Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ না!

IMG-20221213-WA0069
Medical College Kolkata Students

Medical College Kolkata Students

Democratic students of the oldest medical college of India.
My Other Posts
  • December 14, 2022
  • 7:59 am
  • No Comments
ঋতব্রত রায়ের লেখা, ১২/১২/২০২২
মনের ওপর মনে হয় ঠান্ডার প্রকোপ পড়েছে,কেমন জানি নিশ্চুপ চারধার! এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ না!
তাই সবটা ভুলতে বসলাম স্মৃতি রোমন্থনে! ফার্স্ট ইয়ারের মাঝে যখন আলাপ হয় প্রত্যুষের সাথে, এক নজরে মনে হয়েছিল “ভাই এর হেব্বি ঘ্যাম নিশ্চই!” সে ভালো গান গাইতে পারতো, Cultural Event “Saarangi”-তে সবার মন জয় করা থেকে শুরু করে ফুটবল নিয়ে মাঠ দখলে রাখা – সবটাই সামলাতে পটু আর সাথে একটা টিপিক্যাল হাসি! তারপর যখন হোস্টেল আসে, আস্তে আস্তে বাড়ে বন্ধুত্ব আর সেখান থেকেই ভাই হয়ে ওঠা! স্মৃতির গভীর সমুদ্র মন্থনে উঠে আসছে একটা ঘটনা, হোস্টেল প্রিমিয়ার লিগ এর!আমাদের টিম হেরে যায় তখন সে সারারাত বসে বাকি টিমমেটদের সাপোর্ট করে যায়! সেদিন মনে হয়েছিল এই সদাহাস্য ছেলেটি বেশ আলাদাই! আর তখন থেকে শুরু আমাদের একসাথে চলা, একসাথে লড়াই করা! তারপর একে একে গান তৈরিতে সারারাত জাগা, একসাথে দার্জিলিং, একসাথে diasing-এ স্টেজ share করা করা থেকে একসাথে চন্দ্রবিন্দুর গান শোনা!চোখ বন্ধ করলে চন্দ্রবিন্দুর ‘বন্ধু তোমায়’ গানে গলা মিলিয়ে একসাথে নাচ স্পষ্ট মনে এসে যায়! তারপর কতগুলো ঘুমহীন রাত এক করে উপস্থাপন করা আলাপন-এর জন্য নেমে আসে আনন্দশ্রু! যার মুখে সারাটা ক্ষণ লেগে থাকত cazz রে …
আজ সেই ছেলে, আমার বন্ধু আমার ভাই প্রত্যুষ রয়েছে অনশনে, অতিক্রান্ত ১০০ ঘণ্টা! হাসি গানে মাতিয়ে রাখা ছেলেটা ঝিমিয়ে আছে! বিপি আর রক্ত শর্করা নিম্নগামী! কিছু আগেই আরেক বন্ধু ঋতমকে নিয়ে যাওয়া হয় সি সি ইউ! রক্ত শর্করা নেমে এসেছিল ৪০ এর কাছে! Hypoglycemia আর hypotension-এর জেরে সে অজ্ঞান হয়ে যায়!
আর বিশেষ ভাবতে পারছিনা! একসাথে হোস্টেল ফেস্ট করার কথা ছিল যেখানে সেখানে ন্যায্য দাবি আদায়ের খেসারত দিতে হচ্ছে? আর কত নির্মমতা দেখবো? আর কতদিন?
সায়ন্তন মুখোাপাধ্যায়ের লেখা ১২/১২/২০২২
প্রতি বছর এই ডিসেম্বরটা একরকম কাটে বই কি! হুডি গায়ে ময়দানে গিয়ে বসে শুনি “ডিসেম্বরের শহরে”! কবে পার্ক স্ট্রিট, কবে সেন্ট পলস sorted করবো তার তোড়জোড় ধিকিধিকি আগুনের মত বাড়তে থাকে! নাক কান ঠান্ডা হয়ে যাওয়া আর খুচরো পাপ কলেক্ট করতে থাকা ডিসেম্বর এমনই হবে প্রত্যাশিত ছিল!

সেমিস্টার শেষ হলো… মাথায় তখন 3rd Proff Part 1 এর কর্মহীনতার ইউফোরিয়া গিজগিজ করছে! কিন্তু এই সদ্য অতীত একটা সপ্তাহ – আমাদের কান ধরে হিড়হিড় করে নামিয়ে আনলো অদ্ভুত শুষ্ক বাস্তবে! যাদের সাথে আনন্দনুষ্ঠান আয়োজনের কথা ছিল তারা আজ অনশনে,চার চারটে দিন অতিক্রান্ত, ভ্রুক্ষেপ নেই অথরিটির! প্রতিদিন যখন Adminitrative ব্লক এর করিডোর ক্রস করি, কম্বল চাপা আমার ব্যাচমেট, সিনিয়র আর জুনিয়রদের দেখতে পাই, কখনো গল্প হয়, কখনো দেখি তারা ক্লান্ত হয়ে শুয়ে আছে!

সকালে ঋতম অসুস্থ হয়ে এখন ভর্তি হাসপাতালে। আজ সেই করিডোরই অনশন মঞ্চ, অভুক্ত ক্লান্ত পড়ুয়ারা সব ছেড়েছুড়ে সেখানে বুকে আশা বেঁধে রয়েছে, দুর্বলতা ক্রমেই গিলতে শুরু করেছে তাদের!

নিজের কলেজের উন্নতির জন্য দাবি রাখা কি অপরাধ? নিজের গণতান্ত্রিক অধিকার চাওয়া কি অপরাধ? এ কোন স্বৈরচারি ব্যবস্থা তবে?

সমাজের সকল স্তরের মানুষকে অনুরোধ এগিয়ে আসুন, পাশে থাকুন আমাদের! খুব সাধারণ গণতান্ত্রিক কিছু দাবিদাওয়া নিয়ে আপনার ছেলের, নাতির, দাদার বা ভাইয়ের বয়সী ছেলেরা বসে আছে অনশনে ! আজ আরো দুজন যোগ দিল অনশনে – আমার বন্ধু Subha ও Soumit। ওদের জন্য রইলো লড়াই চালিয়ে যাওয়ার মনোবল, রইলো আমাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার।

আমরা জানি আর মনে প্রাণে মানি শীঘ্রই সূর্য উঠবে স্বাধীনতার …উঠবেই!

রণবীরের লেখা, ১৩/১২/২০২২

অনশনের ১২০ ঘন্টা। নর্মাল সময় ক্লাস বা পরীক্ষার জন্য একবেলার মেসের খাবার মিস করলে যেখানে পেটে ছুঁচো চেঁচামেচি করে সেখানে ৫ দিন না খেয়ে আছি আমি।

অনশন শুরু করার পর থেকে প্রিন্সিপাল-প্রফেসর থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য সচিব-স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী – কারোর বলা বাকি নেই অনশন তুলে নিতে। কিন্তু অনশন তো আমিও করতে চাইনি। আমিও না। সাবিতও না। রীতম প্রত্যুষ কৌশিকরাও না। শুভ সৌমিতও না।

খালি মনে হচ্ছে পুঁটিরামের রাধাবল্লভী আর ছোলার ডাল। সাথে নলেন গুড়ের রসগোল্লা। বৌবাজারের চিস বড়া পাও কলেজস্ট্রিট কিচেনের বাসন্তী পোলাও দিয়ে মাটন রোগাঞ্জোস। ভুখা পেটে দিনের পর দিন শুয়ে থাকতে আমরা কেউই চাই নি। চাইনা। চোখের সামনে দেখছি আমার জুনিয়ার, আমার ভাই, আমার বন্ধু ঋতম ১০০ ঘন্টা অনশনের মাথায় গ্লুকোজ লেভেল ৪৬ নিয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ল। বন্ধুরা ট্রলি নিয়ে এসে ওকে নিয়ে চলে গেল এমার্জেন্সি তে। তারপর শুনলাম CCU তে যেতে হয়েছে ওকে। পাশে কাঁদছে প্রত্যুষ। আমরা চাইনি এসব। আমরা একটা ভোট চেয়েছিলাম।

তারপরও। তারপরও আমরা প্রত্যেকে প্রস্তুত লড়াই চালিয়ে যেতে, অনশন চালিয়ে যেতে। কিন্তু কেন?

অ্যানাটমি-প্যাথোলজি-মেডিসিন থেকে শুরু করে শিঁড়দাড়া উচুঁ করে মানুষ হওয়ার শিক্ষা, সব কিছুই আমাকে দিয়েছে মেডিকেল কলেজ। সেই কলেজকে বাঁচানোর দায়িত্ব আজ আমাদের ওপর। ছয় বছর ধরে বন্ধ ইউনিয়ন ভোট। চার বছর হয়নি কলেজ ফেস্ট। ছাত্রছাত্রীদের সমস্যা, হোস্টেলের সমস্যা, মেয়েদের সমস্যা, হাসপাতালের নিত্যপ্রয়োজনীয় ওষুধের অভাব, বেডের সমস্যা, স্বাস্থ্যসাথীর সমস্যা ইত্যাদি নিয়ে কথা বলার জন্য নেই একটাও ইলেক্টেড বডি।

তাহলে কথা কী রইল?? কলেজ কাউন্সিলের ঠিক করে দেওয়া ওই ২২ তারিখ। ওই ২২ তারিখ ভোট করিয়েই আমাদের ছুটি। আপাতত আমি, সাবিত, প্রত্যূষ আর কৌশিক মিলে আমরা অনশন ওঠার পর কি কি খাবো তার একটা লিস্ট বানাচ্ছি। লিস্টটা বেশ লম্বা হয়েছে পাঁচ দিনে।

লড়াই এখনো অনেক বাকি। এই লড়াই জিততে আমরা একা পারব না। আমাদের একার লড়াইও না। মেডিকেল কলেজের একার নয়। লড়াই ছড়িয়ে পড়ুক বাংলার সব কলেজ ইউনিভার্সিটিতে। ছড়িয়ে পড়ুক বাংলার সব গণতন্ত্রপ্রিয় মানুষদের মধ্যে।

পা মেলান নাগরিক মিছিলে। বেলা দুটোয় আমাদের অনশন মঞ্চের সামনে। আমরা যেতে পারব না। তবু আমরা জানি আপনারা আছেন।

নগর কলকাতা দেখুক শহরের বুকে গণতন্ত্রের উপর আঘাত নামলে, কিভাবে পাল্টা আঘাত ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

PrevPreviousব্যথার পাহাড় পেরিয়ে-৬
Nextঅ্যান্টিবায়োটিক এবং একটি সম্ভাব্য বিশ্বযুদ্ধের গল্প (তৃতীয় পর্ব)Next
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

The Crazy Pavement: A Cocktail Journey to Poet-Hood

September 29, 2023 No Comments

A Non-sense Novelette Chapter 14 Epilogue Years later, when my boss, the Deputy Director in the Animal Resource department, pronounced his intention of bundling me,

ডাক্তারীর স্নাতকোত্তর প্রবেশিকার যোগ্যতামান কমিয়ে আনার নির্দেশে আপনার বিচলিত হওয়ার মতো কিছু নেই?!

September 29, 2023 No Comments

সদ্য দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রকের একটি ঘোষণায় কিঞ্চিৎ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। ডাক্তারি পঠনপাঠন সংক্রান্ত ঘোষণা – ডাক্তারির ক্ষেত্রে চিকিৎসকের গাফিলতি ও অর্থলিপ্সা, এই দুই ব্যাপার নিয়ে সার্বিক

বঙ্কুবাবুর বন্ধু

September 29, 2023 No Comments

অ্যাডমিশন ডে চলছিল, সারাদিন রুগী দেখে দেখে ক্লান্ত হয়ে রাতের দিকে ঝিমুনি আসছিল। আমার এক্সপার্ট হাউস স্টাফকে দায়িত্ব দিয়ে অন কল রুমে একটু জিরোতে গেলাম।

খেটে খাওয়া মানুষের লড়াইতে বিদ্যাসাগর আমাদের সাথে থাকবেন

September 28, 2023 No Comments

পায়ে হেঁটে যাতায়াত করাটা বিদ্যাসাগরের চিরাচরিত অভ্যেস ছিল। বোধহয় উপভোগও করতেন। বীরসিংহ থেকে কলকাতা প্রায় বিশ ক্রোশ, হেঁটেই যাতায়াত করতেন। ভোর ভোর যাত্রা শুরু করতেন।

ডাক্তারি করার সবচেয়ে বড় আনন্দ মানুষের সঙ্গে অন্তরঙ্গ কথোপকথন

September 28, 2023 1 Comment

বোধহয় ডাক্তারি করার সবচেয়ে বড় আনন্দ হল মানুষের সঙ্গে অন্তরঙ্গ কথোপকথন। যে সুখ মানুষের কাছে গল্প শুনে পাই, তা আর পাই কোথায়! আজ এক ৭৫

সাম্প্রতিক পোস্ট

The Crazy Pavement: A Cocktail Journey to Poet-Hood

Dr. Asish Kumar Kundu September 29, 2023

ডাক্তারীর স্নাতকোত্তর প্রবেশিকার যোগ্যতামান কমিয়ে আনার নির্দেশে আপনার বিচলিত হওয়ার মতো কিছু নেই?!

Dr. Bishan Basu September 29, 2023

বঙ্কুবাবুর বন্ধু

Dr. Subhanshu Pal September 29, 2023

খেটে খাওয়া মানুষের লড়াইতে বিদ্যাসাগর আমাদের সাথে থাকবেন

Dr. Samudra Sengupta September 28, 2023

ডাক্তারি করার সবচেয়ে বড় আনন্দ মানুষের সঙ্গে অন্তরঙ্গ কথোপকথন

Dr. Aditya Sarkar September 28, 2023

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

452305
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]