সুরক্ষিত যৌন সম্পর্কে সজাগ মহিলারাই, জানাচ্ছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের রিপোর্ট
সচেতন ও সর্তক ভাবেই হোক যৌন সম্পর্ক। বাঙালি মহিলারা কিন্তু নিরাপদ যৌন সংসর্গে যেতেই অধিক আগ্রহী। বাঙালি পুরুষের তুলনায় মহিলারাই যৌন নিরাপত্তা নিয়ে অধিক সচেতন।
সচেতন ও সর্তক ভাবেই হোক যৌন সম্পর্ক। বাঙালি মহিলারা কিন্তু নিরাপদ যৌন সংসর্গে যেতেই অধিক আগ্রহী। বাঙালি পুরুষের তুলনায় মহিলারাই যৌন নিরাপত্তা নিয়ে অধিক সচেতন।
মায়ের বুকের দুধের কোনও বিকল্প হয় না। সদ্যজাতের প্রথম ছ’মাস কেবল মায়ের দুধ। আর কিচ্ছু না। এমনকি শিশুর জলেরও প্রয়োজন নেই। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল হোক কিংবা
একটা কথা আজকাল প্রায় শোনা যায়, এখনকার বাচ্চারা বড্ড অল্পেতেই ভেঙে পড়ে। বছর ১০-১২ ছেলেমেয়েরা মারাত্মক অবসাদে ভোগে। একাকিত্ব গ্রাস করে। অনেকেই এতে টিপ্পনি কাটেন।
আজ বাঙালি মা আর রবীন্দ্রনাথ, দুজনকে একসঙ্গে উদযাপনের সুযোগ পেয়েছে। এ কম বড় কথা নয়। আসলে রবীন্দ্রনাথ মনে হয় ভুল করে বাঙালি। কারণ, রবীন্দ্রনাথ যা
দিন আসছে! আমাদের জন্য বরাদ্দ দিনটি বছর ঘুরে আবার আসছে! টিভি, নিউজ পেপার, এমনকি মোবাইলেও শাড়ি, গয়না, কসমেটিক কোম্পানির বিজ্ঞাপন জুড়ে শুধুই আমরা! আমরা মানে
আমি তখন ক্লাস ফাইভে পড়ি। টিভি খুললেই একটাই খবর। যুদ্ধ চলছে! দেশটার সঙ্গে তখনো তেমন পরিচয় হয়নি! তবে, ফি-দিনের খবর শুনতে শুনতে ‘অপরিচিত’ দেশের মানুষগুলো
গত কয়েক দিন ধরে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটা ছবি খুব ঘুরছে। একজন প্রৌঢ়া নাকে অক্সিজেন নল নিয়েও রান্না ঘরের কাজ সামলাচ্ছেন। ছবির ক্যাপশনের লেখা দেখে বোঝা
একটা ভিড় চাই জানেন। আশপাশে অনেক মানুষ। একে অপরের গায়ের উপরে পড়ে যাচ্ছে। ঠিক যেমনটা ওই নিউ মার্কেটের সামনে হতো। রাস্তার পাশে আমরা দাঁড়িয়ে থাকতাম।
খবরের কাগজের প্রথম পাতা হোক কিংবা চ্যানেলের প্রাইম টাইম, দলীয় রাজনীতির আলোচনা না হলে যেন সবটাই ফিকে! কিন্তু এক ছোট্ট ভাইরাস বদলে দিলো সবকিছু। স্বাস্থ্য
আমরা উৎসব প্রিয়। তাই সবকিছুতেই হুল্লোড় খুঁজি। অনেক দিন বাড়িতে বসে আছি। চারপাশে সব বন্ধ। তাই করোনা অতিমারিকেই উৎসব বানিয়ে ফেললাম। আমাদের দেশ সহ বিশ্বের
নতুন রোগে বিপর্যস্ত গোটা পৃথিবী। কিন্তু তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে পুরনো রোগও। যার নাম ‘তথ্য গোপন’। করোনার দাপটে নাজেহাল বিশ্ববাসী। সংক্রমণ দিন দিন বাড়ছে।
কাজল লতা আর লোহার টুকরোটি এখনো আমাদের সম্বল। কারণ, সচেতনতাকে এখনও আমরা হাতিয়ার করতে পারিনি। পরিবারের একরত্তির স্বাস্থ্য নিয়ে আমরা সবসময় চিন্তিত। নামিদামি জিনিস তার
সচেতন ও সর্তক ভাবেই হোক যৌন সম্পর্ক। বাঙালি মহিলারা কিন্তু নিরাপদ যৌন সংসর্গে যেতেই অধিক আগ্রহী। বাঙালি পুরুষের তুলনায় মহিলারাই যৌন নিরাপত্তা নিয়ে অধিক সচেতন।
মায়ের বুকের দুধের কোনও বিকল্প হয় না। সদ্যজাতের প্রথম ছ’মাস কেবল মায়ের দুধ। আর কিচ্ছু না। এমনকি শিশুর জলেরও প্রয়োজন নেই। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল হোক কিংবা
একটা কথা আজকাল প্রায় শোনা যায়, এখনকার বাচ্চারা বড্ড অল্পেতেই ভেঙে পড়ে। বছর ১০-১২ ছেলেমেয়েরা মারাত্মক অবসাদে ভোগে। একাকিত্ব গ্রাস করে। অনেকেই এতে টিপ্পনি কাটেন।
আজ বাঙালি মা আর রবীন্দ্রনাথ, দুজনকে একসঙ্গে উদযাপনের সুযোগ পেয়েছে। এ কম বড় কথা নয়। আসলে রবীন্দ্রনাথ মনে হয় ভুল করে বাঙালি। কারণ, রবীন্দ্রনাথ যা
দিন আসছে! আমাদের জন্য বরাদ্দ দিনটি বছর ঘুরে আবার আসছে! টিভি, নিউজ পেপার, এমনকি মোবাইলেও শাড়ি, গয়না, কসমেটিক কোম্পানির বিজ্ঞাপন জুড়ে শুধুই আমরা! আমরা মানে
আমি তখন ক্লাস ফাইভে পড়ি। টিভি খুললেই একটাই খবর। যুদ্ধ চলছে! দেশটার সঙ্গে তখনো তেমন পরিচয় হয়নি! তবে, ফি-দিনের খবর শুনতে শুনতে ‘অপরিচিত’ দেশের মানুষগুলো
গত কয়েক দিন ধরে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটা ছবি খুব ঘুরছে। একজন প্রৌঢ়া নাকে অক্সিজেন নল নিয়েও রান্না ঘরের কাজ সামলাচ্ছেন। ছবির ক্যাপশনের লেখা দেখে বোঝা
একটা ভিড় চাই জানেন। আশপাশে অনেক মানুষ। একে অপরের গায়ের উপরে পড়ে যাচ্ছে। ঠিক যেমনটা ওই নিউ মার্কেটের সামনে হতো। রাস্তার পাশে আমরা দাঁড়িয়ে থাকতাম।
খবরের কাগজের প্রথম পাতা হোক কিংবা চ্যানেলের প্রাইম টাইম, দলীয় রাজনীতির আলোচনা না হলে যেন সবটাই ফিকে! কিন্তু এক ছোট্ট ভাইরাস বদলে দিলো সবকিছু। স্বাস্থ্য
আমরা উৎসব প্রিয়। তাই সবকিছুতেই হুল্লোড় খুঁজি। অনেক দিন বাড়িতে বসে আছি। চারপাশে সব বন্ধ। তাই করোনা অতিমারিকেই উৎসব বানিয়ে ফেললাম। আমাদের দেশ সহ বিশ্বের
নতুন রোগে বিপর্যস্ত গোটা পৃথিবী। কিন্তু তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে পুরনো রোগও। যার নাম ‘তথ্য গোপন’। করোনার দাপটে নাজেহাল বিশ্ববাসী। সংক্রমণ দিন দিন বাড়ছে।
কাজল লতা আর লোহার টুকরোটি এখনো আমাদের সম্বল। কারণ, সচেতনতাকে এখনও আমরা হাতিয়ার করতে পারিনি। পরিবারের একরত্তির স্বাস্থ্য নিয়ে আমরা সবসময় চিন্তিত। নামিদামি জিনিস তার
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে