Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

স্বাধীনতা দিবস_____স্বাধীনতা____

IMG_20220815_211348
Dr. Bishan Basu

Dr. Bishan Basu

Cancer specialist
My Other Posts
  • August 16, 2022
  • 7:48 am
  • No Comments

স্বাধীনতা দিবস নিয়ে ভাবতে বসলে যে কথাটা শুরুতেই স্বীকার করে নিতে হয়, এই বিশেষ দিনটা নিয়ে আমি কখনোই সেভাবে আবেগতাড়িত হয়ে পড়িনি। নাহ্, সেই ছোটবেলাতেও না। ইশকুলে পতাকা উত্তোলন হতো, কোনও স্যার বা দিদিমণি কিছু না কিছু নিশ্চয়ই বলতেন, গান হতো দু-একখানা – অল্প কিছু খাবারও দিত কি, ঠিক মনে পড়ে না – কিন্তু পুরোটাই রুটিন মেনে। তার বেশি কিছু নয়।

গানের মধ্যে জনগণমন আর বন্দেমাতরম কম্পালসারি। আমাদের ছোটবেলা বলতে প্রাক-রহমান সুরের বন্দেমাতরম। কথাটথা বোঝার ব্যাপার নেই। স্রেফ সুরে সুরে মুখ লাগানো। তবে সুরখানা বড় মায়াবী ছিল।

দেশপ্রেম বলতে যে ব্যাপারটা, সেদিকটাও খুব একটা গুছিয়ে লালন করা হয়ে ওঠেনি। স্বাধীনতা-সংগ্রামীদের জীবনী অবশ্য পড়েছি অজস্র। নেতাজি তো বাংলা রচনায় খুবই ইম্পর্ট্যান্ট ছিলেন, তবে সে প্রয়োজন ছাড়াও পড়েছিলাম। একাধিক জীবনী। তাছাড়াও মাস্টারদা, প্রীতিলতা, বাঘা যতীন, বিনয়-বাদল-দীনেশ, ক্ষুদিরাম প্রমুখ। বাঙালি ঘরে গান্ধীজি তেমন একটা দর পেতেন না তখন, নেহরু তো ননই। তবুও জেলে বসে মেয়েকে লেখা নেহরুর চিঠির সংগ্রহটা পড়েছিলাম, একাধিকবার।

ক্লাস সিক্স-সেভেন নাগাদ বাবা কিনে দিয়েছিল শহীদ স্মৃতি নামের একখানা বই। শিব বর্মার লেখা। ভগৎ সিং, সুখদেব, রাজগুরু, যতীন দাস – এঁদের সামনাসামনি দেখেছিলেন যিনি, এমন মানুষের লেখা। বইটা বড় প্রিয় ছিল আমার।

তারপরও, হয়ত দুর্ভাগ্যজনকভাবেই, দেশের প্রতি আলাদা করে একটা বাঁধভাঙা আবেগ আমার মধ্যে জেগে ওঠেনি।

আমি শুধু জানতাম, এই দেশটা আমারই দেশ। এর ভালোমন্দ সব মিলিয়েই এটা আমার দেশ – আমি এই দেশটার অঙ্গ, দেশটাও আমার অংশ – সীমাবদ্ধতা যা কিছু থাকুক, সেসব মেনে নিয়েই দেশটা আমাকে বড় করেছে, আমাকে মেনে নিয়েছে – আমিও সীমাবদ্ধতা মেনে নিয়েই দেশটাকে নিজের মতো করে মেনে নেব।

ব্যাপারটা অনেকটা আমার সঙ্গে আমার মায়ের সম্পর্কের মতো। আমি জানি, আমার মা মাদাম কুরির মতো জিনিয়াস নয়, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের মতো গাইয়ে নয়, গায়ত্রী চক্রবর্তীর মতো বিদুষী নয়, সুচিত্রা সেনের মতো দেখতে নয় – কিন্তু হাজার এক্সচেঞ্জ অফার পেলেও উপরোক্ত কাউকে কি মা হিসেবে দেখতে চাইব? এমনকি পরজন্ম বলে যদি কিছু থাকে, সেখানেও তো এই সীমাবদ্ধতা-সহ মানুষটিকেই তো মা হিসেবে আরও একবার চাইব, তাই না? এবং তারপরও মায়ের উপর কারণে-অকারণে রাগারাগি করব, গজগজ করব, চেঁচামেচি করব – করব, কেননা জানি, মা কিছুই মনে রেখে দেবে না।

তো এই হলো ঘটনা। দেশপ্রেম বা দেশ ঘিরে ভয়ানক আবেগ, এসব সেভাবে আমার মধ্যে নেই। শুধু একটা মেনে নেওয়া আর পারস্পরিক মানিয়ে নেওয়া জড়িয়ে নেওয়া আছে। এটা আমার দেশ। এই দেশটা আমার। দেশটা পৃথিবীর সেরা নয়, হয়ত – কিন্তু সে তো আমিও পৃথিবী কেন, পাড়ারও সেরা নই… এই দেশটা ছেড়ে অন্য কোথাও গিয়ে থাকা বা বাঁচার স্বপ্নটুকুও দেখতে পারি না। [গৌরবের কথা কিনা বলতে পারি না, তবে শেষের এই কথাটুকু অন্তত আমার একখানা বিচ্ছেদের অন্যতম কারণ। সম্পর্ক বছরকয়েক এগোনোর পর জানা গেল, তার জীবনের চূড়ান্ত স্বপ্ন, আমেরিকায় বাকি জীবন কাটানো (যে পথেই হোক, সে স্বপ্ন তার সফলও হয়েছে) – যাকে বলে, সেটল করা – আর আমার জীবন, চিরকালই, বেয়াড়া রকমের উচ্চাশা ও স্বপ্নহীন, অন্তত এমনধারা স্বপ্নের থেকে শতহস্ত দূরে তো বটেই। অতএব…]

তো স্বাধীনতা দিবস বলতেও আলাদা করে কিছু অনুভূতি হয় না। একটা ছুটির দিন, কাছ ও দূর থেকে ভেসে আসা মাইকের শব্দ, গান, ঘোষণা ইত্যাদি। রান্নাঘর থেকে ভেসে আসে পাঁঠার মাংসের সুবাস। সব মিলিয়েই…

অনেক ত্যাগ, অনেক রক্ত, অনেক অশ্রুর বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে এই স্বাধীনতা – এটুকু জানি।

এবং এও জানি, চিটিংবাজির দায়ে জেলে যাবার পথে, ওহ্ লাভলি, নেতা বলে যান, নেতাজিকেও তো জেলে যেতে হয়েছিল… নিষ্কম্প কণ্ঠে এতখানি অর্বাচীনতাও স্বাধীনতা বই কি!

সভা ডেকে গলা তুলে প্রশ্ন তোলা – কেষ্টর কী দোষ ছিল, কেন ধরা হয়েছে ওকে – এমন সহজসরল শিশুসুলভ প্রশ্ন করতে পারা, সেও স্বাধীনতা বই কি! সেই ভাষণ শুনে যাঁরা হাততালি দিলেন, একপ্রকার স্বাধীনতা, অবশ্যই।

স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছরে পৌঁছে দেশের এক-তৃতীয়াংশ মানুষকে একঘরে করে ফেলে ‘হিন্দুরাষ্ট্র’ গড়ার স্বপ্ন দেখা, সেও স্বাধীনতা, সম্ভবত।

চুরি করতে গিয়ে হাতেনাতে ব-মাল ধরা পড়া চোরেদের সমর্থনে ছাত্রছাত্রীদের মিছিল করতে পারা – স্বাধীনতা নিশ্চিতভাবেই।

দেশের সম্পদ, দেশের খাল-বিল-নদী-জঙ্গল বিক্রি করতে করতে বাড়ির ছাদে জাতীয় পতাকা তোলার নিদান – স্বাধীনতার চূড়ান্ত প্রকাশ, সন্দেহাতীতভাবে।

আগেই বললাম, আমি তো তেমন দেশপ্রেমিক নই – স্বাধীনতা দিবস নিয়ে চূড়ান্ত আবেগমথিত হওয়ার অভ্যেস আমার তো সেই ছেলেবেলা থেকেই নেই…

শুধু মনে হয়, পরিবেশ-পরিস্থিতি অনুসারে লজ্জিত হতে পারাটাও তো স্বাধীনতা।

নেতা-নেত্রীদের মনে করিয়ে দিই, আমরা এবং তাঁরা, উভয়পক্ষই কিন্তু সত্যিসত্যি স্বাধীন। তাঁদের কাছ থেকে লজ্জা পাওয়ার স্বাধীনতা এখনও কেউ হরণ করে নেয়নি।

নিজেকেও, নিজেদেরও মনে করাই – দায় এড়িয়ে যাবার স্বাধীনতা, অবশ্যই, আমাদের রয়েছে। কিন্তু সেই স্বাধীনতা অবাধে প্রয়োগ হতে থাকলে একটু একটু করে বাকি স্বাধীনতাগুলো কমে আসতে থাকে।

PrevPreviousদল্লী রাজহরার ডায়েরী পর্ব ৭
Nextমেডিক্যাল কলেজের ইতিহাস (২য় পর্ব) – ১৮৬০ পরবর্তী সময়কালNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

মহা (ডিএ) লোভের খতিয়ান

May 19, 2025 No Comments

গতকাল সারাদিন ধরে ডিএ রায় নিয়ে বহু আজেবাজে পোস্ট করেছি। আজ থেকে ওই ব্যাপারে আর কিছু বলব না। এই ডিএ পাবার লোভটা এককথায় লোভই। আর

E09: Body Balance & Brain Function: Science-Backed Movement Training

May 19, 2025 No Comments

খুপরির গল্প

May 19, 2025 No Comments

আমাদের ক্লাবে শুক্রবার মেডিকেল ক্যাম্প শুরু হয় সকাল ছটা থেকে। কিন্তু কখন থেকে মানুষজন আসতে শুরু করেন বলা মুশকিল। ছটায় আমরা যখন ক্লাব ঘর খুলি,

হাসপাতালের জার্নাল: পাপী পেটের কেচ্ছা

May 18, 2025 1 Comment

দশচক্রে ভগবান ভূত একটা প্রচলিত বাগধারা। উল্টোটাও কখনও ঘটে। সাক্ষী আমি নিজেই। ঘটনা প্রায় পঞ্চাশ বছর আগের। বলি শুনুন। আমার বাবাকে একদা ভর্তি করেছিলাম সার্জারি

স্বাস্থ্যের সত্যি মিথ্যে ৮: কুলেখাড়া শাকের খাদ্যগুণ

May 18, 2025 No Comments

আগে যে সব খাদ্যকে হেলাফেলার দৃষ্টিতে দেখা হতো, ইদানীং সে সব খাদ্য আবার মানুষের খাদ্য তালিকায় ফেরত আসছে। শুধু ফেরত আসছে তাই নয়, একেবারে হই

সাম্প্রতিক পোস্ট

মহা (ডিএ) লোভের খতিয়ান

Dr. Arunachal Datta Choudhury May 19, 2025

E09: Body Balance & Brain Function: Science-Backed Movement Training

Dr. Subhamita Maitra May 19, 2025

খুপরির গল্প

Dr. Aindril Bhowmik May 19, 2025

হাসপাতালের জার্নাল: পাপী পেটের কেচ্ছা

Dr. Arunachal Datta Choudhury May 18, 2025

স্বাস্থ্যের সত্যি মিথ্যে ৮: কুলেখাড়া শাকের খাদ্যগুণ

Dr. Aindril Bhowmik May 18, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

555110
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]