পক্ষীরাজের সঙ্গে সে’দিন মিটিং নয়া লন্ডনে
বলল ঘোড়া, “আয় বাছারা, সদ্য পাড়া অণ্ড নে।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদ আজ দোদুল্যমান, দ্যাখ শোভা
শিক্ষাক্ষেত্র ব্রণয় কেমন নীল সাদা পোঁচ একশ’ বার।
রাণীর ইচ্ছে বাজুক বারো। লুট করাটাই ঠিক জেনে
প্রত্যেকদিন নিয়ম করে বাজছে বারো ‘বিগ বেন’এ।
হুকুম দিচ্ছি, ভলান্টারি সার্ভিস দে প্রাণ ভরে
এইবারে ওই সুপ্রিম কোর্ট… ঢুকব ওটার অন্দরে।
সেই যে রকম ভাঙচুরটি বিধানসভার চত্বরে।
সুপ্রিমটাও ভাঙব এবার। আইন না মেনে… জোর করে।
ভাবিস এ’সব মাথার ব্যামো? রাণীর মতন সুস্থ কে?
আপ্তবাক্য সবটা পাবি রাণীর লেখা পুস্তকে।”
পক্ষীরাজের ভাষণ শুনে মাথার ভেতর লাগছে ঝিম।
হাতের মুঠোয় উন্নয়নের কুসুম ভর্তি ঘোড়াড্ডিম।