আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবসে
ট্রাফিক সিগন্যালের নিচে দাঁড়ানো জগমগে মেয়েটার বুকের খাঁজে চেসমীর গন্ধ — চোখের নিচে গভীর কালিমা। অন্যমনস্ক ভাবে তাকিয়ে — সামনে ধর্মতলার চলমান জনস্রোত। হঠাৎ টান
ট্রাফিক সিগন্যালের নিচে দাঁড়ানো জগমগে মেয়েটার বুকের খাঁজে চেসমীর গন্ধ — চোখের নিচে গভীর কালিমা। অন্যমনস্ক ভাবে তাকিয়ে — সামনে ধর্মতলার চলমান জনস্রোত। হঠাৎ টান
নিত্যকার কেজো রোজনামচার অবকাশে আমার আজকাল কোনো সুচারু, সুঠাম কাজকর্ম করতে ভাল লাগে না। এমনিই এলেবেলে বসে থাকি রঙচটা দিনটাকে কোলে নিয়ে — হেমন্তশেষের এতোলবেতোল
ভেবেছিলাম এই পুজোটা ব্যক্তিগত শোকের পর্দার আড়ালেই কাটিয়ে দেব। কিছুটা কাজ। বাকিটা মাতৃস্মৃতিযাপন। হলো না। সোশ্যাল মিডিয়ায় যাযাবরের মতো ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম ইতিউতি। কত লেখা। কত
উত্তর শহরতলিতে বুড়োদাদুর বাড়িতে থাকাকালীন, পুজো যে আসছে সে কথা বোঝবার উপায় বা বয়স কোনোটাই ছিল না আমার। শুধু পরিষ্কার দিন থাকলে, মানে বৃষ্টিবাদলা না
সোশ্যাল মিডিয়ার সুশীল ঘেরাটোপ থেকে বেরিয়ে খোলা আকাশের নিচে দাঁড়ালেই বোঝা যাবে, মানুষ উৎসবে রয়েছেন, নাকি নেই। হাতিবাগান থেকে বেহালা মার্কেট, সাধারণ মানুষ হুলিয়ে পুজোর
কী ভাবছেন সবাই? সর্বাত্মক প্রতিবাদে ভেসে গিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ? আজ্ঞে না, ভুল ভাবছেন। গণেশ পুজোর প্যাণ্ডেলে আলোকসজ্জা কম পড়েনি কোত্থাও। তারস্বরে মাইকে বাজছে — ‘জিমি, জিমি,
যারা ফাঁক খুঁজে চলেছেন ডাক্তারদের এবং এই আন্দোলনের ছিদ্র খুঁজে চলেছেন — আপনাদের সবিনয়ে কয়েকটি কথা জানাতে চাই। কলকাতা তথা জেলার সমস্ত, আবার বলছি, সমস্ত
অজস্র প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে দেশ, রাজ্য, পাড়া। পেশা, বয়স, লিঙ্গ নির্বিশেষে সাধারণ মানুষ অসংখ্য প্রশ্নচিহ্নের মতো ঝুলে আছে গলি, রাজপথ, স্টেশন, মাঠঘাটের আনাচে কানাচে। কে?
‘সৃষ্টিবিধাতার নিয়েছ কর্মের ভার তুমি নারী তাঁহারি আপন সহকারী’ এই ক’দিন তেমন করে সোশ্যাল মিডিয়া, টিভি বা খবরের কাগজে উঁকি মারিনি। কিন্তু অন্ধ হলে তো
না, ভয়টয় আর পাচ্ছি না তেমন! ঘরই নেই তো পোড়াবি কী? খবরের কাগজ, দূরদর্শনের বিভিন্ন চ্যানেল, সহপাঠী-সহকর্মীদের নানা হোয়াটস্যাপ গ্রুপ থেকে জানতে পারছি, আন্দোলন দানা
রাত হয়েছে। ঘুমোতে পারছি না। বত্রিশ তেত্রিশ বছর আগে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের পেডিয়াট্রিক বিভাগে হাউস স্টাফ থাকাকালীন সেখানকার সেমিনার রুমে বহু রাত্রি যাপন করেছি। কখনো
উফ, এই নুন-মরিচ মাথার তুর্কি ক্রাশের সর্বজনীন পিরীতি-বাঁশের ঠেলায় ফেসবুক উজাড় হয়ে গেল দেখছি! না, আমি এঁর কেয়ারলেস পৌরুষে উদ্বেল হইনি মোটেও। দুনিয়ার যত ‘ছোটখাটো,
ট্রাফিক সিগন্যালের নিচে দাঁড়ানো জগমগে মেয়েটার বুকের খাঁজে চেসমীর গন্ধ — চোখের নিচে গভীর কালিমা। অন্যমনস্ক ভাবে তাকিয়ে — সামনে ধর্মতলার চলমান জনস্রোত। হঠাৎ টান
নিত্যকার কেজো রোজনামচার অবকাশে আমার আজকাল কোনো সুচারু, সুঠাম কাজকর্ম করতে ভাল লাগে না। এমনিই এলেবেলে বসে থাকি রঙচটা দিনটাকে কোলে নিয়ে — হেমন্তশেষের এতোলবেতোল
ভেবেছিলাম এই পুজোটা ব্যক্তিগত শোকের পর্দার আড়ালেই কাটিয়ে দেব। কিছুটা কাজ। বাকিটা মাতৃস্মৃতিযাপন। হলো না। সোশ্যাল মিডিয়ায় যাযাবরের মতো ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম ইতিউতি। কত লেখা। কত
উত্তর শহরতলিতে বুড়োদাদুর বাড়িতে থাকাকালীন, পুজো যে আসছে সে কথা বোঝবার উপায় বা বয়স কোনোটাই ছিল না আমার। শুধু পরিষ্কার দিন থাকলে, মানে বৃষ্টিবাদলা না
সোশ্যাল মিডিয়ার সুশীল ঘেরাটোপ থেকে বেরিয়ে খোলা আকাশের নিচে দাঁড়ালেই বোঝা যাবে, মানুষ উৎসবে রয়েছেন, নাকি নেই। হাতিবাগান থেকে বেহালা মার্কেট, সাধারণ মানুষ হুলিয়ে পুজোর
কী ভাবছেন সবাই? সর্বাত্মক প্রতিবাদে ভেসে গিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ? আজ্ঞে না, ভুল ভাবছেন। গণেশ পুজোর প্যাণ্ডেলে আলোকসজ্জা কম পড়েনি কোত্থাও। তারস্বরে মাইকে বাজছে — ‘জিমি, জিমি,
যারা ফাঁক খুঁজে চলেছেন ডাক্তারদের এবং এই আন্দোলনের ছিদ্র খুঁজে চলেছেন — আপনাদের সবিনয়ে কয়েকটি কথা জানাতে চাই। কলকাতা তথা জেলার সমস্ত, আবার বলছি, সমস্ত
অজস্র প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে দেশ, রাজ্য, পাড়া। পেশা, বয়স, লিঙ্গ নির্বিশেষে সাধারণ মানুষ অসংখ্য প্রশ্নচিহ্নের মতো ঝুলে আছে গলি, রাজপথ, স্টেশন, মাঠঘাটের আনাচে কানাচে। কে?
‘সৃষ্টিবিধাতার নিয়েছ কর্মের ভার তুমি নারী তাঁহারি আপন সহকারী’ এই ক’দিন তেমন করে সোশ্যাল মিডিয়া, টিভি বা খবরের কাগজে উঁকি মারিনি। কিন্তু অন্ধ হলে তো
না, ভয়টয় আর পাচ্ছি না তেমন! ঘরই নেই তো পোড়াবি কী? খবরের কাগজ, দূরদর্শনের বিভিন্ন চ্যানেল, সহপাঠী-সহকর্মীদের নানা হোয়াটস্যাপ গ্রুপ থেকে জানতে পারছি, আন্দোলন দানা
রাত হয়েছে। ঘুমোতে পারছি না। বত্রিশ তেত্রিশ বছর আগে ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের পেডিয়াট্রিক বিভাগে হাউস স্টাফ থাকাকালীন সেখানকার সেমিনার রুমে বহু রাত্রি যাপন করেছি। কখনো
উফ, এই নুন-মরিচ মাথার তুর্কি ক্রাশের সর্বজনীন পিরীতি-বাঁশের ঠেলায় ফেসবুক উজাড় হয়ে গেল দেখছি! না, আমি এঁর কেয়ারলেস পৌরুষে উদ্বেল হইনি মোটেও। দুনিয়ার যত ‘ছোটখাটো,
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে