Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

“উই ক্যান নট অ্যাফর্ড টু বি স্কেয়ার্ড।”

IMG_20220502_095348
Dr. Anirban Jana

Dr. Anirban Jana

Surgeon
My Other Posts
  • May 2, 2022
  • 9:57 am
  • No Comments

আমরা ভয় পাবার বিলাসিতাও দেখাতে পারিনা। কথাগুলো বলেছিলেন চিকিৎসক জাকিয়া সৈয়দ। কথাটা যখন বলেছিলেন তখন ভরা করোনাকাল। ইন্দোরের এক চিকিৎসা দলের হয়ে করোনা আক্রান্তদের সাহায্যে নেমেছিলেন ওঁরা। একদল দুষ্কৃতি পাথর, বোতল, ইঁট নিয়ে আক্রমণ করে তাঁদের। রক্তাক্ত হন স্বাস্থ্যকর্মীরা। আক্রান্তদের মধ্যে কয়েকজন মহিলাও ছিলেন।

শুধু সেদিন নয়। প্রায় প্রতিদিন আক্রান্ত হচ্ছেন চিকিৎসকরা। তবু করোনার সময় যেন ঘটনাগুলোর সংখ্যা কিছুটা কমেছিল। থালা বাসন ঘটি বাটি বাজিয়ে ধন্যবাদ জ্ঞাপন শেষ হওয়ার সাথে সাথে আবার কয়েকজন লাঠিসোঁটা ইঁট পাথর নিয়ে ময়দানে নেমে পড়েছে। ডাক্তাররা আক্রান্ত হচ্ছেন। ভাঙচুর হচ্ছে চিকিৎসার সরঞ্জাম, হাসপাতাল থেকে চিকিৎসকদের বাড়ি পর্যন্ত। এমনকি একটা মানুষকে ঘিরে ধরে একদল মানুষের উন্মত্ত নৃশংসতাও চলছে আইনের তোয়াক্কা না করে।

টু এর ইজ হিউম্যান। মানুষ মাত্ররই ভুল হয়। ডাক্তাররা মানুষ হলেও যেহেতু জীবন নিয়ে তাদের কাজকর্ম সেহেতু তাদের কাজে ‘মার্জিন অফ এরর’ কম হওয়াটা বাঞ্ছনীয়। অনিচ্ছাকৃত ভুল তবু হয়। কিছু ডাক্তার মোটেই গঙ্গাজলে শুদ্ধ করা তুলসীপাতা নয়। অহেতুক হুড়োতাড়া, রোগীর চিকিৎসায় অ্যাডভেঞ্চার করে ফেলা তো আছেই। ভুল হলে আইন আছে। কনজিউমার প্রটেকশন অ্যাক্টে বিচার এবং শাস্তি আছে। স্বাস্থ্যকর্মী নিগ্রহের এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে ভাঙচুর রোধেও কড়া কিছু আইন আছে।  কিন্তু আইন তো ভাঙার জন্য। সুতরাং আইন ভাঙার ভুল করতে কোনো দোষ নেই। একদল মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়ে ডাক্তারের ওপর। অনেকে গুন্ডামী চালানোর সময় ভালো করে জানেও না কেন ভদ্রলোককে মালিশ করা হচ্ছে। হাতে কোনো কাজ নেই তাই ডাক্তারের ওপর বক্সিং প্র্যাকটিস করছি। একমাত্র এই পেশার মানুষদের মারলে জবাবদিহির কোনো ব্যাপার নেই। নববর্ষের পূণ্য প্রভাতে নিমতার এক চিকিৎসককে একদল লোক এরকমই এক সম্বর্ধনা জানালো। তাঁর বাড়ির লোকজন রক্তাক্ত হলেন। ভাঙচুর হলো তাঁর বাড়িঘর। সবথেকে আপত্তির ব্যাপার হলো ডাক্তারটির সত্যিই কোনো দোষ ছিলনা। ওই রোগী মোটেই বাড়িতে চিকিৎসা করার মতো অবস্থায় ছিলনা। বরং সেটআপ ছাড়া রোগীটিকে শুধু শুধু চিকিৎসা দেওয়ার ভান করলে কিছু মূল্যবান সময় নষ্ট হতো। ডাক্তারদের মধ্যেও কিছু ‘চোখে আঙুল দাদা’ থাকেন। তাঁরা চিকিৎসায় গাফিলতি বার করায় স্পেশালিষ্ট। তাঁরা শুদ্ধু মাথা নেড়ে বলছেন ‘নাহে, ওর কোনো দোষ নেই।’ ডাক্তারদের সোশ্যাল মিডিয়াগুলোয় ঘুরছে বিরক্তি, ক্ষোভ আর চোরা ভয়। মার খাওয়া ডাক্তারটিকে নিয়ে ভাইরাল হচ্ছে প্রতিবাদের কবিতা।
কেন হচ্ছে এরকম? মনস্তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা কি? ডাক্তারি ব্যাখ্যাই বা কি? সাধারণ মানুষ কি ব্যাখ্যা দেবেন? এই ক্ষণস্থায়ী উন্মাদনার অভিঘাতই বা সমাজের ওপর কতটা?

আগে ডাক্তারি ব্যাখ্যাটা দিয়ে রাখি। আমাদের শরীরের মধ্যে সবথেকে জটিল যন্ত্র হলো মস্তিষ্ক বা ব্রেন। মানুষ হোমোস্যাপিয়েন্স বা আধুনিক মানুষ হবার আগে কিছু জান্তব প্রতিবর্ত ক্রিয়া বেশি সক্রিয় ছিল। এইজন্য মোটামুটি ভাবে দায়ী করা যায় ব্রেনের ভেতর এমিগডালা নামের দুটি ছোট অংশকে। এমিগডালা ভয়, ক্রোধ, প্রতিহিংসা প্রভৃতি অনুভূতিগুলোর উৎসস্থল। ব্রেন যত শিক্ষিত হয়েছে ততই শক্তিশালী হয়েছে সেরিব্রাল কর্টেক্স। সেরিব্রাল কর্টেক্স, বিশেষ করে ফ্রন্টাল লোব, আবার এই অনুভূতিগুলো নিয়ন্ত্রণ করে। মাঝেমধ্যে এমিগডালা বেপরোয়া হয়ে ওঠে। তখন ‘চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী’। সেরিব্রাল কর্টেক্স কাজটা করতে বারণ করলেও পাত্তা দেয়না এমিগডালা। ডাক্তারি ভাষায় বলা হয় ‘এমিগডালা হাইজ্যাকিং’। বিচার না করেই শুধুমাত্র জান্তব প্রতিবর্ত ক্রিয়ায় মানুষ আক্রমণের রাস্তা বেছে নেয়।

মনস্তাত্ত্বিকদের ব্যাখ্যাটা অন্যরকম। সমাজকে অবচেতন ‘আমরা’ এবং ‘ওরা’য় ভাগ করে দেয়। আতঙ্কও দলবদ্ধ আক্রমণের একটা ট্রিগারিং ফ্যাক্টর। বিশেষ করে যখন কোনো মহামারী হানা দেয় তখন জনসাধারণের একটা বিরাট অংশের মনে মৃত্যুভয় ঢুকে যায়। জোনাথন কুইক এবং ব্রনউইন ফ্রায়ারের লেখা বই “দা এন্ড অফ এপিডেমিকস, দা লুমিং থ্রেট টু হিউম্যানিটিজ অ্যান্ড হাউ টু স্টপ ইট”তে এই তথ্যই দিয়েছেন। মানুষ যেকোনো মৃত্যুর পেছনে দোষী খোঁজে। বুদ্ধি বিবেচনাগুলো বিশ্লেষণের ধার ধারেনা। আতঙ্ক একটা খবরদারি ব্যবস্থা। এটা পশুদেরও থাকে। মানুষের মধ্যে যুক্তিবোধকে যখন আতঙ্ক ছাপিয়ে যায় তখনই জনরোষের ঘটনাগুলো ঘটে।
এর বাইরেও একটা কারণ আছে। সেটা হলো জনপ্রতিনিধিদের অবিমৃষ্যকারী বক্তব্য। বিশেষ করে আমাদের দেশে স্বাস্থ্য একটা সস্তা রাজনীতি দেখানোর জায়গা। হাসপাতাল ভাঙচুরে যে আমাদের মতো গরীব দেশের মারাত্মক ক্ষতি সেটা তলিয়ে ভাবেননা এঁরা।

তবু ডাক্তারি এমনই এক পেশা, যেখানে থামলে চলবেনা। যারা তোমাকে একদিন অপমান করবে তাদেরই বিপদে আবারও তোমাকে বুক চিতিয়ে লড়তে হবে।

কবি আর্যতীর্থর কথায়-
“জীবনটা জর্জর পেটানি ও মামলায়/ বোকাগুলো মারী জুড়ে তবু জ্বর সামলায়।/ আজও পি পি ই পরা দেখা যাবে ঝাঁক তার,/ অফিসের ঝাঁপ ফেলা, কাজ করে ডাক্তার।”

করতেই হবে। কারণ মানুষ বাঁচানো জরুরি। আরও জরুরি মনুষ্যত্বকে বাঁচিয়ে রাখা।

PrevPreviousগ্যাস লাইটিং
Nextজলপাই নিরুদ্দেশNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

ব্যঙ্গের নাম অগ্নিপথ (২)

July 4, 2022 No Comments

আগের দিন বয়সের কথা বলেছিলাম। এবার একটু অর্থনৈতিক বিষয়ের দিকে চোখ রাখা যাক। যা জানানো হয়েছে তাতে অগ্নিবীরেরা প্রথম বছরে পাবেন ৩০ হাজার টাকা প্রতি

ট্রাইকটিলোম্যানিয়া

July 4, 2022 No Comments

একটি সহজ বিষয় নিয়ে লিখবো। ধরা যাক- হঠাৎ রাস্তায় যেতে যেতে আপনি দেখলেন – একজন লোক প্রতিদিন বসে বসে নিজের চুল টেনে তুলছে! যখন যেখানে

ডা বিধান চন্দ্র রায়ের প্রতি এক জনস্বাস্থ্যকর্মীর শ্রদ্ধার্ঘ্য

July 4, 2022 No Comments

এক পাঠক বন্ধু ডা: বিধান চন্দ্র রায়কে নিয়ে লিখতে অনুরোধ করেছেন। তাই এই লেখা। এই লেখা রাজনীতিবিদ বিধানচন্দ্রকে নিয়ে নয়, এই লেখা প্রশাসক বিধানচন্দ্রকে নিয়ে

ডক্টরস’ ডে-তে কিছু ভাবনা-চিন্তা

July 3, 2022 No Comments

আজ ডক্টর্স ডে। ডাক্তারদের নিয়ে ভালো ভালো কথা বলার দিন। ডাক্তারবাবুদেরও নিজেদের মহান ভেবে আত্মপ্রসাদ লাভের দিন। দুটিই বাড়াবাড়ি এবং ভ্রান্ত। কেননা, স্রেফ একটি বিশেষ

কেন? প্রথমাংশ: ছ’তলার রহস্য

July 3, 2022 No Comments

~এক~ হাতের বইটা নামিয়ে রেখে মিহির গুপ্ত দেওয়ালের ঘড়ির দিকে তাকালেন। পৌনে একটা। ঘরে একটাই রিডিং ল্যাম্পের আলো। নিভিয়ে দিলেন। বাইরে ঝিমঝিমে অন্ধকার। শহর হলে

সাম্প্রতিক পোস্ট

ব্যঙ্গের নাম অগ্নিপথ (২)

Dr. Swastisobhan Choudhury July 4, 2022

ট্রাইকটিলোম্যানিয়া

Smaran Mazumder July 4, 2022

ডা বিধান চন্দ্র রায়ের প্রতি এক জনস্বাস্থ্যকর্মীর শ্রদ্ধার্ঘ্য

Dr. Samudra Sengupta July 4, 2022

ডক্টরস’ ডে-তে কিছু ভাবনা-চিন্তা

Dr. Bishan Basu July 3, 2022

কেন? প্রথমাংশ: ছ’তলার রহস্য

Dr. Aniruddha Deb July 3, 2022

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

399813
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।