চেম্বার কড়চা
ভ্যালেন্টাইন ডে’র কথা। সেদিন ভেবেছিলাম দিনের শেষে বেশ বসরাই গোলাপের খুশবু লিখব। ঘুম ঘুম চাঁদ মাধবীরাতের মায়াবী কোন প্রেমকহানি। সরসীর বুকে কুমুদিনী দুলে দুলে হাসবে।
ভ্যালেন্টাইন ডে’র কথা। সেদিন ভেবেছিলাম দিনের শেষে বেশ বসরাই গোলাপের খুশবু লিখব। ঘুম ঘুম চাঁদ মাধবীরাতের মায়াবী কোন প্রেমকহানি। সরসীর বুকে কুমুদিনী দুলে দুলে হাসবে।
ঠিক যেমন কোনো ব্যাকটেরিয়ার জন্য ফোঁড়া হয়, টাইফয়েড হয়, টিবি হয়, পেট খারাপ হয় –সেরকমই একটা ব্যাকটেরিয়ার জন্য কুষ্ঠ হয়। সে সব কথা বুঝতেই অনেক
আজ তিনি আবার এলেন। চেম্বারে ঢুকলেন। আমার ঘরের চড়া আলোগুলো আদিখ্যেতা করে একটু ঝিমিয়ে পড়ল। চেয়ার টেবিলগুলোও একটু গা ঝাড়া দিয়ে নিল, যাতে একটুও ধুলোর
কোথাও বেড়াতে এসে থিতু হয়ে বসতে বসতেই কি ফেরার সময় হয়ে যায় ? মাঝখানের সময়টা হু হু করে কখন কিভাবে কেটে যায় । এই তো
আজ সকালের সপ্তম রোগিনী ঘরে প্রবেশ করলেন। সাদা থান। ঈষৎ ময়লা, তেল হলুদের ছোপ। তুলসী কাঠের কন্ঠি পরেছেন। কপালে তিলককাঠি দিয়ে আঁকা চন্দন ফোঁটা। গলার
সাদা খোলে সবুজ লতা শাড়ি। জবজবে তেলে চুবোনো চুল টেনে বাঁধা খোঁপা। কানে ছোট মাকড়ি। পেশেন্টনি ঢুকেই একগাল পান সুপুরি হাসি দিলেন। দু এক ছিটে পিক
মাতৃভাষা শুধু একটু ভালোবাসা চায় । আমরা যারা ডাক্তারির সঙ্গে একটু আধটু বাংলায় লেখালেখি করি, কেউ বাংলা গান, কেউ বাংলা নাটক, কেউ সম্পাদনা —-একুশে ফেব্রুয়ারী
ভর দুপুরে দরজায় ধাই ধপাধপ। — খোলেন খোলেন কে আবার! পাড়াচড়ানি স্যাঙাতনি। কোঁচড় থেকে দুটো টুসটুসে গাছপাকা আম বের করে ফিসফিস করে বলে–রাখেন রাখেন, দারুণ
স্বাভাবিক নিয়মেই, ঘরে আইসোলেশনে থাকা করোনা রোগী ও তার পরিবার কখন কি খাবেন জানতে চাইছেন । সুষম পুষ্টিকর খাবার করোনা রোগীর ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ।
ছিয়াসি সালে হাউসস্টাফ কালের কথা। অনেক মাস ধরে হাসপাতালে ভর্তি আছে ছেলেটা। ছাত্রদের জন্য আইডিয়াল কেস। রিউম্যাটিক হার্ট ডিজিজ– একদম ধ্রুপদী মাইট্রাল স্টেনোসিস– হার্টের
পাতা ওলটাতে ওলটাতে,অনেক আগে, এক্কেবারে শুরুতে পিছিয়ে যাই। ডাক্তারি শিক্ষার প্রথমে সবচেয়ে উত্তেজনা থাকে ডিসেকশন নিয়ে। অন্য বিষয় নিয়ে পড়তে যাওয়া বন্ধুরা, আত্মীয় স্বজন সবার
সেই তখনকার ছবি, যখন হাসপাতালেই সারাদিন আমাদের ঘরদোর, খাওয়া দাওয়া, ঝগড়া ঝাঁটি, সুখ দুঃখ। সরকারি হাসপাতাল খুব গরীবের সংসার তো! একটা ভোঁতা বাতিল সার্জিক্যাল নাইফ
ভ্যালেন্টাইন ডে’র কথা। সেদিন ভেবেছিলাম দিনের শেষে বেশ বসরাই গোলাপের খুশবু লিখব। ঘুম ঘুম চাঁদ মাধবীরাতের মায়াবী কোন প্রেমকহানি। সরসীর বুকে কুমুদিনী দুলে দুলে হাসবে।
ঠিক যেমন কোনো ব্যাকটেরিয়ার জন্য ফোঁড়া হয়, টাইফয়েড হয়, টিবি হয়, পেট খারাপ হয় –সেরকমই একটা ব্যাকটেরিয়ার জন্য কুষ্ঠ হয়। সে সব কথা বুঝতেই অনেক
আজ তিনি আবার এলেন। চেম্বারে ঢুকলেন। আমার ঘরের চড়া আলোগুলো আদিখ্যেতা করে একটু ঝিমিয়ে পড়ল। চেয়ার টেবিলগুলোও একটু গা ঝাড়া দিয়ে নিল, যাতে একটুও ধুলোর
কোথাও বেড়াতে এসে থিতু হয়ে বসতে বসতেই কি ফেরার সময় হয়ে যায় ? মাঝখানের সময়টা হু হু করে কখন কিভাবে কেটে যায় । এই তো
আজ সকালের সপ্তম রোগিনী ঘরে প্রবেশ করলেন। সাদা থান। ঈষৎ ময়লা, তেল হলুদের ছোপ। তুলসী কাঠের কন্ঠি পরেছেন। কপালে তিলককাঠি দিয়ে আঁকা চন্দন ফোঁটা। গলার
সাদা খোলে সবুজ লতা শাড়ি। জবজবে তেলে চুবোনো চুল টেনে বাঁধা খোঁপা। কানে ছোট মাকড়ি। পেশেন্টনি ঢুকেই একগাল পান সুপুরি হাসি দিলেন। দু এক ছিটে পিক
মাতৃভাষা শুধু একটু ভালোবাসা চায় । আমরা যারা ডাক্তারির সঙ্গে একটু আধটু বাংলায় লেখালেখি করি, কেউ বাংলা গান, কেউ বাংলা নাটক, কেউ সম্পাদনা —-একুশে ফেব্রুয়ারী
ভর দুপুরে দরজায় ধাই ধপাধপ। — খোলেন খোলেন কে আবার! পাড়াচড়ানি স্যাঙাতনি। কোঁচড় থেকে দুটো টুসটুসে গাছপাকা আম বের করে ফিসফিস করে বলে–রাখেন রাখেন, দারুণ
স্বাভাবিক নিয়মেই, ঘরে আইসোলেশনে থাকা করোনা রোগী ও তার পরিবার কখন কি খাবেন জানতে চাইছেন । সুষম পুষ্টিকর খাবার করোনা রোগীর ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ।
ছিয়াসি সালে হাউসস্টাফ কালের কথা। অনেক মাস ধরে হাসপাতালে ভর্তি আছে ছেলেটা। ছাত্রদের জন্য আইডিয়াল কেস। রিউম্যাটিক হার্ট ডিজিজ– একদম ধ্রুপদী মাইট্রাল স্টেনোসিস– হার্টের
পাতা ওলটাতে ওলটাতে,অনেক আগে, এক্কেবারে শুরুতে পিছিয়ে যাই। ডাক্তারি শিক্ষার প্রথমে সবচেয়ে উত্তেজনা থাকে ডিসেকশন নিয়ে। অন্য বিষয় নিয়ে পড়তে যাওয়া বন্ধুরা, আত্মীয় স্বজন সবার
সেই তখনকার ছবি, যখন হাসপাতালেই সারাদিন আমাদের ঘরদোর, খাওয়া দাওয়া, ঝগড়া ঝাঁটি, সুখ দুঃখ। সরকারি হাসপাতাল খুব গরীবের সংসার তো! একটা ভোঁতা বাতিল সার্জিক্যাল নাইফ
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে