Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

মারীর দেশে ভাষা দিবস

Screenshot_2022-02-23-21-58-48-99_680d03679600f7af0b4c700c6b270fe7
Dr. Soumyakanti Panda

Dr. Soumyakanti Panda

Paediatrician
My Other Posts
  • February 24, 2022
  • 6:26 am
  • No Comments
শুধুমাত্র ভাষা দিবসের একটি দিনে ভাষাকে নিয়ে আদিখ্যেতা আমার একদম পছন্দ নয়। আমার কাছে তিনশো পঁয়ষট্টি দিনই ভাষা দিবস। একটি বিশেষ দিনে সেটা নিয়ে খানিক বাড়তি আলোচনা; এই টুকুই। গত রোববার রোটেশন ডিউটি ছিল। তারপর সোমবার আউটডোর মানে রোগীর জলোচ্ছ্বাস। রাজ্য, রাজ্যের বাইরের যাবতীয় সমাধান না হওয়া রোগীর ভীড়ে ছোট্ট আউটডোর প্রাঙ্গন ভেসে যায়। খাতায়-কলমে আউটডোর শেষ হওয়ার কথা দুপুর দু’টোয় কিন্তু কোনদিনই প্রায় আড়াইটে তিনটের আগে শেষ হয় না। এদিনও আউটডোর শেষ হতে প্রায় তিনটে। তারপর আইসিইউতে নতুন ভর্তি হওয়া একটি বাচ্চাকে দেখতে ছুটলাম। এগারো বছরের বেশ মোটাসোটা বাচ্চা। দু চোখ টকটকে লাল, গোটা গায়ে র‍্যাশ, সাত দিনের জ্বর, সাথে পাতলা পায়খানা। সমস্ত পরীক্ষা করতে দেওয়া হ’ল। খুব সম্ভবত কোভিড পরবর্তী জটিলতা। বাচ্চা বেশ নেতিয়ে পড়েছে।
তখনো স্নান হয়নি, খাওয়া হয়নি। দুদ্দাড় করে তিন তলা থেকে নেমে এসে খেতে বসলাম। স্নান সেরে উঠতে উঠতে বিকেল চারটে। একটু বাদেই আরশি আর পিয়ালী এলো। ভাষা দিবসের দিনে সুবর্ণ বণিক সমাজ হলে ডক্টরস ডায়ালগের অনুষ্ঠান। কোনোরকমে পাঞ্জাবীটা গলিয়ে বেরিয়ে পড়া গেল…
এসে তো রীতিমতো চমকে গেছি! এ যে পুরো চাঁদের হাট! গতবারের অনুষ্ঠানে আসতে পারিনি। এবারে আর সুযোগ ছাড়ার প্রশ্নই ছিল না। যেদিকে তাকাই সেদিকেই তারাদের ভিড়ে। যাঁদের লেখা, গান, কাজকর্মের আমি রীতিমতো ফ্যান স্বয়ং তাঁরাই সশরীরে আমার চোখের সামনে! যাঁর হাত দিয়ে তলোয়ারের মতো ধারালো প্রবন্ধ বেরোয় সেই বিষাণ বসু মাইক্রোফোন হাতে দাঁড়িয়ে আছেন। মঞ্চের ওপরে বসে আছেন সমুদ্র সেনগুপ্ত। বিভিন্ন বিষয়ে যাঁর জ্ঞান আক্ষরিক অর্থেই সমুদ্রের মতো। বিতর্ক সভায় যাঁরা আলগোছে মণিমুক্তো ছড়িয়ে দিচ্ছেন তাঁদের কারো নাম অভিজিৎ মুখার্জি, কেউ কবি আর্যতীর্থ, কেউ কাঞ্চন মুখার্জি। আমি এমনিতেই গুটিয়েসুটিয়ে থাকা লোক। তারপর এত লোকজন দেখে এমনিতেই হকচকিয়ে গেছি। মাঝে মাঝে পুণ্যদা, জয়ন্তদা, ঐন্দ্রিলদাদের মতো পরিচিত মুখ দেখলে একটু হাঁফ ছেড়ে নিচ্ছি। হঠাৎই সামনে কৌশিক লাহিড়ী! দেখে আমার প্রায় শামুকের মতো খোলসে ঢুকে যাওয়ার উপক্রম। যদিও সোশ্যাল মিডিয়া ছাড়াও কৌশিকদার সাথে এক-দু’বার সরাসরি কথা হয়েছে। মন্ত্রমুগ্ধের মত কৌশিকদার ব্যারিটোন গলা শুনছি। নিজের লেখা বই সই করে আমার হাতে তুলে দিলো।
দোলনচাঁপাদি, সুবর্ণদা, ইন্দ্রনীলদা, অরুণাচল স্যার, দীপঙ্কর স্যার… কাকে ছেড়ে কার কথা বলি… প্রায় সবাই বয়সে, ধারে, ভারে ঘাড় উঁচু করে দেখার মতো মানুষ। ওপরে তাকাতে তাকাতে আমার তো রীতিমতো ঘাড় ব্যথা করতে শুরু করেছে। আমার কাছাকাছি বয়সী লোকজন বলতে মানসদা, অর্কদা, শুভেন্দুদা, মৃন্ময়, শুভাংশু, দীপাঞ্জয়।
