Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

খুপরির গল্প ১১ জন্মদিন

16714-birthday-cake-600x600
Dr. Aindril Bhowmik

Dr. Aindril Bhowmik

Medicine specialist
My Other Posts
  • December 6, 2022
  • 7:27 am
  • No Comments
দুপুরে খুপরিতে ঝিমাতে ঝিমাতে দিনগত পাপক্ষয় করছিলাম। শীতকাল চলছে। তাও রোগী দেখতে দেখতে ঘাম হচ্ছে। বাইরে পার্থর সাথে কারো ঝগড়া চলছে। যিনি ঝগড়া করছেন, তাঁর বক্তব্য, তাঁর ভয়ানক এমারজেন্সি, আগে ছেড়ে দিতে হবে। পার্থর বক্তব্য, মোটেও এমারজেন্সি নয়। এমারজেন্সি রোগীরা কোনোভাবেই এমন গলা ছেড়ে ঝগড়া করতে পারে না। ওনার যদি এমারজেন্সি হয়, তাহলে এখানকার সব রোগীরই এমারজেন্সি।
ভদ্রলোক ছাড়বার পাত্র নন। তিনি বললেন, ‘আমার বুকের মধ্যে কেমন ধুকপুক করছে। আমার বড়ো শালাবাবুর এমন ধুকপুক করেছিল। তারপর সে রাতেই বেচারা হার্ট এটাক করে মরে গেল।’
পার্থ বলল, ‘রাত নামার এখনও অনেক বাকি। রাত অবধি সময় আছে যখন চুপচাপ বসে থাকুন।’
ভদ্রলোক আরও খেপে চিৎকার শুরু করলেন। আমার রোগী দেখা মাথায় উঠল। তার থেকে পার্থ ভদ্রলোককে ছেড়ে দিলেই ভালো করতো। অনেক শান্তিতে রোগী দেখা যেত। এই মাছের বাজারের মধ্যে ডাক্তারি করতে ইচ্ছে করে? কী আর করা যাবে, যার যেখানে রোগী দেখার ভাগ্য।
একটা ঝামেলা থামতে না থামতেই আরেকটা ঝামেলা শুরু হয়েছে। আরেকজন তাঁর স্ত্রীকে দেখাবেনই। নাম লেখা নেই। পার্থ বলছে, ’আজ আর নাম ছাড়া আর হবে না। কাল সকালে আসুন।’
ভদ্রলোক নাছোড়বান্দা। আজ দেখে দিতেই হবে। খুব ঠাণ্ডা লেগেছে।
হই হট্টগোল শুনে গৌর পাশের ঘর থেকে চলে এসেছে। ও ঠাণ্ডা মাথার মানুষ। সহজে কারো সাথে ঝামেলা করে না। গৌর বলল, ‘দেখুন, আজ যা রোগী রয়েছে, এই দেখতে দেখতেই অনেক সময় লেগে যাবে। তাছাড়া ডাক্তারবাবুও মানুষ। সেই ভোর থেকে রোগী দেখে চলেছেন। ওনারও তো ক্লান্তি বোধ আছে। ওনারও তো পাঁচ মিনিট বিশ্রামের দরকার আছে।’
যাক কেউ আমাকে অন্তত মানুষ বলে ভাবে। গৌরের কথায় চোখে জল আসবে আসবে করছিল, কিন্তু ভদ্রলোক ছাড়ার পাত্র নন।
তিনি বললেন, ‘আজ একটু দেখে দিতেই হবে। আজ স্ত্রীয়ের জন্মদিন। ছেলেমেয়েরা বড় হয়েছে। খুব সখ করে এবছর মায়ের জন্মদিন পালন করছে। আত্মীয় স্বজনদের নিয়ে একটা ছোট্ট এরেঞ্জমেন্ট করা হয়েছে। রাত্রে অনেকে আসবে। তাদের সামনে নাক দিয়ে জল পড়লে আর বিচ্ছিরি কাশলে ভালো দেখাবে?’
আমি গৌরকে ডেকে বললাম, ‘চুপচাপ বসে থাকতে বলো। যদি ধৈর্য ধরে বসে থাকেন, তাহলে দেখে দেব। যা হট্টগোল শুরু করেছেন, তাতে এমনিই রোগী দেখতে পারছি না।’
কিন্তু শান্তিতে রোগী দেখা আমার ভাগ্যে নেই। একটু পরেই দরজার ওপার থেকে একজনের চিৎকার, ‘কী ব্যাপার দাদা। আপনি ওনাকে আগে ঢোকাচ্ছেন কেন? আমি তো আগে ছিলাম।’
একজন মধ্যবয়স্ক মানুষ খোঁড়াতে খোঁড়াতে ঘরে ঢুকছেন। পেছনে অন্যের প্রতিবাদ শুনে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে দাঁড়িয়ে পড়লেন। গৌর শান্তভাবেই প্রতিবাদী লোকটিকে বলল, ‘একবার ওনার পায়ের দিকে তাকিয়ে দেখুন, তাহলেই বুঝতে পারবেন কেন ওনাকে আগে যেতে বললাম।‘
একনজর দেখেই বোঝা যাচ্ছে, লোকটির একটি পা কৃত্রিম। প্রতিবাদী ভদ্রলোক বললেন, ‘ঠিক আছে দাদা, আমি বুঝতে পারিনি। উনিই আগে দেখিয়ে নিন।’
মধ্যবয়স্ক মানুষটিও দাঁড়িয়ে পড়েছেন। তিনি বললেন, ‘না না, আমি আগে দেখাবো কেন। এই নকল পায়ের জন্য আমার কোনো সমস্যা নেই। অকারণে লাইন ভাঙব কেন? আপনি আগে আসুন।’
‘না না দাদা, আপনি আগে দেখিয়ে নিন।’
‘থাক থাক, আমায় করুণা করার দরকার নেই। আপনি আগে ছিলেন। আপনিই আগে দেখান।’
এতো আরেক সমস্যা। নাক গলাতেই হল। বললাম, ‘ঢুকে যখন পড়েছেন, তখন দেখিয়েই নিন। সময় নষ্ট করে লাভ নেই।’
মধ্যবয়স্ক ভদ্রলোক বললেন, ‘আসলে ডাক্তারবাবু, কেউ করুণা করলে বড্ড গায়ে লাগে। আমি ট্রেনে হকারি করি। বারো বছর আগে, চলন্ত ট্রেনে উঠতে গিয়ে পা হারিয়েছি। দেড় বছর প্রায় বিছানায় পড়ে ছিলাম। তখন কেউ পাশে দাঁড়ায়নি। কেউ খবরও নেয়নি। বাড়িতে অসুস্থ মা ছিলেন, প্রায় বিনা চিকিৎসায় মারা গেছেন। বউ অন্যের সাথে পালিয়ে বেঁচেছে। এই কৃত্রিম পা নিয়ে আমি আস্তে আস্তে হাঁটা শিখেছি, দৌড়ানো শিখেছি, লাফিয়ে চলন্ত ট্রেন ধরা শিখেছি। আবার হকারিই করছি। এখন লোকের আদেখলে করুণা দেখলে গা জ্বালা করে।’
আমি হাসি মুখে বললাম, ‘আপনার করুণার দরকার নেই ঠিক কথা। কিন্তু আমাকে করুণা করেন। চুপচাপ বসে দেখিয়ে নিন। এমনিতেই অনেক সময় নষ্ট হয়েছে।’
খানিকক্ষণ বাদেই দেখি সেই জন্মদিনের মহিলা আর আর তাঁর স্বামী ঢুকছেন। গৌরকে নিশ্চয়ই মিষ্টি কথায় ম্যানেজ করেছেন। ভদ্রমহিলার নাম লিখলাম। বললাম, ‘বয়সটা এবার বলুন।’
ভদ্রমহিলা লাজুক ভাবে হেসে বললেন, ‘জন্মদিনটা তো জেনেই গেলেন। বয়সটা না জানলে চলবে না ডাক্তারবাবু?’
উফ… আর পারা যাচ্ছে না। কখন যে এই খুপরি থেকে মুক্তি পাব।
PrevPreviousকর্তব্যের ডাক: ডা. কোটনিস ও তাঁর অবিস্মরণীয় ইতিহাস
NextPin Up Azerbayjan Top Online Online Casino With Exciting GamesNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

