খেটে খাওয়া মানুষের লড়াইতে বিদ্যাসাগর আমাদের সাথে থাকবেন
পায়ে হেঁটে যাতায়াত করাটা বিদ্যাসাগরের চিরাচরিত অভ্যেস ছিল। বোধহয় উপভোগও করতেন। বীরসিংহ থেকে কলকাতা প্রায় বিশ ক্রোশ, হেঁটেই যাতায়াত করতেন। ভোর ভোর যাত্রা শুরু করতেন।
পায়ে হেঁটে যাতায়াত করাটা বিদ্যাসাগরের চিরাচরিত অভ্যেস ছিল। বোধহয় উপভোগও করতেন। বীরসিংহ থেকে কলকাতা প্রায় বিশ ক্রোশ, হেঁটেই যাতায়াত করতেন। ভোর ভোর যাত্রা শুরু করতেন।
মনে রাখতে হবে যে বেশির ভাগ লোকই কোন স্থায়ী সমস্যা ছাড়াই ডেঙ্গু থেকে আরোগ্যলাভ করে। মৃত্যুহার চিকিৎসা ছাড়া ১-৫%, এবং পর্যাপ্ত চিকিৎসায় ১%-এরও কম। ডেঙ্গু
চাচার সাথে আমার আলাপ ফুলবেড়ে ইএসআই হাসপাতালের বেডে। জুটমিলের শ্রমিক হিসেবে চাচা ভর্তি। সিওপিডি পেসেন্ট। মাঝে মধ্যেই ভর্তি হত। একটু সুস্থ বোধ করলেই চাচা নানান
গল্পটা এক বাঙালি অন্ত্রেপ্রেনিওরের। রানাঘাটের রেল বাজারের এক ভাতের হোটেলের রসুয়ে বামুন কর্মচারী থেকে ভারত জোড়া কেটারিং কোম্পানি গুজরাটি ধুরন্ধর খাড্ড-এর কনসালটেনটের পদে উন্নতির এক
চন্দ্রযানের সফল অবতরণ নিয়ে প্রায় সবরকম ন্যারেটিভ, মিম, টুইট ইত্যাদি হয়ে যাওয়ার পরেও দুটো কথা জানানোর ইচ্ছে হল। তথ্যসূত্র এক বন্ধু যে ইসরোতে কর্মরত (নাম
ইপরের ছবিতে দেওয়া শিরোনাম দেখে এক বন্ধু খচে গিয়ে নিজের দেওয়ালে সেই কাগজকে দেখলাম খুব খিস্তি করেছে। এই প্রসঙ্গে একটা ছোট্ট কাহিনী মনে এলো। সোলো
একটা ভূত তখন তারক জিডিএ এর সঙ্গে থাকে। প্রাইমারি হেল্থ সেন্টারের পুকুর পাড়ের পেছল পথ ধরে তারক যখন বর্ষার রাতে ডাক্তারবাবুর কোয়ার্টার থেকে একহাতে ছাতা
এ নিয়ে হাজার একটা কথার ফুলঝুরি হয়ে যাওয়ার পরেও দুটো লাইন লিখতে ইচ্ছে হল। কারণ একটাই। বহুবার দেখেছি যে নাকের ডগায় বুম আর মুখে তাগ
মা মনসার পুজো করছেন ? করুন, আপত্তি নেই, খাঁটি বাঙালি সংস্কৃতি। খালি মনে রাখবেন সাপে কাটলে মা মনসা কিন্তু বেহুলার প্রার্থনায় আজকাল আর সাড়া দেন
আণবিক বোমা ফেলার বিতর্কিত সিদ্ধান্তে যে সব লোকজন যুদ্ধবাজ আমেরিকার প্রেসিডেন্টের সমর্থনে দাঁড়ান, তাঁদের হাজির করা যুক্তিগুলির অসারতা প্রমাণ করার জন্য পপকর্ন পেপসি হাতে “ওপেনহাইমার”
র্যাগিং নিয়ে কয়েকটা মিথ বোধহয় এবার ভাঙ্গা দরকার। মিথ এক) “আমাদের সময়েও একটু আধটু র্যাগিং হতো, ও কিছু নয়”। র্যাগিংকে ট্রিভিয়ালাইজ, করা, তাকে তুচ্ছ করা,
২২শে শ্রাবণ আজকের দিনে যে মানুষটি আমাদের ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন তিনি আমাদের মধ্যে কতটা জড়িয়ে ছিলেন তার ব্যাপ্তি হিসেবে চারটে ছোট্ট গল্প শোনাবো। সরি, গল্প
পায়ে হেঁটে যাতায়াত করাটা বিদ্যাসাগরের চিরাচরিত অভ্যেস ছিল। বোধহয় উপভোগও করতেন। বীরসিংহ থেকে কলকাতা প্রায় বিশ ক্রোশ, হেঁটেই যাতায়াত করতেন। ভোর ভোর যাত্রা শুরু করতেন।
মনে রাখতে হবে যে বেশির ভাগ লোকই কোন স্থায়ী সমস্যা ছাড়াই ডেঙ্গু থেকে আরোগ্যলাভ করে। মৃত্যুহার চিকিৎসা ছাড়া ১-৫%, এবং পর্যাপ্ত চিকিৎসায় ১%-এরও কম। ডেঙ্গু
চাচার সাথে আমার আলাপ ফুলবেড়ে ইএসআই হাসপাতালের বেডে। জুটমিলের শ্রমিক হিসেবে চাচা ভর্তি। সিওপিডি পেসেন্ট। মাঝে মধ্যেই ভর্তি হত। একটু সুস্থ বোধ করলেই চাচা নানান
গল্পটা এক বাঙালি অন্ত্রেপ্রেনিওরের। রানাঘাটের রেল বাজারের এক ভাতের হোটেলের রসুয়ে বামুন কর্মচারী থেকে ভারত জোড়া কেটারিং কোম্পানি গুজরাটি ধুরন্ধর খাড্ড-এর কনসালটেনটের পদে উন্নতির এক
চন্দ্রযানের সফল অবতরণ নিয়ে প্রায় সবরকম ন্যারেটিভ, মিম, টুইট ইত্যাদি হয়ে যাওয়ার পরেও দুটো কথা জানানোর ইচ্ছে হল। তথ্যসূত্র এক বন্ধু যে ইসরোতে কর্মরত (নাম
ইপরের ছবিতে দেওয়া শিরোনাম দেখে এক বন্ধু খচে গিয়ে নিজের দেওয়ালে সেই কাগজকে দেখলাম খুব খিস্তি করেছে। এই প্রসঙ্গে একটা ছোট্ট কাহিনী মনে এলো। সোলো
একটা ভূত তখন তারক জিডিএ এর সঙ্গে থাকে। প্রাইমারি হেল্থ সেন্টারের পুকুর পাড়ের পেছল পথ ধরে তারক যখন বর্ষার রাতে ডাক্তারবাবুর কোয়ার্টার থেকে একহাতে ছাতা
এ নিয়ে হাজার একটা কথার ফুলঝুরি হয়ে যাওয়ার পরেও দুটো লাইন লিখতে ইচ্ছে হল। কারণ একটাই। বহুবার দেখেছি যে নাকের ডগায় বুম আর মুখে তাগ
মা মনসার পুজো করছেন ? করুন, আপত্তি নেই, খাঁটি বাঙালি সংস্কৃতি। খালি মনে রাখবেন সাপে কাটলে মা মনসা কিন্তু বেহুলার প্রার্থনায় আজকাল আর সাড়া দেন
আণবিক বোমা ফেলার বিতর্কিত সিদ্ধান্তে যে সব লোকজন যুদ্ধবাজ আমেরিকার প্রেসিডেন্টের সমর্থনে দাঁড়ান, তাঁদের হাজির করা যুক্তিগুলির অসারতা প্রমাণ করার জন্য পপকর্ন পেপসি হাতে “ওপেনহাইমার”
র্যাগিং নিয়ে কয়েকটা মিথ বোধহয় এবার ভাঙ্গা দরকার। মিথ এক) “আমাদের সময়েও একটু আধটু র্যাগিং হতো, ও কিছু নয়”। র্যাগিংকে ট্রিভিয়ালাইজ, করা, তাকে তুচ্ছ করা,
২২শে শ্রাবণ আজকের দিনে যে মানুষটি আমাদের ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন তিনি আমাদের মধ্যে কতটা জড়িয়ে ছিলেন তার ব্যাপ্তি হিসেবে চারটে ছোট্ট গল্প শোনাবো। সরি, গল্প
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে