Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

বিষোপাখ্যান

Screenshot_2023-05-26-09-11-25-53_680d03679600f7af0b4c700c6b270fe7
Dr. Subhendu Bag

Dr. Subhendu Bag

Senior Resident, Physiology, MMC&H
My Other Posts
  • May 26, 2023
  • 9:13 am
  • No Comments

২০১৫ সালে ডেবরা হাসপাতালে যখন জয়েন করি তখন হাসপাতাল এত ঝাঁ চকচকে সুপার স্পেশালিটি হয়নি। হাতে গোনা কয়েকজন স্বাস্থ্য কর্মী নিয়ে আমাদের রোজনামচায় রোগের চিকিৎসার সাথে সাথে প্রত্যাশা আর অপ্রতুলতার টানাপোড়েনেই কেটে যেত বছরভর। জ্বর থেকে জন্ডিস। সাপে কাটা থেকে মানুষে কাটা। আশু-পরিণত হাতে পূর্ণোদ্যমে চলত চিকিৎসার চেষ্টা।

এমনই এক সকালে রাউন্ডে গিয়ে দেখি বছর পনেরোর এক ছেলে কোনের এক বিছানায় শুয়ে। চুলে মোরগ ঝুঁটির নব্য কেতা। অজানা বিষ খেয়ে গতকাল ভরতি। পাশে ঠাকুমা বসে। মাথার মোরগ ঝুঁটিতে হাত বুলিয়ে সস্নেহে জিজ্ঞেস করলাম-এতটুকু ছেলে। পড়াশোনায় মন না দিয়ে চুলে এ আবার কিসের ছাঁট দিয়েছিস?

ঠাকুমা শশব্যস্ত হয়ে বলে উঠলেন-খবরদার ডাক্তারবাবু, ঐ চুল কাটা নিয়ে বকাবকির জেরেই বিষ খেয়েছে এ গুণধর। চুলে হাত দেবেন না মোটেই। বিস্ময়ে, আতঙ্কে হাত সরিয়ে নিয়েছিলাম ওর চুল থেকে।

গ্রামবাংলায় অভিমানী থেকে মনোযোগ প্রত্যাশী সকলের মরমী অস্ত্র চাষাবাদে প্রয়োগ করার বিষ। লিঙ্গ ভেদে শিকার মহিলারাই বেশি। সুদীর্ঘ এর ইতিহাস। বৈচিত্র্য তার প্রকারভেদে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বিষের বোতল কেউ সঙ্গে আনেন না। ফলে কোন ধরনের বিষ খেয়েছে, তা বোঝাই দায় হয়ে ওঠে।

আমাদের অতিব্যস্ত রোজনামচায় বিষ খাওয়া রোগী যেন তাই গোদের ওপর বিষফোঁড়া। রোগের সাথে অসম লড়াইয়ের মাঝে উৎকট ঝামেলাই বটে। বিভিন্ন ধরনের বিষ।  বিভিন্ন তার রোগ লক্ষ্মণ। চিকিৎসাও ভিন্ন হওয়াই কাম্য। কিন্তু মেডিক্যাল কলেজের পাঠ্য অনুসারে সব বিষ আমাদের চেনাও ছিলো না। তার উপর বিষের কম্পোজিশন না জেনে চিকিৎসা অনেকসময়ই অন্ধকারে কামান দাগা। উদ্বায়ী বিষ (কেরোসিন,কর্পুর), কোরোসিভ এজেন্ট (ফিনাইল,অ্যাসিড) ছাড়া প্রায় সবেতেই পটাশিয়াম পারমাঙ্গানেট দিয়ে গ্যাস্ট্রিক লাভাজ (স্টমাক ওয়াশ)। অ্যাট্রোপিন আর প্যাম। পরিশেষে অ্যাট্রোপিন সাইকোসিস। হাত পা বেঁধেও রাখতে বাধ্য হয়েছি অনেকসময়। নির্দিষ্ট গাইডলাইন প্রায় অপ্রতুল তখন।

এ ঝঞ্জাটের থেকে মুক্তি পেতে পড়াশোনা করলাম বিস্তর। পরিশেষে অন্যদেশের এক টক্সিকোলজিষ্টের সাথে আলাপে নির্দিষ্ট গাইডলাইন পেলাম হাতে। বিষের কম্পোজিশন জানতে পারলেই নির্দিষ্ট চিকিৎসা শুরু করলাম আমরা। অরগানোফসফরাসের ক্ষেত্রে অ্যাট্রোপিন আর প্যাম। কার্বামেটে প্যাম নয়। ডেল্টামেথ্রিনে খিঁচুনি প্রতিরোধ। এরাইথয়েডের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য চিকিৎসা। পর্যাপ্ত,পরিমিত অ্যাট্রোপিনের ব্যবহার। প্রায় প্রত্যেক ক্ষেত্রেই নল-জল-কলের উপযুক্ত ব্যবহার ডেবরা হাসপাতালে ম্যাজিক ঘটালো। বিষ খাওয়া রোগীর মৃত্যু প্রায় বন্ধই হয়ে এলো বলা চলে। এরপর ২০১৭ সালে এলো রাজ্যের নির্দিষ্ট গাইডলাইন। আর জি কর হাসপাতালে শুরু হলো হেল্পলাইন সার্ভিস। জেলায় জেলায় মডিউল ভিত্তিক চিকিৎসকদের ট্রেনিং দেওয়া হলো।

বিষ খাওয়া রোগীর রোগপ্রকাশ প্রতিক্ষেত্রেই ভিন্নধর্মী। অরগ্যানোফসফরাস বা কার্বামেটে চোখের মণির সংকোচন, অতিরিক্ত লালাক্ষরণ, অতিরিক্ত ঘাম। ধুতরা জাতীয় বিষে আবার ঠিক তার উলটো। তাই এ চিকিৎসায় চটজলদি হাসপাতালে নিয়ে এসে বিশেষজ্ঞের হাতে চিকিৎসা জরুরি। মুখ থেকে ফেনা কাটলে মুখ একদিকে কাত করে মুখগহ্বর যতটা সম্ভব শুকনো কাপড় দিয়ে মুছিয়ে দিন। বিষের কম্পোজিশন জানাতে পারলে সঠিক চিকিৎসায় প্রাণ বাঁচার সম্ভাবনা বেশি। সবক্ষেত্রে স্টমাক ওয়াশ নয়। কেরোসিন জাতীয় উদ্বায়ী বিষে স্টমাক ওয়াশ অ্যাসপিরেশান ঘটিয়ে মৃত্যু ঘটাতে পারে। অজ্ঞান অবস্থায় মুখে কিছু দিলেও এ বিপদ হতে পারে। ফিনাইল বা অ্যাসিড জাতীয় কোরোসিভ এজেন্টের ক্ষেত্রেও স্টমাক ওয়াশ ক্ষতির ব্যাপকতা বাড়ায়।

স্টমাক ওয়াশের সময় অদক্ষ হাতে নাক দিয়ে নল পরানোর সময় খাদ্যনালীর বদলে শ্বাসনালীতে নল ঢুকেও মৃত্যু হতে পারে।

প্রতিক্ষেত্রেই পরনের জামাকাপড় বদলে জল দিয়ে রোগীর শরীর ধুয়ে ফেলা উচিত। এতে চামড়া পথে বিষের শোষণ কম হয়।

জোর করে প্রস্রাব (ফোর্সড ডাই- ইউরেসিস) করিয়ে রক্তে মেশা বিষের পরিমাণ কমাতে মূত্রনালীতে ক্যাথিটার পরিয়ে ডাই-ইউরেটিকের প্রয়োগ করা উচিত।

এবার বলি গোড়ায় দমনের প্রসঙ্গে। অনুমোদিত বিক্রেতা ও অনুমোদিত ক্রেতা ছাড়া বিষের বিক্রির উপর নিয়ন্ত্রণ জরুরী। বিষের রক্ষণাবেক্ষণে ক্রেতার অতিরিক্ত নজরদারি কাম্য। চাষাবাদে বিষ প্রয়োগের সময় শরীর ঢাকা কাপড় পরা উচিত। মুখে মাস্ক। মাথায় টুপি। চোখ ঢাকা চশমা। বিষ প্রয়োগের অব্যবহিত পরেই স্নান জরুরী।

যদিও দৈনন্দিন ব্যবহার্য জিনিসপত্র দিয়েও আত্মহত্যার প্রব্তাণ কম নয়। সিঁদূর,  আলতা,তুঁতে,পারদ, সীসা এমনকি মশা মারার ধপ ও খেয়ে আসতে দেখেছি। করণীয় সবক্ষেত্রেই এক। চটজলদি হাসপাতালে নিয়ে আসা। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসায় প্রা্ণ বাঁচবে নিশ্চিত।

পরিষেশে বলি, আত্মহত্যার প্রবণতা একধরনের মানসিক রোগ। প্রতিটি রোগীরই সুস্থ হবার পর মানসিক চিকিৎসকের দ্বারস্থ হওয়া একান্ত কাম্য। আর পাঁচটা রোগের মতই এ রোগও সঠিক চিকিৎসায় সম্পূর্ণ সেরে ওঠে। সর্বোপরি কাছের মানুষদের সংবেদনশীলতার বিকল্প হয় না।

PrevPreviousএসএসকেএম হাসপাতাল কান্ড
NextচাবিNext
5 1 vote
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

চাবি

May 27, 2023 No Comments

১ পাঠক জানেন শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘সত্যান্বষী’ গল্প- যে গল্পে তিনি ব্যোমকেশ বক্সীকে প্রথম উপস্থাপিত করেন- তাতে অন্যতম প্রতিপাদ্য বিষয় হিসেবে একটা ‘ইয়েল লক’-এর কথা আছে।

এসএসকেএম হাসপাতাল কান্ড

May 25, 2023 No Comments

কয়েকদিন আগে এসএসকেএম হাসপাতালে একজন প্রাক্তন মন্ত্রী এসে যে কাজটা করেছেন, সত্যি বলতে মন জিতে নিয়েছেন একজন মুমূর্ষু রোগী হাসপাতালে এসে বেড না পেলে একজন

নিরীহাসুরের রিটার্ন গিফ্ট (জন্মদিনে)

May 24, 2023 No Comments

দেখতে দেখতে বেয়াল্লিশ-এ পা রাখা হয়ে গেল টপটপিয়ে। আর এই মধ্যরাতে… লোভাতুর মন আমার ফেসবুক মেমোরি হাতড়ে হুতড়ে খুঁজে পেল বছর বারো আগের কিছু শুভেচ্ছা

Please Correlate Clinically

May 23, 2023 No Comments

প্যাথলজি বিষয়টা শুধু কিছু রক্ত টেনে পাঠিয়ে দেওয়া হল আর সেটা রিপোর্ট করে চলে আসলো ল্যাবরেটরি থেকে এমনটা নয়। বস্তুত এই পোড়া দেশে ল্যাব মেডিসিন

ডাক্তারই হ’তে চাইবো আবার। বারবার।

May 22, 2023 No Comments

মাধ্যমিক, উচ্চ-মাধ্যমিকে যা নম্বর পেয়েছিলাম তাতে সম্ভবত পশ্চিমবঙ্গের যে কোনও স্কুল-কলেজে পড়ার সুযোগ পেতাম। উচ্চ-মাধ্যমিকের বছরেই জয়েন্টে মেডিক্যালে ৯৫ আর ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ২৬৫ র‍্যাঙ্ক ছিল। ইঞ্জিনিয়ারিং

সাম্প্রতিক পোস্ট

চাবি

Dr. Chinmay Nath May 27, 2023

বিষোপাখ্যান

Dr. Subhendu Bag May 26, 2023

এসএসকেএম হাসপাতাল কান্ড

Dr. Subhanshu Pal May 25, 2023

নিরীহাসুরের রিটার্ন গিফ্ট (জন্মদিনে)

Dr. Sabyasachi Sengupta May 24, 2023

Please Correlate Clinically

Dr. Anirban Datta May 23, 2023

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

434064
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]