পৃথিবীটা একদিন না একদিন লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড হবে, হবেই।
আমাদের পাশের বাড়ির রবিনসন, গতকাল যার মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট বেরোলো, তার গপ্পোটা শোনাবার আগে সত্যিকারের রবিনসনের গপ্পোটা হয়ে যাক। নিউইয়র্ক হারলেমের ১৫ বছরের কৃষ্ণাঙ্গ বাচ্চা
আমাদের পাশের বাড়ির রবিনসন, গতকাল যার মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট বেরোলো, তার গপ্পোটা শোনাবার আগে সত্যিকারের রবিনসনের গপ্পোটা হয়ে যাক। নিউইয়র্ক হারলেমের ১৫ বছরের কৃষ্ণাঙ্গ বাচ্চা
তিন বছরের ডাক্তার/ স্বাস্থ্যকর্মী বিষয়ে আলোচনায় অনেকেই দেখলাম একটা মন্তব্য করেছেন যে ডাক্তাররা গ্রামে যেতে চান না। এটা নিয়ে আমার যা বলার সেটা হল এই
দক্ষিণ তুর্কিস্তানের ছোট্ট শহর কুয়ান বুলাখ। যারা কার্পেট বোনে তেমনই দরিদ্র হাঘরে ক’জন তাঁতি তখন সন্ধ্যাবেলায় জ্বরে কাঁপছে। রেল স্টেশন অবধি গোটা এলাকাটা ভোঁ ভোঁ
আন্তর্জাতিক শ্রমজীবী নারী দিবস থেকে ওই “শ্রমজীবী” কথাটা ছেঁটে ফেলার ফলাফল হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। লোকে দেদার “হ্যাপি উইমেন্স ডে” বলে নিজের মা, বউ, প্রেমিকার
ভয় পাওয়ানো আর ভয় পাওয়া সত্যিই ভারী অদ্ভুত এক ব্যাপার। বহু ভেবে চিন্তেও কোনো তল পাইনি। Maiori forsan cum timore sententiam in me fertis quam
তাঁর মৃত্যুতে শোক পাওয়া ধরাগলায় স্মৃতিচারণ করছেন সর্বকালের অন্যতম সেরা লেফট আর্ম অর্থোডক্স স্পিনার, যিনি ঘটনাচক্রে একজন পাঞ্জাবি শিখ। “আমার ব্যক্তিগত ক্ষতি। খুব খুব প্রিয়
জনসাধারণের অবাধ যাতায়াতের ওপর একটা বিশাল মাপের নিষেধাজ্ঞা জারি যা লোকমুখে লকডাউন হিসেবে পরিচিত সেই ব্যবস্থা (মেজার) গ্রহণ করার কোনও প্রয়োজনীয়তা আছে কি না সেটা
এটা স্বাভাবিক যে যীশু খ্রিস্ট-এর কোনও ছবি ছিল না। এটাও স্বাভাবিক যে “আপন মনের মাধুরী মিশায়ে” তাঁর প্রতিকৃতি রচনার সময়ে শিল্পীরা অবাধ স্বাধীনতা উপভোগ করেছেন।
কোনও লেখক কি নিয়ে লিখবেন, কিভাবে লিখবেন সেটা তার নিজস্ব ব্যাপার কিন্তু আজকাল বেশকিছু লেখাপত্তর দেখলে খুব বিরক্তি হয়, মনে হয় লেখকরা সবাই বামপন্থী আতঙ্কে
রেফার রোগ অর্থাৎ আননেসেসারি রেফারালের সর্বজনগ্রাহ্য কারণ খুঁজতে সিস্টেম এনালিসিস করে প্রথমেই যেটা মাথায় আসে তা হল – উপযুক্ত সংখ্যায় উপযুক্ত ডাক্তার ও অন্যান্য কর্মীর
৬ আগস্ট ১৯৪২ সালে পোল্যান্ডের ওয়ারশ শহরের ইহুদি ঘেটোতে উপস্থিত মানুষজন এক অদ্ভুত এক দৃশ্যের সাক্ষী ছিল। ১৯৫ জন অনাথ বালক-বালিকা লাইন করে রাজপথ ধরে
ছোট বড় মেজ সেজ সব ধরনের কবিদের জন্য আলাদা একটা জায়গা আছে মনের মধ্যে। সেই কবিদের মধ্যে আমার প্রিয়তম কবি একটা মোটকা সোটকা মানুষ, আন্ডাররেটেড
আমাদের পাশের বাড়ির রবিনসন, গতকাল যার মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট বেরোলো, তার গপ্পোটা শোনাবার আগে সত্যিকারের রবিনসনের গপ্পোটা হয়ে যাক। নিউইয়র্ক হারলেমের ১৫ বছরের কৃষ্ণাঙ্গ বাচ্চা
তিন বছরের ডাক্তার/ স্বাস্থ্যকর্মী বিষয়ে আলোচনায় অনেকেই দেখলাম একটা মন্তব্য করেছেন যে ডাক্তাররা গ্রামে যেতে চান না। এটা নিয়ে আমার যা বলার সেটা হল এই
দক্ষিণ তুর্কিস্তানের ছোট্ট শহর কুয়ান বুলাখ। যারা কার্পেট বোনে তেমনই দরিদ্র হাঘরে ক’জন তাঁতি তখন সন্ধ্যাবেলায় জ্বরে কাঁপছে। রেল স্টেশন অবধি গোটা এলাকাটা ভোঁ ভোঁ
আন্তর্জাতিক শ্রমজীবী নারী দিবস থেকে ওই “শ্রমজীবী” কথাটা ছেঁটে ফেলার ফলাফল হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। লোকে দেদার “হ্যাপি উইমেন্স ডে” বলে নিজের মা, বউ, প্রেমিকার
ভয় পাওয়ানো আর ভয় পাওয়া সত্যিই ভারী অদ্ভুত এক ব্যাপার। বহু ভেবে চিন্তেও কোনো তল পাইনি। Maiori forsan cum timore sententiam in me fertis quam
তাঁর মৃত্যুতে শোক পাওয়া ধরাগলায় স্মৃতিচারণ করছেন সর্বকালের অন্যতম সেরা লেফট আর্ম অর্থোডক্স স্পিনার, যিনি ঘটনাচক্রে একজন পাঞ্জাবি শিখ। “আমার ব্যক্তিগত ক্ষতি। খুব খুব প্রিয়
জনসাধারণের অবাধ যাতায়াতের ওপর একটা বিশাল মাপের নিষেধাজ্ঞা জারি যা লোকমুখে লকডাউন হিসেবে পরিচিত সেই ব্যবস্থা (মেজার) গ্রহণ করার কোনও প্রয়োজনীয়তা আছে কি না সেটা
এটা স্বাভাবিক যে যীশু খ্রিস্ট-এর কোনও ছবি ছিল না। এটাও স্বাভাবিক যে “আপন মনের মাধুরী মিশায়ে” তাঁর প্রতিকৃতি রচনার সময়ে শিল্পীরা অবাধ স্বাধীনতা উপভোগ করেছেন।
কোনও লেখক কি নিয়ে লিখবেন, কিভাবে লিখবেন সেটা তার নিজস্ব ব্যাপার কিন্তু আজকাল বেশকিছু লেখাপত্তর দেখলে খুব বিরক্তি হয়, মনে হয় লেখকরা সবাই বামপন্থী আতঙ্কে
রেফার রোগ অর্থাৎ আননেসেসারি রেফারালের সর্বজনগ্রাহ্য কারণ খুঁজতে সিস্টেম এনালিসিস করে প্রথমেই যেটা মাথায় আসে তা হল – উপযুক্ত সংখ্যায় উপযুক্ত ডাক্তার ও অন্যান্য কর্মীর
৬ আগস্ট ১৯৪২ সালে পোল্যান্ডের ওয়ারশ শহরের ইহুদি ঘেটোতে উপস্থিত মানুষজন এক অদ্ভুত এক দৃশ্যের সাক্ষী ছিল। ১৯৫ জন অনাথ বালক-বালিকা লাইন করে রাজপথ ধরে
ছোট বড় মেজ সেজ সব ধরনের কবিদের জন্য আলাদা একটা জায়গা আছে মনের মধ্যে। সেই কবিদের মধ্যে আমার প্রিয়তম কবি একটা মোটকা সোটকা মানুষ, আন্ডাররেটেড
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে