Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

তোমার চাঁদের আলো মিলায় আমার দুঃখ সুখের সকল অবসান

IMG_20211002_223921
Dr. Aniruddha Kirtania

Dr. Aniruddha Kirtania

Orthopedic Surgeon
My Other Posts
  • October 3, 2021
  • 9:22 am
  • 5 Comments

প্রায় পনেরো ষোল বছর আগের কথা, আমার শাটল কক্ তখন আবার বড়ো হাসপাতালের কোর্টে। আউট ডোরে বসে রোগীর স্রোত সামলাচ্ছি। আমার আগের হাসপাতালের এক সিনিয়র দাদার ফোন এলো। উনি একটি বাচ্চাকে আমার কাছে পাঠাচ্ছেন। দরজা বন্ধ করার সময় আঙ্গুল ঢুকে গিয়ে বাচ্চাটি চোট পেয়েছে।

বেশ বাজে অবস্থা! আমি তাড়াতাড়ি অপারেশন থিয়েটারের নার্সদিদিকে ফোন করে সব যন্ত্রপাতি তৈরী করতে বললাম। সারা জীবনের অপারেশনে এই দিদিদের অবদান আমি কখনও ভুলবো না, যখন যা বলেছি হাসিমুখে এঁরা তা শুনেছেন এবং আমায় সাহায্য করেছেন। আমার অপারেশনের সাফল্যের সিংহভাগ কৃতিত্ব এঁদের আর আমার অ্যানাস্থেটিস্ট সহকর্মীদের প্রাপ‍্য। অপারেশন থিয়েটারের অন‍্যান‍্য কর্মচারীদের কৃতিত্ব ও বড় কম নয়।

যাইহোক তাড়াতাড়ি করে আউটডোর শেষ করে অপারেশন থিয়েটারে ঢুকলাম। আপৎকালীন বিভাগে আগেই বলে রেখেছিলাম বাচ্চাটিকে সোজা থিয়েটারে পাঠাতে। অল্পক্ষণ পরেই রোরূদ‍্যমান মা এবং বাবা সহ বাচ্চাটি এলো। বছর তিনেকের একটি বাচ্চা ছেলে, তার ডান হাতের মধ‍্যমা দরজার ভেতরে ঢুকে চোট লেগেছে। সেও তারস্বরে ক্রন্দনরত।

বাচ্চার মা আর বাবাকে কিঞ্চিৎ আশ্বস্ত করে বাচ্চাটিকে অপারেশন টেবিলে শোয়ানো হলো। ওকে চেপে ধরে তাড়াতাড়ি আঙ্গুলের ব্লক অ্যানাস্থেশিয়া দিয়ে দিলাম। ব‍্যথা কমে যেতেই বাচ্চাটি ঘুমিয়ে পড়লো। এবার ওর আঙ্গুলের ব‍্যান্ডেজ খুলে দেখি আঙ্গুলের মাথাটি প্রায় ঝুলছে, নখের মাঝখান থেকে কেটে গেছে, হাড়ও কেটে গেছে। রক্তচলাচলের নালিগুলি প্রায় সম্পূর্ণ কেটে যাওয়ায় আঙ্গুল বাঁচানো প্রায় অসম্ভব!

যাইহোক হাত ধুয়ে অপারেশনে নামলাম। প্রথমেই ক্ষতস্থান ভালো করে পরিষ্কার করলাম, তারপর বিশেষ ‘নেইল রিপোজিশান স্টিচ্’ দিয়ে আঙ্গুলের ঝুলে পড়া অংশটি টুপির মতো আঙ্গুলের মাথায় বসিয়ে সেলাই করলাম। তারপর অন‍্যান‍্য অংশ ও সেলাই করে দিলাম। সাবধানে আঙ্গুলটি ব‍্যান্ডেজ করে ওকে ওর মায়ের কোলে তুলে দিলাম।

ওর বাবাকে বাচ্চার আঙ্গুলের অবস্থা খুলে বললাম। বললাম যেভাবে আঙ্গুলের মাথা কেটে ঝুলে পড়েছে এই আঙ্গুলটির ওই অংশ না বাঁচাই স্বাভাবিক তাও আমি আমার যথাসাধ‍্য ক‍রেছি। যা হবে, তা দুএক দিনের মধ্যেই বোঝা যাবে। শুনে ভদ্রলোকও এবার কেঁদেই ফেললেন।

বাচ্চাটিকে ওয়ার্ডে নিয়ে যাওয়া হলো। পরদিন রাউন্ডে গিয়ে বাচ্চাটির আঙ্গুল ভালো করে পরীক্ষা করলাম। কিন্তু ব‍্যান্ডেজের ফাঁক দিয়ে যেটুকু অংশ খোলা রেখেছিলাম তা দেখে ভালো করে বুঝতে পারলাম না। বেশ দুশ্চিন্তা নিয়েই ফিরে এলাম।

পরদিন অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে ব‍্যান্ডেজ খুললাম, অবাক বিস্ময়ে দেখি আঙ্গুলের মাথা কালো হয়নি, গোলাপিই আছে। অর্থাৎ প্রকৃতি মা কোন ভাবে আঙ্গুলটি বাঁচিয়ে রেখেছে।

বাচ্চাটিকে আরো কদিন ওয়ার্ডে রেখে ছুটি দিয়ে দিলাম। ও একদিন অন্তর মা বাবার সাথে আসত অপারেশন থিয়েটারে ড্রেসিং করার জন্য। আগেও বলেছি হাতের অপারেশনের ড্রেসিং আমি চিরকাল নিজের হাতে করেছি এবং তা অনেকবারই আমায় সাহায্য করেছে। আস্তে আস্তে ক্ষতস্থান শুকিয়ে গেল, সেলাই কেটে দিলাম, তারপরও দুএকদিন ড্রেসিং করতে হয়েছিল। ড্রেসিং করার সময় বাচ্চাটি রোজই তারস্বরে চেঁচাতো আর হাতপা ছুঁড়তো। ওইভাবেই ড্রেসিং করতে হতো। শেষদিন যেদিন ড্রেসিং করে বাচ্চাটিকে বললাম ‘ যা, তোকে আর আসতে হবে না’।

দেখি ও কান্না থামিয়ে একটু হাসিহাসি মুখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি বললাম ‘কিছু বলবি?’ ও বললো ‘তোমায় মারবো।’

বাচ্চা রোগীদের আমায় মারার ইচ্ছা প্রকাশ অবশ্য এই প্রথম নয়। আসলে সেই অপারেশনের দিন ইনজেকশন থেকে শুরু করে একদিন অন্তর ড্রেসিং এবং তদ্জনিত যন্ত্রণা সবকিছুর জন্য এই অতীব দুষ্টু লোকটিই দায়ী এই ধারণা বাচ্চাদের মনে বদ্ধমূল হয়ে ওঠে। আমার শ‍্যালকের শিশুপুত্রের হাত ভাঙ্গলে তার প্লাস্টার আমি করেছিলাম। সেও অপারেশন টেবিলে ঘুম ভেঙ্গে প্রথম কথাই বলেছিল, ‘আমি আমার পিসেমশাইকে মারবো’। তার সে আশা অবশ্য পূরণ হয়নি। তাই এই বাচ্চাটির আশাভঙ্গ করতে ইচ্ছে হলো না। আমি তাকে বললাম, ‘মার’।

সে তৎক্ষণাৎ অপারেশন টেবিলে দাঁড়িয়ে পড়ে আমায় কিল, চড়, ঘুষি যদৃচ্ছা মেরে গেল। রোগী সেরে ওঠার পর এই অপরূপ নগদ বিদায় অবশ্য আমার এই প্রথম।

এই ঘটনার প্রায় মাসখানেক পরে ওই বাচ্চাটির মা তাঁর রক্তাপ্লুত হাত নিয়ে আমার কাছে এসে হাজির। দা দিয়ে নারকেল কাটতে গিয়ে এই বিপত্তি। ওঁকেও দ্রুত অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে গেলাম। হাতের ব‍্যান্ডেজ খুলে দেখি উনি নিজের বাঁ হাতের তর্জনীর মাথা নখ এবং হাড় কেটে আক্ষরিক অর্থেই প্রায় নামিয়ে দিয়েছেন। এক্ষেত্রেও আঙ্গুলের ওই ছিন্ন অংশ বাঁচানো খুবই মুশকিল। যাইহোক আমার বিদ্যেয় যে টুকু কুললো সেই মত অপারেশন করে আঙ্গুল ব‍্যান্ডেজ করে দিলাম। আমি এই আঙ্গুল বাঁচবে বলে আশা বিশেষ করিনি। ওঁকে এবং ওঁর স্বামীকেও সেকথাই বললাম। আমার সাধ‍্যমত চেষ্টা আমি করেছি, এবার বাকিটা প্রকৃতির হাতে। ওই অংশটি পচে গেলে কেটে বাদ দিয়ে দিতে হবে।

ওঁকে ওয়ার্ডে পাঠিয়ে দিলাম। ইনজেকশন ইত্যাদি যা যা দেওয়ার সবই দেওয়া হল। দুদিন পরে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে গিয়ে ব‍্যান্ডেজ খুলে এবারও অবাক হয়ে গেলাম। আঙ্গুলের ছিন্ন অংশটি বেঁচে আছে !

দুচারদিন ড্রেসিং করে ওঁকে ছুটি দিয়ে দিলাম। ক্ষতস্থান শুকিয়ে গেলে সেলাই কাটা হলো। শেষ ড্রেসিং করে যেদিন বললাম যে ওঁকে আর আসতে হবে না, উনি বললেন ‘ডাক্তারবাবু আমি আর নারকেল খাবো না’। আমি বললাম ‘নিশ্চয়ই খাবেন, তবে আঙ্গুল বাঁচিয়ে’।

অল্পদিনের ব‍্যবধানে মাতাপুত্রের এই আঙ্গুল বেঁচে যাওয়া, প্রকৃতি মায়ের এই অকৃপণ দাক্ষিণ‍্য আমায় চমৎকৃত করেছিল।

তোমার প্রজাপতির পাখা, আমার আকাশ চাওয়া মুগ্ধ চোখের রঙিন স্বপনমাখা, তোমার চাঁদের আলো মিলায় আমার দুঃখ সুখের সকল অবসান।

PrevPrevious। বদলে যাওয়া শ্লোগান।
NextJoharNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
5 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
গৌতম মন্ডল
গৌতম মন্ডল
1 year ago

তোমার লেখা পড়ার জন্য অধীর আগ্রহে বসে থাকি l

0
Reply
অনিরুদ্ধ কীর্তনীয়া
অনিরুদ্ধ কীর্তনীয়া
Reply to  গৌতম মন্ডল
1 year ago

অনেক ধন্যবাদ দাদা, প্রণাম নেবেন।

0
Reply
অনিরুদ্ধ কীর্তনীয়া
অনিরুদ্ধ কীর্তনীয়া
1 year ago

অনেক ধন্যবাদ।

0
Reply
Jayanta Bhattacharya
Jayanta Bhattacharya
1 year ago

ছবি তোলা না কথায় ছবি আঁকা, কোনটা বেশি সুন্দর? সব গুলিয়ে যায়।

অসামান্য!

হৃদয় জুড়ে ভালোবাসা থৈথৈ করছে। “মানুষ প্রহর জাগে মানুষের মনে।” আমার এত্ত আদর!

0
Reply
অনিরুদ্ধ কীর্তনীয়া
অনিরুদ্ধ কীর্তনীয়া
Reply to  Jayanta Bhattacharya
1 year ago

অনেক ধন্যবাদ দাদা, প্রণাম নেবেন।

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

ডাক্তারির কথকতা: ৮ একুশে আইন

March 23, 2023 No Comments

ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকার ছিলেন উনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভারতীয় চিকিৎসক ও বিজ্ঞান সাধক। তিনি অত্যন্ত সত্যনিষ্ঠ, জ্ঞানী অথচ কাঠখোট্টা মানুষ। শোনা যায়, তিনি এমনকি যুগপুরুষ

দীপ জ্বেলে যাও ২

March 22, 2023 No Comments

আত্মারাম ও তার সঙ্গীরা রওনা দিল দানীটোলার উদ্দেশ্যে। দল্লিরাজহরা থেকে দানীটোলা বাইশ কিলোমিটার হবে। বিশ না বাইশ, ওরা অত গ্রাহ্য করে না। ওরা জানে এই

ভাইরাস সংক্রমণ শুধুই বায়োলজিকাল? – উত্তর ভাসে বাতাসে

March 21, 2023 1 Comment

পশ্চিমবাংলা এই মুহূর্তে অ্যাডেনভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে বিপর্যস্ত। আইসিএমআর-নাইসেড-এর সম্প্রতি প্রকাশিত যৌথ সমীক্ষা  জানাচ্ছে, ভারতের ৩৮% অ্যাডেনোভাইরাস রোগী পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে। এমনকি সুপরিচিত ব্রিটিশ সংবাদপত্র গার্ডিয়ান-এ একটি

দল্লী রাজহরার ডায়েরী পর্ব-১৬

March 20, 2023 No Comments

৪/৩/১৯৯০ শৈবাল–আমাকে প্রথমে নির্বাচনের খবর। আমরা একটাও জিততে পারিনি। জনকও হেরেছে। ভেড়িয়া ৭০০০ ভোটে জিতেছে। আমরা গ্রামে ১২ হাজার ভোট পেয়েছি। বি. জে. পি. ২১

গ্রামের বাড়ি

March 19, 2023 No Comments

১৪ দিন দশেক পরে দেবাঙ্কন এসে হাজির। বলল, “তোদের কফি ধ্বংস করতে এলাম। বাপরে বাপ, যা গেল! যাক, চার্জশিট হয়ে গেছে। সাংঘাতিক কনস্পিরেসি। সোমেশ্বর নাথ

সাম্প্রতিক পোস্ট

ডাক্তারির কথকতা: ৮ একুশে আইন

Dr. Chinmay Nath March 23, 2023

দীপ জ্বেলে যাও ২

Rumjhum Bhattacharya March 22, 2023

ভাইরাস সংক্রমণ শুধুই বায়োলজিকাল? – উত্তর ভাসে বাতাসে

Dr. Jayanta Bhattacharya March 21, 2023

দল্লী রাজহরার ডায়েরী পর্ব-১৬

Dr. Asish Kumar Kundu March 20, 2023

গ্রামের বাড়ি

Dr. Aniruddha Deb March 19, 2023

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

428617
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]