An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

অঙ্গ দানে সঙ্গ দিন

IMG-20200817-WA0063
Dr. Indranil Saha

Dr. Indranil Saha

Reproductive medicine specialist
My Other Posts
  • August 23, 2020
  • 8:39 am
  • 2 Comments

এই অন্ধকার সময়ে, চারিদিকে যখন ভয় আর মৃত্যুর কথা,আসুন আমরা জীবনের জয়গান গাই। মনে আছে কি, মুকুন্দপুরের নয়াবাদের বাসিন্দা পেশায় শিক্ষিকা সুমিতা বসু, বেহালার শকুন্তলা পার্কের অমিত মুখোপাধ্যায় কিংবা কাঁথির এক গ্রামের স্বপন হাজরার নাম? কারও কারও মনে থাকলেও অনেকেই ভুলে গেছেন। যদিও ওঁরা সকলেই সমাজে নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। নিজেদের অঙ্গ দানের মাধ্যমে বিভিন্ন জনের জীবন বাঁচাতে এগিয়ে এসেছিলেন। যেমন করলেন ভাটপাড়ার ৩১ বছরের যুবক সংগ্রাম ভট্টাচার্য। পেশায় মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ।পথ দুর্ঘটনায় মৃত সংগ্রামের লিভার থেকে শুরু করে চোখ, কিডনি এমনকী ত্বকও অন্যের শরীরে প্রতিস্থাপন করার জন্য দান করা হল। আমাদের দেশেও অঙ্গ দানের ঘটনা একটু করে বাড়ছে। কিন্তু তা প্রয়োজনের তুলনায় একেবারেই যথেষ্ট নয়। কারণ এ দেশে প্রতিবছর আড়াই লাখ কিডনি, ৮০ হাজার লিভার, ৫০ হাজার হার্ট আর লাখ খানেক কর্নিয়ার দরকার হয়। কিন্তু সেই তুলনায় অঙ্গ দানের জন্য এগিয়ে আসা মানুষের সংখ্যা খুবই কম। অঙ্গদানের প্রবণতায় বিশ্বের অন্য দেশের তুলনায় ভারতের স্থান এখনও তেমন আশাজনক নয়। যেমন, প্রতি ১০ লক্ষে স্পেনে ৪৭ জন, আমেরিকায় ৩২ জন, ইউরোপে ৩০ জন আর চিনে ৪ জন অঙ্গদান করে থাকেন। ভারতে সেখানে প্রতি ১০ লক্ষে মাত্র একজন অঙ্গদান করেন। কাজেই সবাইকেই এই কাজে এগিয়ে যাওয়া দরকার।

অঙ্গদান নিয়ে সাধারণ মানুষের সচেতনতা এই মুহুর্তে সবচেয়ে বেশি জরুরি। এই সম্পর্কে কিছু জরুরি তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

অঙ্গ দান বলতে ঠিক কী বোঝায়? কোন কোন অঙ্গ দান করা যায়?
মানুষের শরীরের কিছু কিছু অঙ্গ অন্যের জন্য দান করাকেই বলা হয় অঙ্গদান। শরীরের যেসব অঙ্গ দান করা যায় তাহল লিভার, কিডনি, প্যাংক্রিয়াস, হার্ট, লাংস, ইন্টেস্টিন। এছাড়া কিছু কিছু টিস্যুও দান করা যায়। যেমন, ত্বক, চোখের কর্নিয়া, হার্ট ভালভ, ব্লাড ভেসেলস, ইত্যাদি।

অঙ্গ দান কত রকমের?
অঙ্গদান দু’রকমের। জীবিত ব্যক্তির অঙ্গদান ও মৃত ব্যক্তির অঙ্গদান। একজন ব্যক্তি জীবিত থাকাকালীন দুটোর মধে একটা কিডনি, প্যাংক্রিয়াস ও লিভাবের কিছুটা করে অংশ দান করতে পারে।
মৃত ব্যক্তির কর্নিয়া থেকে শুরু করে বেশ কয়েকটি অঙ্গ ও টিস্যু দান করতে পারে।

অঙ্গ দানের কোনও বয়সের সীমা আছে কি?
অবশ্যই আছে। প্রথমেই দেখা হয় যিনি দান করছেন তিনি জীবিত আছেন না মৃত। জীবিত ব্যক্তির ক্ষেত্রে অঙ্গ দান করার জন্য বয়স ১৮ বছরের বেশি হতে হবে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা সব পরীক্ষা করে যদি জানান, তাঁর বিশেষ অঙ্গ কোনও বিশেষ ব্যক্তির শরীরে ব্যবহার করা যাবে তাহলেই তা প্রতিস্থাপন করা যাবে। সব ঠিক থাকলে ৭০- ৮০ বছরের ব্যক্তির শরীরেও সফলতার সঙ্গে প্রতিস্থাপন করা যায়। টিস্যু ও কর্নিয়ার ক্ষেত্রে বয়স তেমন কোনও বাধা হয়ে দাঁড়ায় না।

মৃত ব্যক্তির অঙ্গের ক্ষেত্রে যদিও বয়সের কিছু সীমাবদ্ধতা থাকে। যেমন, লিভার নেওয়া যায় ৭০ বছর পর্যন্ত, হার্ট, লাংস ৫০ বছর পর্যন্ত, প্যাংক্রিয়াস, ইন্টেস্টিন ৬০-৬৫ বছর পর্যন্ত, কর্নিয়া ও ত্বক ১০০ বছর পর্যন্ত, হাড় ৭০ বছর পর্যন্ত আর হার্ট ভালভ ৫০ বছর পর্যন্ত অন্যের শরীরে প্রতিস্থাপন করা যায়।

কারা অঙ্গ দান করতে পারেন?
অঙ্গদান করার জন্য বয়স কমপক্ষে ১৮ হতে হবে। যদিও মৃত ব্যক্তির ক্ষেত্রে বয়স, লিঙ্গ বা জাতি নির্বিশেষে যে কারও অঙ্গই অন্যের কাজে লাগানো যেতে পারে। ১৮ এর নীচে হলে তাঁর অভিভাবকের অন্যথায় সেই ব্যক্তির নিকটাত্মীয়ের অনুমতি দরকার।

মৃত্যু মানে জীবনের শেষ নয়, মৃত্যুর পরেও অন্যের মধ্যে বেঁচে থাকা যায়। যেমন বেঁচে আছেন সুমিতা বসু, অমিত মুখোপাধ‍্যায় বা সম্রাট রা।আসুন অঙ্গ দানে আমরা সবাই এগিয়ে এসে মৃত্যুকে হারিয়ে দিই।সবচেয়ে বড় কথা organ donation registry তে নিজের নাম লিখিয়ে রাখা খুব সহজ। বিনা খরচে বাড়ি বসেই করা যায়।

https://organdonationbengal.in/about-sotto

PrevPreviousস্মৃতি কি সততই সুখের?
Nextফ্রেডরিক গ্রান্ট বান্টিঙঃ কর্ম ও জীবন পর্ব ১৮Next

2 Responses

  1. Tapas Kumar Sen says:
    August 23, 2020 at 7:59 pm

    খুব ভালো ও প্রয়োজনীয় লেখা । বহুল প্রচার দরকার ।

    Reply
  2. BAIDYANATH MURMU says:
    October 31, 2020 at 6:58 am

    আমি আমার সব অঙ্গ দান করতে চাই..

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

মারীর দেশের মুখোশ

February 24, 2021 No Comments

১. মাস্ক জীবনযাত্রার অঙ্গ হয়ে ওঠার পর আর কার কতখানি ভালো হয়েছে জানি না, আমার অনেকগুলো লাভ হয়েছে। আমার সাংঘাতিক অ্যালার্জিক রাইনাইটিসের ধাত। সামান্য ধুলোবালি

গৌ

February 24, 2021 No Comments

গৌ নিয়ে ভৌ করে শিক্ষিত কৌন রে,                                     

রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ করা বেশি জরুরি এবং সহজ কাজ।

February 24, 2021 No Comments

এমবিবিএস কোর্সের তৃতীয় বছরে প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন নামে একটি বিষয়ের থিয়োরি বেশ ভালভাবে মুখস্থ করলেও, ব্লক, অঞ্চল, উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র এইসব শব্দগুলো সম্পর্কে অত্যন্ত ভাসা ভাসা

তার

February 23, 2021 No Comments

তার বললে আমরা সাধারণ ভাবে বুঝি লম্বা সুতো বা দড়ির মত, ধাতু নির্মিত একরকম জিনিস। এই তার জিনিসটি আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে ব্যবহার করা কয়েকটি জিনিসের

হাসপাতালের জার্নালঃ কেন আমি প্রাউড টু বি এমবিবিএস নই

February 23, 2021 No Comments

ডাক্তারেরা সম্প্রতি রিপোর্টার আর বিচারপতিরও বলা ‘স্রেফ এমিবিবিএস’ বলার প্রতিবাদে নিজেদের প্রোফাইল পিকচারে ‘Proud to be an M.B.B.S.’ লেখা ফ্রেম লাগিয়েছেন। আমি লাগাইনি। কেন? এই

সাম্প্রতিক পোস্ট

মারীর দেশের মুখোশ

Dr. Soumyakanti Panda February 24, 2021

গৌ

Arya Tirtha February 24, 2021

রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ করা বেশি জরুরি এবং সহজ কাজ।

Dr. Sukanya Bandopadhyay February 24, 2021

তার

Dr. Dayalbandhu Majumdar February 23, 2021

হাসপাতালের জার্নালঃ কেন আমি প্রাউড টু বি এমবিবিএস নই

Dr. Arunachal Datta Choudhury February 23, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

298873
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।