Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

জলাতঙ্ক,একটি প্রাণঘাতী রোগ আর এটা সেটা দুকথা

IMG-20211008-WA0030
Dr. Dipankar Ghosh

Dr. Dipankar Ghosh

General Physician
My Other Posts
  • October 9, 2021
  • 10:13 am
  • No Comments

লগ্ন গোধূলি, খালপাড়ের সন্ধেবেলা, ভাঙা সিমেন্টের টুকরোর ওপর উপবিষ্ট বুড়ো হাতুড়ে। আজ ওনার ভারি মনখারাপ। এ্যাকে দু হাজার সাত সালে কেনা একটা শৌখিন চটি আজ ফেলে দিতে হলো। তার ওপরে ওনার কোকোডাইল (এখন ওনার কুকুরের নাম কোকোডাইল। ভদ্রমহিলা মায়াময় চোখে তাকিয়ে থাকতে থাকতে হঠাৎ করে ‘কুমিরের মতো দাঁত বার করে’ ওনাকে কামড়ে দ‍্যায়, সেই জন্য এই নামকরণ) আজকে ওনার রান্না করা মাংস একটু খেয়েই শৃগালের মতো উর্ধমুখী হয়ে কেঁদে’ চলেছে। অথচ উনি রুল অভ ফোর অনুযায়ী সব মশলা (লঙ্কা থেকে লবণ, পাঁচফোড়ন থেকে গরম মশলা, সব‌ই চার চামচ করে’ দিয়েছেন।)

এমন সময়ে একজন ধর্মহীন মানুষ দুগ্গা পুজোর চাঁদা তুলতে বেরিয়ে হাতুড়েকে দেখতে পেয়ে’ সটান ওনার অভিমুখে র‌ওয়ানা দিলেন।ইনি একজন পরম ধর্মহীন মানুষ। মা বাবার শ্রাদ্ধশান্তি ইনি করেননি- যদিও শ্রাদ্ধশান্তি ইত্যাদি মোটেই বাঞ্ছনীয় নয় এবং বিতর্কিত বিষয়। কিন্তু ইনি সকল হিন্দু উৎসবে সক্রিয় অংশ নিয়ে (চাঁদা তোলা একটা পুণ্যকাজ) মুখপত্রিকায় সগৃহিনী চমৎকার চমৎকার সব ছবি সাঁটান। ক’দিন আগে উড়ুক্কু কালীবাড়িতে দন্ডী কাটার ছবি দিয়ে সকলের প্রভূত মনোযোগ আকর্ষণ করেছেন। তো সেই ভদ্রলোককে আমরা ভন্ডুলবাবু বলে’ ডাকবো (পুরাকালে ভন্ডুল নামে একজন মহামতি ঋষিবাবা ছিলেন)।

কুকুরের দাঁতে কি বিষ থাকে?

“হাতুড়েদা, আমার ছেলেকে কুকুরে আঁচড়ে দিয়েছে”

হাতুড়ে শিশুসুলভ সারল‍্যে প্রশ্ন করেন “কেন?”

“কুকুরটা ঘুমোচ্ছিলো। ছেলে কানে ফুঁ দিয়েছিলো”

আত্মমগ্ন হাতুড়ে বলেন  “হয় না।সাধারণতঃ এভাবে হয় না।”

“কুকুরের দাঁতে বিষ থাকে না?”

বুড়ো খানিক আকাশে তাকিয়ে থেকে, উদাসমুখে পা নাচাতে নাচাতে বললেন “অহি, ভুজঙ্গ, আশীবিষ,পন্নগ, দ্বিজিহ্ব,সাপ, নাগ…”

“আরেঃহ, থামুন মশয়, এগুলো কী জিনিস?” “তাহলে কুকুর আর সাপ সমার্থক?” ভন্ডুলবাবু একটু তো তো করে বললেন “তাহলে?”

“দেখুন, যে কোনও স্তন্যপায়ী, উষ্ণ রক্তের জন্তু থেকেই এই রোগ ছড়াতে পারে। এমনকি আপনার থেকেও হতে পারে। সেই জন্য জলাতঙ্ক হাসপাতালের ডাক্তারবাবুরা আগে ইঞ্জেকশন নিয়ে তারপর কাজে যোগ দ‍্যান।” বলে ক্ষ‍্যাঁ ক্ষ‍্যাঁ করে’ খানেক হেসে নিয়ে, ফের আবার শুরু করেন “বুনো জন্তুর মধ‍্যে খ‍্যাঁকশেয়াল, রাক্কুন, স্কাঙ্ক (এনারা দুজন উত্তর আমেরিকাবাসী), বাদুড় বিশেষতঃ ভ‍্যাম্পায়ার বাদুড় থেকে দক্ষিণ আমেরিকায় গবাদি পশুদের (ইশকুল থেকেই গবাদি পশু আর গব‍্য ঘৃত পড়ছি। কাকে বলে ঠিক জানা নেই।) এই রোগ হয়। আর পোষা জন্তুদের মধ্যে বেড়াল, কুকুর, ঘোড়া এবং গবাদি(এক্ষেত্রে গোমাতা প্রযোজ্য) পশুদের থেকে মানুষের এই রোগ হয়।”

“তাহলে কুকুরের নামে দোষ কেন?”

বুড়ো আড়নয়নে ভন্ডুলবাবুর দিকে চেয়ে বললেন “কৌকৌ (কুকুর) মানুষের সেরা বন্ধু তাই। এটা ক্ষুদ্র প্রতিদান মাত্র। আর কুকুরের মৃত্যু সাধারণতঃ মানুষের চোখের সামনেই হয়, সুতরাং সহজে হিসেব মিলে যায়। খ‍্যাঁকশেয়ালী পালায় ছুটি। সে তো আর মানুষের চোখের সামনে মরে না, তাই সাধারণ লোকে জানতে পারে না। ইঁদুর টিঁদুরের ক্ষেত্রে এই রোগ এখনও ধরা পড়ে নি। তবে জলাতঙ্কে কাঠবিড়ালীর মৃত‍্যুহার ০.০৪% মাত্র। তবে হয়। এবং জলাতঙ্ক রোগ পরীক্ষার একমাত্র উপায় মৃত জন্তুর ব্রেইনে জীবাণুর উপস্থিতি।সুতরাং জ‍্যান্ত অবস্থায় রোগটা সম্বন্ধে নিশ্চিত হ‌ওয়ার কোনও উপায় নেই।”

তাহলে কুকুরে কামড়ালে আব্বুলিশ স্তন‍্যপায়ী উষ্ণ রক্তের প্রাণী কামড়ালে, কী কর্তব্য?

হাতুড়ে পকেট হাৎড়ে বিড়ি সিগারেট না পেয়ে, গভীর বেদনায় বলতে থাকেন “দেখুন মশয়, এটা এ্যাতো সহজ প্রশ্ন নয় যে এ্যাক্কথায় বলে দেবো। দুটো কথা আছে। কিন্তু গলাটা শুকিয়ে গেছে। একটু চা না হ’লে তো আর বকতে পারি নে।” বলে ফের উদাস নয়নে মেঘলা আকাশের দিকে চেয়ে র‌ইলেন। হয়তো মেঘে ঢাকা তারা দেখছিলেন।

ভন্ডুলবাবু বিরস বদনে চা আনতে চললেন।

চা খেয়ে বুড়ো মুখ খুললো “যে জন্তুর রেবিস বা জলাতঙ্ক হয়েছে, একমাত্র তার থেকেই এই রোগ হ’তে পারে। যখন নার্ভ বেয়ে বেয়ে সেই জন্তুর ব্রেইনে এই রোগের জীবাণু (ড়‍্যাবডোভাইরাস, করোনার মতোই আর‌এন‌এ ভাইরাস) পৌঁছে যায়, তখন থেকেই জন্তুর রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায়। জন্তুর ব‍্যবহারেও ভিন্নতা দ‍্যাখা যায়। তখন এই জীবাণু এসে তার লালা বা স‍্যালাইভা’তে চলে’ আসে। লালায় জীবাণু এসে গেলে তবেই সেই জন্তুর কামড় বা আঁচড় থেকে অন্য জন্তুর (মানুষ ইনক্লুডেড) শরীরে এই রোগ ঢোকে।”

ভন্ডুলবাবু হাঁফ ছাড়েন “উফফফফ, তাহলে আঁচড়ালে হবে না? বাঁচলাম।”

“যদি রোগগ্রস্ত জন্তুটা আঁচড়ানোর আগে জিভ দিয়ে তার থাবা চেটে থাকে, তাহলে আঁচড়ালেও হবে”

ভন্ডুলবাবু নিথর, নিস্তব্ধ।

“কিন্তু রোগাক্রান্ত এই পশু রোগলক্ষণ প্রকাশের দশদিনের মধ্যেই মারা যাবে। এবং যদি জন্তুটার অসুখের কোনও লক্ষণ না থাকে।তাহলে ধরে’ নেওয়া যায়, জন্তুটা রোগমুক্ত”

কী করে বুঝবো জন্তুটার রোগ নেই?

“যেহেতু রোগজীবাণু ব্রেইনে পৌঁছলে তবে এই রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায়, সেহেতু রোগের লক্ষণগুলো ব‍্যবহারঘটিত হয়। প্রথমতঃ জন্তুটা অল্পে বিরক্ত হবে, যাকে দেখবে তাকেই কামড়াতে আসবে। খাওয়া বন্ধ করবেই। অথবা এ্যাকেবারে নিথর পড়ে থাকবে। অর্থাৎ ফিউরিয়াস এবং প‍্যারালাইটিক। দুজনেই প্রচণ্ড যন্ত্রণায় বোধবুদ্ধি হারিয়ে কামড়াতে পারে। দুক্ষেত্রেই সে খাওয়া বন্ধ করবে।”

“আঁচড়ালেও ভয়? রক্ত না বেরোলেও?”

“হ‍্যাঁ গো, এই জীবাণুটা নার্ভ বেয়ে বেয়ে ব্রেইনে যায়। এমনকি আপনার ক্ষতস্থান চেটে’ দিলেও হতে পারে। যেহেতু চামড়ার সব থেকে ওপরের অংশেও নার্ভতন্তু আছে। এবং সেই নার্ভ বেয়ে জীবাণু ধীরে ধীরে ব্রেইনে যায়।সেই জন্য রোগাক্রান্ত জন্তুর আঁচড়, কামড়, দুইই ভয়ানক বিপজ্জনক। এমনকি দ‍্যাখা যায় না, এমন একটা ছোট্ট আঁচড়‌ই যথেষ্ট। তারপর অবধারিত মৃত্যু। একশো পার্সেন্ট গ‍্যারান্টি।”

তাহলে উপায়?

“একমাত্র উপায় ভ‍্যাক্সিন নেওয়া। ‘পৃথিবীতে এটাই একমাত্র ভ‍্যাক্সিন, যেটা রোগ জীবাণু ঢোকার পরে নিতে হয়’। আমরা ভুলবশতঃ টিটেনাসের ভ‍্যাক্সিন কেটে যাওয়ার পরে নিই। এটা আগে নিয়ে কোর্স কমপ্লিট করে’ রাখতে হয়। আগে না নেওয়া থাকলে অন্য ব‍্যবস্থা।
আর একমাত্র র‍্যাবিসে ভ‍্যাক্সিন কামড়ানোর পরে নিতে হয়। জন্তুটা র‍্যাবিড হলে দু রকমের ওষুধ লাগে। ভ‍্যাক্সিন এবং ইমিনোগ্লোবিউলিন (এটা তৈরি করে প্রতিরোধ ক্ষমতা)। যাতে ভ‍্যাক্সিন কাজ করার মতো যথেষ্ট সময় পায়। সব ভ‍্যাক্সিনই শরীরে গিয়ে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে কিন্তু সেটার জন্য কিছুটা সময় লাগে। এবং যত গভীর কামড় হোক, সেলাই না করলেই ভালো হয়। নৈলে আরও নার্ভের ক্ষতি এবং দ্রুত রোগ ছড়ানোর পরিস্থিতি তৈরি হবে।”

তাহলে উপায়? সব কুকুর স‍্যরি জন্তু মেরে ফ‍্যালা?

সব পোষ‍্য এবং ঘরোয়া জন্তদের প্রতি বছর ভ‍্যাক্সিন দেওয়া। আপনি মশয় নিজের এবং মানুষদের স্বাস্থ্যের দাবীই করতে শেখেন নি….”
হাতুড়ে বাক্য অসমাপ্ত রেখে ঘ‍্যুঁৎ ঘ‍্যুঁৎ করে’ হাসতে থাকেন।

ভন্ডুলবাবু হাতুড়ের মস্তিষ্কের স্থিরতায় সন্দিহান হয়ে ফের চাঁদা তুলতে চলে যান। বরং চাঁদায় একটা কমিশন থাকে, টার্গেট দিতে পারলে হেঁ হেঁ কমিশন আরও বাড়ে। সুতরাং হাতুড়ে তাঁর বাণী নিয়ে পেঁকো খালপাড়েই পড়ে র‌ইলেন।

PrevPreviousAn Unfinished Dream: the Story of Shramik Krishak Maitri Swasthya Kendra
Nextকাশি ও তার চিকিৎসাNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

অষ্টপদী

May 27, 2022 No Comments

ক্লাস ফাইভ না সিক্স এখন আর মনে নেই, খুব সম্ভবত সিক্স। অলক বাবু স্যার বাংলা পড়াতে এসে মধুসূদন দত্তের চতুর্দশপদী কবিতার কথা বলছিলেন। কী বুঝেছিলাম

অমৃতবায়ুর সন্ধানে

May 27, 2022 No Comments

করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময় অক্সিজেনের জন্য হাহাকার চিকিৎসার ইতিহাসে একটি কালো অধ্যায়। একদিকে করোনার ভয়ংকর ছোবল, তার ওপরে হাসপাতালে অক্সিজেন, বেডের অভাব। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি

প্রশ্ন-উত্তরে মাথা যন্ত্রণা

May 27, 2022 No Comments

প্রশ্নঃ অনেকেই তো মাথা যন্ত্রণার সমস্যা নিয়ে চিকিৎসকদের কাছে আসেন।সব মাথা যন্ত্রণার পিছনেই কি খারাপ কোন কারণ থাকে? উত্তরঃ মাথা যন্ত্রণা বা হেডেক মূলত দুই

চুরির পাঁচালী

May 26, 2022 No Comments

কেউ খায় ডুবে ডুবে,কেউ খায় ভেসে নেতানেতি ঘুষ খায় ফিকফিক হেসে। কেউ খায় চাকরি, কেউ খায় টাকা ঘুষাকার রাজ‍্যের কোষাগার ফাঁকা। কেউ খায় লুটেপুটে, কেউ

চেম্বার ডায়েরী ১

May 26, 2022 No Comments

সপ্তাহটা শুরু হোক একটা মিঠি মিঠি লেখা দিয়ে। এটাও পুনর্মুদ্রণ যদিও। এখন এই বয়স ব্যালান্স ভেঙেই খাবার বয়স। ______ বাগনান-কাশমলি অটোতে চাঁপা বসে আছে। শীতের

সাম্প্রতিক পোস্ট

অষ্টপদী

Dr. Abhijit Mukherjee May 27, 2022

অমৃতবায়ুর সন্ধানে

Dr. Soumyakanti Panda May 27, 2022

প্রশ্ন-উত্তরে মাথা যন্ত্রণা

Dr. Aritra Chakraborty May 27, 2022

চুরির পাঁচালী

Dr. Chinmay Nath May 26, 2022

চেম্বার ডায়েরী ১

Dr. Belal Hossain May 26, 2022

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

395796
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।