Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

হারায় নাকো কভু

FB_IMG_1643683215719
Dr. Mayuri Mitra

Dr. Mayuri Mitra

Special Educator for Hearing Impaired, writer, drama director & critic
My Other Posts
  • February 3, 2022
  • 7:56 am
  • 5 Comments

আজ বুকে ধূপের গন্ধ ভরে দিল এক মহাধনী ভিখারী মানুষ৷ আজ পনের বছর ধরে তাঁকে দেখি আমি৷ দুপা কাটা গেছে কোন জন্মে৷ একটি মানুষ টানা পাটাতনে বসে ভিক্ষে করে বেড়ান৷ ভিক্ষে করতে করতে আর আধভরা কৌটো মনের গ্লানি কিংবা খুশিতে বাজাতে বাজাতে যেন চক্ষের নিমেষে পার করে দিয়েছেন টাটকা যৌবনখানি৷ দারিদ্র দ্রুত মানুষের তাজা ভাব কেড়ে নেয় — এ ভেবেই নিয়ত তাঁকে দেখে মন প্রশমিত করেছি৷ কখনো দু দশ গুঁজে দিয়েছি তাঁর কৌটোয়৷ কোনো কিছু না ভেবেই যে কোনো একটা কিছু করে গেছি মানুষটার জন্য৷

মহামারী চলাকালীন তাঁর সঙ্গে আর দেখা হয়নি৷ দীর্ঘ দুবছর পর আজ বিকেলে দেখলাম –একই পাটাতনে বসে চলেছেন গড়গড়িয়ে৷ খুব বুড়ো হয়ে গেছেন৷ শির বের করা দুহাত দিয়ে কোলের উপর বড় দুটি ফ্লাস্ক বুকে আঁকড়ে বসে আছেন৷ গাড়িটা ঠেলছে একটা বাচ্চা ছেলে৷ তার একহাতে প্ল্যাকার্ড৷ তাতে লেখা –দুরকম চা খান৷ লাল ও দুধ চা৷ সুন্দর করে দুরকম চায়ের দামও লেখা রয়েছে৷

দাঁড়িয়েই আছি৷ রাস্তার দোকানীরা চা কিনছে৷ বিক্রির উত্তেজনায় থরথর করে হাত কাঁপছে তবু কারোর সাহায্য না নিয়েই কাটা পায়ে প্লাস্টিকের কাপ বসিয়ে চা ঢালছেন৷ মাঝে মাঝে গরম চা ফস্কে যাচ্ছে তাঁর পায়ে৷

আমার দিকে চোখ গেল৷ মিষ্টি হেসে কাছে ডেকে বললেন –দিদি চা খাবেন? কাপগুলো গুছিয়ে দিতে গেলাম৷ বললেন –আমি পারব দিদি৷ অভ্যেস হয়ে গেছে৷ আপনি দাঁড়িয়ে দেখুন –আমার কোনো ভুল হবে না -পরপর ঠিক সবাইকে দিয়ে যাব৷ কিছু টাকা দিতে গেলাম৷ বলা ভালো –অধুনা বঙ্গের দানের সংস্কৃতির বদচর্চা করতে গিয়েছিলাম আর কি৷ ভাবতে পারেন বুড়ো পা-কাটা সেই মানুষটি কী বললেন আমায়?

— দিদি –আপনারা যতদিন পেরেছেন আমায় ভিক্ষে দিয়েছেন৷ মনের আনন্দে দিয়েছেন৷ ভালোবেসে দিয়েছেন৷ আপনাদের দেয়া ভিক্ষেতেই তো বেঁচে আছি আমি৷ কিন্তু কত মানুষ কাজ হারিয়েছে৷ দোকানে বিক্রি নেই৷ এখন আপনাদের থেকে ভিক্ষে নিতে লজ্জা লাগে দিদি৷ তাই মনে করলাম – যাঁরা এতদিন আমায় খাদ্য জোগালেন আমি তাঁদের গরম চা দিয়ে সেবা করি৷ আমারও পয়সা আসে দুটো৷ এই কাজটা করতে আমার ভালো লাগে খুব৷ আর এই ছেলেটাকেও জুটিয়ে নিয়েছি৷ দুজনের এই চা বিক্রির পয়সায় কোনোদিন চলে৷ কোনোদিন চলে না৷ তবু মানুষের কাজ হারাবার দিনে ভিক্ষে করলে মানুষকে খুব হেনস্থা করা হবে৷ এতদিনের অন্নদাতাদের ওপর জুলুম চালালে কেমন অকৃতজ্ঞ লাগবে যে নিজেকে৷ তাই না দিদি?”

ইচ্ছে করেই চুপ থেকে তাঁকে নাগাড়ে বকবক করতে দিচ্ছিলাম –যাতে তাঁর হৃদয়খানি দেখতে মুহূর্তের ভুলটুকুও আমার না হয়৷ কোথাও যেন তাঁর আবেগ প্রতিহত হয়ে চলে না যায় – তাই নিজের উচ্ছ্বাস যে কত কষ্টে ঢাকা দিয়ে রেখেছিলাম৷ আমি যে তাঁর নতুন মনটার মহিমা দেখতে চাইছিলাম –একদম শেষ বিন্দু অব্দি৷

গোটা দেশ যেখানে ভিখারী তৈরির আখড়া হয়েছে সেখানে হাতে গরম নোটগুলো ফেরত দিলেন এক ভিখারী৷ মান্যবর –আমি আপনাদের মতো দরিদ্রের জন্য লিখব৷ সব হারিয়ে সম্ভ্রম বজায় রাখেন যাঁরা তাঁদের জন্য লিখব৷ লেখকের কাছ থেকে কৌশলে টাকা নেয়া ফাজিল প্রকাশকের জন্যও নয় – পারস্পরিক ভাবে পিঠচাপড়ানো বুদ্ধিজীবীদের জন্যও নয়৷

আপনি আমার পৃথিবীর এক সেরা বাসিন্দা৷ চাকাওয়ালা পাটাতনে বসে শিক্ষায় ও মনে আপনি আমাদের থেকে অনেকখানি ওপরে উঠে গেছেন৷ লিখে যদি সিঁড়ি একটা বানাতে পারি৷ কাজ শেষ করে আমায় আশীর্বাদ দিয়ে কুটিরে ফিরবেন৷

ছবি : চন্দ্রা চ্যাটার্জি

PrevPreviousকমিশন সিস্টেমে আজ আমরা ডাক্তাররা সবাই জর্জরিত
Nextসুস্থ মা সুস্থ শিশুNext
5 3 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
5 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
শম্পা শুচিস্মিতা
শম্পা শুচিস্মিতা
4 months ago

এই দেখা এবং দেখানোগুলোই তো সেই সিঁড়ি।
আমারও শ্রদ্ধা রইল সেই দরদী ও আত্মসম্মানবোধের অধিকারী মানুষটির প্রতি।

0
Reply
Arijit Mitra
Arijit Mitra
4 months ago

অসাধারণ একটি চিত্রকল্প লেখা হলো। অসাধারন মানুষের অসাধারণ ছবি।

0
Reply
Chandramouli Majumder
Chandramouli Majumder
4 months ago

খুব সুন্দর

0
Reply
Sudeshna Mitra
Sudeshna Mitra
4 months ago

প্রণাম এমন দেবীকে, যাঁর কাজ সকলের বেঁচে থাকার প্রেরণা। এমন লেখা পড়লে মনে হয় মনুষ্যত্ব আজও আছে। শেষ লাইন টা বড়ো মন ছোঁয়া… “লিখে যদি সিঁড়ি একটা বানাতে পারি”…এমন কলম চলতেই থাকুক..

0
Reply
Suchitra Sen
Suchitra Sen
4 months ago

অসম্ভব সুন্দর একটি লেখা! মন ছোঁয়া, মন ভরানো! আর শিক্ষনীয় তো বটেই! ড: ময়ূরী মিত্রকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। তিনি তাঁর গভীর অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে যা দেখেন – সামান্যের মধ্যে অসামান্য – তা তাঁর শক্তিশালী কলমের মাধ্যমে আমাদের কাছে উপস্থাপনা করেন। তাতে যদি এই ক্ষয়িষ্ণু সমাজ একটুও জেগে ওঠে আর তাঁর বানানো সিঁড়ি দিয়ে এক ধাপও ওপরে ওঠে, সেই আশায় বুক বাঁধি!

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

ডক্টরস’ ডে-তে কিছু ভাবনা-চিন্তা

July 3, 2022 No Comments

আজ ডক্টর্স ডে। ডাক্তারদের নিয়ে ভালো ভালো কথা বলার দিন। ডাক্তারবাবুদেরও নিজেদের মহান ভেবে আত্মপ্রসাদ লাভের দিন। দুটিই বাড়াবাড়ি এবং ভ্রান্ত। কেননা, স্রেফ একটি বিশেষ

কেন? প্রথমাংশ: ছ’তলার রহস্য

July 3, 2022 No Comments

~এক~ হাতের বইটা নামিয়ে রেখে মিহির গুপ্ত দেওয়ালের ঘড়ির দিকে তাকালেন। পৌনে একটা। ঘরে একটাই রিডিং ল্যাম্পের আলো। নিভিয়ে দিলেন। বাইরে ঝিমঝিমে অন্ধকার। শহর হলে

মেডিক্যাল কলেজের ইতিহাস (২য় পর্ব) – ১৮৬০ পরবর্তী সময়কাল

July 3, 2022 No Comments

ষষ্ঠ অধ্যায় – মেডিক্যাল শিক্ষার অন্দরমহলে নারীর প্রবেশ প্রিন্সিপাল ডি. বি. স্মিথের পেশ করা ১৮৭২-৭৩ শিক্ষাবর্ষের রিপোর্টের শুরুতে খবর দেওয়া হল – কেমিস্ট্রি ও মেডিক্যাল

যেখানের কথা বলতে হয় ফিসফিস করে

July 2, 2022 No Comments

মাঝবয়সী, ৪০-৪৫ বছরের মানুষ। কাজ করতে গেলে ভয়, বাইরে বেরোলে ভয়, বেশি মানুষ দেখলে ভয়, একা থাকলে ভয়। তার সঙ্গে জুড়ে আছে অনেকদিন ধরে চলতে

কাল যেমন ছিলাম আজও তেমনই আছি,……অতি সাধারণ একজন খেটে খাওয়া মানুষ।

July 2, 2022 No Comments

লিখব না, লিখব না করেও লিখে ফেললাম। আজ এক ডাক্তার বন্ধু’র দেয়ালে এই চমৎকার লাইনগুলো দেখার পরে না লিখে পারলাম না। বন্ধুটি আবেদন করছে: “বুকে

সাম্প্রতিক পোস্ট

ডক্টরস’ ডে-তে কিছু ভাবনা-চিন্তা

Dr. Bishan Basu July 3, 2022

কেন? প্রথমাংশ: ছ’তলার রহস্য

Dr. Aniruddha Deb July 3, 2022

মেডিক্যাল কলেজের ইতিহাস (২য় পর্ব) – ১৮৬০ পরবর্তী সময়কাল

Dr. Jayanta Bhattacharya July 3, 2022

যেখানের কথা বলতে হয় ফিসফিস করে

Dr. Aniket Chatterjee July 2, 2022

কাল যেমন ছিলাম আজও তেমনই আছি,……অতি সাধারণ একজন খেটে খাওয়া মানুষ।

Dr. Samudra Sengupta July 2, 2022

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

399726
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।