Memoirs of a Travel Fellow Chapter 2: Chhattisgarh: Where Red Dust Meets Red-Green Flags

July 7, 2025 No Comments

When I first scanned the list of centres offered through the travel fellowship, one name leapt out at me: Shaheed Hospital—a Martyrs’ Hospital. There was

অভয়া আন্দোলন: রাজপথ থেকে এবার ছড়িয়ে পড়ুক আল পথে

July 7, 2025 No Comments

৫ই জুলাই

July 7, 2025 No Comments

তেরো বছর আগে এইরকমই এক বর্ষাদিনে শত শত বাঙালির হাত একটি শবদেহ স্পর্শ করে শপথ নিয়েছিল — পশ্চিমবঙ্গকে নৈরাজ্যের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হওয়া থেকে প্রতিহত করতে

Memoirs of An Accidental Doctor: প্রথম পর্ব

July 6, 2025 No Comments

হঠাৎ আমার লেখাপত্রের এমন ইংরেজি শিরোনাম কেন দিলাম, তাই নিয়ে বন্ধুরা ধন্দে পড়তে পারেন। আসলে কয়েক পর্বে যে লেখাটা লিখতে বসেছি, এর চেয়ে উপযুক্ত নাম

“মরমিয়া মন অজানা যখন” মন এবং আত্মহনন নিয়ে ডা: সুমিত দাশের বক্তব্য

July 6, 2025 1 Comment

সাম্প্রতিক পোস্ট

Memoirs of a Travel Fellow Chapter 2: Chhattisgarh: Where Red Dust Meets Red-Green Flags

Dr. Avani Unni July 7, 2025

অভয়া আন্দোলন: রাজপথ থেকে এবার ছড়িয়ে পড়ুক আল পথে

Abhaya Mancha July 7, 2025

৫ই জুলাই

Dr. Sukanya Bandopadhyay July 7, 2025

Memoirs of An Accidental Doctor: প্রথম পর্ব

Dr. Sukanya Bandopadhyay July 6, 2025

“মরমিয়া মন অজানা যখন” মন এবং আত্মহনন নিয়ে ডা: সুমিত দাশের বক্তব্য

Abhaya Mancha July 6, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

565425
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]