Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

ভারতবর্ষ, গোবর ও করোনাভাইরাস

IMG_20210518_013710
Satya Sagar

Satya Sagar

Journalist & Health Right Activist
My Other Posts
  • June 22, 2021
  • 7:20 am
  • No Comments
করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ সামলাতে বিজেপি সরকারের ব্যর্থতার পিছনে আত্মতুষ্টিকে কারণ বলে দেখানো হয়েছে। কিন্তু হিন্দুত্ববাদী কুসংস্কার, ছদ্ম-বিজ্ঞান ও ভুল তথ্যের প্রচার, মন্ত্রী থেকে শুরু করে সমাজের সমস্ত স্তরে  ভাইরাস তাড়াতে গোবর-গোমূত্র-গঙ্গাজলের ব্যবহার, সর্বোপরি মহামারী চলাকালীন কুম্ভমেলার আয়োজনের মাধ্যমে ব্যাপক সংক্রমণ – এর ফলে মারা গেলেন দেশের হাজার হাজার মানুষ। লিখেছেন, সত্য সাগর।

(লেখাটি কাউন্টার কারেন্ট-এ কোভিড রেস্পন্স ওয়াচ-এর পাতায় প্রথম প্রকাশিত হয়। গ্রাউন্ডজিরো থেকে লেখাটির বাংলা অনুবাদ করা হল।)

“গোবর, গোমূত্র কাজ করে না। আসলে এসবের পিছনে কোনো যুক্তি নেই। কাল আমি মাছ খাব।”

মে মাসের মাঝামাঝি, কোভিড-১৯-এর চিকিৎসায় গোবর-গোমূত্র ব্যবহার করে কোনো লাভ নেই – এই মর্মে উপরের পোস্টটি ফেসবুকে লেখার ফলে মণিপুরের ইম্ফলবাসী সাংবাদিক কিশোরচন্দ্র ওয়াংখেমকে ‘সিডিশন’ বা ‘দেশদ্রোহ’-র ‘অপরাধে’ গ্রেপ্তার করা হয়।

পোস্টটি নিয়ে বিজেপি সদস্যদের রাগের কারণ, পোস্টটি লেখা হয়েছে মণিপুরের বিজেপি সভাপতি সাইখোম জিতেন্দ্র সিং কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাবার ঠিক পরে। জিতেন্দ্র সিং নিজে গোমূত্র-গোবর চিকিৎসার প্রবক্তা ছিলেন। বিজেপি সর্মথকদের অভিযোগ জমা পড়ার সাথে সাথেই পুলিশ ওয়াংখেমকে ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট-এ গ্রেপ্তার করে। অথচ এই কঠোর আইনটি সাধারণত পোক্ত অপরাধী বা সন্ত্রাসবাদীদের জন্য প্রযোজ্য।

গত দু’দশক ধরে এদেশের রাজনীতিতে হিন্দুয়ানা ও তীব্র জাতীয়তাবাদের মিশ্রণে যে হিন্দুত্ববাদের আধিপত্য চলছে, তার ভিতর ছদ্ম-বিজ্ঞান বা ‘সিউডোসায়েন্স’-এর প্রচার কত ব্যাপক, তা এই গ্রেপ্তারির ঘটনায় পরিষ্কার। কোভিড-১৯-এর দ্বিতীয় ঢেউ সামলাতে সরকারের সম্পূর্ণ ব্যর্থতার পিছনে সরকারের আত্মতুষ্টিকে দায়ী করা হয়েছে ঠিকই। কিন্তু এব্যাপারে, সরকারের গুরুত্বপূর্ণ আসনে থাকা নেতৃস্থানীয়দের নানান সংস্কারাচ্ছন্ন ভিত্তিহীন দাবি-নির্দেশ আরও ভয়াবহ ভূমিকা নিয়েছে।

 

 

২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই মোদী সরকার স্বৈরাচারের পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তন, বিবর্তন ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে অবৈজ্ঞানিক মতামত প্রচার করে চলেছে। প্রধানমন্ত্রী নিজেই জনসমক্ষে দাবি করেছিলেন যে, হস্তীমুণ্ড হিন্দু দেবতা গণেশ নাকি প্রাচীন ভারতে বিজ্ঞানচর্চার অগ্রগতি এবং প্লাস্টিক সার্জারির উদাহরণ। ২০১৫ সালে মুম্বইয়ে বিখ্যাত ইন্ডিয়ান সায়েন্স কংগ্রেসের সভায় একটি পরিবেশনায় দাবি করা হয় যে, ‘বৈদিক’ যুগে নাকি আধুনিক যুগের চাইতেও বেশি কার্যকরী বায়ুযানের আবিষ্কার হয়েছিল।

সরকারি তরফে ভুল তথ্য ও কুসংস্কার প্রচার কোভিড-১৯-এর ক্ষেত্রে বহু মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এবছর এপ্রিলে যখন কুম্ভমেলায় গঙ্গাস্নান করতে ভক্তদের ভিড় জমে, তখন উত্তরাখণ্ডের বিজেপি মুখ্যমন্ত্রী তীর্থ সিং রাওয়াত দাবি করেন যে, ধর্মবিশ্বাসী হিন্দুরা যাকে পবিত্র বলে মানে, সেই গঙ্গাজল নাকি কোভিড-১৯ সারিয়েই দিতে পারে।

এক মাস ধরে চলেছে এই ধর্মীয় মেলা – প্রায় ৯০ লাখ মানুষ এতে অংশ নিয়েছেন। গোটা কোভিড অতিমারীর ইতিহাসে একে সম্ভবত বৃহত্তম রোগ সংক্রামক জমায়েত (লার্জেস্ট সুপারস্প্রেডার ইভেন্ট) বলে ঘোষণা করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া ভক্তরা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ফিরে যাবার পর কোভিড-এর দ্বিতীয় ঢেউ আরো তীব্র রূপ ধারণ করে।

লাখ লাখ মানুষকে এর ফলে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়, হাজারে হাজারে মানুষ মারা যান – সামান্য হাসপাতালের বেড বা অক্সিজেন না পেয়ে। কোভিড-এর প্রথম ঢেউয়ের তেজ অনেক কম ছিল। তাকে সামলাবার পর সরকার নিজেরাই নিজেদের ‘জয়ী’ ঘোষণা করেছিল। কিন্তু এবার, রোগ সংক্রমণ এবং মৃত্যু – দুই ক্ষেত্রেই দেড়-দু’মাস ধরে ভারত পৃথিবীতে সর্বোচ্চ স্থান নিয়েছে।

অবৈজ্ঞানিক ভুল তথ্যগুলির মধ্যে, কোভিড ছাড়াও অন্যান্য রোগের প্রতিষেধক হিসেবে গোবর-গোমূত্র ব্যবহার বিশেষভাবে উল্লেখ্য। উপরতলার নেতা থেকে নীচুতলার পার্টি কর্মী অবধি প্রত্যেকেই গোরুর গোবর ও মূত্রের ওষধিগুণ বিষয়ে পঞ্চমুখ। কোভিডের ক্ষেত্রেও, অতিমারীর প্রথম আবির্ভাবের সময় থেকেই জনপ্রিয় মাধ্যমগুলিতে, বিশেষ করে হোয়াটসঅ্যাপে এই নিয়ে বিপুল পরিমাণে মেসেজ এবং ভিডিও চালাচালি হয়ে চলেছে।

মিডিয়া রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী মোদীর নিজ রাজ্য গুজরাতে বিশ্বাসী হিন্দুরা সারা শরীরে গোবর ও গোমূত্র মেখে ‘ইমিউনিটি’, অর্থাৎ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াচ্ছে, এবং করোনাভাইরাসের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাবার চেষ্টা করছে। হিন্দু মহাসভার প্রধান বিজেপির কাছের লোক এবং নিজেও চরমপন্থী হিন্দুত্ববাদী। তিনি করোনাভাইরাস ‘তাড়াতে’ এবছর মার্চ মাসে নিউ দিল্লীতে একটি গোমূত্র পান অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।

এইসব সন্দেহজনক চিকিৎসা পদ্ধতি প্রচারের পাশাপাশি ক্ষমতাসীন হিন্দু দক্ষিণপন্থী দলটির সদস্যরা আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের (যাকে তারা নাম দিয়েছে ‘ইংলিশ মেডিসিন’) প্রতি নানা বিরূপ মন্তব্য করে চলেছে। যেমন, মে মাসের শুরুর দিকে বিজেপির আরেক কাছের লোক “বাবা” রামদেব – আগে যিনি যোগব্যায়াম শেখাতেন, আর এখন নাকি প্রাচীন যুগ থেকে পরম্পরাগত ভাবে চলে আসা ওষুধপত্র বেচেন – দাবি করেছিলেন যে, হাজারে হাজারে কোভিড রোগী আসলে এসব আধুনিক ওষুধ খেয়েই মারা গেছে। ভারতের চিকিৎসা বিজ্ঞানের সাথে যুক্ত চিকিৎসকরা তার এই মন্তব্যে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

দায়িত্বজ্ঞানহীনের মতো তিনি আরও দাবি করেন যে, অক্সিজেনের অভাবে মৃত্যুর পিছনে দোষ নাকি মৃত মানুষগুলিরই। তাঁরা নাকি “শ্বাস নেবার সঠিক নিয়ম” জানতেন না। রামদেব অবশ্য কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপের মাধ্যমে (চিকিৎসক সম্প্রদায়ের তীব্র ক্ষোভ প্রকাশে ঘাবড়ে গিয়ে) এই মন্তব্যের জন্য পরে ক্ষমা চেয়েছেন। কিন্তু তাঁর মন্তব্যগুলির মধ্যে দিয়ে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের ব্যাপারে বিজেপি ও তার সহযোগী সংগঠনগুলির ধ্যানধারণা পরিষ্কার হয়ে উঠেছে।

একদিকে দেশে ছড়িয়ে পড়ছে রাজনৈতিক নেতা ও ভারতীয় জনগণের ওপর প্রভাব বিস্তারকারী একটি অংশের মদতে ছদ্ম-বিজ্ঞানের অতিমারী। অন্যদিকে আবার সেই জনগণই দেশের মহাকাশ বিজ্ঞান ও পারমাণবিক শক্তির গর্বে উচ্ছ্বসিত। আবার সফটওয়্যার ও ফার্মাসিউটিক্যালসের মতো জ্ঞান-নিবিড় ক্ষেত্রেও ভারতবর্ষ শীর্ষস্থানীয় দেশ হিসাবেও পরিচিত।

এই অগ্রসরতার কারণ, স্বাধীনতার পর ভালো বিজ্ঞান গবেষণা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরির পিছনে সরকারি বিনিয়োগে ও বিজ্ঞান চর্চার পরিকাঠামো তৈরি করা ইত্যাদি। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জহরলাল নেহরু ‘বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি’ এবং আধুনিক বিজ্ঞান, গবেষণা ও শিক্ষাচর্চার সমর্থক ছিলেন। সাম্প্রতিক দশকগুলিতে যদিও অনেক শীর্ষ ভারতীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্রমশই ক্ষয়িষ্ণু হয়ে পড়েছে, বিজ্ঞান বিষয়ে নীতি নির্ধারণের মানও অনেকটাই কমে গেছে। এসবের পাশাপাশি হিন্দুত্ববাদের উত্থান, বিশেষ করে পৌরাণিক ‘মহান ভারত রাষ্ট্র’ ও তার পরম্পরার নামে অর্ধসত্য রটানোর ফলে গণপরিসরে জাতীয় সমস্যাগুলি নিয়ে আলাপ-আলোচনা-বিতর্কর উপরে মারাত্মক আঘাত নেমে এসেছে।

ভারতের অবস্থা আজ, নানা দিক থেকে, জার্মানির নাজি শাসনকালের মতো। নাজিবাদের ভিতর নানান কুসংস্কারাচ্ছন্ন অতিপ্রাকৃত বিশ্বাস এবং তীব্র জাতীয়তাবাদী গর্ব মিশে ছিল – অথচ এই জার্মানিতেই থাকতেন পৃথিবীর মহানতম বিজ্ঞানী ও চিন্তাবিদদের মধ্যে বেশ কয়েকজন। ‘সুপ্রজননবিদ্যা’ বা ‘ইউজেনিক্স’-এর উপর ভিত্তি করে জাতিবিদ্বেষী ভাবধারার সমর্থন করা ছাড়াও হিটলারের ডেপুটি রুডল্ফ হেস-এর মতো নাজি নেতারা বিকল্প ওষুধ (অল্টারনেটিভ মেডিসিন)-এর নামে যথেচ্ছ ছদ্ম-চিকিৎসা বিজ্ঞানের প্রচার চালিয়েছিলেন।

এছাড়াও নাজি শাসনকালে জেলবন্দী, ভিন্ন ভাবে সক্ষম এবং যেকোনো ‘অবাঞ্ছিত’ মানুষ, বিশেষত ইহুদি ধর্মাবলম্বী মানুষদের উপর চিকিৎসার নামে নানান বর্বর পরীক্ষা চালানো হয়।

সমসাময়িক ভারতে এখনো হয়তো সেই স্তরের অত্যাচার শুরু হয়নি। তবে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতি ভারতের বর্তমান শাসকদের তীব্র ঘৃণা এবং তার উপর ভিত্তি করে নানা নীতি নির্ধারণ, কর্মপ্রণালী ইত্যাদি দেখে মনে হয়, মানবসভ্যতার ইতিহাসের নিম্নতম বিন্দুতে এদেশও যে একদিন পৌঁছে যেতে পারে, সে আশঙ্কা মোটেও অমূলক নয়।

লেখক সত্য সাগর-এর সাথে sagarnama@gmail.com ইমেলের মাধ্যমে যোগাযোগ করা যাবে।

এই লেখাটি যেকোনো জায়গায় বিনা অনুমতিতে পুনঃপ্রকাশিত করা যাবে।

PrevPreviousবহন
NextThe Story behind the Kerala Model of Covid Control 1Next
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

এসএসকেএম হাসপাতাল কান্ড

May 25, 2023 No Comments

কয়েকদিন আগে এসএসকেএম হাসপাতালে একজন প্রাক্তন মন্ত্রী এসে যে কাজটা করেছেন, সত্যি বলতে মন জিতে নিয়েছেন একজন মুমূর্ষু রোগী হাসপাতালে এসে বেড না পেলে একজন

নিরীহাসুরের রিটার্ন গিফ্ট (জন্মদিনে)

May 24, 2023 No Comments

দেখতে দেখতে বেয়াল্লিশ-এ পা রাখা হয়ে গেল টপটপিয়ে। আর এই মধ্যরাতে… লোভাতুর মন আমার ফেসবুক মেমোরি হাতড়ে হুতড়ে খুঁজে পেল বছর বারো আগের কিছু শুভেচ্ছা

Please Correlate Clinically

May 23, 2023 No Comments

প্যাথলজি বিষয়টা শুধু কিছু রক্ত টেনে পাঠিয়ে দেওয়া হল আর সেটা রিপোর্ট করে চলে আসলো ল্যাবরেটরি থেকে এমনটা নয়। বস্তুত এই পোড়া দেশে ল্যাব মেডিসিন

ডাক্তারই হ’তে চাইবো আবার। বারবার।

May 22, 2023 No Comments

মাধ্যমিক, উচ্চ-মাধ্যমিকে যা নম্বর পেয়েছিলাম তাতে সম্ভবত পশ্চিমবঙ্গের যে কোনও স্কুল-কলেজে পড়ার সুযোগ পেতাম। উচ্চ-মাধ্যমিকের বছরেই জয়েন্টে মেডিক্যালে ৯৫ আর ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ২৬৫ র‍্যাঙ্ক ছিল। ইঞ্জিনিয়ারিং

পৃথিবীটা একদিন না একদিন লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড হবে, হবেই।

May 21, 2023 No Comments

আমাদের পাশের বাড়ির রবিনসন, গতকাল যার মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট বেরোলো, তার গপ্পোটা শোনাবার আগে সত্যিকারের রবিনসনের গপ্পোটা হয়ে যাক। নিউইয়র্ক হারলেমের ১৫ বছরের কৃষ্ণাঙ্গ বাচ্চা

সাম্প্রতিক পোস্ট

এসএসকেএম হাসপাতাল কান্ড

Dr. Subhanshu Pal May 25, 2023

নিরীহাসুরের রিটার্ন গিফ্ট (জন্মদিনে)

Dr. Sabyasachi Sengupta May 24, 2023

Please Correlate Clinically

Dr. Anirban Datta May 23, 2023

ডাক্তারই হ’তে চাইবো আবার। বারবার।

Dr. Soumyakanti Panda May 22, 2023

পৃথিবীটা একদিন না একদিন লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড হবে, হবেই।

Dr. Samudra Sengupta May 21, 2023

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

433914
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]