Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

সুপারবাগ সুপারহিরো

WhatsApp Image 2020-08-03 at 20.21.44
Dr. Malabika Banerjee

Dr. Malabika Banerjee

PhD in microbiology, researcher in a drug discovery company.
My Other Posts
  • August 6, 2020
  • 6:40 am
  • No Comments

গল্পটা আজ থেকে প্রায় পঞ্চাশ বছর আগের। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ও রিকমবিন্যান্ট DNA টেকনোলজির তখনও হাঁটি-হাঁটি-পা-পা দশা। এমন পটভূমিতে, ১৯৭২ সালে, এক বাঙালি যুবক আমেরিকার পেটেন্ট অফিসে অদ্ভুত একটা পেটেন্ট দায়ের করতে এলেন।

যুবকটি নিউইয়র্কে GE কোম্পানীর রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট সেন্টারে কাজ করেন এবং তিনি ল্যাবরেটরিতে সিউডোমোনাস গোত্রের একটি ব্যাক্টেরিয়ায় কিছু এমন জিনগত পরিবর্তন করেছেন, যাতে সেটি এই তৈলদূষণের বিরুদ্ধে কার্যকর হয়। তখন অবধি জানা চার ধরনের ব্যাক্টেরিয়া যারা পেট্রোলিয়ামের জটিল হাইড্রোকার্বন ভাঙতে সক্ষম, তাদের প্রতিটির প্লাসমিড (যার মধ্যে DNA এর প্রতিলিপি থাকে)-কে এক সাথে একটি ব্যাক্টেরিয়ার মধ্যে এনে গেঁথে ফেললেন। ফলে, ঐ চারটে অরিজিনাল ব্যাক্টেরিয়ার স্ট্রেনের চেয়ে অপরিশোধিত তেল ভাঙতে দশ-একশো গুণ পারদর্শী নতুন এক ব্যাক্টেরিয়া পাওয়া গেল। তিনি এই নতুন ব্যাক্টেরিয়াটির নাম দিলেন সিউডোমোনাস পুটিডা (The Superbug )।
এইখানে আমরা একটু জেনে রাখি, অপরিশোধিত তেল দূষণের গুরুত্ব টা ঠিক কোথায়?

সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রের উপরে মানুষের নানান ক্রিয়াকলাপের কারণে তৈলদূষণের প্রভাব সুদূরপ্রসারী। বিভিন্ন সময়ে ট্যাংকার জাহাজের দুর্ঘটনা থেকে ছড়িয়ে পড়া অপরিশোধিত তেল বা পরিশোধিত জ্বালানি থেকে আলাস্কা, মেক্সিকো উপসাগর, গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জ, ফ্রান্স, সুন্দরবন সহ বিস্তীর্ণ জায়গার মেরিন ইকোসিস্টেমের ভয়াবহ ক্ষতির নজির রয়েছে। এইধরনের দুর্ঘটনায় ছড়িয়ে পড়া তেলের পরিমান কয়েকশ টন থেকে কয়েক লক্ষ টন পর্যন্ত হয়, যদিও শুধুমাত্র সংখ্যা দিয়ে ক্ষতির আসল পরিমাণ বোঝা অসম্ভব। স্থলভূমির চেয়েও সামুদ্রিক প্রাণী ও উদ্ভিদের উপর এই তৈলদূষণের প্রভাব অনেক গুণ বেশি ধ্বংসাত্মক। তার কারণ, এই ‘অয়েল স্পিল’ কয়েকশ নটিকাল মাইল অবধি পাতলা আস্তরণ হিসেবে ছড়িয়ে পড়তে পারে এমন কী সৈকত অবধি পৌঁছে গিয়ে সামুদ্রিক পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী, মাছ, প্ল্যাংকটন ও অন্যান্য জীবকে মেরে ফেলতে পারে।

 

শুনতে আশ্চর্য লাগবে, ২০০৪ সাল থেকে লুসিয়ানা উপকূলের ১২ মাইল দূরে হারিকেন ঈভানে ডুবে যাওয়া একটি তৈল উৎপাদক প্ল্যাটফর্ম থেকে দৈনিক ৩০০-৭০০ ব্যারেল তেল লিক হয়ে সমুদ্রে ছড়িয়ে পড়ছে এবং অনুমান করা হচ্ছে গোটা একুশ শতক জুড়ে এটির তেল ছড়িয়ে পড়া অব্যাহত থাকবে।

যাইহোক, আমরা ফিরে যাই সেই মোড়ে, যেখানে গল্পটা ছেড়ে এসেছিলাম।

তো, জেনেটিক্যালি ইঞ্জিনিয়ার্ড সেই ‘Oil-eating’ ব্যাক্টেরিয়াটির আবির্ষ্কতা হিসেবে বাঙালি যুবাকে রেখে GE কোম্পানির তরফে আমেরিকান পেটেন্ট আপিসে আপিল করা হল।

এই পেটেন্টের আবেদনে মূল দাবি ছিল তিনটি।
এক, তিনি কী ভাবে ব্যাক্টেরিয়া টি তৈরি করেছেন অর্থাৎ প্রক্রিয়াটির পেটেন্ট;
দুই, প্রক্রিয়ার কাঁচামাল অর্থাৎ, ব্যাক্টেরিয়া এবং ক্যারিয়ার মেটেরিয়াল দিয়ে তৈরি ইনোকুলামটির পেটেন্ট;
তিন, উৎপাদিত মডিফাইড ব্যাক্টেরিয়ার স্পিশিস টির পেটেন্ট।

প্রথম দুটি দাবি পেটেন্ট দেবার জন্য গৃহীত হলেও তৃতীয় দাবিটি প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল। কারণ, তৎকালীন পেটেন্ট আইন অনুযায়ী প্রকৃতিতে মেলে এমন কোন জীবিত জিনিস পেটেন্ট করা যেত না।

Board of Patent Appeals & Interference -এও খারিজ হয়ে গেল আবেদন। পাল্টা আবেদন গেল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ও পেটেন্ট আপিল আদালতে। সেখানে রায় গেল বাঙালির পক্ষে। এবার, পেটেন্টস এবং ট্রেডমার্ক কমিশনার সিডনি এ. ডায়মন্ড ঐ রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করলেন। ১৭ই মার্চ, ১৯৮০ তে সুপ্রিম কোর্ট “Diamond v. Chakrabarty” কেসের শুনানি শুরু করলেন এবং ১৬ই জুন, ১৯৮০ তে সেই মামলার নিষ্পত্তি হল এক ঐতিহাসিক রায়ে৷ আদালত বাঙালি গবেষকের পক্ষে রায় দিলেন এই বলে যে, “A live, human-made micro organism is patentable subject matter under 35 U.S.C.$101. Respondent’s micro-organism constitutes a “manufacture” or, “composition of matter” within that statute.” ১৯৮১, ৩১শে মার্চ…দীর্ঘ ৯ বছরের লড়াই শেষে USPTO বাধ্য হলো বাঙালি গবেষকের আবিষ্কার কে পেটেন্টের স্বীকৃতি দিতে। রাতারাতি আন্তর্জাতিক খ্যাতির আলোকবর্তিকায় পৌঁছে গেলেন ঐ গবেষক।

পেটেন্টের ইতিহাসে এই লড়াই একটা ল্যান্ডমার্ক, কারণ পরবর্তী কালে আরও অনেক জেনেটিক্যালি মডিফাইড অণুজীব বা অন্যান্য জীবের পেটেন্ট পাওয়ার পথ প্রশস্ত হয়েছিল এই রায়ের মাধ্যমে। সারা পৃথিবীর মাইক্রোবায়োলজিক্যাল পেটেন্টের জগতে ঘটে যায় এক মৌলিক পরিবর্তন।

অনেকেই এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন কে সেই গবেষক? হ্যাঁ, প্রোফেসর আনন্দমোহন চক্রবর্তীর কথাই হচ্ছিল এতক্ষণ।

শ্রী আনন্দ চক্রবর্তী, মাইক্রোবায়োলজি এবং ইমিউনলজির বিশিষ্ট অধ্যাপক, গত মাসের ১০ তারিখে পাড়ি দিলেন না ফেরার দেশে। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮২। বীরভূমের সাঁইথিয়ায় জন্ম। কলকাতা ইউনিভার্সিটিতে মাস্টার্স ও পিএইচ ডি। ১৯৬৫ সালে বায়োকেমিস্ট্রিতে সর্বোচ্চ ডিগ্রি লাভ করার পরে পাড়ি জমান University of Illinois Urbana-Champaign (UIUC)। স্ত্রী কৃষ্ণাও তখন সদ্য ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া ডেভিস থেকে পি এইচ ডি শেষ করেছেন। UIUC তে প্রোফেসর ইরভিন গুনসালাসের ল্যাবেই সিউডোমোনাস ব্যাক্টিরিয়ার প্রতি তাঁর আগ্রহের সূচনা। পরবর্তী ৫০ বছর ধরে এই ব্যাক্টেরিয়াটির ওপরেই একের পর এক দুর্দান্ত গবেষণার কাজ চালিয়ে গেছেন তিনি।

আরবানায় ছয় বছর শেষে ডঃ চক্রবর্তী নিউইয়র্কে প্রখ্যাত জেনারেল ইলেকট্রিক কোম্পানীতে যোগ দেন। তারা তখন এনভায়রনমেন্ট মাইক্রোবায়োলজির গবেষণার দিকে প্রথম পদক্ষেপ শুরু করেছে। তৈলদূষণ রোধকারী বায়ো-এজেন্ট হিসেবে এই ল্যাবেই ডঃ চক্রবর্তী তৈরি করেন ব্যাক্টেরিয়াটি। বাকি গল্প আগেই বলা হয়ে গেছে।

১৯৭৯ এ প্রোফেসর চক্রবর্তী ইলিনয় কলেজ অব মেডিসিন বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে আসেন এবং ২০১৮ সালে অবসর নেওয়ার আগে পর্যন্ত সেখানেই ছিলেন। তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গবেষণা কমিটি ও পেটেন্ট ল কমিটিরও প্রধান ছিলেন।

মনুষ্য দ্বারা সৃষ্ট পরিবেশ দূষণ রোধের বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাঁর ৬০ বছরের প্রভূত গবেষণা বিজ্ঞানকে ঋদ্ধ করেছে। ব্যাক্টেরিয়া থেকে পাওয়া বিভিন্ন প্রোটিনের ক্যান্সার, ভাইরাস বা অন্যান্য পরজীবী প্রতিরোধের ক্ষমতা তুলে ধরেছেন তিনি। তিনি সিউডোমোনাস অরুজিনোসা ব্যাক্টেরিয়াটি থেকে Azurin নামে একটি প্রোটিন আবিষ্কার করেন, যার টিউমার প্রতিরোধী ক্ষমতা আছে। এই কাজ কেমোথেরাপির এক উল্লেখযোগ্য দিক উন্মোচনে সহায়তা করে।
২০০৭ সালে তিনি ভারত সরকার কর্তৃক পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত হন।

তাঁর অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রীরা জগৎ জুড়ে বিভিন্ন ল্যাবে তাঁর কাজ ও চিন্তাকে এগিয়ে নিয়ে চলেছে। অণুজীববিজ্ঞান এবং জৈব রসায়নের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই বাঙালি বিজ্ঞানীর অবদান বর্তমান ও ভাবী প্রজন্মের ছাত্র-ছাত্রী ও গবেষকদের কাছে অনস্বীকার্য হয়ে রইবে।

ছবি :
১. প্রোফেসর আনন্দ মোহন চক্রবর্তী
২. মেক্সিকো উপসাগরে তৈল দূষণে মৃত ডলফিন
৩. তৈল দূষণে ক্ষতিগ্রস্ত সামুদ্রিক পাখি

PrevPreviousকরোনার ক্রন্দন
Nextকরোনা নিয়ে বিভ্রান্তি দূর হোকNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

Cardio-Pulmonary Resuscitation বা হৃৎশ্বাস পুনরুজ্জীবন

May 23, 2022 No Comments

প্রায় ১৫ বছর আগে এই ভিডিওটি নির্মাণ করেছিলেন ডা সুব্রত গোস্বামী, যিনি কলকাতায় ইন্টেন্সিভ কেয়ারের পুরোধাদের অন্যতম। তারপর আমাদের জানা-বোঝায় কিছু পরিবর্তন এসেছে–এখন মুখে ফুঁ

Calcutta Medical College (CMC) in the Making of ‘Modern’ Citizenry and Navya-Ayurveda

May 23, 2022 No Comments

Setting the Theme Following the French Revolution health was added to the rights of people and was assumed that health citizenship should be a characteristic

নামহীন কিশোরী অথবা একটি কবিতা

May 23, 2022 No Comments

“চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা, মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য” মহানগরী প্যারিস— বিত্ত আর প্রাচুর্য পেরিয়েও আবহমান সৌন্দর্য আর প্রেমের নীল পোস্টকার্ড সে। তারই দক্ষিণে

ফেরা

May 22, 2022 No Comments

সে এক দুঃখী অস্তিত্ব। কিছুই মনে নেই তার। এই ত্রিভুবনের অন্য কোথাও থেকে সে এসেছে। এসেছে, নাকি পাঠিয়েছে কেউ তাকে? তার গুহার মত এই আবাসের

ডাক্তার ভূতেদের কথা

May 22, 2022 No Comments

বাংলায় কোনো ডাক্তার নেই। হাসপাতাল আছে, ভালো ভালো হাসপাতাল। পরিকাঠামো খুব ভালো- মানে হাসপাতালের বাড়ি ঝাঁ চকচকে, যন্ত্রপাতি হাই টেক। রাস্তাঘাট, অ্যাম্বুল‍্যান্স সব আছে। কিন্তু

সাম্প্রতিক পোস্ট

Cardio-Pulmonary Resuscitation বা হৃৎশ্বাস পুনরুজ্জীবন

Dr. Subrata Goswami May 23, 2022

Calcutta Medical College (CMC) in the Making of ‘Modern’ Citizenry and Navya-Ayurveda

Dr. Jayanta Bhattacharya May 23, 2022

নামহীন কিশোরী অথবা একটি কবিতা

Anik Chakraborty May 23, 2022

ফেরা

Dr. Arunachal Datta Choudhury May 22, 2022

ডাক্তার ভূতেদের কথা

Dr. Chinmay Nath May 22, 2022

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

395476
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।