বিশ্ব আনন্দ দিবস
সত্যি কথা বলতে কি, এইরকম একটা দিন যে পৃথিবীর কোথাও উদযাপিত হয় কিংবা সঠিকভাবে বলতে গেলে এই ধরণের কোনও দিনের যে আদৌ অস্তিত্ব রয়েছে, সেটাই
সত্যি কথা বলতে কি, এইরকম একটা দিন যে পৃথিবীর কোথাও উদযাপিত হয় কিংবা সঠিকভাবে বলতে গেলে এই ধরণের কোনও দিনের যে আদৌ অস্তিত্ব রয়েছে, সেটাই
জ্যামজটহীন ফাঁকা রাস্তা, বাসে জানলার ধারের সিট, ফুরফুর করে হাওয়া আসছে — তবু সুতপার ভুরুর জটটা কাটছিল না একটুও। ভিক্টোরিয়ার বাগান আলো করে ফুরুশ ফুটেছে,
জীবনের প্রথম ছোটগল্পটি লিখেছিলাম স্কুল ম্যাগাজ়িনে, সতের বছর বয়সে। রক্তের ক্যানসারে আক্রান্ত একটি শিশুর শেষ কয়েকদিনের হাসপাতালবাসের গল্প। নাম, ‘অসমাপ্ত’। সেই কৈশোরের চৌকাঠ পেরিয়ে তারুণ্যের
গুরু দত্ত যখন পৃথিবী ছেড়ে চলে যান, আমার জন্ম তার অনেক দূরের ঘটনা। তাঁর রহস্যমৃত্যু (মতান্তরে আত্মহনন) সম্পর্কে নানা ফিল্ম ম্যাগাজিনে পড়েছি। পরে ইন্টারনেট ঘেঁটেও
আজ ১৩ই ফেব্রুয়ারি, ১৪ই নয়। তবে দিনটির বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে আমার কাছে। কি, সেটা আর না-ই বা বললাম। কত কথা হৃদয়ের বন্ধ প্রকোষ্ঠে গোপন রেখেই
শিরোনামটা অন্যও রাখতে পারতাম। লিখতে পারতাম, বাংলা ছায়াছবির নায়িকার ভূমিকায় লেডি ডক্টর — কিন্তু অতিনাটুকে হয়ে যাবে মনে হলো। তা ছাড়া থিসিস তো আর লিখতে
এই চরিত্রহীন সময়ে দাঁড়িয়ে কিছু লিখতে ইচ্ছে করে না, নতুন কিছু ভাবতেও সাহস হয় না। মায়ামাখা অতীতে ফিরে যেতে ইচ্ছে করে বারবার। সেই ধূসর, সেপিয়া
পূর্ব পাকিস্তান বা বাংলাদেশ নিয়ে আমার তেমন কোনো তীব্র আবেগ নেই। থাকার কথাও ছিল না হয়ত। আমার শিকড় এপার বাংলায়, ভাটপাড়া আর চন্দননগরে। তাই ওপার
ধীরে ধীরে আগস্ট মাসের শোচনীয়, নারকীয় ঘটনার বিরুদ্ধে সার্বিক নাগরিক প্রতিবাদ নিভে আসছে। খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। দোর্দণ্ডপ্রতাপ হুক্ক বুক্ক-র বিজয়নগর রাজ্যের কিরীটকেতন হেমকূট পর্বতের ধুনির
ট্রাফিক সিগন্যালের নিচে দাঁড়ানো জগমগে মেয়েটার বুকের খাঁজে চেসমীর গন্ধ — চোখের নিচে গভীর কালিমা। অন্যমনস্ক ভাবে তাকিয়ে — সামনে ধর্মতলার চলমান জনস্রোত। হঠাৎ টান
নিত্যকার কেজো রোজনামচার অবকাশে আমার আজকাল কোনো সুচারু, সুঠাম কাজকর্ম করতে ভাল লাগে না। এমনিই এলেবেলে বসে থাকি রঙচটা দিনটাকে কোলে নিয়ে — হেমন্তশেষের এতোলবেতোল
ভেবেছিলাম এই পুজোটা ব্যক্তিগত শোকের পর্দার আড়ালেই কাটিয়ে দেব। কিছুটা কাজ। বাকিটা মাতৃস্মৃতিযাপন। হলো না। সোশ্যাল মিডিয়ায় যাযাবরের মতো ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম ইতিউতি। কত লেখা। কত
সত্যি কথা বলতে কি, এইরকম একটা দিন যে পৃথিবীর কোথাও উদযাপিত হয় কিংবা সঠিকভাবে বলতে গেলে এই ধরণের কোনও দিনের যে আদৌ অস্তিত্ব রয়েছে, সেটাই
জ্যামজটহীন ফাঁকা রাস্তা, বাসে জানলার ধারের সিট, ফুরফুর করে হাওয়া আসছে — তবু সুতপার ভুরুর জটটা কাটছিল না একটুও। ভিক্টোরিয়ার বাগান আলো করে ফুরুশ ফুটেছে,
জীবনের প্রথম ছোটগল্পটি লিখেছিলাম স্কুল ম্যাগাজ়িনে, সতের বছর বয়সে। রক্তের ক্যানসারে আক্রান্ত একটি শিশুর শেষ কয়েকদিনের হাসপাতালবাসের গল্প। নাম, ‘অসমাপ্ত’। সেই কৈশোরের চৌকাঠ পেরিয়ে তারুণ্যের
গুরু দত্ত যখন পৃথিবী ছেড়ে চলে যান, আমার জন্ম তার অনেক দূরের ঘটনা। তাঁর রহস্যমৃত্যু (মতান্তরে আত্মহনন) সম্পর্কে নানা ফিল্ম ম্যাগাজিনে পড়েছি। পরে ইন্টারনেট ঘেঁটেও
আজ ১৩ই ফেব্রুয়ারি, ১৪ই নয়। তবে দিনটির বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে আমার কাছে। কি, সেটা আর না-ই বা বললাম। কত কথা হৃদয়ের বন্ধ প্রকোষ্ঠে গোপন রেখেই
শিরোনামটা অন্যও রাখতে পারতাম। লিখতে পারতাম, বাংলা ছায়াছবির নায়িকার ভূমিকায় লেডি ডক্টর — কিন্তু অতিনাটুকে হয়ে যাবে মনে হলো। তা ছাড়া থিসিস তো আর লিখতে
এই চরিত্রহীন সময়ে দাঁড়িয়ে কিছু লিখতে ইচ্ছে করে না, নতুন কিছু ভাবতেও সাহস হয় না। মায়ামাখা অতীতে ফিরে যেতে ইচ্ছে করে বারবার। সেই ধূসর, সেপিয়া
পূর্ব পাকিস্তান বা বাংলাদেশ নিয়ে আমার তেমন কোনো তীব্র আবেগ নেই। থাকার কথাও ছিল না হয়ত। আমার শিকড় এপার বাংলায়, ভাটপাড়া আর চন্দননগরে। তাই ওপার
ধীরে ধীরে আগস্ট মাসের শোচনীয়, নারকীয় ঘটনার বিরুদ্ধে সার্বিক নাগরিক প্রতিবাদ নিভে আসছে। খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। দোর্দণ্ডপ্রতাপ হুক্ক বুক্ক-র বিজয়নগর রাজ্যের কিরীটকেতন হেমকূট পর্বতের ধুনির
ট্রাফিক সিগন্যালের নিচে দাঁড়ানো জগমগে মেয়েটার বুকের খাঁজে চেসমীর গন্ধ — চোখের নিচে গভীর কালিমা। অন্যমনস্ক ভাবে তাকিয়ে — সামনে ধর্মতলার চলমান জনস্রোত। হঠাৎ টান
নিত্যকার কেজো রোজনামচার অবকাশে আমার আজকাল কোনো সুচারু, সুঠাম কাজকর্ম করতে ভাল লাগে না। এমনিই এলেবেলে বসে থাকি রঙচটা দিনটাকে কোলে নিয়ে — হেমন্তশেষের এতোলবেতোল
ভেবেছিলাম এই পুজোটা ব্যক্তিগত শোকের পর্দার আড়ালেই কাটিয়ে দেব। কিছুটা কাজ। বাকিটা মাতৃস্মৃতিযাপন। হলো না। সোশ্যাল মিডিয়ায় যাযাবরের মতো ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম ইতিউতি। কত লেখা। কত
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে