Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

মারীর দেশের রক্তঋণ

FB_IMG_1623930043378
Dr. Soumyakanti Panda

Dr. Soumyakanti Panda

Paediatrician
My Other Posts
  • June 18, 2021
  • 9:09 am
  • No Comments

আমি জানি, আমার ‘মারীর দেশ’ সিরিজের লেখাগুলো ভীষণ একঘেঁয়ে। ‘সেই তো একই ঢাল-তলোয়ার’, সেই তো একই দৈত্যদানো। সামান্য কিছু টুকরো-টাকরা ঘটনা বাদ দিলে অধিকাংশ লেখাগুলোই একঘেঁয়ে রকম মন খারাপের। আসলে এই লেখাগুলোর একটাও কেউ পড়বে, বাহবা দেবে ভেবে আমি লিখি না। এই লেখাগুলো কোভিডকালে আমার প্রাত্যহিকতার ডায়েরি। আমার একান্ত স্বগোতক্তি। বলাই বাহুল্য, তার বেশিরভাগই ভীষণ বিমর্ষ, ভীষণ ম্যাড়মেড়ে। অন্যান্য সব মহামারীর মত করোনাকালও শেষ হয়ে যাবে একদিন। আবার স্কুল খুলবে, বাচ্চারা নির্ভয় খেলবে, অফিস টাইমে ট্রেনে বাসে বিচ্ছিরি ভিড় হবে, শাবল গাঁইতির ঠং ঠং আওয়াজ হবে, ফেরিওয়ালার হাঁক শোনা যাবে, কোনও কিশোর কাঁপতে কাঁপতে ঘামে ভেজা চিঠি ধরিয়ে দেবে প্রেমিকার হাতে, রুক্ষ দিনের শেষে গনগনে লাল সূর্য তামাটে হতে হতে হারিয়ে যাবে সুবর্ণরেখার পাথুরে জলে। সেসব সন্ধ্যায় আমি বড় মমতায় খুলে দেখব আমার ডায়েরির পাতা। আমার ফেলে আসা দিনের ঘামের কথা, নির্ঘুম রাতের ইতিহাস। তখন আমার চামড়া ঝুলবে, থেকে থেকে কোমরে ব্যথা, চুলগুলো সব বিদায় নিয়েছে কবেই। সেসব সন্ধ্যায় নিজেকে প্রশ্ন করব, কেন লিখেছিলাম এসব? শুধু মন খারাপের রোজনামচা নিয়ে এত মাতামাতি কেন? কোত্থেকে যেন এক ক্ষ্যাপা পাগল ছুটে আসবে। চিৎকার করে বলবে, “মাতামাতি! বিক্ষুব্ধ সময়ে মুজরো করবো?” আমি তখন ডায়েরির পাতা বুকের উপর চেপে ধরে চোখ রাখবো ধ্রুবতারায়…

ডাক্তার হওয়ার সুবাদে রক্তের জন্য হাহাকার দেখি রোজ। অন্য সব বাচ্চাদের ছেড়ে দিয়ে যদি শুধু থ্যালাসেমিয়া বাচ্চাদের কথাই ধরি, তাতেই সেসব রক্তের জন্য টানাটানির গল্প বলে শেষ করা যাবে না। থ্যালাসেমিয়া বাচ্চাদের চিকিৎসার বিষয়ে আমরা পড়ি একরকম আর বাস্তব চিত্র দাঁড়ায় সম্পূর্ণ উল্টো। রক্ত নিতে আসার সময় অনেকেরই হিমোগ্লোবিন নেমে যায় ৪-৫ কিংবা তারও কমে। লকডাউনের জন্য যাতায়াতের অসুবিধে ইত্যাদি মিলিয়ে সে সমস্যা আরও বেড়েছে। অথচ সঠিক চিকিৎসা হলে থ্যালাসেমিয়া বাচ্চারাও প্রায় স্বাভাবিক বাচ্চার সমানই বেড়ে উঠবে। আমাদের দেশে সেসব হয় না বললেই চলে। ঘনঘন রক্ত নেওয়ার প্রয়োজন পড়লেই পিলেটা বাড়তে শুরু করে। তার সাথে অপুষ্টি আর অন্যান্য রোগভোগ তো আছেই। অনেকের পিলে কেটে বাদ দিতে হয়। রক্ত আনতে গেলে অনেক সময়ই রক্ত পাওয়া যায় না। রক্তের দালালরাও ওঁত পেতে থাকে বিভিন্ন জায়গায়। এভাবেই চলতে চলতে ঝুপ করে কোনও একদিন…

অথচ আমরা একটু সচেতন হলেই ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্তের অভাব হওয়ার কথা নয়। আর পাঁচটা জিনিসের মতো রক্তদানও একটা সামাজিক কর্তব্যের মধ্যেই আসা উচিত। আমাদের মধ্যে অধিকাংশেরই রক্ত দিতে কোনও বাধা নেই। অথচ, রক্তদানের কথা বললেই আমরা না-বাচক কথাগুলোই প্রথমে ভাবতে শুরু করি। রক্ত না দেওয়ার জন্য জোর করে বিভিন্ন যুক্তি খাড়া করি। যার অধিকাংশই ভিত্তিহীন। ফ্যাটফেটে সাদা রক্তহীন চোখ, রক্ত ভেঙে গিয়ে জন্ডিস, রক্ত তঞ্চনের ক্ষমতা কমে গিয়ে শরীরের বিভিন্ন জায়গা থেকে অনবরত রক্তপাত, রক্তের অভাবে শ্বাসকষ্ট; এসব বহুদিনের বহুপরিচিত ঘটনা। রক্তদানের প্রয়োজনীয়তা একসময় পড়েছিলাম। এখন ছুঁয়ে দেখি।

আজ হাসপাতালে রক্তদান শিবির ছিল। এদিকে পরপর নাইট ডিউটি চলছে। আউটডোর শেষের পর টুক করে সময় নিয়ে রক্ত দিয়ে এলাম। এখন একটু ঘুমিয়ে নিতে হবে। রাতে আবার ডিউটি। মারীর দেশ বলে যায়…

“এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়”

PrevPreviousসেভ দ্য সেভিয়ার্স
Nextবিস্মৃত বৈজ্ঞানিক, বিস্মরণে আবিষ্কার – উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারীNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

এসএসকেএম হাসপাতাল কান্ড

May 25, 2023 No Comments

কয়েকদিন আগে এসএসকেএম হাসপাতালে একজন প্রাক্তন মন্ত্রী এসে যে কাজটা করেছেন, সত্যি বলতে মন জিতে নিয়েছেন একজন মুমূর্ষু রোগী হাসপাতালে এসে বেড না পেলে একজন

নিরীহাসুরের রিটার্ন গিফ্ট (জন্মদিনে)

May 24, 2023 No Comments

দেখতে দেখতে বেয়াল্লিশ-এ পা রাখা হয়ে গেল টপটপিয়ে। আর এই মধ্যরাতে… লোভাতুর মন আমার ফেসবুক মেমোরি হাতড়ে হুতড়ে খুঁজে পেল বছর বারো আগের কিছু শুভেচ্ছা

Please Correlate Clinically

May 23, 2023 No Comments

প্যাথলজি বিষয়টা শুধু কিছু রক্ত টেনে পাঠিয়ে দেওয়া হল আর সেটা রিপোর্ট করে চলে আসলো ল্যাবরেটরি থেকে এমনটা নয়। বস্তুত এই পোড়া দেশে ল্যাব মেডিসিন

ডাক্তারই হ’তে চাইবো আবার। বারবার।

May 22, 2023 No Comments

মাধ্যমিক, উচ্চ-মাধ্যমিকে যা নম্বর পেয়েছিলাম তাতে সম্ভবত পশ্চিমবঙ্গের যে কোনও স্কুল-কলেজে পড়ার সুযোগ পেতাম। উচ্চ-মাধ্যমিকের বছরেই জয়েন্টে মেডিক্যালে ৯৫ আর ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ২৬৫ র‍্যাঙ্ক ছিল। ইঞ্জিনিয়ারিং

পৃথিবীটা একদিন না একদিন লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড হবে, হবেই।

May 21, 2023 No Comments

আমাদের পাশের বাড়ির রবিনসন, গতকাল যার মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট বেরোলো, তার গপ্পোটা শোনাবার আগে সত্যিকারের রবিনসনের গপ্পোটা হয়ে যাক। নিউইয়র্ক হারলেমের ১৫ বছরের কৃষ্ণাঙ্গ বাচ্চা

সাম্প্রতিক পোস্ট

এসএসকেএম হাসপাতাল কান্ড

Dr. Subhanshu Pal May 25, 2023

নিরীহাসুরের রিটার্ন গিফ্ট (জন্মদিনে)

Dr. Sabyasachi Sengupta May 24, 2023

Please Correlate Clinically

Dr. Anirban Datta May 23, 2023

ডাক্তারই হ’তে চাইবো আবার। বারবার।

Dr. Soumyakanti Panda May 22, 2023

পৃথিবীটা একদিন না একদিন লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড হবে, হবেই।

Dr. Samudra Sengupta May 21, 2023

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

433899
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]