Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

মাছওয়ালা

IMG_20220820_235434
Dr. Aniruddha Deb

Dr. Aniruddha Deb

Psychiatrist, Writer
My Other Posts
  • August 21, 2022
  • 9:43 am
  • No Comments

বেশ কিছুদিন আগের কথা। এক ঝাঁক অভিজ্ঞতা হয়েছিল। ​বলে রাখি এই ফাঁকে।

বাজারে গিয়ে দেখি মাছওয়ালা পাশের লোককে কী একটা হিসেব দিচ্ছে। কজন লোক, কে কী খাবে, ক প্লেট ভাত, কত কেজি মাংস… এই সব কথা। আমি সামনে দাঁড়িয়ে আছি, খেয়ালই নেই। পাশ থেকে অ্যাসিস্ট্যান্ট, যে আঁশ ছাড়িয়ে দেয়, সে বলছে, “দাদা, দাদা, সামনে দেখুন”, কোনও রি-অ্যাকশন নেই। প্রায় জনা দুশ’ লোকের খাওয়া দাওয়ার হিসেব পাশের মাছওয়ালাকে দিল। তার পরে আমার দিকে ফিরল। বলল, “ডাক্তারবাবু, মেয়েটার বিয়ে দিয়ে দিলাম। সেই বলছিলাম আর কী!”

আমি বললাম, “বাঃ, ভালোই করেছ।”

বলল, “জানেন তো, মেয়েটা পড়াশোনা শেষ করে বসে ছিল। বাইশ বছর বয়েস থেকে লোকে বলছে বিয়ে দাও। আমি বলেছি, না, আগে পড়াশোনা শেষ হোক। মেয়ে চাইছে।”

ভালো লাগল। উলটো গল্পটা অনেক শুনেছি। বাবার শরীর খারাপ, মায়ের হার্ট অ্যাটাক হল – এমনকি, ছেলের মা শয্যাশায়ী হল বলে আর কেউ তাঁর অষ্টাদশীর লেখা পড়া বন্ধ করিয়ে বাইশ বছরের স্বামীর একান্নবর্তী পরিবারের হেঁসেল ঠেলতে লক্ষ্মী পাঠিয়েছেন, তাও জানি। বললাম, “কী পড়েছে।”

সুজন হেসে বলল, “গ্র্যাজুয়েশন করেছে। আমি অত জানি না, কী-পড়েছে না-পড়েছে। তবে জামাই ব্যাঙ্কের অফিসার। খুব ভালো পেয়েছি শেষে। চার বছর অপেক্ষা করা সার্থক হয়েছে। মেয়ের বয়েস এখন ছাব্বিশ, ছেলে আঠাশ।”

বাঃ।

সুজন বলে চলল, “লোকে বলছে, তুমি মাছ বিক্কিরি কর, কিন্তু এতো বুদ্ধি এল কোত্থেকে?”

মাছওয়ালাদের সম্বন্ধে লোকের হীন ধারণা জেনে আমি আরও চমৎকৃত।

“জানেন তো, একমাত্র মেয়ে। আমি বলেছি, পণ দিতে পারব না। তবে মেয়েকে সাজিয়ে দেব। পনেরো লাখ খরচ হল বিয়েতে সব মিলিয়ে। আজকাল এর কমে হয় না।”

আমার টাক ঘেমে গেল। এত?

সুজন বলছে, “বড্ডো নিশ্চিন্ত। জানেন তো, আমার নিজেরও মাঝে বছর তিনেক খুব শরীর খারাপ ছিল। প্রায় আড়াই মাস তো হাসপাতালেই ছিলাম।” জানি। তখন ওর ভাই একাই দোকান চালাতো। জিজ্ঞেস করলেই মাথা নেড়ে বলত, “এখনও হাসপাতালে।”

“তখন তো পাঁচ-ছ লাখ খরচ হয়ে গেছে,” বলল সুজন। তাহলে তো ভালোই। অসুখের চিকিৎসা এখনও কম খরচেই হচ্ছে।
মাছ ওজন করতে করতে বলল, “খরচা-পাতির মা-বাপ নেই আর, ডাক্তারবাবু, জানেন, মা-বাপ নেই। এই দেখুন না, আপনার বাবা-ই যখন আসতেন, মনে আছে, তখন আমার এই মাছের দোকান থেকে দিনে পাঁচশো টাকা মতন প্রফিট হত (তখনই আমার বাবা নেই প্রায় সাত বছর। সুতরাং সুজন বছর দশেক-বারো আগের কথা বলছে)। খরচ ছিল দিনে শ’দুয়েক টাকার বেশি না। বাকি ব্যাঙ্কে যেত। জানেন, আজও আমি পাঁচশো টাকাই রোজগার করি। কিন্তু আমার দৈনিক খরচ হাজার টাকার কম না।”

অ্যাঁঃ?

“দেখুন না, এই যে মাছের ব্যবসা থেকে আমার হাজার পনেরো টাকা লাভ, এই টাকাই আমার মাসের ইলেকট্রিক বিল।”

আমার চোখ ছানাবড়া।

“তিনটে বাড়ি, ডাক্তারবাবু,” এবার সুজনের মুখ একটু লজ্জা পাওয়া ধরণের। “আমাদের খাওয়া দাওয়া একই সঙ্গে। ছোটো ভাই আমার সঙ্গেই — কিন্তু মেজো ভাই চাকরি করে — সংসারে কিছু দেয়। তাতে হয় না। ভাগ্যে ঠাকুর্দা কিছু বাড়ি করে গিয়েছিলেন, তাতে ভাড়া পাই, তাই চলে যায়।”

ও। নইলে ইলেক্ট্রিক বিল দিতেই যে মাছওয়ালা ফতুর, সে খায়ই বা কী, চিকিৎসার পাঁচ লাখ আর মেয়ের বিয়ের পনেরো লাখই বা পায় কোথা থেকে!

মাছ কাটা, ব্যাগে ভরা আর টাকা দেওয়ার মধ্যে সাত রকমের খাবার আইটেম, সানাইওয়ালার বায়না, প্যান্ডেল বাঁধা-ছাদার গল্প শেষ হল। টাকা দিয়ে যাচ্ছি, সুজন আবার একটু লজ্জা-লজ্জা হেসে বলল, “আমার মেয়ে খুব সুন্দর দেখতে। আপনার মতো গায়ের রং।”

এটা কি কমপ্লিমেন্ট? না কি নিছক তথ্য-দেওয়া? বুঝলাম না। কিন্তু কিছু একটা বলতে হয়, বললাম, “তা, মেয়ের বাবার রং তো আরও খোলতাই — তার বেলা?”

এবার সুজন আরও লজ্জা পেল। বলল, “জামাই আরও ফর্সা। আমার মতো।”
_____________________________
সেদিন সন্ধেবেলা বাজারের পাশ দিয়ে ফিরতে ফিরতে দেখলাম বাজার বন্ধ। কেউ নেই। মনে হলো কোরোনা-ভাইরাসের কারণে নাকি? ফোন করলাম আমার তরকারিওয়ালাকে। শুনলাম সুজন আর নেই। ওরই স্মৃতিকে শ্রদ্ধা জানাতে সেদিন বাজার বন্ধ রাখা ছিল।

PrevPreviousচুরির উপাখ্যান – ২
Nextমেডিক্যাল কলেজের ইতিহাস (২য় পর্ব) – ১৮৬০ পরবর্তী সময়কালNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

আজ যত যুদ্ধবাজ

May 13, 2025 1 Comment

যুদ্ধ বিরতিতে আমা হেন আদার ব্যাপারির খুব বেশি আসে যায় না। শুধু মেগা সিরিয়াল না দেখে যুদ্ধ-ভিডিও দেখছিলাম। সেটা একটু ব্যাহত হল। মূল্যবৃদ্ধি? আমি প্রতিদিনের

মাদারিকা খেল

May 13, 2025 No Comments

দৃশ্য এক: বৃহস্পতি বার, ৮ই মে, ২০২৫: খবরে প্রকাশ ভারতের প্যাটেন্ট, ডিজাইন এবং ট্রেড মার্কস এর কন্ট্রোলার জেনারেল এর অফিসে চার খানা দরখাস্ত জমা পড়েছে

স্কুলের গল্প: ঐতিহাসিক ইতিহাস পরীক্ষা

May 13, 2025 No Comments

যখন নিয়মিত স্কুল হতো সেই যুগের গল্প।💖 শীতলবাবুর হাতের লিকলিকে বেতটা টেবিলের উপর আছড়ে পড়ল। ‘চুপ, কেউ একটা কথা বললেই খাতা নিয়ে বাইরে বার করে

চরক-সংহিতা-র অভ্যন্তরে – সূত্রস্থান ১-৩০ অধ্যায়

May 12, 2025 1 Comment

(পাঠকদের সুবিধের জন্য এ লেখাটির ১ম অংশের লিংক দেওয়া থাকলো – https://thedoctorsdialogue.com/ino-the-depth-of-charak-samhita-1/) শুরুর কথা আমরা আগের সংখ্যায় আয়ুর্বেদের প্রধান ভিত্তি “ত্রিদোষতত্ত্ব” নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। এবং,

প্রকৃতি, তিনটি বৃক্ষ ও বুদ্ধ

May 12, 2025 8 Comments

শাক্য রাজপ্রাসাদে আজ খুশির লহর ব‌ইছে। প্রতিদিনের মতো সেদিনও রাজা শুদ্ধোদন বসেছেন রাজসভায়। এমন সময় সন্দেশ এলো – মহারাজকে একবার অন্তঃপুরে যেতে হবে, তলব এসেছে।

সাম্প্রতিক পোস্ট

আজ যত যুদ্ধবাজ

Dr. Arunachal Datta Choudhury May 13, 2025

মাদারিকা খেল

Dr. Samudra Sengupta May 13, 2025

স্কুলের গল্প: ঐতিহাসিক ইতিহাস পরীক্ষা

Dr. Aindril Bhowmik May 13, 2025

চরক-সংহিতা-র অভ্যন্তরে – সূত্রস্থান ১-৩০ অধ্যায়

Dr. Jayanta Bhattacharya May 12, 2025

প্রকৃতি, তিনটি বৃক্ষ ও বুদ্ধ

Somnath Mukhopadhyay May 12, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

554170
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]