Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

মর্মান্তিক মৃত্যু সংবাদ

IMG_20211003_215720
Dr. Aindril Bhowmik

Dr. Aindril Bhowmik

Medicine specialist
My Other Posts
  • October 4, 2021
  • 8:55 am
  • No Comments

বাড়িতে দীর্ঘ ছয়- সাড়ে ছয় ঘণ্টার চেম্বার শেষ করে আমরা চারজনে একসাথে বসে মুড়ি আর চা খাই। চারজন বলতে আমি আর আমার তিন অ্যাসিস্ট্যান্ট- সঞ্জয়দা, গৌর আর পার্থ।

কোনো দিন মুড়ির সাথে শিঙাড়া থাকে, কোনো দিন ঘুগনি চেনাচুর, কোনো দিন আবার পানতুয়া- রসগোল্লা- নারকেল কোরা। খেতে খেতে আমরা বিভিন্ন জরুরী বিষয়ে আলোচনা সেরে নি। পরবর্তী দিনের ট্যাকটিস ঠিক করি।

আজ মুড়ি খেতে খেতে সঞ্জয়দা বলল- ‘যাহ্, একটা জিনিস একেবারে ভুলে গেছি। দাদা, আপনার এক রোগিণী মারা গেছেন। তাঁর মেয়ে ফোন করেছিলেন।’

রোগীর মারা যাওয়ার খবর শুনলেই বুকটা ধড়াস করে ওঠে। প্রশ্ন করলাম, ‘বয়স কতো?’

‘কার বয়স দাদা?’

‘কার আবার! যিনি মারা গেছেন তাঁর।’

সঞ্জয়দা বলল, ‘রোগিণীর বয়স তো জিজ্ঞেস করিনি।’

বললাম, ‘বাড়ি কোথায় সেটা জেনেছো?’

‘আশেপাশেই থাকেন বললেন। সাড়ে তিনটে নাগাদ ফোন করেছিলেন। আমি বললাম, চারটে নাগাদ ডাক্তারবাবু ফ্রি হলেই আপনাকে ফোন করে নিচ্ছি। ডাক্তারবাবু মনোরমার চেম্বারে যাওয়ার আগে ঘুরে যাবেন।’

পার্থ বলল, ‘চলুন স্যার, আপনি আর আমি ঘুরে আসি। আজ ডেথ কনফার্ম করাটা ভালো করে শিখে নেব।’

সঞ্জয়দা এক মনে ফোনের কললিস্ট ঘাঁটছিল। সেদিকে তাকিয়েই বলল, ‘একটা মুশকিল হয়েছে দাদা। সাড়ে তিনটের পর থেকে চারটের মধ্যে অন্তত গোটা কুড়ি ফোন ঢুকেছে। বেশিরভাগই নাম লেখার জন্য ফোন করেছে। কোনটা যে ওনার নাম্বার বুঝতে পারছি না। দাঁড়ান, ট্রু কলারে দেখি। নামটা কি যেন বলেছিলেন, এটাই হবে মিতা বিশ্বাস। ৩টে ৩৩ শে ফোন করেছেন।’

সঞ্জয়দা ফোন করল, ‘হ্যালো দিদি, আমি ডাক্তার ভৌমিকের অ্যাসিস্ট্যান্ট সঞ্জয় বলছি। আচ্ছা, আজ কী আপনার মা মারা গেছেন?’

ফোনের ওপারে ভদ্রমহিলার উত্তেজিত স্বর আমরা স্পষ্ট শুনতে পেলাম, ‘কী যাতা বলছেন। ফোন করে আমার সাথে মশকরা করছেন। তাও এমন নিদারুণ মশকরা।’

সঞ্জয়দা বিপন্ন মুখে বলল, ‘সরি দিদি, আসলে কারও একজনের মা মারা গেছেন, ফোন করেছিলেন। তাঁর নাম্বারটা খুঁজছি।’

ফোন কেটে সঞ্জয়দা পরের নম্বরে ফোন করল। এবার বেশ সাবধানী, ‘হ্যালো দাদা, আপনার মা কী বেঁচে আছেন?’

ফোনের ওপারে একটি পুরুষ কণ্ঠস্বর শুনলাম, ‘কি ব্যাপার সঞ্জয়দা, তুমি ফোন করে আমার মায়ের খবর জিজ্ঞেস করছো? আমি গাড়ির গ্যারেজের নজরুল। কাল ডাক্তারবাবুকে দেখাবো বলে ফোন করেছিলাম। নামটা লিখেছো তো?’

সঞ্জয়দা বলল, ‘হ্যাঁ হ্যাঁ, নাম লিখেছি। সরি ভাই। অন্য একজনকে ফোন করতে গিয়ে তোমাকে ফোন করে ফেলেছি।’

সঞ্জয়দা ফোনের কল লিস্ট দেখতে দেখতে বলল, ‘শিওর এটাই হবে। হ্যালো দিদি, মানে ইয়ে… আপনি কি কারও মৃত্যুর জন্য মানে আপনার মায়ের মৃত্যুর জন্য… ইয়ে করেছেন?’

মহিলা কণ্ঠ হুনতে পেলাম, ‘আপনি কে বলছেন? কাকে চাইছেন? আমার মা তো বহুদিন গত হয়েছেন। সে খবরে আপনার কী দরকার?’

‘সরি দিদি, মনে হচ্ছে ভুল নাম্বারে ফোন করে ফেলেছি। কিছু মনে করবেন না।’

বললাম, ‘সঞ্জয়দা, তুমি যাতা শুরু করেছো। এবারে লোকে তোমায় পিটবে।’

গৌর এতক্ষণে মুখ খুলল। বলল, ‘তুমি ওভাবে ফোন করছো কেন? ফোন করে আগে জিজ্ঞেস করো ডাক্তারবাবুর চেম্বারে আপনি কি জন্য ফোন করেছিলেন? নাম লেখানোর জন্য? নাকি অন্য কারণে?’

সঞ্জয়দা তাই করল। ‘হ্যালো দাদা, আপনি ডাক্তারবাবুর চেম্বারে কেন ফোন করছিলেন? নাম লেখানোর জন্য?’

‘ডাক্তারবাবুর চেম্বার…? কই নাতো। আজ তো কোনো ডাক্তারবাবুকে ফোন করিনি।’

‘ফোন করেননি মানে, শিওর করেছেন। আমি তো কল ব্যাক করেছি। ডাক্তার ভৌমিকের চেম্বারে ফোন করেছিলেন।’

‘ডাক্তারবাবুর চেম্বার? ডাক্তারবাবু কী আছেন? ওনাকে একবার দেওয়া যাবে? একটু দরকার আছে?’

সঞ্জয়দা ফোনটা আমার হাতে দিল। বললাম, ‘হ্যালো আমি ডাক্তারবাবু বলছি। কী বলবেন বলুন।’

‘হ্যাঁ স্যার, মানে স্যার আপনি যদি কোনো হোম লোনের ব্যাপারে আগ্রহী হন, মানে যে কোনো ব্যাংকের… এইচডিএফসি, অ্যাক্সিস… যে কোনো ব্যাংকের… মাত্র দুদিনে করিয়ে দেব।’

বললাম, ‘দেখুন আমরা একটা সমস্যার মধ্যে আছি। একজন মারা গেছেন, আমরা তাঁকে খুঁজে বার করার চেষ্টা করছি। ছটার মধ্যে তাঁকে খুঁজে বার করে ডেথ সার্টিফিকেট না দিতে পারলে আজ রাত্রে তাঁর আর চিতায় ওঠা হবে না। কারণ ছটার সময় আমি আরেকটা চেম্বারে ঢুকে যাব। এই সমস্যার মধ্যে আপনি দয়া করে লোনের প্রসঙ্গ আনবেন না।’

‘তাহলে স্যার, একটা ক্রেডিট কার্ড…’

ফোন কেটে বললাম, ‘সঞ্জয়দা, দেখো তুমি কী ব্লান্ডার করেছো।’

সঞ্জয়দা আবার ফোনের কললিস্ট খুলল। বলল, ‘ঐ ভদ্রমহিলা তো নিজেই আরেকবার ফোন করতে পারেন। দায়টা আমার নাকি? হ্যালো… আপনি কী আজ ডাক্তার ভৌমিকের চেম্বারে নাম লেখানোর জন্য ফোন করেছিলেন?’

‘হ্যালো… কে সঞ্জয়দা, নাম আর কার জন্য লেখাবো? যার জন্য লেখাতাম তিনিই তো চলে গেলেন।’

সঞ্জয়দা অত্যন্ত আনন্দিত হয়ে বলল, ‘যাক বাঁচলাম… তাহলে আপনার মা’ই মারা গেছেন?’

ভদ্রমহিলা বিস্মিত এবং সম্ভবত ব্যথিতও হয়ে বললেন, ‘হ্যাঁ, তিনটের সময়। কিন্তু…’

আমি ফিসফিস করে বললাম, ‘সঞ্জয়দা, মায়ের বয়সটা জিজ্ঞেস করো?’

‘হ্যাঁ দিদি, যিনি মারা গেছেন তাঁর বয়সটা কতো? পঁচানব্বই? ইয়ে দিদি আপনার বয়সটা… মানে আপনি কী… ওহ ওনার নাতনি… বাহ বাহ বেশ ভালো…’

স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বললাম, ‘তুমি দয়া করে ঠিকানাটা শোনো। আমি আর পার্থ টুক করে ঘুরে আসি।’

PrevPreviousপুজোর প্রাক্কালে জয়েন্ট প্লাটফর্ম অফ ডক্টরস-এর পক্ষ থেকে সহ নাগরিকদের প্রতি আবেদন
Nextবিবর্তনঃ হোমিনিন পরিবারNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

চুরির পাঁচালী

May 26, 2022 No Comments

কেউ খায় ডুবে ডুবে,কেউ খায় ভেসে নেতানেতি ঘুষ খায় ফিকফিক হেসে। কেউ খায় চাকরি, কেউ খায় টাকা ঘুষাকার রাজ‍্যের কোষাগার ফাঁকা। কেউ খায় লুটেপুটে, কেউ

চেম্বার ডায়েরী ১

May 26, 2022 No Comments

সপ্তাহটা শুরু হোক একটা মিঠি মিঠি লেখা দিয়ে। এটাও পুনর্মুদ্রণ যদিও। এখন এই বয়স ব্যালান্স ভেঙেই খাবার বয়স। ______ বাগনান-কাশমলি অটোতে চাঁপা বসে আছে। শীতের

দল্লী রাজহরার ডায়েরী ১

May 26, 2022 No Comments

যদিও নাম দিয়েছি ডায়েরী, ডায়েরী আমি কোনদিন লিখিনি। দল্লী রাজহরায় থাকাকালীন  আমি  যে চিঠিগুলো লিখি (মূলত আমার স্ত্রীকে) আর যে চিঠিগুলো অন্যদের কাছ থেকে পাই

মরিশাস-মরীচিকা

May 25, 2022 No Comments

গোরাদা ক্যামেরা ব্যাপারটা সবচেয়ে ভালো জানে। ঐতিহাসিক ভাবেই এটা সত্যি। আমাদের এই ক’জনের মধ্যে একমাত্র ওরই একটা আগফা ক্লিক থ্রি ক্যামেরা ছিল। আর সেই মহামূল্য

IVF কেন ব্যর্থ হয়, বিশদে জানুন।

May 25, 2022 No Comments

ডা ইন্দ্রনীল সাহার ইউটিউব চ্যানেল থেকে নেওয়া।

সাম্প্রতিক পোস্ট

চুরির পাঁচালী

Dr. Chinmay Nath May 26, 2022

চেম্বার ডায়েরী ১

Dr. Belal Hossain May 26, 2022

দল্লী রাজহরার ডায়েরী ১

Dr. Asish Kumar Kundu May 26, 2022

মরিশাস-মরীচিকা

Dr. Arunachal Datta Choudhury May 25, 2022

IVF কেন ব্যর্থ হয়, বিশদে জানুন।

Dr. Indranil Saha May 25, 2022

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

395762
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।