Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

বিবর্তনঃ মস্তিষ্ক কেওস

FB_IMG_1638513162863
Dr. Jayanta Das

Dr. Jayanta Das

Dermatologist
My Other Posts
  • December 4, 2021
  • 7:02 am
  • No Comments

জোড়া যমজ ও জিন-পরিবেশ পর্ব ১

এক বছর হল বালিয়া মারা গেছে।(তথ্যসূত্র ১)

বালিয়া কোনও ঐতিহাসিক চরিত্র নয়। ওড়িশার সাধারণ ঘরের বাচ্চা বালিয়া মারা যাবার ঘটনাটি খবরের কাগজে ঠাঁই পাবার মত কিছু নয়, যদি না …

যদি না বালিয়ার ওপরে অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস-এ ২০১৭ সালে এমন এক অপারেশন করা হত যার জন্য তাকে, বা তাদের, পরের দু’বছর হাসপাতালে কাটাতে হত। এই অপারেশনটি ছিল ভারতে প্রথম সফলভাবে দুটি মাথা-জোড়া যমজ শিশুকে আলাদা করার অপারেশন। (চিত্র ১, জগা ও বালিয়া মাথা-জোড়া অবস্থায়। চিত্র ২, অপারেশনের পরে তারা আলাদা বসে আছে।)

জগা আর বালিয়া জন্মেছিল মাথা-জোড়া যমজ হিসেবে। এদের মাথা দুটি আলাদা করার অপারেশনের সাফল্যের হার খুব কম। বালিয়াকে তার জোড়া যমজ ভাই জগা-র থেকে আলাদা করা হয়েছিল তাদের দু’বছর বয়সে। অপারেশনের পরে তারা দুজনেই বেঁচে ছিল। কিন্তু মাথায়-মাথায় জোড়া লাগা যমজ দুজনকে বড় বয়সে আলাদা করা এখনও দুঃসাধ্য কাজ। লাদান ও লালেহ নিজেদের জীবন দিয়ে তার প্রমাণ রেখেছে।

ইরানি দুই বোন লাদান ও লালেহ বিজানি—এদেরও মাথা দুটো জোড়া ছিল (চিত্র ৩)।

জীবনের ২৯টা বছর জোড়া থাকার পরে তারা স্থির করে, এবার তারা আলাদা হবে। ডাক্তারেরা জানান, অপারেশন করে আলাদা করার চেষ্টা করা যেতে পারে, কিন্তু মস্তিষ্ক জোড়া আলাদা করা সহজ কর্ম নয়, তাদের মৃত্যু হতে পারে। লাদান ও লালেহ বলে, মরে গেলে যাব, আলাদা করার চেষ্টা করতেই হবে। ২০০৩ সালে সিঙ্গাপুরে তাদের অপারেশন হয়—কেউ বাঁচেনি। (তথ্যসূত্র ২)

বিজানি বোনেদের সংযুক্ত মস্তিষ্ক দুটোকে অপারেশন করে আলাদা করতে রাজি এমন নিউরোসার্জন সহজে খুঁজে পাওয়া যায়নি। তারা সারা বিশ্ব খুঁজেছে। শেষ পর্যন্ত সিঙ্গাপুরের নিউরোসার্জনের ডা. কিথ গো অপারেশনটি করতে রাজি হন। সম্ভবত ডা. গো অপারেশনটি না করলেই ভাল করতেন। সেই সময়ে তিনি বলেছিলেন, সাফল্যের সম্ভাবনা শতকরা ৫০ ভাগ, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সাফল্যের সম্ভাবনা ছিল শূন্যের কাছাকাছি। আমরা এখানে ডাক্তারের নৈতিক ভুল নিয়ে আলোচনা করব না। বরং আমরা দেখব, সারা বিশ্বের সমস্ত নামকরা নিউরোসার্জন যেখানে বলেছিলেন, অপারেশনের সম্ভাব্য ফল হল মৃত্যু, সেখানে বিজানি যমজদ্বয় কেন আলাদা হতে আক্ষরিক অর্থেই মরিয়া হয়ে উঠেছিল।
.
বিজানি বোনেরা আপাতদৃষ্টিতে সুস্থ ছিল। তারা যে জীবন যাপন করছিল, তা আদর্শ জীবনযাপন না হতে পারে, জীবনের পরিপূর্ণতা থেকে তারা সম্পূর্ণ বঞ্চিত ছিল, এমনও বলা যায় না। তাদের মাথার খুলি জোড়া ছিল, রক্ত সংবহন ছিল মিশ্রিত। তবু তারা সমাজের অংশ হিসেবে থাকতে পারত। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছিল, এবং আইনের ডিগ্রি অর্জন করেছিল। তারা বন্ধুদের সঙ্গ উপভোগ করত, তাদের সঙ্গে ডিনার পার্টিতে যেত। এমন নয় যে অপারেশন করে আলাদা না হলে তাদের জীবনে হারানোর মত কিছুই ছিল না; তাদের হারানোর অনেক কিছু ছিল। তারা যা যা করতে পেরেছিল, আফগানিস্তানের মেয়েরা তার অনেক কিছুই এখন করতেই পারে না।
.
তবুও, তারা স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে চেয়েছিল। “হঠাৎ জ্যোৎস্নায়– তবু সে দেখিল /কোন্ ভূত?” এর মত তারা কোনও অবোধ্য যন্ত্রণায় মৃত্যুর দিকে ছুটে যায়নি। তাদের জোড়া লাগা জীবনকে তারা নিয়ত যন্ত্রণাবিদ্ধ মনে করত, এবং তার যুক্তিসহ কারণ ছিল। অন্য ব্যক্তির সঙ্গে সর্বদা, সদা-সর্বদা, বসবাসের জন্য প্রতিনিয়ত নিজের সঙ্গে আপস করতে হয়। কিন্তু যখন দুজন ভিন্ন প্রকৃতির মানুষ ‘এক ব্যক্তি’ হিসাবে থাকতে বাধ্য হয়, তখন আপস ভেঙে পড়ে।
.
বিজানি বোনেদের আকাঙ্খা এবং ব্যক্তিত্বের মধ্যে বিরাট ফারাক ছিল। লাদান চেয়েছিল আইনজীবীর পেশা বেছে নিতে, আর লালেহ চেয়েছিল সাংবাদিক হতে। লাদানের পছন্দ ছিল কম্পিউটার গেম খেলে সময় কাটানো, আর লালেহ সেই সময় প্রার্থনা করতে পছন্দ করত। এরকম দুটো কাজ জোড়া-দেহে করা অসম্ভব ছিল, তাই দুজনেই নিজের জীবন ও স্বাধীনতার উপর বিশাল বিধিনিষেধ মেনে নিতে বাধ্য হয়েছিল। তারা বুঝেছিল তাদের বিয়ে ও সন্তানধারণ অসম্ভব।

লাদান ও লালেহ-র দত্তক পিতা আলিরেজা সাফাইয়ান সংবাদপত্রে দেওয়া সাক্ষাতকারে জানান, দুজনের মধ্যে লাদান ছিল বেশি কর্তৃত্বপূর্ণ এবং স্পষ্টভাষী। সে আইন নিয়ে পড়াশুনো করার ব্যাপারে খুব সিরিয়াস ছিল। অন্যদিকে লালেহ ছিল তুলনায় শান্ত, চিন্তাশীল এবং বেশি ধার্মিক; আর সে সাংবাদিক হতে চাইত। কিন্তু সে আইন পড়তে বাধ্য হয়। তাদের ব্যক্তিত্ব ও রুচি ছিল ভিন্নরকম। লালেহ হলুদ পছন্দ করত, লাদান নীল পছন্দ করত। লালেহ যে খাবার খেতে ভালবাসত, লাদান সেটি পছন্দ করত না। সাফাইয়ান বলেছেন, “রাতে যখন বাসায় যেতাম, দেখতাম একজন ঘুমাচ্ছে ও অন্যজন খবরের কাগজ পড়ছে। বা, একজন সেলাই করছে, অন্যজন অঙ্ক করছে।” (তথ্যসূত্র ৩)
(ক্রমশ)

চিত্র পরিচিতি
১) জগা ও বালিয়া, মাথা জোড়া লাগা অবস্থায়
২) জগা ও বালিয়া, অপারেশন করে আলাদা করার পরে
৩) লালেহ ও লাদান
.
তথ্যসূত্র
১) The Indian Express, 26 November, 2020
২) Independent, Wednesday 09 July 2003
৩) A father feels the pain of separation. The Age, July 13, 2003

PrevPreviousWho Killed Rational Use of Medicine? 13
Nextবিশ্বাসNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

সাবধানে যাস পার্থ

June 29, 2022 No Comments

কোথাও বেড়াতে এসে থিতু হয়ে বসতে বসতেই কি ফেরার সময় হয়ে যায় ? মাঝখানের সময়টা হু হু করে কখন কিভাবে কেটে যায় । এই তো

ভারতে আপনি যদি ঘৃণা ছড়ান তবে পুলিশ আপনাকে সুরক্ষা দেবে।

June 29, 2022 No Comments

ভারতে আপনি যদি ঘৃণা ছড়ান তবে পুলিশ আপনাকে সুরক্ষা দেবে। তবে আপনি যদি ঘৃণামূলক বক্তব্যের বিরোধিতা করেন তবে আপনাকে গ্রেপ্তার করা হবে। কৌতুক অভিনেতা, সাংবাদিক,

পৃথিবীর বেশিরভাগ ডাক্তার বদ হলে কেউ বেঁচে থাকতে পারতো না।

June 29, 2022 No Comments

এক ফেসবুক বন্ধুর অনুরোধে কিছু সাধারণ পরামর্শ:- (১) পৃথিবীতে আজ অবধি মর্ডান মেডিসিনের কোনো ওষুধ বের হয়নি যা সম্পূর্ণভাবে অবাঞ্ছিত, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত ও নিরাপদ। সহনীয় মাত্রার

কর্মফল

June 28, 2022 No Comments

ফলেদের দলে আজ জোর মিটিং চলছে। আনারস’কে শো-কজ করা হয়েছে। তাকে তিরষ্কার করে, দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আনারস বলার চেষ্টা করেছিল, ওই ঘটনায়, তার

বানান বিভ্রাট

June 28, 2022 No Comments

উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর অকৃতকার্য, বঞ্চিত ও তেজী ছাত্র-ছাত্রীরা রাস্তা অবরোধ ও নানা রকম আন্দোলন করেছিলেন। সেখানে সাংবাদিকরা স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে তাঁদের পরীক্ষা নিতে

সাম্প্রতিক পোস্ট

সাবধানে যাস পার্থ

Dr. Sarmistha Das June 29, 2022

ভারতে আপনি যদি ঘৃণা ছড়ান তবে পুলিশ আপনাকে সুরক্ষা দেবে।

Dr. Arjun Dasgupta June 29, 2022

পৃথিবীর বেশিরভাগ ডাক্তার বদ হলে কেউ বেঁচে থাকতে পারতো না।

Dr. Samudra Sengupta June 29, 2022

কর্মফল

Dr. Indranil Saha June 28, 2022

বানান বিভ্রাট

Dr. Aindril Bhowmik June 28, 2022

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

399360
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।