একটা, না-হওয়া রিইউনিয়ানের গপ্পো
হাজারকে যে k বলতে হয় কেত মেরে, একথা বোধহয় এখন অনেকেই জানেন। মুহূর্মুহূ বাক্য হানেন–“স্যালারি? ওইইই.. ফর্টি কে অ্যাপ্রক্স”। বুকনি ঝাড়েন–“জামাটা, টু মাচ কস্টলি! টু
হাজারকে যে k বলতে হয় কেত মেরে, একথা বোধহয় এখন অনেকেই জানেন। মুহূর্মুহূ বাক্য হানেন–“স্যালারি? ওইইই.. ফর্টি কে অ্যাপ্রক্স”। বুকনি ঝাড়েন–“জামাটা, টু মাচ কস্টলি! টু
এই পোস্ট করেছিলাম বছর চারেক আগে। আজকের দিনে। করোনা তখনো পয়দা হয়নি। কিন্তু টিবি নামক বেমারি ছিল। সেই বেমারি আরো জাঁকিয়ে বসেছে দুনিয়াতে। প্রতি কুড়ি
#বুঝে_নেওয়া_উচিত–ডি এস এ হলো, ডেমোক্রেটিক স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন। ডি এস ও নয় এটা। ডি এস ও-র ছাতা আছে। আমাদের নেই। ছাতা মাথায় নিয়ে বেরোয় জমিদাররা। আমরা,
২০০৮-এ কাঁধে একটা সস্তার রুকস্যাক আর পকেটে দেড়শ খানিক টাকা নিয়ে যখন ট্রেন থেকে নেমেছিলাম নিউ জলপাইগুড়ি ইস্টিশনে এবং অটোয় চেপে বাস স্ট্যান্ডের দিকে যেতে
জীবনে যে কয়েকটি মানুষের কাছে সত্যিকারের চিরকৃতজ্ঞ হয়ে থাকব আমি, সূর্য তাদের মধ্যে অন্যতম। সূর্য। সূর্য দত্ত। কর্মসূত্রে আমার ভীষণ পরিচিত এক ছোকরা। বয়স… বয়স
নাঃ, এ কাহিনীর সাথে সপ্তমীর যোগাযোগ নেই এতটুকুও। এবং তবুও সপ্তমীর রাতেই এ কাহিনী আমি লিখছি। কেন লিখছি? কারণ, লেখালিখি যতই ছেড়ে দিই না কেন,
বসন্ত আর গ্রীষ্মের মাঝামাঝি এই সময়টাতে, জলপাইগুড়ি শহরে বড় অদ্ভুত ধরণের এক কুয়াশা পড়ে আলগোছে। শীতের কামড় নেই, বসন্তের সবজেটে নেই, নেই গ্রীষ্মের সহসা শুকনো
আজ উদয়দার মারফত খবর পেলাম, Soi দি ব্যাকুল হয়ে খোঁজ করছে আমার। ফেসবুক খুলিনি দীর্ঘদিন। আজ হঠাৎ সই’দি-কে উত্তর দেব বলে এ পাড়াতে এসে দেখি,
মনমেজাজ ভালো না থাকলে আমি নিরুপমের কাছে চলে যাই। ছোকরা, আমার হাসপাতালেরই কর্মচারী। বা বলা ভালো – অফিস স্টাফ। চৌকস, চতুর, এবং চালিয়াৎ। আশ্চর্য সব
সেদিন এমার্জেন্সি নাইট চলছিলো। তখন মধ্যযাম। বাইরে বৃষ্টি পড়ে চলেছে মুষল ধারাতে। মেইন গেটটা আলতো ক’রে ভেজিয়ে রাখা। তার ঠিক পাশটিতে বসে বসে গল্প করছেন
ঝাঁঝালো দুপুর-রৌদ্র সর্বদা বিরক্তি উদ্রেকের কারণ নহে। কখনো কখনো তাহারই মধ্যে ছায়া ও ছবি হইয়া ছড়াইয়া ছিটাইয়া থাকে বাল্যের ইকড়ি মিকড়ি দৃশ্য অথবা কৈশোরের তপ্ত
(আবার কিছুটা ব্যাখ্যা করা জরুরি। বিশেষত, ফেসবুক-লেখা যখন এইটি। বহু ব্যস্ততার কারণে উত্তর দিতে সমর্থ হই না ইদানিং মন্তব্যের। সে আমার উপেক্ষা নয়। সে আমার,
হাজারকে যে k বলতে হয় কেত মেরে, একথা বোধহয় এখন অনেকেই জানেন। মুহূর্মুহূ বাক্য হানেন–“স্যালারি? ওইইই.. ফর্টি কে অ্যাপ্রক্স”। বুকনি ঝাড়েন–“জামাটা, টু মাচ কস্টলি! টু
এই পোস্ট করেছিলাম বছর চারেক আগে। আজকের দিনে। করোনা তখনো পয়দা হয়নি। কিন্তু টিবি নামক বেমারি ছিল। সেই বেমারি আরো জাঁকিয়ে বসেছে দুনিয়াতে। প্রতি কুড়ি
#বুঝে_নেওয়া_উচিত–ডি এস এ হলো, ডেমোক্রেটিক স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন। ডি এস ও নয় এটা। ডি এস ও-র ছাতা আছে। আমাদের নেই। ছাতা মাথায় নিয়ে বেরোয় জমিদাররা। আমরা,
২০০৮-এ কাঁধে একটা সস্তার রুকস্যাক আর পকেটে দেড়শ খানিক টাকা নিয়ে যখন ট্রেন থেকে নেমেছিলাম নিউ জলপাইগুড়ি ইস্টিশনে এবং অটোয় চেপে বাস স্ট্যান্ডের দিকে যেতে
জীবনে যে কয়েকটি মানুষের কাছে সত্যিকারের চিরকৃতজ্ঞ হয়ে থাকব আমি, সূর্য তাদের মধ্যে অন্যতম। সূর্য। সূর্য দত্ত। কর্মসূত্রে আমার ভীষণ পরিচিত এক ছোকরা। বয়স… বয়স
নাঃ, এ কাহিনীর সাথে সপ্তমীর যোগাযোগ নেই এতটুকুও। এবং তবুও সপ্তমীর রাতেই এ কাহিনী আমি লিখছি। কেন লিখছি? কারণ, লেখালিখি যতই ছেড়ে দিই না কেন,
বসন্ত আর গ্রীষ্মের মাঝামাঝি এই সময়টাতে, জলপাইগুড়ি শহরে বড় অদ্ভুত ধরণের এক কুয়াশা পড়ে আলগোছে। শীতের কামড় নেই, বসন্তের সবজেটে নেই, নেই গ্রীষ্মের সহসা শুকনো
আজ উদয়দার মারফত খবর পেলাম, Soi দি ব্যাকুল হয়ে খোঁজ করছে আমার। ফেসবুক খুলিনি দীর্ঘদিন। আজ হঠাৎ সই’দি-কে উত্তর দেব বলে এ পাড়াতে এসে দেখি,
মনমেজাজ ভালো না থাকলে আমি নিরুপমের কাছে চলে যাই। ছোকরা, আমার হাসপাতালেরই কর্মচারী। বা বলা ভালো – অফিস স্টাফ। চৌকস, চতুর, এবং চালিয়াৎ। আশ্চর্য সব
সেদিন এমার্জেন্সি নাইট চলছিলো। তখন মধ্যযাম। বাইরে বৃষ্টি পড়ে চলেছে মুষল ধারাতে। মেইন গেটটা আলতো ক’রে ভেজিয়ে রাখা। তার ঠিক পাশটিতে বসে বসে গল্প করছেন
ঝাঁঝালো দুপুর-রৌদ্র সর্বদা বিরক্তি উদ্রেকের কারণ নহে। কখনো কখনো তাহারই মধ্যে ছায়া ও ছবি হইয়া ছড়াইয়া ছিটাইয়া থাকে বাল্যের ইকড়ি মিকড়ি দৃশ্য অথবা কৈশোরের তপ্ত
(আবার কিছুটা ব্যাখ্যা করা জরুরি। বিশেষত, ফেসবুক-লেখা যখন এইটি। বহু ব্যস্ততার কারণে উত্তর দিতে সমর্থ হই না ইদানিং মন্তব্যের। সে আমার উপেক্ষা নয়। সে আমার,
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে