ডাক্তার গণেশ বারাইয়া। গুজরাটের ভাবনগরের গোরকি গ্রামের বাসিন্দা গণেশের ছোটবেলা থেকে স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হওয়ার। সেই স্বপ্ন পূরণে সবসময়ে পাশে ছিলেন তাঁর মা-ও। কিন্তু বাদ সাধে তাঁর উচ্চতা। মাত্র তিন ফুট উচ্চতা ও ১৮ কেজি ওজন বলে উচ্চ মাধ্যমিকে ৮৭% নম্বর পেয়ে, নিটে ২৩৩ র্যাংক করার পরেও এমবিবিএসে ভর্তি হতে পারছিলেন না। শারীরিক অক্ষম বলে তাকে ও আরও দুজন ছাত্রকে ডাক্তারি পড়ায় আপত্তি জানায় মেডিক্যাল কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া। তারা জানায়, শারীরিক অক্ষমতার জন্য এই ছাত্ররা পাশ করলেও এমারজেন্সি রোগীদের ঠিকভাবে সামলাতে পারবেন না। তারাও দমে যাওয়ার পাত্র নন। সোজা আদালতে যান। হাই কোর্টে হারার পর তারা যান সুপ্রীম কোর্টে। সুপ্রীম কোর্ট এ তাঁদের জয় হয়। সম্মতি পান ডাক্তারি পড়ার। ২০১৯ সালে ভর্তি হন এমবিবিএসে। বর্তমানে তিনি গুজরাতের ভাবনগরের সরকারি হাসপাতালে ইন্টার্ন হিসেবে কাজ করছেন। তাঁর মতে, প্রথমে রোগীরা এই ছোটখাট চেহারার ডাক্তারকে দেখে একটু অবাক হলেও পরে দিব্যি মেনে নেয়। আমিও ওদের ব্যবহারের কথা মাথায় রাখি না। আগামী দিনে স্কিনের ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছে ডাঃ গণেশ বারাইয়ার। আগামীর জন্য অনেক শুভেচ্ছা।
অপরিসীম ঘেন্না আর ক্রোধ বুকে নিয়ে অন্য কোনও ভবিষ্যৎ তৈরি করব
★ এই কয়দিন আমি খুব চেষ্টা করলাম, ওঁদের সঙ্গে নিজেকে আইডেন্টিফাই করে আমি হলে কী করতাম তা বুঝতে। ওঁদের মধ্যে অনেককটা আলাদা শ্রেণী রয়েছে। ১)