Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

Oplus_16908288
Dr. Sarmistha Roy

Dr. Sarmistha Roy

Dental Surgeon and Human Rights Activist
My Other Posts
  • November 15, 2025
  • 7:38 am
  • No Comments

চন্দ্রধর দাসকে আপনারা চিনবেন না। অবশ্য কেউ কেউ চিনতেও পারেন, যারা অসমের ডিটেনশন ক্যাম্পে ছুঁড়ে ফেলা তথাকথিত ‘বিদেশি’দের নিয়ে পড়াশোনা করেছেন, সম্পূর্ণ নিরপরাধ হওয়া সত্ত্বেও যে ভয়াবহ শাস্তি তাদের ভোগ করতে হয়েছে, তার জন্য যন্ত্রণা অনুভব করেছেন। ২০২০ সালের ১৪ ডিসেম্বর যখন জন্মের যন্ত্রণা থেকে অবশেষে তিনি মুক্তি পেয়েছিলেন, তখন তাঁর বয়স হয়েছিল ১০৪ বছর। বাবার নাম, প্রয়াত শিরিষ চন্দ্র দাস। সাকিন – বরাইবস্তি, ধলাই, জিলা কাছাড়।

১৯৬৬ সালে বাংলাদেশ থেকে এসেছিলেন ত্রিপুরা। রিফিউজি রেজিষ্ট্রেশন সার্টিফিকেট আছে। ফরেনার্স ট্রাইবুনাল থেকে ১৭/৩/২০১৭, ৫/৬/২০১৭, এবং ৬/৭/২০১৭ সালে নোটিশ দেওয়া সত্ত্বেও ফরেনার্স ট্রাইবুনালে কেস লড়ার চেষ্টা করেননি। একতরফা রায়ে চন্দ্রধর দাসকে শিলচর ছয় নম্বর ফরেনার্স ট্রাইবুনাল থেকে বিদেশি ঘোষণা করা হয় জানুয়ারি মাসের ২ তারিখ। সাল ২০১৮।

এবার তো প্রশ্ন জাগবে, নিশ্চিত জেলের হাতছানি সত্ত্বেও কেন চন্দ্রধর কেস লড়লেন না? বাঁচার চেষ্টা যে করে না, তাকে নিয়ে আবার এত কথা কেন? কথা এই কারনেই, কারণ তিনি বিশ্বাস করতেন, তিনি জাতিতে হিন্দু এবং ভারত বর্ষ তাঁর দেশ। এ দেশে তাঁর কোনো ক্ষতি হতে পারে না। একদিন প্রমাণ হবেই যে তিনি ভারতীয়। দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তিনি বাবা বলে সম্বোধন করতেন। রেডিওতে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ শুনলেই কাঁপা কাঁপা হাত জোড় করে বলতেন, ‘মোদি আছেন বলেই আমি খাবার পাচ্ছি’। ডিটেনশন ক্যাম্পের অসহনীয় জীবন যাপন করতে করতেও এই শতবর্ষ পার করা বৃদ্ধ বিশ্বাস করতেন, যে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মত একজন মহাপুরুষ, সে দেশে তিনি ভারতীয় প্রমাণিত হবেন না, এ হতেই পারে না। নিজের মনে বিড়বিড় করে বলতেন, ‘আমার কাছে ত্রিশটি ভোট আছে। আমি মোদিকে সব ভোট দেব’। কিন্তু হায়! কোনো মহাপুরুষ তাঁকে বাঁচাতে আসেন নি। অবশেষে, ১৪ ডিসেম্বর ২০২০ সালে চন্দ্রধর দাস বিদেশি তকমা নিয়েই এই পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে চলে গেলেন।

৩১ মার্চ ২০১৮ সালে চন্দ্রধর দাসকে ওরা শিলচর ডিটেনশন ক্যাম্পে ঢোকায়। শিলচরের কমল চক্রবর্তী ও তাঁর সমাজকর্মী বন্ধুরা ২৬ জুন কাছাড়ের জেলাশাসককে তাঁর ছবি দেখিয়ে মানবিকতার কারণে তাঁকে ছাড়ার অনুরোধ করেন। অনুরোধে জামিন মেলে। কিন্তু, এর পরেও এই অসুস্থ বৃদ্ধকে ট্রলিতে শুইয়ে রেখে ফরেনার্স ট্রাইবুনালে হাজির করাতে হত। সারাদিন সেখানে তাঁকে রেখেই চলত কোর্টের কাজ। তাঁর কাছে যে রিফিউজি রেজিষ্ট্রেশন সার্টিফিকেট ছিল, তা ভেরিফিকেশনের জন্য ত্রিপুরায় পাঠানো হয়েছিল। যার উত্তর তাঁর মৃত্যুর পরও আসে নি।

অতিবৃদ্ধ চন্দ্রধর ও তাঁর স্ত্রী দু’জনেই ছিলেন পুরোপুরি শয্যাশায়ী। তাঁদের স্বামী পরিত্যক্তা মেয়ে তাঁদের দেখাশোনা করতেন। মনে তীব্র বিশ্বাস থাকলেও ‘বিদেশি’ বদনাম তাঁর ঘোচে নি। শেষ দিন পর্যন্ত আক্ষেপ করে গেছেন চন্দ্রধর। যে দেশে জন্মেছেন, ঘামে শ্রমে যে মাটিতে অবদান রেখেছেন, সেই দেশ তাঁকে নাগরিকের স্বীকৃতিটুকু দিল না!

ওপার বাংলা থেকে সীমান্তে প্রহরা থাকা সত্বেও যারা নানা অবৈধ উপায়ে এদেশে এসে বসবাস করছেন, তারা যদি কোনো অপরাধ করে থাকেন, তাহলে সেই অপরাধের অংশ এই সীমান্তপ্রহরা তথা স্বরাষ্ট্র দপ্তরের ওপরেও বর্তায়। এই অপরাধে তথাকথিত “অনুপ্রবেশকারী” যদি শাস্তি পায়, তাহলে অপরপক্ষ কী শাস্তি পাচ্ছে, সেটাও জানার অধিকার তথ্যের অধিকার আইনে থাকা উচিত। এই কাঁটাতার পার হয়ে আসা মানুষদের একটা বড়ো অংশ মুসলমানবিরোধী, হয়তো প্রতিবেশী দেশের সংখালঘুনীতির কারণে, ফলে বিজেপির ভোটার। তারা ২০১৯ এর সিএএ অনুযায়ী নাগরিকত্ব পাবেন এই প্রতিশ্রুতিতে বিশ্বাস করে আজ চন্দ্রধর দাসের মত পরিস্থিতির মুখোমুখি হচ্ছেন। এছাড়াও ওদেশে নানা অপরাধ করে নাম বদলে এদেশে অনেকে পালিয়ে আছেন, (উল্টোটাও সত্যি হতে পারে) যা দু-দেশের পক্ষেই ক্ষতিকর। এই সমস্ত মানুষের অগাধ নিশ্ছিদ্র বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে তাদের ভুল বুঝিয়ে নাগরিকত্ব দেওয়ার নাম করে শিবির করে তাদের দিয়ে লিখিয়ে নেওয়া হয়েছে যে তারা বাংলাদেশ থেকে অবৈধ পথে এসেছে। এখন বেনাগরিক হওয়া ছাড়া তাদের আর কোনো পথ নেই।

এই যে হিমালয় সম প্রতারণা, তার কি দরকার ছিল? সহজ সরল আইনি সমাধান থাকলে মানুষ অপরাধ কম করে। ভারত সরকারের কি আদৌ কোনো বর্ডার পলিসি আছে? ভারতের সীমান্তবর্তী দেশগুলির মধ্যে সাতটি স্থল প্রতিবেশী রয়েছে, যেমন পাকিস্তান, চীন, নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশ, মায়ানমার এবং আফগানিস্তান এবং দুটি সমুদ্র প্রতিবেশী, শ্রীলঙ্কা এবং মালদ্বীপ। এই নয়টি দেশ ভারতের আন্তর্জাতিক সীমান্তের অংশ, যা স্থল এবং অন্যান্য সামুদ্রিক সীমানা প্রায় ১৫,১০৬ কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত। এর মধ্যে ভারত বাংলাদেশ সীমানা হল ৪০৯৬.৭ কিলোমিটার। এত বিস্তৃত আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে কেন ভারত বাংলাদেশ সীমানায় এই সংঘাত বন্ধ করা যায় না? অথচ বহু খোলা বর্ডার আছে। সেখানে অপরাধের তো এমন অভিযোগ আসে না। কেন যেখানে কাঁটাতার সেখানেই গোলমালের অভিযোগ সবচেয়ে বেশি? আর সবার ওপরে আজও সর্বোচ্চ সত্য হল আমাদের সংবিধানের নাগরিকত্ব আইনের ছয় নম্বর ধারা, যেখানে বলা হয়েছে ১৯৩৫ সালের ভারতবর্ষের মানচিত্র থেকে বিচ্ছিন্ন অংশের কোনো অধিবাসী নিজে, বা তার বাবা- মা, বা ঠাকুরদা ঠাকুরমা, বা, দাদু দিদা যদি অবিভক্ত ভারতে জন্মগ্রহণ করে থাকেন, তবে তিনি যদি বিভক্ত ভারতে এসে বসবাস করতে চান, তাহলে তিনি ভারতের নাগরিক হিসেবে বিবেচিত হবেন।

আইন কারো মুখের কথায় পরিবর্তিত হয় না। ভারতের সংবিধান বইয়ের ২০২৫ এডিশনের থেকে এর ছবি দিলাম। এর পরেও ভারতের মাটিতে দাঁড়িয়ে বাংলা ভাষায় কথা বলে কাউকে বাংলাদেশী বলা যায় কি? বাঙালিকে ঘুসপেটিয়া বলা কেন অপরাধ বলে গণ্য হবে না? বিদগ্ধ মহলের উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।

PrevPreviousএই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।
Nextআহমদ রফিক: নিভে গেল বাঙালি-বিবেকের উজ্জ্বল প্রদীপ!Next
5 1 vote
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

আমাদের পয়সায় সুপ্রিমে পাড়বে সে ডিম

November 16, 2025 1 Comment

★ আমাদের পয়সায় সুপ্রিমে পাড়বে সে ডিম। আইন? সে তো প্রতারণা। কার্নিশে গড়াচ্ছে হিম। জাগল চন্দ্রচূড়। ফণা জেগে ওঠে সুওমোটো। মেয়ে খুন হয়ে যায়। হাড়হিম

পাঠ্যপুস্তক যখন ইতিহাস বিকৃতির হাতিয়ার

November 16, 2025 No Comments

সম্প্রতি এনসিইআরটি (ন্যাশানাল কাউন্সিল অফ এডুকেশানাল রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং) প্রকাশিত অষ্টম শ্রেণির ইতিহাস বই নিয়ে তথ্য বিকৃতি ও একটি বিশেষ মতাদর্শের ইস্তেহার বানানোর অভিযোগ উঠেছে।এই

আহমদ রফিক: নিভে গেল বাঙালি-বিবেকের উজ্জ্বল প্রদীপ!

November 16, 2025 No Comments

জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। মৃত্যু: ০২ অক্টোবর ২০২৫, ঢাকা। রফিকদার সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ পরিচয় একত্রিশ বছর আগে (১৯৯৪)। ‘বাবরি মসজিদ’ ধ্বংসের পরবর্তী সময়ে কলকাতায়

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

November 15, 2025 2 Comments

এক সময় পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের খুব জনপ্রিয় একটা শ্লোগান ছিল – ছোট পরিবার, সুখী পরিবার। ভারতবর্ষের বিপুল জনসংখ্যার কথা মাথায় রেখে পরিবার সীমিতকরণে প্রোৎসাহিত করতেই

আর কতদিন বালিতে মুখ গুঁজে থাকবো?

November 15, 2025 No Comments

সব বাবা-মা ভাবেন অন্যের বাচ্চারা সেক্স করবে, কিন্তু আমার বাচ্চারা ওসব খারাপ কাজ কখনোই করবে না। আমাদের একটা বংশমর্যাদা আছে, শিক্ষা আছে।আমাদের পরিবারে এসব হয়

সাম্প্রতিক পোস্ট

আমাদের পয়সায় সুপ্রিমে পাড়বে সে ডিম

Dr. Arunachal Datta Choudhury November 16, 2025

পাঠ্যপুস্তক যখন ইতিহাস বিকৃতির হাতিয়ার

Suman Kalyan Moulick November 16, 2025

আহমদ রফিক: নিভে গেল বাঙালি-বিবেকের উজ্জ্বল প্রদীপ!

Dipak Piplai November 16, 2025

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

Dr. Sarmistha Roy November 15, 2025

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

Somnath Mukhopadhyay November 15, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

590494
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]