Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

অনেক মানুষ, একলা মানুষ ১২

Screenshot_2024-01-28-09-42-55-05_680d03679600f7af0b4c700c6b270fe7
Dr. Anirban Jana

Dr. Anirban Jana

Surgeon
My Other Posts
  • January 28, 2024
  • 9:43 am
  • 4 Comments

আমি যে অঞ্চলে প্র্যাকটিস করি সেখানে দুইধরণের রোগী আসে। একদল শহুরে, সফিস্টিকেটেড রোগী। আর এক দল একেবারে মাটি থেকে উঠে আসা মানুষ। তারা অনেক সময়ই আমার জন্য পুকুরের মাছ, বাড়ির গরুর দুধ, ভোরবেলা গাছ থেকে পাওয়া খেজুর রস নিয়ে আসে। সেগুলো না নিলে রাগ করে। মোটা গ্রাম নামের একটা গ্রাম আছে, সেখানকার নতুন বরবৌ বিয়ের পর আমাকে প্রণাম করে যায়। সেখানকার  কেউ আমাকে “আপনি আজ্ঞে” সম্বোধন করে না, সবাই আমাকে ‘তুমি’ বলে। কিন্তু তার মধ্যে স্নেহ, ভালবাসা এবং শ্রদ্ধা জড়িয়ে থাকে। একবার রাস্তায় সস্ত্রীক বেরিয়েছিলাম। (খুব কমই একসাথে বেরনো হয়, এরকম খুঁতযুক্ত আনস্মার্ট স্বামীকে সাথে নিয়ে কেউ বেরোয় নাকি?) রাস্তায় এক অল্পবয়সী মহিলা হঠাৎ করে সামনে এসে বলে- “কিগো, আজ ওষুধের দোকানে বসোনি? আমি কোন ভোরবেলা থেকে তোমার জন্য এসে বসে আছি।”

তাকে পরে দেখে দেবো আশ্বাস দিয়ে স্ত্রীর মুখের দিকে তাকিয়ে দেখি সেখানে ঘন মেঘ। সন্দেহের বিদ্যুৎ চোখের কোন দিয়ে ঝিলিক মারছে। তারপর যে ঝড় উঠেছিল সেটা বুঝতে পাঠক পাঠিকার কোনো আবহাওয়া অফিসের বড়কর্তা হবার প্রয়োজন নেই।

মোটকথা, আমার এমন অনেক পেশেন্ট আছে যারা আমাকে তাদের ঘরের মানুষ ভাবে। তাদের মধ্যে কয়েকজন আবার বেহদ্দ গরীব। সেইসব রোগীদের জন্য আমি সপ্তাহে একদিন এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার অফিসে বসি।

সেই অফিসেই আমার সেলিমবাবুর সঙ্গে দেখা। সেলিম যেদিন আমাকে দেখাতে এসেছিল সেদিন আবার ওখানে অফিস টাইমের শিয়ালদা স্টেশনের মতো ভিড়। অথচ সেলিম কিছু গোপন কথা আমায় বলতে চায়। একটু কথা বলে বুঝতে পারলাম যে মানুষটা একেবারে ভেঙে পড়েছে। বিড়বিড় করে বলছে ‘সুইসাইড করা ছাড়া গতি নেই।’ আমি সংস্থার সেক্রেটারিকে ডেকে বললাম যে সেলিমের সঙ্গে আধঘন্টা কথা বলতে চাই। আর এরপর থেকে মোটেই কুড়িটার বেশি রোগী দেখবো না। যারা সেরকম সিরিয়াস পেশেন্ট নয় তারা অনায়াসে বাড়ি চলে যেতে পারে। পরেরদিন তাদের দেখে দেবো। সেক্রেটারিও বুঝলেন। সবাইকে ফিরে যেতে বললেন।

এরপর দুখুরি চা এলো। প্রতি সপ্তাহে একবার করে এই চা আমি খাই। এই চা খেলে কোনোদিন আপনার সুগার হবেনা এবং জীবনের যেকোনো কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে ভয় পাবেননা। সেলিমবাবু একটু করে চা খায় আর দুঃখের ঝুলি খুলে বসে।

সেলিমবাবুর বিশাল এক থাইরয়েড গ্ল্যান্ড আছে। বাংলায় গলগণ্ড বলে বোধহয়। আমি আমার পিতৃদেবের জন্মে ওরকম বড়ো থাইরয়েড সোয়েলিং দেখিনি। আক্ষরিক অর্থে ওপর পেট পর্যন্ত জিনিসটা ঝুলে আছে। সংসার পরিজন সেলিমের ভয়াবহ রূপের জন্য তাকে ত্যাগ করেছে। কলকাতা এবং সাউথ ইন্ডিয়ায় প্রচুর খরচ করে ফিরে এসেছে। সাউথ ইন্ডিয়ায় অপারেশন করবে বলেছিল। কিন্তু অতটা অর্থনৈতিক সামর্থ্য নেই সেলিমবাবুর।

কলকাতার দুটি মেডিক্যাল কলেজে অনেকগুলো অল্পবয়সী ডাক্তার ওর গলা টেপাটেপি করে দেখেছিল বটে কিন্তু প্রতিবারই বড়ো ডাক্তারবাবুরা ফিরিয়ে দিয়েছেন।  কলকাতা এবং চেন্নাই মিলে একটা বিশাল কাগজের স্তুপ তৈরি হয়েছে। সেগুলো ঠিকঠাক সাজালে অনায়াসে ব্যাসদেবের মহাভারতের সাথে সাইজের দিক দিয়ে পাঙ্গা নিতে পারে।

কিছুটা ওলট-পালট করে বোঝা গেল ডায়াগনসিস নিয়ে সবাই একটু দ্বিধায় আছে। নডিউলার গয়টারের সঙ্গে কিছুটা লাইপোমাও আছে। দুটো রোগ মেলামেশা করে সবাইকে বিভ্রান্ত করেছে। এর সঙ্গে আছে অ্যানাস্থেসিয়া নিয়ে ভয়। গলাটিপে ধরা ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে সেলিমবাবু শুদ্ধ ট্রাকিওমালেসিয়া শব্দটা শিখে নিয়েছে। অর্থাৎ অপারেশনের পরে শ্বাসনালীটি চুপসে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে গলায় টিউব ঢুকিয়ে না রাখলে সেলিমবাবু মারা যেতে পারে।

রিস্কি অপারেশন। তবে করাই যায়। হাসপাতালে অ্যানাস্থেটিস্ট অলোকদার সঙ্গে কথা বললাম। অলোকদা জানিয়ে দিলেন যে অজ্ঞান করতে উনি রাজি আছেন। তবে মারা গেলে পাবলিক যে সম্বর্ধনা দেবে তাতে তিনি অংশগ্রহণ করবেন না। বরং “আমি তোমাদেরই লোক” প্রমাণ করতে দু’চার ঘা আমার ওপর বসিয়ে দিতে পারেন।

উৎসাহ দিলেন আমার সিএমওএইচ স্যার। ডাক্তার তাপস রায় আমাদের কলেজেরই সিনিয়র। নিজে সিসিইউতে ফোন করে নির্দেশ দিলেন যে একটা বেড ফাঁকা করে রাখতে।

কি আশ্চর্য, অপারেশন ভালো হল। অলোকদা অ্যানাস্থেশিয়ার টিউব খুলে কনশাসনেস দেখার জন্য সেলিমবাবুকে জিজ্ঞেস করলেন ‘ঠিক আছেন?’ সেলিমবাবু ‘বাপি বাড়ি যা’ স্টাইলে জবাব দেয় “আগে বলো, তুমি ভালো আছো?” অপারেশন থিয়েটারে হাসির হল্লা বয়ে যায়।
রাতে সাংবাদিকের ফোন – আপনি কোন দুঃসাহসে এই অপারেশন করলেন? রোগী যদি মারা যেতো?  আমিও সেলিমের মতো স্টেপ আউট করে খেললাম- সে তো ফোঁড়া কাটতে গেলেও মানুষ মারা যেতে পারে।

পরে জেনেছিলাম সিএমওএইচ স্যার রিপোর্টারকে আমার ফোন নাম্বার দিয়েছেন। না পড়লে পিছিয়ে পড়ার সংবাদপত্রে জেলার পাতায় সিস্টার আর সেলিমের ছবিসহ বিরাট খবর দুদিন পর। মূল কাগজেও খবরটা ছাপা হয়েছিল। পরে সাংবাদিক ছেলেটির সাথে আমার বেশ ভালো রকম দোস্তি হয়ে যায়।

আর আমৃত্যু বন্ধুত্ব ছিল সেলিমের সঙ্গে। মাঝেমধ্যে মাছ- মুরগী নিয়ে বাড়িতে হাজির হতো। আমার অর্ধাঙ্গিনীকে বলতো- “তুমি একটু সরে যাও। আমি জিনিসটা কেটে-কুটে সাইজ করে যাই। বড়োলোকের মেয়ে তো- কাজকর্ম কিছুই শেখোনি।”

আমার স্ত্রী এখন জানে যে মানুষগুলো এরকমই, একেবারে খাঁটি সোনা। এদের ‘তুমি’ ধরতে নেই।

অপারেশনের দশ বছর পর হঠাৎ করে হার্টের সমস্যায় সেলিম মারা যায়। হাসপাতালে ভর্তি হয়ে আমার নাম ধরে খুব ডাকাডাকি করেছিল। আমি তখন মেঘালয়ে বেড়াতে গেছি। একজন ফোন করে দুঃসংবাদটা জানায়। সেদিন মেঘালয়ের আকাশ থেকে যেটুকু বৃষ্টি ঝরেছিল সবটাই সেলিমের জন্য।

এই আখ্যানে দুজন চরিত্রের আসল নাম বদলালাম না। ডক্টর অলোক রায়চৌধুরী এবং ডক্টর তাপস রায়। ওই মানুষটার আরও দশবছর লজ্জার আবরণ ছেড়ে বেঁচে থাকাটা ওই দুটি মানুষের সাহায্য ছাড়া সম্ভব হতো না যে।

PrevPreviousচেক-মেট শেষ (তৃতীয়) অংশ
Nextআর এস এস – বিজেপি জাতীয় ও আঞ্চলিক নেতাদের আত্মস্থ করতে চাইছেNext
3 2 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
4 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
DR Tanay Kumar Chakravarty
DR Tanay Kumar Chakravarty
1 year ago

খুব ভালো লাগলো

0
Reply
Dipak Das
Dipak Das
1 year ago

Great Sir……🙏

0
Reply
kaberi bhattacharya
kaberi bhattacharya
1 year ago

Excellent!!

0
Reply
Amit Chakraborty
Amit Chakraborty
1 year ago

দারুন

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

চরক-সংহিতা-র অভ্যন্তরে – সূত্রস্থান ১-৩০ অধ্যায়

May 12, 2025 No Comments

(পাঠকদের সুবিধের জন্য এ লেখাটির ১ম অংশের লিংক দেওয়া থাকলো – https://thedoctorsdialogue.com/ino-the-depth-of-charak-samhita-1/) শুরুর কথা আমরা আগের সংখ্যায় আয়ুর্বেদের প্রধান ভিত্তি “ত্রিদোষতত্ত্ব” নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। এবং,

প্রকৃতি, তিনটি বৃক্ষ ও বুদ্ধ

May 12, 2025 3 Comments

শাক্য রাজপ্রাসাদে আজ খুশির লহর ব‌ইছে। প্রতিদিনের মতো সেদিনও রাজা শুদ্ধোদন বসেছেন রাজসভায়। এমন সময় সন্দেশ এলো – মহারাজকে একবার অন্তঃপুরে যেতে হবে, তলব এসেছে।

এলোমেলো কথা

May 12, 2025 No Comments

যুদ্ধ হিংসা সন্ত্রাসবাদ হানাহানি নিয়ে অনেক লেখা লিখলাম। লেনিন, কাউটস্কি, স্টালিন, ফুকো, বিপ্যান চন্দ্র অনেক হল। একেবারে ব্যক্তিগত কথা লিখি আজকে। সময়টা কোভিড কাল। দুবার

স্বাস্থ্যের সত্যি মিথ্যে ৬

May 11, 2025 No Comments

গ্যাসের ওষুধ অনেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠে একটা গ্যাসের ওষুধ খেয়ে দিন শুরু করেন। বুকে ব্যাথা, পেটে ব্যাথা, মাথা ব্যথা যাই হোক না কেন গ্যাসের

পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত শুভবুদ্ধিসম্পন্ন, ধর্মনিরপেক্ষ ও গণতন্ত্রপ্রিয় মানুষের কাছে একটি আবেদন :

May 11, 2025 No Comments

পহেলগাঁও-সন্ত্রাসে নিরীহ মানুষের মৃত্যুতে আমরা অত্যন্ত ব্যথিত, মর্মাহত। কিন্তু তাকে কেন্দ্র করে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান ভয়াবহ যুদ্ধ উন্মাদনার যে পরিস্থিতি বর্তমানে সৃষ্টি করা

সাম্প্রতিক পোস্ট

চরক-সংহিতা-র অভ্যন্তরে – সূত্রস্থান ১-৩০ অধ্যায়

Dr. Jayanta Bhattacharya May 12, 2025

প্রকৃতি, তিনটি বৃক্ষ ও বুদ্ধ

Somnath Mukhopadhyay May 12, 2025

এলোমেলো কথা

Dr. Samudra Sengupta May 12, 2025

স্বাস্থ্যের সত্যি মিথ্যে ৬

Dr. Aindril Bhowmik May 11, 2025

পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত শুভবুদ্ধিসম্পন্ন, ধর্মনিরপেক্ষ ও গণতন্ত্রপ্রিয় মানুষের কাছে একটি আবেদন :

Doctors' Dialogue May 11, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

554019
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]