বছরে দু বার পদোন্নতির ইন্টারভিউ হওয়ার কথা। এখন দু বছরেও একবার হচ্ছে না। শিক্ষকদের প্রমোশনের জন্যে জরুরি বিসিএমই প্রশিক্ষণ দেওয়ার ব্যাপারে উদাস স্বাস্থ্য দপ্তর। অনেক শিক্ষক চাইলেও প্রশিক্ষণ নিতে পারছেন না। হেলথ ইউনিভার্সিটির উপাচার্যের ঘরে তালা। দীর্ঘ দু মাস অচলাবস্থা চলছে। স্বাস্থ্য-শিক্ষার সর্বোচ্চ পদের কাজ চালাচ্ছেন অবসর প্রাপ্ত প্রশাসক। শুধু এমইএস নয়, ইউনিভার্সিটির নিজস্ব, কল্যানীর জেএনএম মেডিক্যাল কলেজও অস্থায়ী প্রিন্সিপাল দিয়ে চালানো হচ্ছে। সময় মতো প্রমোশন না হওয়ায় শিক্ষক চিকিৎসকদের মধ্যে যেমন ব্যাপক ক্ষোভ তৈরি হয়েছে তেমনি বহু মেডিক্যাল কলেজের এনএমসির পরিদর্শনে ফেল করার সম্ভাবনা বাড়ছে। কোনো মেডিক্যাল কলেজের বা কোনো স্নাতকোত্তর কোর্সের স্বীকৃতি বাতিল হলে তার দায় স্বাস্থ্য দপ্তর নেবে তো?
দিনহাটা, তমলুক ও অন্যান্য
এই তো ক’দিন আগেকার কথা, তার পর একটি সপ্তাহও পার হয়নি। স্বনামধন্য এক মন্ত্রী সমাজমাধ্যমে পোস্ট করে জানালেন, অমুক অঞ্চলে কিছু ডাক্তার আবার দিনে ডাকাতি