My tryst with Covid 19
I am slowly recovering from Covid 19 and entered the 10th day. While I don’t want to go into the medical treatment part, I like
I am slowly recovering from Covid 19 and entered the 10th day. While I don’t want to go into the medical treatment part, I like
ডাক্তারের সাথে জনগণের সম্পর্ক বহু আলোচিত বিষয়। এই বিষয়ে আলোকপাত করতে গিয়ে নর্মান বেথুন বলেছিলেন যে, আধুনিক চিকিৎসাবিদ্যা হল ব্যক্তি পুঁজি ব্যবহার করে মুনাফা নির্ভর
করোনা রোগীর সংখ্যা নিম্নমুখী, এটা আশার কথা। এই সাফল্য ধরে রাখতে হবে। পাশাপাশি, গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে এক শ্রেণীর বেসরকারি বৃহৎ পুঁজির
করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে হুহু করে। আগামী কয়েকদিনে হয়তো আরো অনেক নতুন মানুষ আক্রান্ত হবেন। স্বাস্থ্য ব্যবস্থার একটা সার্বিক চিত্র অনেকে জানেন না বলে কেউ
নীতি আয়োগ তাদের রিপোর্টে স্বাস্থ্য সূচক অনুসারে কেরলকে সবচেয়ে উপরে আর উত্তরপ্রদেশ সবচেয়ে নীচে রেখেছে। এর মধ্যে বিস্ময়কর কিছু নেই। যে রাজ্য যত বেশি সাক্ষর
কাল বহু চেষ্টা করেও একজন 72 বছরের বৃদ্ধ যার অক্সিজেন সাচুরেশন 84%, রক্তচাপ 70/40 কোন হাসপাতালে ভর্তি করা গেল না। প্রাইভেট হাসপাতাল বললো বেড নেই।
করোনা কেসের সংখ্যা সারা দেশে বাড়ছে, পশ্চিমবঙ্গেও বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। অতীতে ডেঙ্গু মোকাবিলার সময়েও আমরা সরকারকে কিছু পরামর্শ দিয়েছিলাম। বলা বাহুল্য, সে সব কেউ মানেনি।
একটা লোক জীবনের বেশির ভাগ সময় জুড়ে পয়সার বিনিময়ে অভিনয় করেছেন- কোন বাছবিচার না করেই করেছেন। বেশির ভাগ গল্প জুড়ে আছে গুণ্ডাদের জাতে তুলে দেওয়ার
করোনাকালে চিকিৎসা সঙ্কট যত বাড়ছে সাধারণ মানুষের আতঙ্ক ও রাজনৈতিক উত্তাপ তত বাড়ছে। দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা সাত লাখের উপর ও মৃত্যু 21000 ছাড়িয়ে গেছে-
গতকাল কলকাতা শহরে 300 কোভিড পজিটিভ পাওয়া গেছে। এই বিশাল সংখ্যক পজিটিভের কারণ নিহিত আছে আমাদের “শক্ত ঘাড়ের” সাথে- যা নিয়ম বাঁকিয়ে নিজের মতো করে
মে মাসে ল্যান্সেটে কোভিড জনিত মৃত্যু নিয়ে একটি বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা প্রকাশ করেছে। আলোচক (অমিতাভ ব্যানার্জি ও অন্যরা) ইংল্যান্ডে কোভিড মৃত্যুর বিভিন্ন দিক আলোকপাত করেছেন। নানারকম
আমরা গত মাসের শেষ সপ্তাহে দেখছিলাম যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা কমছিল। গত এক সপ্তাহ কিন্তু তার উল্টো পরিণতি দেখতে পাচ্ছি। প্রতিদিন নতুন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে
I am slowly recovering from Covid 19 and entered the 10th day. While I don’t want to go into the medical treatment part, I like
ডাক্তারের সাথে জনগণের সম্পর্ক বহু আলোচিত বিষয়। এই বিষয়ে আলোকপাত করতে গিয়ে নর্মান বেথুন বলেছিলেন যে, আধুনিক চিকিৎসাবিদ্যা হল ব্যক্তি পুঁজি ব্যবহার করে মুনাফা নির্ভর
করোনা রোগীর সংখ্যা নিম্নমুখী, এটা আশার কথা। এই সাফল্য ধরে রাখতে হবে। পাশাপাশি, গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে এক শ্রেণীর বেসরকারি বৃহৎ পুঁজির
করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে হুহু করে। আগামী কয়েকদিনে হয়তো আরো অনেক নতুন মানুষ আক্রান্ত হবেন। স্বাস্থ্য ব্যবস্থার একটা সার্বিক চিত্র অনেকে জানেন না বলে কেউ
নীতি আয়োগ তাদের রিপোর্টে স্বাস্থ্য সূচক অনুসারে কেরলকে সবচেয়ে উপরে আর উত্তরপ্রদেশ সবচেয়ে নীচে রেখেছে। এর মধ্যে বিস্ময়কর কিছু নেই। যে রাজ্য যত বেশি সাক্ষর
কাল বহু চেষ্টা করেও একজন 72 বছরের বৃদ্ধ যার অক্সিজেন সাচুরেশন 84%, রক্তচাপ 70/40 কোন হাসপাতালে ভর্তি করা গেল না। প্রাইভেট হাসপাতাল বললো বেড নেই।
করোনা কেসের সংখ্যা সারা দেশে বাড়ছে, পশ্চিমবঙ্গেও বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। অতীতে ডেঙ্গু মোকাবিলার সময়েও আমরা সরকারকে কিছু পরামর্শ দিয়েছিলাম। বলা বাহুল্য, সে সব কেউ মানেনি।
একটা লোক জীবনের বেশির ভাগ সময় জুড়ে পয়সার বিনিময়ে অভিনয় করেছেন- কোন বাছবিচার না করেই করেছেন। বেশির ভাগ গল্প জুড়ে আছে গুণ্ডাদের জাতে তুলে দেওয়ার
করোনাকালে চিকিৎসা সঙ্কট যত বাড়ছে সাধারণ মানুষের আতঙ্ক ও রাজনৈতিক উত্তাপ তত বাড়ছে। দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা সাত লাখের উপর ও মৃত্যু 21000 ছাড়িয়ে গেছে-
গতকাল কলকাতা শহরে 300 কোভিড পজিটিভ পাওয়া গেছে। এই বিশাল সংখ্যক পজিটিভের কারণ নিহিত আছে আমাদের “শক্ত ঘাড়ের” সাথে- যা নিয়ম বাঁকিয়ে নিজের মতো করে
মে মাসে ল্যান্সেটে কোভিড জনিত মৃত্যু নিয়ে একটি বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা প্রকাশ করেছে। আলোচক (অমিতাভ ব্যানার্জি ও অন্যরা) ইংল্যান্ডে কোভিড মৃত্যুর বিভিন্ন দিক আলোকপাত করেছেন। নানারকম
আমরা গত মাসের শেষ সপ্তাহে দেখছিলাম যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা কমছিল। গত এক সপ্তাহ কিন্তু তার উল্টো পরিণতি দেখতে পাচ্ছি। প্রতিদিন নতুন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে