অতি-চালাকিটা এখানেই। এই যে বলিয়ে নেওয়া হল। নাকি আগ বাড়িয়েই বলল? এরপর জাতীয় সঙ্গীতেও ‘সিন্ধু কেন?’ প্রশ্ন তোলা যাবে।
যেখানেই ‘প্রয়োজন’ হবে, ‘অর্থের ঘাটতি’ প্রমাণ হবে, ‘ব্যঞ্জনার কোনও’ কুণ্ঠা মনে হবে, ‘সাত রকম অ্যাম্বিগুইটি’ রয়েছে মনে হবে(উদাহরণ – সোনার তরী কবিতা), সেই সমস্ত জায়গায় সাজানো ‘বিদ্দ্বজ্জন’দের ঘাড় নাড়ানোর ভরসায় রবীন্দ্রনাথের লেখা পালটে দেওয়া যাবে ইচ্ছে মতন। এটাই স্বঘোষিত বিদ্দ্বজ্জনের কৌশলী বিবৃতি!
রবীন্দ্রনাথ অপরিবর্তনীয় এই সিদ্ধান্তে আমি কিন্তু মৌলবাদী।
★