তবু, বলতে হচ্ছে। নিজের চিকিৎসক সহকর্মীর বিরুদ্ধে কখনোই কিছু প্রকাশ্যে বলাটা আমার স্বভাবে সেভাবে নেই। তাই, নাম ধাম বলছি না। কিন্তু, একথা বলতেই হচ্ছে “পন্থী”দের হয়ে জলপাইগুড়ির একজন (অবশ্যই সরকারী ডাক্তার, জলপাইগুড়িতে নয়, পোস্টিং কলকাতায় হলেও এখানেই বেশী সময় থাকেন, সম্ভবত: “পন্থী” হওয়ার সুবাদে) ফাঁকা ব্যালট চাইছেন অনেকের কাছে।
আমি বিশ্বাস করি, সব চিকিৎসক এখনও তাঁদের আত্মসম্মান বিসর্জন দেননি। তাঁরা নিজের ভোট, নিজের ব্যালটে নিজেই দেবেন এবং তারপরে পোস্ট করবেন পাঁচ টাকার স্ট্যাম্প লাগিয়ে, বা স্পীড পোস্টে। কেউ কলকাতায় গেলে WBMC অফিসে গিয়ে সেখানকার ব্যালট বাক্সেও ফেলে আসতে পারেন।
কারো “তথাকথিত” অনুরোধে বা চোখ রাঙানিতে ফাঁকা ব্যালট কারো কাছে কেউ দেবেন বলে বিশ্বাস করি না, তবু সতর্ক করাটা আমাদের একটা দায়িত্ব।
প্রসঙ্গত: বলে রাখি, মাননীয় উচ্চ আদালতের নজরদারিতে এই নির্বাচন হচ্ছে। কারোর কোনো “ভয়” পাওয়ার বা “উদ্বিগ্ন” হওয়ার প্রয়োজন নেই। “উদ্বিগ্ন” আসলে তাঁরাই, যাঁরা এই অনৈতিক ভাবে “ব্যালট সংগ্রহের” খেলায় নেমেছেন। আমাদের হাজার চোখ আছে, সবাই চিহ্নিত হচ্ছে, অনেক অডিও বা ভিডিও রেকর্ডিং জমা হচ্ছে, আরো অনেক প্রমাণও। প্রয়োজনে সব উচ্চ আদালতের কাছে জমা পড়বে। “ভোট দুর্নীতির” হেস্তনেস্ত করতে আমরা বদ্ধপরিকর।
সমস্ত চিকিৎসককূল তথা ভোটদাতাদের আত্মসম্মানের উপর আমাদের ভরসা আছে। সবাই নির্ভয়ে নিজের ভোট নিজে দিন।
#নিজের_ভোট_নিজে_দিন
#পাল্টে_যাবে_কাউন্সিল
#খাম_খুলবেন_সাবধানে
#vote_jpd_candidates