নবীর নামে এ গুন্ডামি বন্ধ করা হোক।
নানান শহর জুড়ে এখন জ্বলছে যে নরক,
তাদের পিছে লোকরা যারা, স্রেফ ধার্মিক নয় যে তারা,
চাইছে বিভেদ রক্তধারায় সব ঘরে যাক শোক।
এদের চিনে নিতে যেন ভুল করে না চোখ।
ধর্ম কেন ঠুনকো এত, টোল পড়ে যায় নিন্দা হলে
কথার পিঠে কথা বেড়ে শহর জুড়ে হিংসা হলে,
দেখোই যদি পেছন দিকে, তবে কি লাভ আয়াত শিখে,
বর্তমানে মেশার আশা ক্রমেই আরো ক্ষীণ তাহলে,
দিন জ্বালালে নবীর নামে, নবীই হবেন দীন তাহলে।
একটা মানুষ ভুল বলেছে, অমনি দেশে এমনি আগুন?
চাই না ওদের, না চাই এদের, জীবন থেকে জলদি ভাগুন।
রাম আল্লাহ বুদ্ধ যিশু, সবাই যদি এতই শিশু
বকলে পরেই ভ্যাঁ কেদে কন ভক্তরা যান যুদ্ধে লাগুন,
ভাবনা তবে শ্যাওলা-পেছল, বর্তমানের দোহাই, জাগুন ।
রোজ দুবেলা এই ঝামেলায় নবীর সুনাম বাড়ছে বুঝি?
এই অশালীন অসভ্যতায় ঘেন্নারা পায় নতুন পুঁজি।
বক্তৃতা দাও, মামলা করো, কথার লড়াই কথায় লড়ো
এমনভাবে কাড়ছো কেন দিন-আনাদের রুটি রুজি?
চাইছে কারা আড়াল থেকে, মানুষ ছেড়ে ধর্ম খুঁজি।
চিরছে এ দেশ মাঝবরাবর ধর্মবাজের নখ,
বলছে তারা সব নাগরিক ধর্ম-ঘেটোয় ঢোক।
রাষ্ট্র কি চান সেটাই দেখার, এ দায় ঘাড়ে তাঁরই একার
নাট্যকারের হাতছাড়া না হয় যেন নাটক,
ধর্মছুতোয় এ গুন্ডামি বন্ধ করা হোক।
শান্তি খুঁজি বেহাল যুগে ছা-পোষা সব লোক,
ইতিহাসের নজর আছে করেন কী শাসক।
ভাইরাস সংক্রমণ শুধুই বায়োলজিকাল? – উত্তর ভাসে বাতাসে
পশ্চিমবাংলা এই মুহূর্তে অ্যাডেনভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে বিপর্যস্ত। আইসিএমআর-নাইসেড-এর সম্প্রতি প্রকাশিত যৌথ সমীক্ষা জানাচ্ছে, ভারতের ৩৮% অ্যাডেনোভাইরাস রোগী পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে। এমনকি সুপরিচিত ব্রিটিশ সংবাদপত্র গার্ডিয়ান-এ একটি