মিরিক থেকে মিমে আসার পথে পশুপতি মার্কেট দেখলাম। একপাশে নেপাল, অন্য পাশে ভারত। যদিও বিনা পাসপোর্টে বিদেশ যাওয়ার সুবর্ণ সুযোগ কাজে লাগালাম না।
তারপর সীমানা ভিউ পয়েন্টে গাড়ি থামলো। এখান থেকে নেপালের বিরাট উপত্যকা দেখা যায়। ইতিউতি ছড়িয়ে স্থানীয় মানুষের কবর। নির্জন কবরখানায় একা একা খানিকক্ষণ ঘুরলাম। রুপালী টুপি, ছাতা, আরও টুকিটাকি কিছু কিনলো। নেপালের বাড়ি ঘরদোর দেখা হলো।
চা খেতে খেতে আসানসোলের তিনটি যুবকের সাথে আলাপ হলো। তাঁরা বাইকে করে এদ্দুর এসেছেন। বেশ শিনশিনে হাওয়া দিচ্ছে। চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে জিজ্ঞেস করলাম, ‘এতোটা পথ বাইকে কষ্ট করে এলেন কেন? ট্রেনের টিকিট পাননি? বাসে আসতে পারতেন।’
তারপর যে কারণেই হোক তাঁরা আমার সাথে কথা বাড়ালেন না।
যাকগে, সাড়ে ছটা বাজে। পাহাড়ে পাহাড়ে সন্ধ্যার সাথে স্তব্ধতাও নেমে আসছে। এবার সোজা হোটেল।
ছবিঃ সেই তিনজনের সাথে