Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

আত্মবিনাশী

IMG-20221130-WA0020
Dr. Arunachal Datta Choudhury

Dr. Arunachal Datta Choudhury

Medicine specialist
My Other Posts
  • November 30, 2022
  • 9:58 am
  • No Comments

এরশাদ বন্ধ চায়ের দোকানের সামনে বসে আছে। দোকান বন্ধ। কিন্তু ফালি বাঁশ দিয়ে তৈরি তার সামনের বেঞ্চিটা মাটিতে গাঁথা। সেটিতে স্থির হয়ে বসে আছে সে। সে নিজে স্থির। কিন্তু তার চোখ দু’টি স্থির নয়। বরং একটু বেশি রকমেরই চঞ্চল।

সন্ধ্যে পেরিয়ে রাত । সে যে কাজের জন্য এসেছে সেই কাজে অন্ধকার দরকার আছে। কিন্তু মুশকিলও হল এই অন্ধকারটাই। অন্ধকারে চিনতে পারা একটু কঠিন। পাছে ফসকে যায় এই তাড়নায় তাই তার চোখ দুটি চঞ্চল।

সনপুকুরিয়ার অবিনাশ ঘোষ রহমতপুরে গেছে মিটিংয়ে। অবিনাশকে বোর্ডপ্রধানের বডিগার্ড সামাদ নদীর এপার অবধি ছেড়ে যাবে। এই সুঁড়ি রাস্তাটা দিয়ে অবিনাশ একলাই যাবে। পাকা খবর।

রহমতপুর থেকে তার বাড়ি যাবার রাস্তা এটিই। এই শিউলি নদী যেটিকে নদী না বলে খালই বলা যায়, সেটিকে ডিঙি নৌকোয় পেরোবে। নিয়িমিত ফেরি বন্ধ হয়ে গেছে সাতটায়। চায়ের দোকানও বন্ধ তাই।

ওকে পার করে দিয়ে ওই ডিঙিতেই ফিরবে সামাদ। একলা এ’টুকু এসে এই রাস্তাটা ধরেই বড় রাস্তায় উঠবে অবিনাশ। সে’খানে একটু হেঁটে বিলাসগঞ্জের মোড়ে তার বাইক রাখা আছে। সেই বাইকে করে সনপুকুরিয়া দশ বারো মিনিট। বড় রাস্তায় ওঠার আগেই কাজ সেরে ফেলতে হবে এরশাদকে।

কাজ তেমন কিছু না। বলতে গেলে সামান্য এই কাজের জন্য পঞ্চাশ হাজার চাইতে ওর একটু লজ্জাই লাগছিল। একটু দূর থেকে এসেছে ও। পার্টি খুব সাবধানী। লোকাল কাউকে দিয়ে কাজ করানোর ঝুঁকি নেয়নি। দেড়শ কিলোমিটার দূরের কিষাণগঞ্জ থেকে হায়ার করেছে ওকে।

গত তিনদিন ধরে তিনটে মিটিংয়ে গিয়ে সে মুখ চিনেছে অবিনাশের। ফটো দিয়েছিল কাস্টমার। চেনা সহজ। এমনিতে মারকুটে হলেও দেখতে ছোটোখাটো মাপের। একলা থাকলে পেড়ে ফেলা সহজ। তবে যা করতে হবে সে’টা এক চান্সেই। সে আটকাবে না। ওর আগের রেকর্ড দারুণ।

গতবারের কেসটাই যেমন। বাচ্চাটা অন্ধকারে যদিও নিজের আব্বা ভেবেই জড়িয়ে ধরেছিল এরশাদকে। আব্বা খিদে পেয়েছে বলে ডেকেওছিল দু চার বার। কিন্তু তা’তে এরশাদ কি পিছিয়ে গেছিল? না, মোটেই না। এক টানে কাজ সেরে, ধানখেতে বডিটাকে ফেলে,
নিশ্চিন্তে সিগারেট ধরিয়েছিল।

একটা লোক কিছু পরে রাস্তায় সবাইকেই এমনকি ওকেও জিজ্ঞেস করেছিল, – ভাই, একটা খোকাকে দেখলেন ইদিকপানে? ভারি চঞ্চল। কুথায় যে গেল।

লোকটাকে দেখলে তেমন কোনও গণ্ডগোলের কেস মনে হয় না। ও কি খোকাটার বাপ? কেন যে ওই খোকাটাকে মরতে হল, কে জানে!

এ’সব ব্যাপারে পুছতাছ করার নিয়ম নেই। কাজের নিয়ম একটাই। কাজ সেরে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সরে যেতে হবে। যতদূরে সম্ভব! আর কোনও প্রমাণ রাখা যাবে না। কোনও চিরকুট বা ছবি, যা থাকবে কাছে ছিঁড়ে কুচি করে পানিতে ফেলে দিতে হবে। আর হ্যাঁ, যতই সুবিধের হোক কাজের আগে ওই মোবাইল জিনিসটা নিষিদ্ধ।

পৃথিবীর প্রত্যেকে চলছে নিজেদের নিয়মে। হয় তো বাচ্চার বাপের ঠিক নেই। কিম্বা হয় তো সম্পত্তি নিয়ে ক্যাঁচাল। এই বাচ্চাই হয় তো ওয়ারিশন।

এই কাজে নিয়ম হচ্ছে পুরো পেমেন্ট অ্যাডভান্স। মেয়ে হলে টুয়েন্টিফাইভ পার্সেন্ট এক্সট্রা। মেয়ের বেলা বেশি কেন? ওস্তাদ বলেছিল, ক্যারেকটারে দাগ লাগার দাম ওটা।

রেট ঠিক হলে তবেই পেমেন্ট। পেমেন্ট হলে পরে বিস্তারিত নাম ঠিকানা আর যা যা জানবার জানাতে হবে।
★
সবে বর্ষা গেল। ঝোপঝাড় বেড়েছে। আর সেই তালে বেড়েছে মশা। ওঃ, সুস্থ ভাবে কাজ করাই মুশকিল। অথচ বেশি শব্দ করাও যাবে না। বেশি কেন, আদৌ কোনও শব্দ করা যাবে না। এখন এত রাতে এ’খানে কারওর থাকার কথা না। শব্দ শুনলে অবিনাশ সতর্ক হয়ে যাবে। চাই কি উলটো বাগে দৌড়ও দিতে পারে। এখন রাত প্রায় সাড়ে আটটা বাজতে চলল। এরশাদের সঙ্গে পাঁচ লিটারের একটা জলের জেরিকেন। তেষ্টার জল না। এই জলের কাজ আলাদা।

গত কয়েকদিন ধরে এরশাদের এক সমস্যা হচ্ছে। ভালো ঘুম হচ্ছে না। এ’রকম আগে কখনও হয়নি। এই লাইনে সে রয়েছে প্রায় পনেরো বছর। কিন্তু গত কেসটার পর থেকে ওই বাচ্চাটা ঘুরে ঘুরে আসছে। যে কেউ শুনলে ভাববে ভূতের কাণ্ড।

ঘটনা ঘটছে স্বপ্নে নাকি আধো জাগরণে বুঝতে পারছে না। কৈফিয়ত চাইছে। – তোমাকে আমি আব্বা বলে ডেকেছিনু। তুমি আমাকে খুন করলে ক্যানে?

আরে এই কেনর কি কোনও উত্তর হয় নাকি! যে যে কাজের জন্য পৃথিবীতে জন্মেছে, তাকে তো সেই কাজটিই করে যেতে হবে। তাই না?

এমনিতে এরশাদ ধর্মকর্ম যে খুব মানে তা না। পাপ পুণ্য নিয়ে তার জ্ঞান খুব ভাসা ভাসা। তবে হাসরের ময়দানে তার বিচার যখন হবে সেটা যাতে খুব কঠিন কিছু না হয়, প্রতিটা অপারেশনের পরেই সে তওবা করে নেয়। তাকে ছোটোবেলায় শেখানো হয়েছে, তওবা করে নিলে সব মাফ। কাজেই পাপের ডর সে করে না।

তবে ভূত সে মোটেই মানে না। আসলে ভূতটুত বলে কিছু হয় না। কিছু সে রকমের যারা বলে তারা ভুল বলে। দুনিয়ায় ইনসান, জ্বিন আর ফেরেস্তা এই তিন কিসিমের চিজ হয় শুধু। এই যে বাচ্চাটাকে স্বপ্নে দেখছে সে, এইটি তার মনের রোগ। কিন্তু স্বপ্নের কারণে ঘুম কম হওয়ায় তার বসে থাকতে থাকতে সামান্য ঝিমুনি আসছে। এটা বিপদের কথা। কোনও মতেই হতে দেওয়া যাবে না।

কাজেই সে অল্প হাঁটাহাঁটি করার সিদ্ধান্ত নেয়। এতে মশাও কম লাগবে। ঝিঁঝিঁ ডাকছে। কাছাকাছি কোথাও সাপে ব্যাঙ ধরেছে। ব্যাঙের সেই মৃত্যুকালীন বিশেষ ডাকটি শোনা যাচ্ছে। দু চারটি জোনাকিও দেখতে পাবার কথা ছিল। কিন্তু পোকামারা বিষের দাপটে তারা প্রায় নিশ্চিহ্ন। এমন সময়ে নদীর দিকে টর্চের আলো দেখা গেল।

কে যেন বলল, – তা’হলে অবিনাশ দা’, আমি ফিরি। এতো আপনার নিজের এরিয়া। সাবধানে চলে যান ক্যানে। আমার আবার বিবি ফিরেচে বাপের বাড়ি থেকে, বুইচেন তো। খিক খিক করে অশ্লীল এক ধরণের হাসি। সামাদই হবে নিশ্চয়ই।

যাক, ওর কথা থেকে বোঝা গেল অবিনাশই এল। আর সে একাই। সঙ্গে লোক থাকলে ঝামেলা হত। হয় তো কাজটাই করা যেত না।

চিনা টর্চের নীলচে আলো উঠে আসে গুঁড়ি মেরে। একটু অন্যমনস্ক ছিল অবিনাশ। এরশাদ রাস্তার মাঝে এসে দাঁড়ায়। এরশাদের গায়ে আলো পড়তেই অবিনাশ চমকে ওঠে। – কে, কে বটে উখানে?

দাঁত বার করে নিজের আসল নামটাই বলে এরশাদ। আসল নাম বলতে অসুবিধা কী? একটু পরেই তো লোকটা নেই হয়ে যাবে।

অবিনাশ চিনতে পারে না। কৃপাপ্রার্থী কেউ ভেবে বলে, – এখুন কুনো কথা বোলো না হে, সারাদিন খেটে ফিরচি। কাল পার্টি অপিসে এসো।

এবং আর কিছু বলার সুযোগ পায় না সে কেন না তার গলা দু ফাঁক করে দিয়েছে এরশাদের চাকু। এমনভাবে কেটেছে আর নিপুণ ভাবে পা চালিয়ে ওর শরীরটাকে এমনভাবে শুইয়ে দিয়েছে যে হৃৎপিণ্ডের সঞ্চালন সংক্রান্ত ফিনকি যা কিনা দশ ফুট দূরেও ছিটকে যাবে অতঃপর, তার এক কণাও এরশাদের শরীর বা পোষাকের দিকে উড়ে আসবে না। যাবে উলটো বাগে। রক্ত যে টুকু লাগে তা লাগে শুধু দুই হাতে ও বাহুতে। মুহূর্তে নলি কাটা, কাজেই কোনও আওয়াজ বেরোয়নি মানে বার করতে পারেনি অবিনাশ। খালি হাপড়ের মত ফসফস করে আওয়াজ আর রক্ত ছিটকোনো।

অবিনাশের ধরফড়ানো দেহটা পা ধরে টেনে ঢুকিয়ে দেয় পাশের ঝোপে। হাতের দিক মানে গলার দিক থেকে যদ্দুরে সরে থাকা যায়। গলায় ঘরঘর করে বুজকুড়ি কাটবে শ্বাসের বাতাস আরও মিনিট সাত আট, যতক্ষণ না পুরো রক্ত ঘাস মাটিতে বেরিয়ে আসে।

এই বার পাঁচ লিটার জেরিকেনের জল কাজে লাগে। দুই হাত আর বাহু কচলে ধুয়ে ফেলে এরশাদ। হাতে রক্তের আঁশটে গন্ধ পকেট থেকে সুগন্ধী সাবান বার করে ধোয়ার পর সাবানটা ওই রাস্তাতেই নদীর দিকে একটু এগিয়ে একটা ঝোপে আলগোছে ফেলে দেয়। শব্দ যেন না হয়। পুরো কাজটা শেষ হতে লাগে মিনিট পাঁচ ছয়। গাঢ় অন্ধকারে অভ্যস্ত ভঙ্গীতে কাজ শেষ করে বড় রাস্তার দিকে এগোয় এরশাদ। কোথাও কুকুর ডেকে ওঠে। কপাল ভালো, আগে ডাকে নি।
নিঃসন্দেহে আর একটা সফল অপারেশন শেষ হল এরশাদের।
★
বড় রাস্তায় কিন্তু ওঠা হল না এরশাদের। সেখানে যাবার রাস্তাটার পাশেই একটা অন্ধকার এসে তাকে টেনে নিল। অন্ধকারতর এক স্পেসে।
★
ডাকতে থাকা কুকুর, আরও কিছু নিশাচর পোকা আর পাখি, আর দু’একটা মানুষকেও হয় তো সচকিত করে নীলচে একটা আলো উঠে গেল মেঘ পেরোনো একটা আলো বিন্দুর দিকে। ওটা ভিন নক্ষত্র থেকে আসা একটা এক যান। অভিযাত্রী যান শুধু নয়, মস্ত এক গবেষণা যানও।

ওরা এই গ্রহের মাকড়সা হাঙর সমেত প্রায় হাজার দেড়েক স্বপ্রজাতি ভক্ষক স্পেসিমেন গবেষণার জন্য জোগাড় করেছে।

খায় না অথচ নিজের প্রজাতির কাউকে মেরে ফেলছে এই রকম স্পেসিমেন খুব দরকার ছিল তাদের। ডেটাবেস বলছে যুদ্ধ… ব্যবসা… ক্রোধ… এইসব নামের প্রক্রিয়ায় এই কাজটা মানুষ নামের এই প্রাণীরা করে। সেই স্যাম্পল তারা জোগাড়ও করেছে।

কিন্তু সে সব কারণ ছাড়াও যে কিছু মানুষ তা করে, এই প্রমাণটার খুব বেশি স্পেসিমেন তারা পায় নি।

PrevPreviousসবার মানসিক সুস্বাস্থ্য গুরুত্ব পাক
Nextডেঙ্গু কখন ভয়ঙ্কর?Next
3 1 vote
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

ডিপ্লোমা ডাক্তার: লক্ষ্য কি বেসরকারি ক্ষেত্রে সস্তার চিকিৎসক সরবরাহ না কি স্থায়ী নিয়োগের দায় এড়ানো?

June 3, 2023 No Comments

তথ্যের জাগলারি নতুন কোনো প্রকল্প তৈরি করতে গেলে, পরিস্থিতির বাস্তব বিশ্লেষণ যেমন জরুরি তেমনই তথ্য পরিসংখ্যান অপরিহার্য। বাজারের নিয়মে, কোন উৎপাদনে লাভ হতে পারে, সেটা

আন্দোলন

June 2, 2023 No Comments

প্রিন্সিপ্যালের রুমের কাঁচ ঢাকা বড় টেবিলটার উল্টোদিকে রাখা কালো ভারী টেলিফোনটা বেজে উঠল। ষ্টুডেন্টস ইউনিয়নের সেক্রেটারি পরিতোষ রিসিভারটা তুলে ডাঃ অমিতাভ বোসের হাতে সেটা এগিয়ে

দীপ জ্বেলে যাও ৭

June 1, 2023 No Comments

শুভ ভাবতেও পারে নি কলেজে এত তাড়াতাড়ি এতটা পরিচিত মুখ হয়ে উঠতে পারবে। নির্বাচনে জিতে সে এখন পাঁচ জন ছাত্র প্রতিনিধির এক জন। সেটার থেকেও

অনেক মানুষ, একলা মানুষ(৩) 

May 31, 2023 4 Comments

No longer mourn for me when I am dead Than you shall hear the surly sullen bell Give warning to the world that I am

ঈশ্বর–আমার একাকী ঈশ্বর ১০

May 30, 2023 No Comments

বিধবাবিবাহ, বাল‍্যবিবাহ প্রতিরোধ, স্ত্রীশিক্ষা প্রতিটাই পরস্পর সম্পৃক্ত। তবুও আলাদা করলাম। না হলে চরিত্রটা কেবল ঘটনা বহুল এবং সমগ্র কর্মকান্ড আমার সীমিত প্রকাশ ক্ষমতার অসাধ‍্য হয়ে

সাম্প্রতিক পোস্ট

ডিপ্লোমা ডাক্তার: লক্ষ্য কি বেসরকারি ক্ষেত্রে সস্তার চিকিৎসক সরবরাহ না কি স্থায়ী নিয়োগের দায় এড়ানো?

Dr. Manas Gumta June 3, 2023

আন্দোলন

Dr. Chinmay Nath June 2, 2023

দীপ জ্বেলে যাও ৭

Rumjhum Bhattacharya June 1, 2023

অনেক মানুষ, একলা মানুষ(৩) 

Dr. Anirban Jana May 31, 2023

ঈশ্বর–আমার একাকী ঈশ্বর ১০

Dr. Dipankar Ghosh May 30, 2023

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

434821
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]