Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

জেন গুডল – এক সমর্পিত প্রকৃতিবিদ

WhatsApp Image 2025-10-03 at 1.31.25 PM
Somnath Mukhopadhyay

Somnath Mukhopadhyay

Retired school teacher, Writer
My Other Posts
  • October 5, 2025
  • 6:41 am
  • No Comments

বেশ কয়েক বছর আগে জেন কে নিয়ে একটা নিবন্ধ লিখেছিলাম। আজ, অক্টোবর ১,২০২৫, ৯১ বছর বয়সে তাঁর প্রয়াণের খবরটা পড়ে শোকগ্রস্ত মনে আবারও তাঁর কথা বলতে নিজেকে নতুন করে তৈরি হতে হচ্ছে। জেনের কথা, তাঁর দুঃসাহসী কর্মকান্ডের কথা প্রথম আমাদের শুনিয়েছিলেন প্রয়াত বিজ্ঞানী রতনলাল ব্রহ্মচারী, আমাদের রতন ‘দা । প্রাইমেট বিহেভিয়ার নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে তাঁর মুখে উঠে এসেছিল জেন এর আশ্চর্য জীবন যাপনের কথা, ফিল্ড ওয়ার্কের কথা।

গত শতকের ষাটের দশক থেকে জেন নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন প্রাইমেটদের স্বভাব চরিত্র নিয়ে গবেষণার কাজে। আরও স্পষ্ট করে বলতে গেলে বলতে হয়, শিম্পাঞ্জিদের নিয়ে নিবিড় নিবিষ্ট গবেষণায় জেন ছিলেন পথিকৃৎ। একজন মহিলার পক্ষে আজ থেকে ষাট বছরের‌ও আগে এই কাজে নিজেকে নিয়োজিত করা যে কতটাই কঠিন সিদ্ধান্ত ছিল আজ জেন চলে যাবার পর, হয়তো নতুন করে তা উপলব্ধি করতে পারছি আমরা।

জন্মসূত্রে বৃটিশ হয়েও জেন অরণ্য সঙ্কুল,দুর্গম আফ্রিকাকেই তাঁর বাসভূমি এবং কর্মভূমি হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন নির্দ্বিধায়। শিম্পাঞ্জিদের খুব কাছ থেকে পর্যবেক্ষণ করা শুধু নয়, মানুষের অন্যতম পূর্বজ হিসেবে পরিচিত এই প্রাইমেটদের সংরক্ষণ করে উন্নততর গবেষণায় নিজেকে এবং পরবর্তীয়দের উদ্বুদ্ধ করাই ছিল জেন গুডলের নিরন্তর প্রচেষ্টা। পাশাপাশি জেন একান্ত ভাবে চেয়েছিলেন মানুষের অবিবেচকের মতো কাজকর্মকে নিয়ন্ত্রণ করতে যাতে প্রাইমেটদের জীবন ও বাসভূমি সুরক্ষিত থাকে। এইদিক থেকে দেখলে জেনের কাজের প্রয়োগ দর্শন ছিল খুব সাদামাটা– বন বাঁচলে বাঁচবে বসত, বসত রক্ষা পেলেবিকশিত হবে প্রাণের বৈচিত্র্যময় ধারা, মুখরিত থাকবে বিশ্ব প্রকৃতির প্রাঙ্গণ। ভালো থাকবে মানুষ‌ও। নিজের এই বিশ্বাসের প্রতি জেন বিশ্বস্ত ছিলেন জীবনের অন্তিম মুহূর্ত পর্যন্ত।সমসাময়িক মূল ধারার বিজ্ঞানীদের থেকে বোধহয় অনেকটাই স্বতন্ত্র ছিলেন জেন । শিম্পাঞ্জিদের সঙ্গে তাঁর সখ্যতা এতোটাই গভীর ও প্রাণবন্ত ছিল যে সংখ্যা দিয়ে শিম্পাঞ্জিদের চিহ্নিত করার প্রথাসিদ্ধ রীতির পরিবর্তে তাদের নামকরণ করা শুরু করেন জেন। শিম্পাঞ্জিদের ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে কতটা সুগভীর পর্যবেক্ষণ প্রসূত জ্ঞান আর ভালোবাসা থাকলে এমনটা করা সম্ভব তা বুঝতে খুব বেশি কষ্ট করতে হয় না। মানুষের মতো প্রাইমেটদের জীবন‌ও যে অনেকটাই পারস্পরিক সম্পর্কের রসায়নে জারিত, জেন সে কথা প্রথম শোনালেন বিশ্ববাসীকে। শিম্পাঞ্জিদের মধ্যেও যে সম্পর্কের টানাপোড়েন ও মান অভিমানের পালা চলে তাও জানা গেল জেনের গবেষণা থেকে। মানুষ যেমন নিজের কায়িক পরিশ্রমের ভার লাঘব করতে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে শিম্পাঞ্জিদের মধ্যেও তেমন প্রবণতা লক্ষ্য করেছিলেন জেন। ২০০২ সালে এক আলোচনা সভায় তিনি মন্তব্য করেছিলেন –

  • এই সুদীর্ঘ গবেষণার সূত্রে আমি যতটুকু জানতে পেরেছি, যতটুকু আমার একান্ত উপলব্ধি তাতে করে বলতে পারি যে মানুষ ও অন্যান্য প্রাণিদের মধ্যে পার্থক্য বোঝাতে যে বিভেদরেখা আমরা সবাই টানি তা কিন্তু মোটেই খুব স্পষ্ট নয়। আমরা ওদের সম্পর্কে খুব কম জানি বলেই এমন ভেদরেখা টানতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি।

কি সাংঘাতিক সত্যের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিলেন জেন আমাদের! এমন কথা তাঁর মুখেই মানায় যিনি এই সত্যানুসন্ধানে ব্রতী ছিলেন জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত – দীর্ঘ ছয় দশকের বেশি সময় ধরে। সত্যিই এক অসামান্য উপলব্ধি!

শিম্পাঞ্জিদের সঙ্গে তাদের ডেরায় গিয়ে সময় কাটানোর অবসরে জেন উপলব্ধি করতে শুরু করেন যে পৃথিবীর পরিবেশ মোটেই ভালো নেই। একদিকে জলবায়ুর পরিবর্তনের সংকট অন্য দিকে তাকে একরকম উপেক্ষা করেই মানুষের বেড়ে যাওয়া আগ্রাসন প্রাইমেটদের জীবনে‌ও চরম অভিশাপ হয়ে নেমে আসছে। পৃথিবীর প্রাণ পরিবেশকে রক্ষা করতে না পারলে সকলের জীবনেই যে নেমে আসবে চরম পরিণতি। সেই কারণেই জেন পরবর্তী সময়ে একজন পরিবেশ সংগঠক হিসেবে কাজ করতে শুরু করলেন। ২০২০ সালে এক সাক্ষাৎকারে তিনি ব্যথাভরা কন্ঠে বলেন –

  • আমরা বোধহয় ভুলে যাচ্ছি যে আমরাও এই বিশ্বপ্রকৃতির অংশ। এখনও সময় আছে ঘুরে দাঁড়াবার । সবকিছু নতুন করে ভাববার।

১৯৩৪ সালের ৩ এপ্রিল লন্ডনে জন্ম জেনের। পুরো নাম ভ্যালেরি জেন মরিস গুডল। যদিও তাঁর বিশ্ব পরিচিতি জেন গুডল নামেই।ইংল্যান্ডের দক্ষিণ উপকূলীয় শহর বোর্ণিমাউথেই তাঁর বেড়ে ওঠা। ছোটবেলা থেকেই জেনের স্বপ্ন ছিল পশুপাখিদের সঙ্গে বন্য পরিবেশে জীবন যাপনের। ছোটবেলায় জেনের বাবা তাঁকে একটা তুলো ভরা গোরিলা পুতুল উপহার দিয়েছিলেন। গোরিলাদের তথা প্রাইমেটদের সঙ্গে জেনের সখ্যতার সেই সূচনা।ছোটবেলাতেই টারজান আর ডঃ ডুলিটিলের রোমহর্ষক অভিযানের বই পত্র পড়তে পড়তেই জঙ্গলের সঙ্গে তাঁর গভীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। স্কুল স্তরের পঠনপাঠনের পর উচ্চতর স্তরের পঠনপাঠনের সুযোগ প্রথমে পাননি জেন অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে। সাংসারিক পরিস্থিতির হাল ধরতে সেক্রেটারি হিসেবে চাকরি নিতে বাধ্য হন। পরবর্তী সময়ে চাকরি নেন এক ফিল্ম কোম্পানিতে। এই সময়েই এক বন্ধুর আমন্ত্রণ পেলেন কেনিয়াতে যাবার এবং কাছ থেকে বন্যপ্রাণীদের পর্যবেক্ষণ করার। জেন সাগ্রহে বন্ধুর আমন্ত্রণ গ্রহণ করে কেনিয়ার পথে পাড়ি দিয়ে দিলেন।

কিছু টাকাপয়সা জমিয়ে নিয়ে জেন নৌকায় করে পৌঁছে গেলেন তাঁর স্বপ্নের কর্মভূমিতে। এখানেই তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় নৃতাত্ত্বিক ও  জীবাশ্ম বিজ্ঞানী ডঃ লুইস লিকি এবং তাঁর পূরাতত্ববিদ স্ত্রী মেরী লিকির সঙ্গে। এই বিজ্ঞানী দম্পতিই জেনকে প্রাণিত করেন প্রাইমেটদের সঙ্গে কাজ করতে।

ডঃ লিকির তত্বাবধানে জেন গোম্বি স্ট্রিম শিম্পাঞ্জি রিজার্ভ স্থাপন করলেন তাঁর নিবিড় পর্যবেক্ষণের সুবিধার জন্য। টাঙ্গানাইকা হ্রদের তীরে গড়ে তোলা এই গবেষণা কেন্দ্রে থাকতে থাকতেই তিনি পর্যবেক্ষণ সূত্রে পৃথিবীকে জানালেন শিম্পাঞ্জিদের সম্পর্কে অনেক অনেক অজানা তথ্য – শিম্পাঞ্জিরা লড়াই করে , মাংস খায়,গর্ত থেকে উইপোকা ধরে খাবার জন্য ব্যবহার করে সহজ সরল কিছু টুলস বা সহযোগী উপকরণ। জেনের এই গবেষণা লব্ধ তথ্যে ডঃ লুইস লিকি এতোটাই উচ্ছ্বসিত ছিলেন যে তিনি মন্তব্য করেছিলেন –

  • আমাদের এখন থেকে যন্ত্র ও মানুষের প্রচলিত সংজ্ঞায় পরিবর্তন আনতে হবে, নাহলে মেনে নিতে হবে যে শিম্পাঞ্জিরাও আদতে মনুষ্য পদবাচ্য।

জীবনের পরিণত পর্যায়ে এসে জেন গুডলের উত্তরণ ঘটে এক পরিবেশ আন্দোলনের পুরোধা ব্যক্তিত্ব হিসেবে। ততোদিনে কেম্ব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেছেন জেন তাঁর ফিল্ড ওয়ার্কের সূত্রে। মানুষের বিনাশী আচরণে অত্যন্ত ব্যথিত হয়ে তিনি নতুন করে উপলব্ধি করেন পরিবেশ সংরক্ষণের গুরুত্ব। তাই জীবনের শেষদিন পর্যন্ত তিনি পৃথিবীর জল জঙ্গল পরিবেশ সুরক্ষায় লড়াই করে গেছেন। কৃষির সাফল্যকে বড়ো করে দেখাতে গিয়ে যথেচ্ছভাবে রাসায়নিক সার আর বিষাক্ত কীটনাশক ব্যবহার করার বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহবান জানিয়েছেন তিনি। অরণ্য হনন আর আত্মহননের মধ্যে যে বস্তুতপক্ষে কোনো পার্থক্য নেই তা বিশ্বাস করতেন জেন। এতো সব ঘটনা দেখার পরেও আশা ছাড়েননি জেন। তিনি নবীন প্রজন্মের প্রতি বিশ্বস্ত থাকার কথা বলেছেন নানান প্রসঙ্গে। বলেছেন এই নবীনতর প্রজন্মের হাত ধরেই পৃথিবীর পরিবেশ আমাদের সকলের জন্য এক নিরাপদ বাসভূমি হয়ে উঠবে। জেনের স্বপ্ন সফল হোক এই কামনাই করি । আর এটাই হবে শিম্পাঞ্জি মাতা জেন গুডলের প্রতি আমাদের উপযুক্ত শ্রদ্ধাঞ্জলি।

ভালো থেকো জেন, ভালো থেকো।

ঋণ স্বীকার: দ্যা গার্ডিয়ান পত্রিকা, দ্যা হিন্দু পত্রিকার প্রতিবেদন।

ছবির জন্য কৃতজ্ঞ দ্যা গার্ডিয়ান পত্রিকার কাছে।

ভিডিওটি ন্যাশনাল জিওগ্রাফি চ্যানেলের সৌজন্যে প্রাপ্ত।

অক্টোবর ৩. ২০২৫

PrevPreviousসোনম ওয়াংচুক সম্পর্কে জানার কথা
5 1 vote
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

সোনম ওয়াংচুক সম্পর্কে জানার কথা

October 5, 2025 No Comments

সোনম ওয়াংচুক ১৯৬৬ সালের ১লা সেপ্টেম্বর লাদাখের আলচি গ্রামের কাছে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর গ্রামে কোনো স্কুল ছিল না, তাই নয় বছর বয়স পর্যন্ত মায়ের কাছেই

ছিন্নমূল

October 5, 2025 No Comments

শেকড় কেটে ঘর ভাসিয়ে দেশকে ছেড়ে বেরোয় কে আর তবুও জীবন নিরুদ্দেশের লক্ষ‍্যে নেওয়ার মানুষ দেদার, জন্মভূমি জন্ম থেকেই ভিত করে দেয় চোরাবালি, ঘর বলে

ম্যায় সময় হুঁ

October 4, 2025 No Comments

সময়কে আমি একটুও ভালবাসি না। আসলে এমন ছটফটে, পলায়নী মনোবৃত্তি সম্পন্ন লোককে আমার একটুও পছন্দ নয়। ধরে বেঁধে, খোশামোদ করে, ভয় দেখিয়ে কোনওভাবেই যাকে আটকে

‘ফ্লোটিলা’ নৌবহর কি গাজায় ইজরায়েলের অবরোধ ভাঙতে পারবে?

October 4, 2025 No Comments

ইহুদিরা তাদের নিজের দেশ ইসরায়েল পেয়ে গিয়েছে বহুদিন। কিন্তু প্যলেস্টাইনে তাদের দাদাগিরি অব্যাহত। বহু বছর ধরেই গাজা একটা মুক্ত কারাগার, যার চারপাশ দখল করে রেখেছে

“গান স্যালুট”

October 4, 2025 No Comments

বিকেল পাঁচটা’র সময় সেদিন এক খুনির হাতে ধরা ইতালিয়ান পিস্তল থেকে গুলি ছুটে গিয়ে গিয়ে ফুঁড়ে দিয়েছিল এক অশক্ত বৃদ্ধের শরীর। বেরেটা সেমি অটোম্যাটিক মডেল

সাম্প্রতিক পোস্ট

জেন গুডল – এক সমর্পিত প্রকৃতিবিদ

Somnath Mukhopadhyay October 5, 2025

সোনম ওয়াংচুক সম্পর্কে জানার কথা

Doctors' Dialogue October 5, 2025

ছিন্নমূল

Arya Tirtha October 5, 2025

ম্যায় সময় হুঁ

Dr. Sukanya Bandopadhyay October 4, 2025

‘ফ্লোটিলা’ নৌবহর কি গাজায় ইজরায়েলের অবরোধ ভাঙতে পারবে?

Pallab Kirtania October 4, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

581251
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]