Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

এক্সিট প্ল্যান

WhatsApp Image 2020-05-24 at 11.52.19
Dr. Bishan Basu

Dr. Bishan Basu

Cancer specialist
My Other Posts
  • May 25, 2020
  • 8:07 am
  • 11 Comments

ক্যানসারের চিকিৎসার জন্যে ব্যবহৃত হয় যে রেডিয়েশন থেরাপি, তার মধ্যে একটি বিশেষ পদ্ধতির নাম ব্রেকিথেরাপি।

ব্রেকি অর্থাৎ ছোট, বা কম। ব্রেকিথেরাপি, অর্থাৎ এমন চিকিৎসা, যেখানে রোগগ্রস্ত অঙ্গ এবং তেজষ্ক্রিয় উপাদান – দুইয়ের মধ্যে দূরত্ব কম।

কম অর্থে খুবই কম। তেজষ্ক্রিয়তার উৎসকে ক্যানসার-আক্রান্ত অঙ্গটির মধ্যে একেবারে ঢুকিয়ে দিয়ে বা গায়ে-গায়ে লাগিয়ে, সরাসরি সংস্পর্শে রেখে চিকিৎসা করা হয় – স্বল্প দূরত্ব অর্থে যথাসম্ভব কম – পারলে দূরত্বহীন।

বড় বড় মেশিনে মানুষকে বিভিন্ন কায়দায় শুইয়ে এদিক-ওদিক দিয়ে মেশিন ঘুরিয়ে রেডিয়েশন থেরাপির যে পদ্ধতির সাথে ক্যানসার-আক্রান্ত বা তাঁর পরিজন অল্পবিস্তর পরিচিত, ব্রেকিথেরাপি তার থেকে আলাদা। এক্ষেত্রে, ছোটখাটো কিছু অপারেশনের মাধ্যমে কিছু যন্ত্রপাতি (যাদেরকে সাধারণত অ্যাপ্লিকেটর বলা হয়) শরীরের মধ্যে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। সেই যন্ত্রপাতির মধ্যে বেশ কিছু অংশ থাকে ফাঁপা। অপারেশনের পালা শেষ হলে – শরীরের মধ্যে যন্ত্রটি লাগানো রয়েছে, এমন অবস্থায় সিটি স্ক্যান করে – অসুখ ও যন্ত্রের আপেক্ষিক অবস্থান অনুসারে অনেক হিসেবনিকেশ কষে – বাইরের একটি মেশিন থেকে চ্যানেলের মাধ্যমে সেই ফাঁপা অংশে, কিছুক্ষণের জন্যে, ভরে দেওয়া হয় তেজষ্ক্রিয় পদার্থ।

হিসেবনিকেশ আবার কেন? শরীরের মধ্যে রেখে দেওয়া অ্যাপ্লিকেটরের ঠিক কোন ফাঁপা অংশে ঠিক কতক্ষণ ধরে তেজষ্ক্রিয় উপাদান রাখা হলে ক্যানসার-অংশটি ধ্বংস হবে, কিন্তু, আশেপাশের সুস্থ অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হবে না – সে অনেক সূক্ষ্ম হিসেবের ব্যাপার। ইন ফ্যাক্ট, শরীরের মধ্যে যন্ত্রটি কীভাবে বসানো হলে পরবর্তীতে তার মধ্যেকার ফাঁপা অংশ দিয়ে চিকিৎসার সুবিধে হবে, সেও আরেক হিসেব – অর্থাৎ দুটি ধাপেই সূক্ষ্ম হিসেব থাকে।

কিন্তু, আজ, ব্রেকিথেরাপির তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা বা প্রায়োগিক জটিলতা বিষয়ে আপনাদের অবহিত করতে বসিনি। আজ স্রেফ একটা হাল্কা গল্প শোনাবো। কোভিড আর আম্ফান – দুয়ে মিলে যে অবস্থা – হাল্কাচালের গল্প শোনানোর উপযুক্ত সময়, সম্ভবত, এটা নয়। তবুও, অন্ধকারের মধ্যে একটু-আধটু হাসির আলো এলে সেও তো তেমন অপরাধ নয় – তাই না?

এই শতকের শুরুর দিক থেকেই মেডিকেল কলেজের রেডিওথেরাপি বিভাগের ব্রেকিথেরাপির বেশ নামডাক – দেশের মধ্যে বেশ পরিচিত তো বটেই – অল্পবিস্তর আন্তর্জাতিক পরিচিতিও জুটেছিল। তৃতীয় বিশ্বের দেশের একটি গরীব রাজ্যের পরিকাঠামোর আন্দাজে, একটি টেকনোলজি-নির্ভর বিষয়ে সেই সামান্য পরিচিতিটুকুর তাৎপর্য যে কতোখানি, সে বুঝিয়ে বলা মুশকিল। ইদানিং অবশ্য আরজিকর মেডিকেল কলেজ এই ব্রেকিথেরাপির উৎকর্ষকে পরবর্তী পর্যায়ে নিয়ে যেতে পেরেছে – এবং সেই উৎকর্ষ শুধু সাধারণ নামডাকের পর্যায়ে থেমে না থেকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ের জায়গায় পৌঁছাতে পেরেছে। কিন্তু, সুযোগ বুঝে নিজেরই সহকর্মী-অনুজদের গুণকীর্তন করা (এই আশায়, যে, তারাও সময়-সুযোগ পেলে আমার নামে চাট্টি ভালো কথা কইবে), সে-ও এই লেখার উপজীব্য নয়।

মেডিকেল কলেজে ব্রেকিথেরাপির আধুনিক যন্ত্রটি, (পুরোনো – পুরোনো মানেই বাতিল নয় কিন্তু – সেই পুরোনো পদ্ধতির ব্রেকিথেরাপির ব্যবস্থা অবশ্য অনেক আগে থেকেই ছিল) বা নতুন টেকনোলজির যন্ত্রটি চালু হওয়ার প্রায় পরেপরেই আমরা স্নাতকোত্তর পঠনে ঢুকি।

সেই সময়ে মার্কিন দেশে ব্রেকিথেরাপির অন্যতম পুরোধা ছিলেন এক ভারতীয় – বাঙালি। তাঁর নাম করছি না – প্রয়োজন নেই বলেই। যাঁরা তাঁর সম্পর্কে জানেন, তাঁদের কাছে নামোল্লেখ নিষ্প্রয়োজন – কেননা, কলকাতার এক বাঙালি চিকিৎসক প্রবাসজীবনে সেদেশের শ্রেষ্ঠদের অন্যতম বলে স্বীকৃতি পেয়েছেন – এমন নজির খুব বেশী নেই। আর, যাঁরা তাঁকে জানেন না, আলাদা করে নাম না জানলেও চলবে – কেননা, এক্ষেত্রে গল্পটিই আসল মজা – গল্পটি অনেকের কাছে স্থূলরুচির বলেও বোধ হওয়ার সম্ভাবনা – কিন্তু, গল্পটি যিনি বলছেন, শুধুমাত্র কথক পরিচিতি বাদে তাঁর বাকি পরিচয় নিষ্প্রয়োজন।

তা আমাদের সেই ছাত্রাবস্থায়, দেশে এলে, তিনি কখনোসখনও আমাদের ট্রেনিং দিতে আসতেন – ব্রেকিথেরাপির ছোটো-ছোটো কিছু বিষয় হাতেকলমে বোঝানো, কিছু জটিলতার সরলতর সমাধান – তাত্ত্বিক দিক নিয়ে আলোচনার চাইতে অনেক বেশী করে এক কিংবদন্তী তাঁর জীবনে বিভিন্ন ঠেকে-শেখার গল্প শোনাতেন তাঁর দুই কি তিন প্রজন্ম পরের শিক্ষার্থীদের।

এরকমই একদিন স্যার বললেন, একটা গল্প বলব তোমাদের। আগে গল্পটা শুনে নাও – গল্পটা শিওরলি মনে থেকে যাবে – আর তাহলে সেই গল্পের শিক্ষাটাও মনে থেকে যাবে।

একটা বাঁদর। বাঁদরটা এমনিতে সব দিক থেকেই ঠিকঠাক – কিন্তু, খাবার দিলেই ভারী আশ্চর্য আচরণ করে।

ধরো, কেউ একখানা কলা খেতে দিল। বাঁদরটা প্রথমে সেই কলাখানা পায়ুদ্বার দিয়ে কিছুটা ভেতরে ঢোকাবে – তারপর সেই কলা বের করে খেতে বসবে।

ব্যাপারটা দেখে অনেকে বিরক্ত হতো, অনেকের ঘেন্না করত – অধিকাংশ মানুষই মজা পেত।

কিন্তু, একজনের মনে হল, না, এমন ব্যবহারের কারণটা তো খুঁজে দেখা প্রয়োজন – এমন একজন যাকে বলা চলে সায়েন্টিস্ট।

খোঁজখবর নিয়ে জানা গেল, একবার একখানা নাসপাতি বা ওইধরণের কিছু ফল আস্ত গিলে ফেলে বাঁদরটি খুব বিপদে পড়েছিল – পেটের ভেতর ফল আটকে একেবারে যায় যায় দশা। সেই থেকে বাঁদরটা সাবধান হয়ে গেছে। খাবার আগেই দেখে নেয়, যেটা খাচ্ছি, সেটা বেরোবে তো!!!

তোমাদেরও বলি, শরীরের মধ্যে এই যে এত বড় অ্যাপ্লিকেটর ঢোকাচ্ছো – ঢোকানোর মুহূর্তেই ভেবে নেবে বের করে আনার রাস্তাটিও। এই অ্যাপ্লিকেটর বের করে আনা সহজ হবে তো!!

বের করার মুহূর্তে কী কী সমস্যা হতে পারে, আর তার মোকাবিলা কীভাবে করবে – সেসব কথা খুব গুছিয়ে না ভেবে কাজটা শুরুই করবে না।

পরিভাষায় যাকে বলে, এক্সিট প্ল্যান।

গল্পটা ভুলি নি – শিক্ষাটাও। ডাক্তারি বাদ দিয়েও, জীবনের ক্ষেত্রেও যে এই শিক্ষা খুবই জরুরী – এই অনুভব উত্তরোত্তর দৃঢ় হচ্ছে।

মার্চ মাসের শেষ। আর এই মে মাসের শেষ। লকডাউনের দুই মাস।

শুরু যখন হয়েছিল, তখন প্রতিদিন নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা একশোরও কম। এখন, দিনে কয়েক হাজার।

এদিকে, অর্থনীতি আর ধুঁকছে না – চালু কথায় যাকে বলে শ্বাস ওঠা, আপাতত হাল তা-ই। দুর্জনেরা বলছেন, জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়তে চলেছেন – এক-তৃতীয়াংশ সংখ্যাটা নিয়ে আপত্তি থাকলেও এক-চতুর্থাংশ বা এক-পঞ্চমাংশ নাগরিক যে এখনই দুর্গতির মুখে, সে নিয়ে কেউই খুব একটা সংশয় প্রকাশ করছেন না।

আরেকদিকে, ভ্যাক্সিন নিয়ে আশার প্রাণপণ বাতাস দিয়ে আঁচটি চড়া রাখা গেলেও দুধ ঘন হয়ে ক্ষীর পাতে পড়তে বহু দেরী।

অতঃকিম!!

আসলে ঢাকঢোল পিটিয়ে, থালা বাজিয়ে, মোমবাতি জ্বালিয়ে লকডাউন চালু করে দেওয়া খুব সহজ না হলেও – টেস্টের সংখ্যা বাড়ানো, টেস্টের পরিসর বাড়ানো, চিকিৎসার পরিকাঠামো চটজলদি বাড়িয়ে ইত্যকার শ্রমসাধ্য ও পরিকল্পনা-নির্ভর কর্মাদির তুলনায় ঢের সহজ তো বটেই।

বেশ কিছুদিন বন্ধ করে রাখা গেলেই একদিন দুয়ার খুলে দেখা যাবে চমৎকার রৌদ্রকরোজ্জ্বল প্রভাত, গাছে গাছে ফুল-ফল-পাখি, হাতি-নাচছে-ঘোড়া-নাচছে ইত্যাদি ইত্যাদি, কোথাও আর করোনা নেই, সব কিছু আবার আগেকার মতো – ব্যক্তিপরিসরে এমন আশা খুবই ভালো ব্যাপার, কিন্তু রাষ্ট্র যদি এমন আশায় বাঁচেন, তাহলে একটু মুশকিল তো বটেই।

অতএব, নাসপাতি আটকে যায় যায় দশা। আশা রাখা যাক, এ যাত্রা প্রাণটুকু রক্ষা পাবে।

আরো মুশকিল এই, নোটবন্দীই হোক বা লকডাউন, সমবেত ভক্তকুলের আকুল ভজনায় ঘোষণাসমূহ অতিরিক্ত আলোকিত হলেও যন্ত্রণার মুহূর্তে তাঁরাও সমান ভুক্তভোগী – প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ হাজার ইনশেন্টিভেও সে জ্বালা জুড়োতে পারে না – অতএব, নিস্তব্ধতা – শ্মশানের সমতুল না হলেও, তার কাছাকাছিই।

আপাতত, লকডাউন কীভাবে কোন পথে ঠিক কেমন ধাপে ধাপে তোলা হবে, সে নিয়ে স্পষ্ট কোনো দিশা নেই। অথচ, লকডাউন না তুললেই নয়। লকডাউন তোলা হলে সংক্রমণ বাড়ার যে অবশ্যম্ভাবী বিপদ, তার মোকাবিলা ঠিক কীভাবে করা হবে – দিশা নেই তারও।

দিশা নেই – কেননা, লকডাউন ঘোষণার মুহূর্তে, লকডাউনের দিনগুলোতে ঠিক কী কী উদ্যোগ নেওয়া হবে বা লকডাউনের দিনগুলির মাধ্যমে চড়া মূল্যে কেনা সময় ঠিক কীভাবে ব্যবহৃত হবে – সেবিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো পরিকল্পনা ছিল না। সেই পরিকল্পনারই এক অনিবার্য অঙ্গ লকডাউন প্রত্যাহারের প্ল্যানিং – অর্থাৎ এক্সিট প্ল্যান – ছিল না তা-ও।

আস্থা রাখা যাক, এযাত্রা দেশ কিম্বা অর্থনীতি, অথবা উভয়েরই প্রাণটুকু রক্ষা পাবে – রক্ষা পাবে, স্রেফ এত বড় দেশটির এমন করে মরে যাওয়াটা অবাস্তব বোধ হচ্ছে বলেই – অর্থাৎ স্রেফ চান্স ফ্যাক্টরে। আরও আশা রাখা যাক, এযাত্রা বেঁচে গেলে আমাদের মহান রাষ্ট্রব্যবস্থা ও তার মহান নেতারা আরেকটু সাবধানী হবেন।

অন্যভাবে শিক্ষা নেওয়া যখন নিতান্তই অসম্ভব বলে বোধ হচ্ছে… আর কিছু না হোক… নিদেনপক্ষে… হাতের সামনে মস্ত কলা পেলেই মুখে ভরার প্রলোভনের মুহূর্তে… আগে অন্তত একটিবার কলাটিকে…

PrevPreviousডায়াবেটিসের অ থেকে চন্দ্রবিন্দুঃ পর্ব ১৭ (ডায়াবেটিক ফুট আলসার)
Nextগল্পের নাম — হাতে হাতে হলদে রোদNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
11 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Aritra Roy
Aritra Roy
5 years ago

অত্যন্ত যুক্তিসঙ্গত লেখা।
লেখক যা যা বলছেন প্রতিটিই সত্যি।
একটা এত বড় রাষ্ট্রে লক ডাউন এর ২ মাস সময় অত্যন্ত মূল্যবান ছিল। এই সময় নতুন কিছু কেনা না যাক, হাসপাতালের আয়তন বাড়ানো না যাক, অন্তত যে পরিকাঠামো বর্তমানে রয়েছে সেটাই ঘষে মেজে পরিষ্কার করা যেত খুবই ভালোভাবে। অন্তত কিছু মেরামতি, ড্রেনেজ ও শৌচাগার, খাট বিছানা এগুলো তো বদলে দেওয়াই যেত। এত বড় দেশে এই রকম সংশোধন এর সুযোগ জীবনেও আসবেনা যেটা কাজে লাগাতে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার পুরোপুরি ভাবে ব্যর্থ।

0
Reply
নবারুণ ঘোষাল
নবারুণ ঘোষাল
5 years ago

বাঘের পিঠে চড়ার মতন অবস্থা। খুব সুন্দর করে বলা হয়েছে। রাষ্ট্রের কর্ণধারেরা অবশ্য থোড়াই কেয়ার করেন। এক শতাংশ কোটিপতি এবং তাদের খিদমত খাটবার জন্য পাঁচ থেকে দশ শতাংশ গোমস্তা টিঁকে থাকলেই হল। বাকি লোকজন এমনিতেও খেতে পায় না, অমনিতেও পাবে না। কি আসে যায়?

আর হ্যাঁ। ছবিটা অসামান্য!! কে এঁকেছেন?

0
Reply
Bishan Basu
Bishan Basu
Reply to  নবারুণ ঘোষাল
5 years ago

এটা ডিজিটাল আর্ট। শিল্পী এস শিবকুমার।

Sivadigitalart-এ আরো দেখতে পাওয়া যাবে।

0
Reply
Dr.Satyoban Ghosh
Dr.Satyoban Ghosh
Reply to  নবারুণ ঘোষাল
5 years ago

??এমন সব আপদ বিপদ মনে হয় একবার না একবার প্রয়োজনীয় হয়ে পড়ে। সাধারণ মানুষ (বুদ্ধু সব নির্বাচক) রাজনৈতিক সরকারের স্বরূপ বুঝে যায় হাড়ে হাড়ে (অবশ্য যারা টিকে থাকবে)। আকস্মিক বিপুল পরিমাণ বিপর্যয়ের কথা মাথায় রেখে, তার মোকাবিলা করার জন্য পরিকল্পনা, পরিকাঠামোর প্রস্তুতি, সে সবের জন্য পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ – দায়িত্ব কার? আমি জনপ্রতিনিধি /মন্ত্রী /মুখ্যমন্ত্রী /প্রধানমন্ত্রী মানে এই নয় যে আমাকে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, অর্থনীতির পণ্ডিত হতে হবে। পরিকাঠামোয় সেসব বিশেষজ্ঞরা আছেন। আমি আছি তাঁদের মাথার উপরে, তাদের জ্ঞান – অভিজ্ঞতার উপযুক্ত ব্যবহার করার দায়িত্ব কিন্তু আমারই।

0
Reply
শেখর সেনগুপ্ত
শেখর সেনগুপ্ত
5 years ago

বাড়িতে যারা চুরি করতে আসে তাদেএক্সিট প্ল্যান থাকে। দেশের শাসক গোষ্ঠী দেখছি চোর দেয়ে চেয়েও নিকৃষ্ট। চতুর্থ দফার লকডাউন শেষ হওয়ার আর এক সপ্তাহ বাকি। এর মধ্যেই সব ঘেঁটে ‘ঘ’ হয়ে গেছে।
এদের কাছ থাকে এক্সিট প্ল্যান আশা করা অলীক স্বপ্ম।

0
Reply
শেখর সেনগুপ্ত
শেখর সেনগুপ্ত
5 years ago

বাড়িতে যারা চুরি করতে আসে তাদেরও একটা এক্সিট প্ল্যান থাকে। দেশের শাসক গোষ্ঠী দেখছি এদের চেয়েও নিকৃষ্ট। চতুর্থ দফার লকডাউন শেষ হওয়ার আর এক সপ্তাহ বাকি। এর মধ্যেই সব ঘেঁটে ‘ঘ’ হয়ে গেছে।
এদের কাছ থাকে এক্সিট প্ল্যান আশা করা অলীক স্বপ্ম।

0
Reply
prativa sarker
prativa sarker
5 years ago

ভালো লাগলো। সহজভাবে বলা, প্রাঞ্জলভাবে বুঝিয়ে দেওয়া কঠিন কথাকে। সব কিছুর মাঝে ধরে রাখা হিউমারের রেশটুকু!

0
Reply
আশিস, নবদ্বীপ।
আশিস, নবদ্বীপ।
5 years ago

ওরা তো দেশ চালাতে আসেনি। লুমপেন গিরি করে লুঠপাট করতে এসেছে।

0
Reply
Gargi Chatterjee Sarkar
Gargi Chatterjee Sarkar
5 years ago

শিক্ষণীয় লেখা। আপনি এখনও আশার আলো দেখাচ্ছেন কিন্তু বাস্তবে তো সমূলে বিনাশ ছাড়া কিছুই চোখে পড়ছেনা। বাঁচানোর কথা যাদের, তাঁরা তো উঠেপড়ে লেগেছেন কিভাবে আর কত তাড়াতাড়ি ধ্বংস করে দেওয়া যায় গরিষ্ঠ জনমানুষকে। আমরা নিতান্তই হাভাতের দলে পড়ি, তাই কারো খুব একটা কিছু যায় আসেনা,আমাদের বাঁচা মরা নিয়ে। এটা এখন প্রতিষ্ঠিত সত্য।

0
Reply
Susmita
Susmita
5 years ago

সেই কোনকাল থেকে ভারতীয় exit plan এর গুরুত্ব বুঝিয়ে এসেছে!
আমাদের দশা ঐ অভিমন্যুর মতো হবে বোধহয়। কেবল ভয় করে ছেলেমেয়েগুলোর জন্য।

0
Reply
Partha Das
Partha Das
5 years ago

ভালো লেখা।

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

গণস্বাক্ষর অভিযান।। বিচারহীন ১৫ মাস

November 13, 2025 No Comments

আমরা ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিকেল কাউন্সিল আইনে পরিবর্তন চাই

November 13, 2025 No Comments

১০ নভেম্বর ২০২৫ রাত ৮টায় ফেসবুক লাইভে আলোচিত।

জলপাইগুড়িতে শিক্ষিকা নিগ্রহ

November 13, 2025 No Comments

১১ নভেম্বর ২০২৫ সম্প্রতি জলপাইগুড়ির একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার, পুরসভার বর্তমান চেয়ারম্যান দ্বারা নিগ্রহের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ঘটনাচক্রে উক্ত প্রধান শিক্ষিকা শ্রীমতি সুতপা দাস

অপরাধীদের কড়া এবং যথোপযুক্ত শাস্তি চাই

November 12, 2025 No Comments

১১ নভেম্বর ২০২৫ গতকাল ১০ নভেম্বর, ২০২৫ দিল্লির লাল কেল্লা মেট্রো স্টেশনের সামনে গাড়ি বিস্ফোরণ ঘটায় ১০ জন নিহত ও ২২ জন ভয়ঙ্কর ভাবে আহত

পথে এবার নামো সাথী

November 12, 2025 No Comments

২০২৪ এর ৯ই অগাস্ট আর জি কর হাসপাতালে পাশবিক যৌন অত্যাচারের শিকার হয়ে দুর্নীতির যূপকাষ্ঠে, শহীদ তরুণী চিকিৎসকের মৃত্যুর ২ মাস ১৯ দিন পর, ২৮শে

সাম্প্রতিক পোস্ট

গণস্বাক্ষর অভিযান।। বিচারহীন ১৫ মাস

Abhaya Mancha November 13, 2025

আমরা ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিকেল কাউন্সিল আইনে পরিবর্তন চাই

Doctors' Dialogue November 13, 2025

জলপাইগুড়িতে শিক্ষিকা নিগ্রহ

Abhaya Mancha November 13, 2025

অপরাধীদের কড়া এবং যথোপযুক্ত শাস্তি চাই

The Joint Platform of Doctors West Bengal November 12, 2025

পথে এবার নামো সাথী

Gopa Mukherjee November 12, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

590024
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]