আরশি এর মধ্যে সবার মধ্যমণি হয়ে উঠেছে। বকবক করে আশেপাশের সবার কানের পোকা বের করে দিয়েছে। মাঝেমধ্যেই চেঁচিয়ে উঠছে “বাবা, তোমাকে ‘গোলাপি কিছু’ কখন দেবে?” গোলাপি রঙের প্রতি আরশির ভয়ানক আকর্ষণ। গত সপ্তাহে যখনই শুনেছে বাবার অনুষ্ঠানে যাবে সেদিন থেকেই কয়েকশো বার জিজ্ঞেস করে যাচ্ছে “সেখানে কি তোমাকে ‘গোলাপি কিছু’ দেবে?” ‘গোলাপি কিছু’ দিতে এত বিলম্ব দেখে স্বাভাবিকভাবেই আরশির আর তর সইছে না। এদিকে সব অপরিচিত লোকজন ভাব জমাতে চাইছেন… ব্যাপারটা তার একদমই পছন্দ হচ্ছে না। বাবার কোলে উঠে একদম লেপ্টে থাকছে। তারপর প্রতি মিনিটে একবার করে ‘গোলাপি কিছু’র খোঁজ। শেষমেষ বোধহয় হাল ছেড়ে দিয়েছিল।
এরমধ্যেই মঞ্চে কিছু বলার জন্য আমার ডাক পড়লো। মিনিট পাঁচেক পাগলের প্রলাপের মত যা যা বলেছিলাম তার সারমর্ম মোটামুটি এরকম… ডাক্তারির ভাষা অর্থাৎ বিভিন্ন ডাক্তারি পরিভাষার মত নিজের মুখের কথাও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। লেপ্টোস্পাইরা ইক্টেরোহেমারেজিকা যতখানি দরকার ঠিক ততখানিই দরকার “ডাক্তারবাবু বাচ্চাটার তিনদিন হাগা হয় নাই। পাদাও বন্ধ। পেটটা ফুলে গিসে।” জেলার ভাষা, প্রান্তিক মানুষের ভাষা আরো সামনে উঠে আসা দরকার। ভাষা মানে শুধুই ‘ঠোঁট খুলবো না’ পণ করে বলা সুললিত বাংলা কিংবা আলতো জিভ উল্টে ‘স’ বলা নয়। ভাষা মানে খাইসে, যাইসে, খাতি যাবা, করছু, পড়ছু ইত্যাদি সবকিছু। ভাষা মানে ‘গেদে জ্বর’, ভাষা মানে ‘দমে কাশি’, ‘বাচ্চা পারে নি’। জেলার ভাষা মূলধারায় না উঠে এলে ভাষা নিয়ে আলোচনার পুরোটাই ফাঁকি। তার জন্য সবার আগে বাংলা মাধ্যম স্কুলগুলোর বেঁচে থাকা দরকার। পঁয়ত্রিশ বা চল্লিশের কোনও মানুষের হাতে ‘আরণ্যক’ বা ‘পথের পাঁচালী’ উঠে আসা যতটা দরকার তার চেয়ে অনেক বেশি দরকার একটা পাঁচ বছরের বাচ্চার হাতে ‘সহজপাঠ’ উঠে আসা… এইসব আবোলতাবোল বলে মঞ্চ থেকে নেমে এলাম। ইতিমধ্যে কয়েকজন আমার লেখা ভালো লাগে বলে জানিয়েও গেলেন। সেটা সম্ভবত ছোটদের উৎসাহ দেওয়ার কথা ভেবে।
ততক্ষণে প্রায় সাড়ে সাতটা বেজে গেছে। বাড়ি ফিরতে হবে, অনেকটা রাস্তা। নাটকটা দেখা হলো না। হাতের ঝোলাটায় অনেকগুলো বই ভরে নিয়েছি। দ্বিতীয় ডক্টরস’ ডায়েরীর একজন লেখক হিসেবে কলমের নিব বসানো স্মারক উপহার হিসেবে পেয়েছি। জীবনে পুরস্কার বা উপহার পেয়েছি অগুনতি কিন্তু লেখক হিসেবে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার। সোনারঙা স্মারকটা হাতে নিয়ে আরশি ভীষণ খুশি। বারবার উল্টেপাল্টে দেখছে…
গাড়িতে বাবা-মার মাঝে বসে ফেরার সময় আবার সেই ‘গোলাপি কিছু’র কথা মনে পড়ে গেল। কোনোরকমে রাস্তার পাশে একটা দুটো গোলাপি আলো দেখিয়ে নিরস্ত করা গেল। আরশি রাস্তার সিগন্যালের মানে বুঝতে শিখে গেছে- লাল মানে থামতে হবে, সবুজ মানে যেতে হবে। এদিকে সামনের গাড়িগুলোর সবার ব্যাকলাইট লাল। আরশি ড্রাইভার কাকুকে খুব বকে দিয়েছে- “লাল আলো। তবু যাচ্ছো কেন?” পুরো রাস্তা অবিরাম বকবক করে শেষের দিকে মায়ের কোলে ঘুমিয়ে পড়েছে…
রাত গভীর হচ্ছে। যেতে যেতে কথা কানে আসছে- “কেন কী, বিন্দাস থাকাটাই আসল কথা।”
আরও একটা ভাষা দিবস গেলো। আজকের মতো আমার ফালতু লেখাও ফুরোলো।
PrevPreviousআমাদের বাপ কে! হিপোক্রিটাস না চরক!
Nextমেডিক্যাল কলেজে চরক শপথের বিরুদ্ধে MCDSA, WBDF…Next
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

ঠিকানার খোঁজ

August 6, 2022 No Comments

সৃষ্টিসুখের একজন ফোন করলেন রাত আটটা নাগাদ। একটা বই আমাকে দিতে এসেছেন তিনি। বইটার ছবি এখানে দিতে পারব না। তার আগে বইটা সম্বন্ধে বলি। দেশভাগ

ওষুধের যুক্তিসঙ্গত ব্যবহার থেকে যুক্তিসঙ্গত চিকিৎসায়

August 6, 2022 No Comments

১৯৭৫-এ ভারতীয় ওষুধ শিল্প নিয়ে বিচার-বিশ্লেষণ করার উদ্দেশ্যে গঠিত এক সংসদীয় কমিটি তার রিপোর্ট পেশ করে, কমিটির প্রধান কংগ্রেসী সাংসদ জয়শুকলাল হাতি-র নামে এই কমিটির

Protect Yourself from Cyber Crime

August 6, 2022 No Comments

Shared from Dr. Subhamita Maitra’s youtube channel.

আত্মহত্যা কি কথা বলে আটকানো যায়?

August 5, 2022 No Comments

হয়তো যায়, কিন্তু আপনি শুনবেন কি ? জানেন হিসেব বলছে প্রত্যেকটা না হলেও বেশিরভাগ মানুষ আত্মহত্যার চরম সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে কাউকে একবার কথাটা বলে ,হয়তো

২০২২ হল আমার আবির্ভাব শতবর্ষ।

August 5, 2022 No Comments

২০২২ হল আমার আবির্ভাব শতবর্ষ। ১৯২২এ আমার অস্তিত্ব প্রথম টের পেয়েছিলেন Wiernal & Bell. তবে মানুষের শরীরে আমার প্রথম ঢুকবার সুযোগ পেতে ১৯৪৯ অবধি অপেক্ষা

সাম্প্রতিক পোস্ট

ঠিকানার খোঁজ

Dr. Arunachal Datta Choudhury August 6, 2022

ওষুধের যুক্তিসঙ্গত ব্যবহার থেকে যুক্তিসঙ্গত চিকিৎসায়

Dr. Punyabrata Gun August 6, 2022

Protect Yourself from Cyber Crime

Dr. Subhamita Maitra August 6, 2022

আত্মহত্যা কি কথা বলে আটকানো যায়?

Dr. Arunima Ghosh August 5, 2022

২০২২ হল আমার আবির্ভাব শতবর্ষ।

Dr. Belal Hossain August 5, 2022

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

403061
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।