Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

স্টেথোস্কোপঃ ১০৫ মাঝ বয়সের সঙ্কট

300479208_5353900981313806_4882426817308028238_n
Dr. Hrishikesh Bagchi

Dr. Hrishikesh Bagchi

Associate Professor of Physiology in a government medical college
My Other Posts
  • August 24, 2022
  • 9:57 am
  • No Comments
একেকটা বয়সের একেক রকম সঙ্কট আছে। মাঝ বয়সের সঙ্কটটা কেমন তা এখন আমি মাঝে মাঝে বুঝতে পারছি।
এই চল্লিশ পঁয়তাল্লিশ পার হলেই শরীরের নানারকম সিগন্যাল আমরা আর উপেক্ষা করতে পারি না। তখন আমাদের একবার হলেও ডাক্তারবাবুর কাছে দৌড়তে হয়। ডাক্তারবাবু মানেই চেয়ারের ওপারে বসে থাকা গুরুগম্ভীর একজন মানুষ যিনি খালি জলদমন্দ্র কন্ঠে একটি শব্দই উচ্চারণ করেন, তা হল ‘হুম্‌’। এটি ‘ওম্‌’ শব্দের আধুনিক বিকার। ওই কাজটি করে তিনি কিছু টেস্ট লেখেন।
ডাক্তারবাবুর পেনের খসখস শব্দ যত বাড়ে তত রুগির বুকে ধড়ফড়ানি বাড়ে। কিছুটা তার নিজের শরীরের ভয়ে কিছুটা পকেটের ভয়ে।
‘বুঝলেন। চল্লিশ তো পার হলো। একবার এগুলো করিয়ে নিন। যা পেট বেড়েছে ফ্যাটি লিভার তো আছেই। নেশটেশা করেন?’
‘ও ডাক্তারবাবু কালেভদ্রে। পার্টি-সার্টি হলে। বন্ধুরা খুব জোর করলে’।
এই একটি ব্যাপারে কোনো পেশেন্ট কখনো সত্যি কথা বলে না।
ডাক্তারবাবু বিচক্ষণ মানুষ। তিনি এসব জানেন।
‘দেখুন টেস্ট করলেই ধরা পড়বে কোলেস্টেরল বেড়ে গেছে। ট্রাই গ্লিসারাইড হাই। গ্রেড ট্যু ফ্যাটি লিভার’।
‘আচ্ছা ফ্যাটি লিভার মানেই তো সিরোসিস। মানে পেটে জল’?
বুঝে দেখুন এতদূর ভাবা হয়ে গেছে অথচ বলছেন কালেভদ্রে, বন্ধুরা খুব জোর করলে। ডাক্তারবাবু বিচক্ষণ মানুষ। তিনি সব জানেন।
‘আরে না না। সিরোসিস শেষ অবস্থা। ফ্যাটি লিভার হলে খাবার-দাবার, লাইফ-স্টাইল বদলাতে হবে’।
গল্পটা এভাবে চালানো যেতে পারে কিন্তু বেশিদূর চালানো যায় না।
রিপোর্ট যখন আসে তখন কারো ধরা পড়ে হাই কোলেস্টেরল, কারো হাই সুগার, কারো ঘাড়ে স্পন্ডাইলোসিস, ফ্যাটি লিভার, কারো থাইরয়েড। তার সাথে ধেয়ে আসে সবজান্তা ডাক্তারবাবুর সাবধানবাণী। খবর্দার! এটা খাবেন না। ওটা খাবেন না। এটা করবেন না। ওটা করবেন না।
রুগি ভীত হয়। সে বুঝতে পারে সে এক অন্য জগতে প্রবেশ করছে। তার শরীর একটু একটু করে জানিয়ে দিচ্ছে সে জীবনের পথে বেশ কিছুদূর চলে এসেছে। এবার তাকে রাস্তা পার হতে হলে চারপাশ দেখে পার হতে হবে। সে এক মৃদু বিষণ্ণতার শিকার হয়।
সারাজীবন ধরে সুগারের ওষুধ খেতে হবে? প্রেসারের ওষুধ খেতে হবে? মিষ্টি খাওয়া বারণ? ভারি কিছু তুলতে পারব না? জিমে যেতে পারব তো? আমাকে যে বাইকটা প্রতিদিন উঁচু বারান্দায় তুলতেই হয়। জানেন তো রবীন্দ্রপল্লীতে বর্ষায় কত জল জমে।
এই যে সারাজীবনব্যাপি কোনো কিছুর একটা ছাপ ডাক্তারবাবু মনের ওপর রেখে দিলেন সেই ছাপটা তাকে পীড়িত করে। তার বাড়ির লোককে উৎকন্ঠিত করে। সে শান্তিতে বাইক চালাতে পারে না। বিড়ি খেতে পারে না। কবজি ডুবিয়ে পাঁঠার মাংস খেতে পারে না। বারাসাতের অশেষের দই, শক্তিগড়ের ল্যাংচা, কৃষ্ণনগরের সরভাজা, এই আবগারি আবহাওয়ায় শনিবারের রাম- সবকিছুতেই তার কেমন বাঁধো বাঁধো লাগে।
জীবনটা আগে এমন ছিল না। মাঝ বয়স তাকে নানাদিক থেকে একটা অদৃশ্য শেকলে বেঁধে ফেলে।
আর এই বয়সে নানারকম ছোটখাট নেশা হয়। কারো নতুন করে মদের নেশা। যার লক্ষ্মীভাগ্য পালাবদলের পরে ফুলে-ফেঁপে উঠেছে। কারো গাছের নেশা। সারা বাড়িতে হঠাৎ নতুন করে গাছ। নার্সারি খালি করে বাড়িভর্তি গাছ। একদম হঠাৎ করে। কারো পরকীয়ার নেশা হয়। হালকা চ্যাটিং। হালকা ফিসফিস।
আমার চেম্বার যাওয়ার পথে একটি চন্দ্রানী পার্লসের দোকান আছে। সেখানে একটি সুসজ্জিত মেয়ে ফাঁকা দোকানে কম্পিউটারের পাশে বসে মোবাইল করে। আমি যাওয়ার পথে প্রতিদিন একবার তার পরনের শাড়িটা দেখে চেম্বারে ঢুকি। সেদিন দেখি মেয়েটি একজন কাস্টমারের বিল করছে, আর ভদ্রলোক পাশে বউ থাকা সত্ত্বেও বাহ্যজ্ঞানশূন্য অবস্থায় মেয়েটিকে দেখছে। এই মানুষটিও মাঝ বয়সের সঙ্কটের কাঁটায় আহত। একমাত্র তার স্ত্রীই সম্ভবত তাকে বাঁচাতে পারেন।
এ তো গেল রুগিদের অবস্থা। ডাক্তারবাবুর হাল কেমন?
বালি পাস ট্রেক করে আসার পর থেকেই কোমরে ব্যথাটা জোর বেড়েছে। মাঝে মাঝেই কমে আবার বাড়ে। এবার ট্রেকে যাবার আগেই কোভিড হল। তাই প্রচুর অ্যান্টিবায়োটিক খেয়ে শরীর কাহিল ছিল। বেশি প্রস্তুতি নিয়ে যেতে পারি নি। নামার দিন কোমরে খুব চাপ পড়েছিল। হপ্তা দুই আগে আবার জ্বর আসায় ব্যথা গেল খুব বেড়ে। বাঁদিকের পায়েও শিরশির করছে।
মাঝেমাঝেই ঝড়বৃষ্টি আসছে। টব প্যারাপেট থেকে নামাতে গিয়ে ব্যথা গেল খুব বেড়ে। আমার এক বন্ধুকে দিয়ে ফিজিওথেরাপি করছি। কমেছে কিন্তু পুরোপুরি কমছে না। এদিকে বাড়ির ‘অ্যান্টি-ট্রেকিং লবি’ অতি সক্রিও হয়ে উঠেছে প্রবলভাবে। এ সি তে থাকব না বলে নিচের ঘরে একা শুচ্ছি কিছুদিন। বউ তাতে খুব বিরক্ত। এই বয়সেই কি তবে কি আমি সন্ন্যাস নিলাম?
এদিকে নিজের মনের ভয়ও বাড়ছে। মেরুদন্ডের কথা ভেবে নয়। ট্রেকিংটা কি সত্যিই গেল? আর কি পাহাড়ে যাওয়া যাবে না? বাড়ির লোকেরা একদিকে খুব শান্তি পেয়েছে। যাক এর ঠেলায় আর যাই হোক বছর-বছর ট্রেকিং-এ যাওয়ার সাহস করবে না।
ভাবলাম এম আর আই টা করিয়েই নিই। ছ হাজার টাকা খরচা। গা টা কচকচ করছে। সামনে পুজো। বেড়াতে যাওয়ার খরচ। কেনাকাটার খরচ। কাজের মাসি মাইনে বাড়াতে বলেছে। ধার চেয়েছে। চেম্বার ফাঁকা। রুগিপত্র নেই। এই বাজারে ছ হাজার! রুগিদের পরীক্ষা, ওষুধ খসখস করে লিখে দেই। নিজের বেলা টনটন করে।
যা হোক এম আর আই করিয়ে দেখলাম ডিস্ক বালজিং। অনেকটাই নার্ভে চাপ পড়ছে। তাই বাঁ পাটা শিরশির ব্যথা। এস ওয়ান র‍্যাডিকুলোপ্যাথি। ডিজেনারেটিভ বোন ডিজিস। আমার এক জুনিওর ভাইকে হোয়াতে রিপোর্ট পাঠালাম। ও অর্থোপেডিক ডাক্তার। সে টাইপিল,
প্লেটগুলো পাঠাও। এমনিতে তো কিছু দেখছি না। বয়স হলে এমন সব হয়। ও থাকবেই।
বাঁচালি।
(হাসির ইমোজি)
ট্রেকিং করতে পারব রে?
অবশ্যই।
জিও।
(অট্টহাসির ইমোজি)
তবে তুই বয়স্ক বলায় দুঃখ পেলাম। (দুখু ইমোজি)
না না তুমি যথেষ্ট ইয়ং।
(রক্তলাল হার্ট ইমোজি)
এভাবেই কখনো আপনার কখনো আমার মাঝ বয়সে এসে নিজের জীবনের গাঢ়তর অনুভব হয়। এ অনুভবে কখনও থাকে আরোগ্যের উচ্ছ্বাস আবার কখনও জীবনকে হারিয়ে ফেলার চিঠি।
সাগরিকাদি টুপ করে চলে গেল। অথচ অপারেশনের পরেও কত খুশি হয়ে বলেছিল ডাক্তারবাবু বলেছেন ‘অপারেটিভ ফিল্ড একদম ক্লিয়ার’। ফুসফুসে মেটাস্টেসিস হল। কয়েক মাসের মধ্যেই চলে গেল।
আমার চেম্বারের পাশেই ক্যাটারিঙ-এর দোকানে কাজ করে ছেলেটা। আমার চেয়ে বছর কয়েকের বড়। ছোটবেলায় একসাথে ক্রিকেট খেলতাম। জ্বর আর কমে না। ধরা পড়ল প্রাইমারি মায়েলোফাইব্রোসিস। বোন ম্যারো অ্যাস্পিরেট করার সময় বোন ম্যারোই নাকি পাওয়া যাচ্ছে না। স্প্লিন বড় হয়ে গেছে। পেটে জল।
মাঝ বয়সের সঙ্কট আমাদের মনে করিয়ে দ্যায় এ জীবন কত মূল্যবান। আমরা যে আর খোকাটি নই সেটা বোঝার সময় এসে যায়। হাফ প্যান্ট পরে বর্ষায় পনেরোই অগস্টে মাঠে ফুটবল টুর্নামেন্টে নেমে এ সি এল টিয়ার। পরকীয়ার চ্যাট বউয়ের আগেই পড়ে ফেলে ক্লাস এইটের মেয়ে।
সুতরাং দাঁড়াও পথিকবর। জন্ম যদি তব বঙ্গে তবে একটু দেখে রাস্তা পার হও। বাংলার এখন টালমাটাল অবস্থা। মিডল ওভারে একটু সিঙ্গলসের ওপর খেলো। তারপর স্লগ ওভার অব্দি টিঁকে থাকলে তখন নাহয় চালিয়ে খেলবে।
সঙ্গের ছবিটি শিল্পী শেখরদার ওয়াল থেকে নেওয়া। তার অনুমতি ছাড়াই।
PrevPreviousসোমা-একজন স্টাফ নার্স
Nextঅ্যাডিনোমায়োসিসNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

রাঙামাটি

February 2, 2023 No Comments

“এই অঞ্চলটা আমার পরিচিত হয়ে গ‍্যাছে” উক্তিটা বাঁকুড়ার সদ‍্য বদলি হয়ে আসা এক মহিলা অফিসারের। সাধারণের হিসেবে যৌবন উত্তীর্ণা, অবিবাহিতা। কালো চুলের ফাঁকে ফাঁকে সাদা

প্রশ্নটা মেডিকেল এথিক্সের

February 1, 2023 No Comments

সম্প্রতি আরজিকর মেডিকেল কলেজের ফরেন্সিক মেডিসিন বিভাগ থেকে কিছু ‘বেওয়ারিশ লাশ’ পাঠানো হয়েছিল সেই হাসপাতালেরই নাক-কান-গলা বিভাগে, যে শবদেহ এসেছিল ফরেন্সিক মেডিসিন বিভাগে পোস্ট-মর্টেম পরীক্ষার

পদ্মপ্রাপ্তি

January 31, 2023 No Comments

আপনার কাছে প্রশান্ত মহলানবীশের ফোন নাম্বার আছে? রাত ন’টার একটু পর একটি চ্যানেল থেকে ফোন এলো। একটা সামাজিক অনুষ্ঠানে ছিলাম। আচমকা এই প্রশ্নে বিলকুল ভেবড়ে

Two Anatomies and the Two Systems of Medical Knowledge: Dissection with or without Knife and Anatomist*

January 30, 2023 No Comments

Introduction “The definition of life is to be sought for in abstraction; it will be found, I believe, in this general perception: life is the

ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিকেল কাউন্সিল: নির্বাচনের বদলে মনোনয়ন?

January 29, 2023 No Comments

২৭ জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮ টায় ফেসবুক লাইভে প্রচারিত।

সাম্প্রতিক পোস্ট

রাঙামাটি

Dr. Dipankar Ghosh February 2, 2023

প্রশ্নটা মেডিকেল এথিক্সের

Dr. Bishan Basu February 1, 2023

পদ্মপ্রাপ্তি

Dr. Koushik Lahiri January 31, 2023

Two Anatomies and the Two Systems of Medical Knowledge: Dissection with or without Knife and Anatomist*

Dr. Jayanta Bhattacharya January 30, 2023

ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিকেল কাউন্সিল: নির্বাচনের বদলে মনোনয়ন?

Doctors' Dialogue January 29, 2023

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

423833
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।