হিপ হিপ হুররে (১)
বাঙালি ক’দিন হিপ নিয়ে হিপ হপ নেচে নিয়েছে বেশ। কারণ, একজন হিপ নিয়ে ছিপ ফেলেছিলেন! অতঃপর নাকি পোস্ট ফোস্ট ডিলিটও করছেন। যাইহোক, এই সুযোগে বাঙালি কিন্তু
বাঙালি ক’দিন হিপ নিয়ে হিপ হপ নেচে নিয়েছে বেশ। কারণ, একজন হিপ নিয়ে ছিপ ফেলেছিলেন! অতঃপর নাকি পোস্ট ফোস্ট ডিলিটও করছেন। যাইহোক, এই সুযোগে বাঙালি কিন্তু
একটি সহজ বিষয় নিয়ে লিখবো। ধরা যাক- হঠাৎ রাস্তায় যেতে যেতে আপনি দেখলেন – একজন লোক প্রতিদিন বসে বসে নিজের চুল টেনে তুলছে! যখন যেখানে
আমার হাজারো শখের মধ্যে একটির কথা বলি- বহুদিনের শখ ছিল ছবি আঁকার! অন্যান্য হাজারো শখের মত এটিরও পরিণতি- সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গঙ্গাপ্রাপ্তি! অমনি চোখ কুঁচকে
কোথায় যাবো? আজ এই নিতান্ত সহজ প্রশ্নটি করে বসেছে এক রোগী। রোগীর এহেন প্রশ্ন করার কারণ বলছি একটু পরে। এবার এরকম একটি সাধারণ বিষয়ে লিখতে
তেরো পার্বণ শেষে চিকিৎসার বিবর্তনের চৌদ্দতম পর্ব এটি। কত কত কিছু লেখার আছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে কত কিছু যে আছে … বাপ রে! তার উপর
এই গল্পটি ১৯৩৮ সালের! মানে আজ থেকে প্রায় তিরাশি বছর আগেকার । ব্রিটেনের একজন নাট্যাকার ছিলেন প্যাট্রিক হ্যামিল্টন। তিনি হঠাৎ একটি নাটক লিখে বসলেন। ব্রিটেন
একটি সহজ প্রশ্ন: প্রীতি জিন্টাকে আপনার ভালো লাগে কেন? (যাদের ভালো লাগে না, তারা জবাব না দিলেও চলবে)। অবশ্যই অনেকে সুন্দর মুখশ্রী, অভিনয়- এসব বলবেন।
Holoprosencephaly নামক একটি বিরল রোগে (যেটি আসলে ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায় হওয়া অনেক গুলো ত্রুটির সমাহার) মানুষও ঠিক একই রকম এক চোখ নিয়ে জন্মাতে পারে। এক্ষেত্রে
অবাক জলপানের একটা উদাহরণ দিই। একটা সমুদ্র শুকিয়ে ফেলতে চাই, তাই আমরা সবাই সমুদ্রের জল খেতে শুরু করলাম – কি দাঁড়াবে? কোন লাভ আছে? গোদা
আজকের দিনে ফেসবুকের দুনিয়ায় অনেকেই নিজের স্ট্যাটাস দেয়- মাম্মা’স ডল/ড্যাডি’স প্রিন্সেস। আমরা ফেসবুক আসার আগেও দেখেছি- কোন সন্তান মায়ের, কেউ আবার বাবার অনুসারী হয়। সব
অবাক কাণ্ড! মেরুদণ্ড? – এরকম একটি কথা শুনলে প্রথমেই যেটা মনে আসে, সেটি হলো- আপাদমস্তক ভণ্ড, ভীতু, নির্লজ্জ তোষামোদকারী, ন্যায় নীতির তোয়াক্কাহীন বেমক্কা একটি মানুষ! না,
২১শে মার্চ দিনটিকে বলা হয় Vernal equinox, মানে আজকের দিনে শুরু হবে উত্তরায়ণ। দিন রাত সমান আজ। আবার আজ ইন্টারন্যাশনাল ফরেস্ট ডে! আমাদের মতো যারা
বাঙালি ক’দিন হিপ নিয়ে হিপ হপ নেচে নিয়েছে বেশ। কারণ, একজন হিপ নিয়ে ছিপ ফেলেছিলেন! অতঃপর নাকি পোস্ট ফোস্ট ডিলিটও করছেন। যাইহোক, এই সুযোগে বাঙালি কিন্তু
একটি সহজ বিষয় নিয়ে লিখবো। ধরা যাক- হঠাৎ রাস্তায় যেতে যেতে আপনি দেখলেন – একজন লোক প্রতিদিন বসে বসে নিজের চুল টেনে তুলছে! যখন যেখানে
আমার হাজারো শখের মধ্যে একটির কথা বলি- বহুদিনের শখ ছিল ছবি আঁকার! অন্যান্য হাজারো শখের মত এটিরও পরিণতি- সময়ের সঙ্গে সঙ্গে গঙ্গাপ্রাপ্তি! অমনি চোখ কুঁচকে
কোথায় যাবো? আজ এই নিতান্ত সহজ প্রশ্নটি করে বসেছে এক রোগী। রোগীর এহেন প্রশ্ন করার কারণ বলছি একটু পরে। এবার এরকম একটি সাধারণ বিষয়ে লিখতে
তেরো পার্বণ শেষে চিকিৎসার বিবর্তনের চৌদ্দতম পর্ব এটি। কত কত কিছু লেখার আছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে কত কিছু যে আছে … বাপ রে! তার উপর
এই গল্পটি ১৯৩৮ সালের! মানে আজ থেকে প্রায় তিরাশি বছর আগেকার । ব্রিটেনের একজন নাট্যাকার ছিলেন প্যাট্রিক হ্যামিল্টন। তিনি হঠাৎ একটি নাটক লিখে বসলেন। ব্রিটেন
একটি সহজ প্রশ্ন: প্রীতি জিন্টাকে আপনার ভালো লাগে কেন? (যাদের ভালো লাগে না, তারা জবাব না দিলেও চলবে)। অবশ্যই অনেকে সুন্দর মুখশ্রী, অভিনয়- এসব বলবেন।
Holoprosencephaly নামক একটি বিরল রোগে (যেটি আসলে ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায় হওয়া অনেক গুলো ত্রুটির সমাহার) মানুষও ঠিক একই রকম এক চোখ নিয়ে জন্মাতে পারে। এক্ষেত্রে
অবাক জলপানের একটা উদাহরণ দিই। একটা সমুদ্র শুকিয়ে ফেলতে চাই, তাই আমরা সবাই সমুদ্রের জল খেতে শুরু করলাম – কি দাঁড়াবে? কোন লাভ আছে? গোদা
আজকের দিনে ফেসবুকের দুনিয়ায় অনেকেই নিজের স্ট্যাটাস দেয়- মাম্মা’স ডল/ড্যাডি’স প্রিন্সেস। আমরা ফেসবুক আসার আগেও দেখেছি- কোন সন্তান মায়ের, কেউ আবার বাবার অনুসারী হয়। সব
অবাক কাণ্ড! মেরুদণ্ড? – এরকম একটি কথা শুনলে প্রথমেই যেটা মনে আসে, সেটি হলো- আপাদমস্তক ভণ্ড, ভীতু, নির্লজ্জ তোষামোদকারী, ন্যায় নীতির তোয়াক্কাহীন বেমক্কা একটি মানুষ! না,
২১শে মার্চ দিনটিকে বলা হয় Vernal equinox, মানে আজকের দিনে শুরু হবে উত্তরায়ণ। দিন রাত সমান আজ। আবার আজ ইন্টারন্যাশনাল ফরেস্ট ডে! আমাদের মতো যারা
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে