আসুন, একটু ভালো হই…
এলোমেলো দিন চলেছে। রোগের রোজনামচা দিয়ে সকাল আরম্ভ হয়। সকাল। ভোর নয়। আমার জীবনে কোনো ভোর নেই। হাসপাতাল, ডিউটি, টেলিমেডিসিন (হ্যাঁ, আমা হেন ‘পাতি’কেও ‘কনসাল্ট’
এলোমেলো দিন চলেছে। রোগের রোজনামচা দিয়ে সকাল আরম্ভ হয়। সকাল। ভোর নয়। আমার জীবনে কোনো ভোর নেই। হাসপাতাল, ডিউটি, টেলিমেডিসিন (হ্যাঁ, আমা হেন ‘পাতি’কেও ‘কনসাল্ট’
নিজের বিয়ের দিনে, ঠিক যখন কুশন্ডিকা হবে, তখন মার্লন ব্র্যান্ডোকে দেখার তাড়নায় টুক করে স্মার্টফোন খুলে গডফাদার দেখতে ইচ্ছে হয়েছিল আপনাদের কারোর? কিংবা উচ্চমাধ্যমিক কেমিস্ট্রি
‘কেউ বাড়াবাড়ি করলে, জায়গায় জায়গায় শীতলখুচি হবে’-র বক্তা পার পেয়ে গেলেন নির্বাচন কমিশনের কাছে। এক মহিলা নেত্রীকে টোন কেটে ব্যঙ্গ সম্বোধন করা প্রধানমন্ত্রী পার পেয়ে
বাংলা চলেছে যুদ্ধে! পায়ে প্লাস্টার, ন্যাজে নামাবলী, কাস্তে ও হাতে জোর গলাগলি, টিকি, ফেজ, দাড়ি, বাইকের র্যালি — কোভিড হেসে কয়, গুড ডে! বাংলা চলেছে
শিকারের জন্য মেরুদণ্ড টান করে, নিঃশব্দে ওৎ পেতে থাকা বাঘ দেখেছেন তো? করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ এখন সেইভাবেই অপেক্ষা করছে বেপরোয়া মানুষের ঘাড়ে লাফিয়ে পড়বে
এমবিবিএস কোর্সের তৃতীয় বছরে প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন নামে একটি বিষয়ের থিয়োরি বেশ ভালভাবে মুখস্থ করলেও, ব্লক, অঞ্চল, উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র এইসব শব্দগুলো সম্পর্কে অত্যন্ত ভাসা ভাসা
আন্দোলন কথাটির অর্থ কি? যখন রাষ্ট্রের/সরকারের/মালিকপক্ষের দ্বারা নিপীড়িত, শোষিত, লাঞ্ছিত মানুষের প্রতিকার পাওয়ার উদ্দেশ্যে জানানো দাবী, একটা বিপুল তরঙ্গ তুলে বহু সংখ্যক মানুষকে সেই ঢেউয়ে
বছরের শুরুটা খুব সুবিধের হলো না। ইথার তরঙ্গে শুভেচ্ছা বার্তায় ভেসে যেতে যেতে, সেই সোশ্যাল মিডিয়াতেই প্রথম খবর পেলাম সৌরভ গাঙ্গুলির আকস্মিক অসুস্থতার। তারপর সন্ধ্যে
এই পর্বের শেষে, ‘চলবে’ কথাটা আর লিখিনি। এই লেখাটা পোস্ট করা পর্যন্ত, মেডিক্যাল কলেজের সাত জন চিকিৎসক, দু’জন ইঞ্জিনিয়র আর চার জন রোগী করোনা পজিটিভ
৩১শে মার্চ, ২০২০ আমার বহির্জগতের পরিবেশ যতই দমচাপা উত্তেজনার সৃষ্টি করুক না কেন মনে, বাড়ির আবহাওয়া কিন্তু আগের মতই ছিল— নিরুদ্বেগ মুহূর্তগুলো কেটে যাচ্ছিল মন্দ
২৯শে মার্চ, ২০২০ চলেছি হাসপাতালে। আমার মোক্ষ, আমার নেমেসিস, আমার কর্মক্ষেত্রে। লকডাউনের মাঝে রবিবার সোমবার আলাদা করা দুঃসাধ্য, ঠিকই— তবু, এই বাধ্যতামূলক বন্দীদশা যে বেশ
২৭শে মার্চ, ২০২০ প্রথম দিনের অবিন্যস্ততা কাটিয়ে একটু একটু করে ছন্দে ফেরার চেষ্টা করছিল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল। কর্মীদের বাড়িতে যাতায়াতের বাসের রুটের সংখ্যা পাঁচ থেকে
এলোমেলো দিন চলেছে। রোগের রোজনামচা দিয়ে সকাল আরম্ভ হয়। সকাল। ভোর নয়। আমার জীবনে কোনো ভোর নেই। হাসপাতাল, ডিউটি, টেলিমেডিসিন (হ্যাঁ, আমা হেন ‘পাতি’কেও ‘কনসাল্ট’
নিজের বিয়ের দিনে, ঠিক যখন কুশন্ডিকা হবে, তখন মার্লন ব্র্যান্ডোকে দেখার তাড়নায় টুক করে স্মার্টফোন খুলে গডফাদার দেখতে ইচ্ছে হয়েছিল আপনাদের কারোর? কিংবা উচ্চমাধ্যমিক কেমিস্ট্রি
‘কেউ বাড়াবাড়ি করলে, জায়গায় জায়গায় শীতলখুচি হবে’-র বক্তা পার পেয়ে গেলেন নির্বাচন কমিশনের কাছে। এক মহিলা নেত্রীকে টোন কেটে ব্যঙ্গ সম্বোধন করা প্রধানমন্ত্রী পার পেয়ে
বাংলা চলেছে যুদ্ধে! পায়ে প্লাস্টার, ন্যাজে নামাবলী, কাস্তে ও হাতে জোর গলাগলি, টিকি, ফেজ, দাড়ি, বাইকের র্যালি — কোভিড হেসে কয়, গুড ডে! বাংলা চলেছে
শিকারের জন্য মেরুদণ্ড টান করে, নিঃশব্দে ওৎ পেতে থাকা বাঘ দেখেছেন তো? করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ এখন সেইভাবেই অপেক্ষা করছে বেপরোয়া মানুষের ঘাড়ে লাফিয়ে পড়বে
এমবিবিএস কোর্সের তৃতীয় বছরে প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন নামে একটি বিষয়ের থিয়োরি বেশ ভালভাবে মুখস্থ করলেও, ব্লক, অঞ্চল, উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র এইসব শব্দগুলো সম্পর্কে অত্যন্ত ভাসা ভাসা
আন্দোলন কথাটির অর্থ কি? যখন রাষ্ট্রের/সরকারের/মালিকপক্ষের দ্বারা নিপীড়িত, শোষিত, লাঞ্ছিত মানুষের প্রতিকার পাওয়ার উদ্দেশ্যে জানানো দাবী, একটা বিপুল তরঙ্গ তুলে বহু সংখ্যক মানুষকে সেই ঢেউয়ে
বছরের শুরুটা খুব সুবিধের হলো না। ইথার তরঙ্গে শুভেচ্ছা বার্তায় ভেসে যেতে যেতে, সেই সোশ্যাল মিডিয়াতেই প্রথম খবর পেলাম সৌরভ গাঙ্গুলির আকস্মিক অসুস্থতার। তারপর সন্ধ্যে
এই পর্বের শেষে, ‘চলবে’ কথাটা আর লিখিনি। এই লেখাটা পোস্ট করা পর্যন্ত, মেডিক্যাল কলেজের সাত জন চিকিৎসক, দু’জন ইঞ্জিনিয়র আর চার জন রোগী করোনা পজিটিভ
৩১শে মার্চ, ২০২০ আমার বহির্জগতের পরিবেশ যতই দমচাপা উত্তেজনার সৃষ্টি করুক না কেন মনে, বাড়ির আবহাওয়া কিন্তু আগের মতই ছিল— নিরুদ্বেগ মুহূর্তগুলো কেটে যাচ্ছিল মন্দ
২৯শে মার্চ, ২০২০ চলেছি হাসপাতালে। আমার মোক্ষ, আমার নেমেসিস, আমার কর্মক্ষেত্রে। লকডাউনের মাঝে রবিবার সোমবার আলাদা করা দুঃসাধ্য, ঠিকই— তবু, এই বাধ্যতামূলক বন্দীদশা যে বেশ
২৭শে মার্চ, ২০২০ প্রথম দিনের অবিন্যস্ততা কাটিয়ে একটু একটু করে ছন্দে ফেরার চেষ্টা করছিল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল। কর্মীদের বাড়িতে যাতায়াতের বাসের রুটের সংখ্যা পাঁচ থেকে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে