তু বিশ্রাম ভাঙলো একদল শিশুর হৈ হৈ চিৎকারে। চাচা চিপস
অসংক্রামক রোগগুলোর মধ্যে যেগুলো বেশি সংখ্যক মানুষের মৃত্যুর কারণ সেগুলি হল সেরিব্রাল স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাক। সেরিব্রাল স্ট্রোক আবার দু ধরনের মস্তিষ্কের রক্তনালীতে রক্ত জমাট
আমার শহরের হাজারটা মুখ। মুখ আর মুখোশের আড়াল নিয়ে হেটে চলেছে পথের পর পথ। এক শহরের মধ্যে হাজারটা শহরের প্রাণ। যেন রাবণের অসংখ্য মাথা– নিংড়ে
মৃত্যুর আগে আমার মাসির একটি আইসিইউ বেড প্রয়োজন ছিল। ICU– ‘ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট’। না! পাওয়া যায়নি। ফোঁটা ফোঁটা কমতে থাকা অক্সিজেন, আর কার্বন ডাই-অক্সাইডে ভর্তি
পিচ কামড়ে পড়ে থাকতে হবে কমরেড! এসময় শিরদাঁড়া গুটিয়ে নিলে চলে!!!!!! মন কে বোঝাচ্ছি!!! এখনো অনেক কাজ বাকি। একে একে বিদায় নিচ্ছেন চেনা-অচেনা পরিজন। পড়ছি,
না। দামি ব্রান্ডেড গয়নার বিশেষ ছাড়ের দিন বা নামি স্যালোতে ডিসকাউন্টে সৌন্দর্য ঘষামাজার জন্যে নয়। দিনটি রক্তমাংসের খেটে খাওয়া মেয়েদের সমান শ্রমের, সমান সম্মানের, সমান
সত্তরের কোঠার অমিতাভ আর ১৮ শুভ্রজিত। দুজনেই কোভিডের শিকার। একজন সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরল, অন্যজন কোভিডের জেরে সময়মতো বেড না পাওয়ায় বড় অসময়ে মৃত। একজন
আমি জানি খাঁচার পাখি, কেন গান গায়…! “…her wings are cut and then she is blamed for not knowing how to fly.” ― Simone de
স্বাস্থ্য ভবনের পাশে বসা আন্দোলনরত ছাত্র-ছাত্রীদের ভিডিও তুলছেন অনেকেই। সমবেত কন্ঠে তালে তালে এই প্রতিবাদ ভাষণ শুনতে ভালই লাগছে। অনেকে ভিডিও করছেন। আমিও করেছি, আমার
বার্ধক্যে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের ব্রেনের সাইজ ছোট হতে থাকে, মুছতে থাকে কিছু কিছু স্মৃতি। সেই জন্যেই বয়স বাড়ার সঙ্গেই জিনিসপত্র ভোলার পরিধি অনেক বেড়ে
‘মানুষ তার কাজের মধ্যে বাঁচে’। বেঁচে থাকে। মনে থেকে যায় আজীবন। ‘চেষ্টা কখনো বিফলে যায়না’। আর বিফলে গেলেই বা, কুছ পরোয়া নেহি, আবার চেষ্টা করব।
“ব্যথার পাহাড় ডিঙ্গিয়ে” এ সময়কার বিশিষ্ট চিকিৎসক সুব্রত গোস্বামী যিনি পেইন ম্যানেজমেন্ট এর মতন আধুনিক চিকিৎসাকে প্রথম বাংলার মানুষের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন, তাঁর চোখ
দুপুর দুটো। এ সময়ে শহুরে বস্তির গলিপথো খানিক ঝিমিয়ে নেয়। ব্যস্ত দোকানিরো টুকুন বিশ্রামের সময়। কিন্তু বিশ্রাম ভাঙলো একদল শিশুর হৈ হৈ চিৎকারে। চাচা চিপস
অসংক্রামক রোগগুলোর মধ্যে যেগুলো বেশি সংখ্যক মানুষের মৃত্যুর কারণ সেগুলি হল সেরিব্রাল স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাক। সেরিব্রাল স্ট্রোক আবার দু ধরনের মস্তিষ্কের রক্তনালীতে রক্ত জমাট
আমার শহরের হাজারটা মুখ। মুখ আর মুখোশের আড়াল নিয়ে হেটে চলেছে পথের পর পথ। এক শহরের মধ্যে হাজারটা শহরের প্রাণ। যেন রাবণের অসংখ্য মাথা– নিংড়ে
মৃত্যুর আগে আমার মাসির একটি আইসিইউ বেড প্রয়োজন ছিল। ICU– ‘ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট’। না! পাওয়া যায়নি। ফোঁটা ফোঁটা কমতে থাকা অক্সিজেন, আর কার্বন ডাই-অক্সাইডে ভর্তি
পিচ কামড়ে পড়ে থাকতে হবে কমরেড! এসময় শিরদাঁড়া গুটিয়ে নিলে চলে!!!!!! মন কে বোঝাচ্ছি!!! এখনো অনেক কাজ বাকি। একে একে বিদায় নিচ্ছেন চেনা-অচেনা পরিজন। পড়ছি,
না। দামি ব্রান্ডেড গয়নার বিশেষ ছাড়ের দিন বা নামি স্যালোতে ডিসকাউন্টে সৌন্দর্য ঘষামাজার জন্যে নয়। দিনটি রক্তমাংসের খেটে খাওয়া মেয়েদের সমান শ্রমের, সমান সম্মানের, সমান
সত্তরের কোঠার অমিতাভ আর ১৮ শুভ্রজিত। দুজনেই কোভিডের শিকার। একজন সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরল, অন্যজন কোভিডের জেরে সময়মতো বেড না পাওয়ায় বড় অসময়ে মৃত। একজন
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে