আজ যত যুদ্ধবাজ
যুদ্ধ বিরতিতে আমা হেন আদার ব্যাপারির খুব বেশি আসে যায় না। শুধু মেগা সিরিয়াল না দেখে যুদ্ধ-ভিডিও দেখছিলাম। সেটা একটু ব্যাহত হল। মূল্যবৃদ্ধি? আমি প্রতিদিনের
যুদ্ধ বিরতিতে আমা হেন আদার ব্যাপারির খুব বেশি আসে যায় না। শুধু মেগা সিরিয়াল না দেখে যুদ্ধ-ভিডিও দেখছিলাম। সেটা একটু ব্যাহত হল। মূল্যবৃদ্ধি? আমি প্রতিদিনের
আয় রে আমার সিদ্দিকুল্লা, হুঙ্কারে কর বধির। আয় হুমায়ুন, কাত্তিকও আয়, শিকার হবেই অধীর। সব আইএএস আইপিএসরা নীতির প্রশ্নে নাঙ্গা। সরকারই তার দরকারে আজ সাজিয়ে
★ এই কয়দিন আমি খুব চেষ্টা করলাম, ওঁদের সঙ্গে নিজেকে আইডেন্টিফাই করে আমি হলে কী করতাম তা বুঝতে। ওঁদের মধ্যে অনেককটা আলাদা শ্রেণী রয়েছে। ১)
★ গত বছরের সাতডিঙা মধুকর সমস্ত গেছে আঁধারের জলে ভেসে আমি আর ভাই আচমকা বুঝে গেছি ধার্য মৃত্যু… দাঁড়িয়ে বছর শেষে। আমার মেয়েকে খুন করে,
এখনও উৎসব চলবে! ধন্য রে বাঙালি… ধন্য তোর খচরামি, শিরদাঁড়াহীনতা। শয়তানের কর্মকাণ্ডে দিস হাততালি চোর, খুনিটার শাস্তি… চাস্ এক দিনও তা? ইন্ডোর স্টেডিয়ামে যাবি এরই
পক্ষীরাজের সঙ্গে সে’দিন মিটিং নয়া লন্ডনে বলল ঘোড়া, “আয় বাছারা, সদ্য পাড়া অণ্ড নে। মধ্যশিক্ষা পর্ষদ আজ দোদুল্যমান, দ্যাখ শোভা শিক্ষাক্ষেত্র ব্রণয় কেমন নীল সাদা
★ (আগামী সাতই এপ্রিল দু্হাজার পঁচিশ তারিখে নেতাজি ইন্ডোরে যে সার্কাসটা হবে, সেখানে ট্র্যাপিজ-কুশলিনী সম্ভাব্য যে যে খেলা দেখাবে তার একটা সম্ভাব্য লিস্ট দিলাম। মিলিয়ে
গ্রিক পুরাণে মিউজ নামের একজনের কথা আছে। এক দেবী তিনি। মিউজ আসলেই খুব দরকারি অস্তিত্ব। খালি শিল্পীর বা লেখকের জন্য নয়। সবারই। বাঁচবার জন্যেই দরকার।
আজ দেরি হলে চলবে না। অথচ আজ প্রতি পদক্ষেপে তাই হচ্ছে। বাজারে গেছি। যুথী বলেছে খুব অল্প করে মাছ নিতে। ও আবার জ্যান্ত বড় কাটা
জানো দাদু, যশো মাসির ছাগলটা আজকাল নাকি গাঁজা খায়। আমাদের ও পাড়ার যশো মানে যশোদার? ছাগল কোথায়? ওটা তো পাঁঠা। বয়সকালে বেশ নধর ছিল। তখন
প্রতিবাদী শব্দগুলি যেই গেল কানে, অমনি রাক্ষসী বক্ষ অনুতাপবাণে বিঁধিয়া কাঁদিয়া উঠে। মুদিয়া নয়ন “নারায়ণ নারায়ণ’ করিল স্মরণ। ভাতাটি বর্ধিত হল প্রতিবাদীদের বানানো অশুদ্ধ কথা
এত ব্যথাভরা অনিশ্চয়তা, তবু বলে দিতে পারি, নিয়মানুসারে হাজিরা দেবেই একুশে ফেব্রুয়ারি। চোয়ালশক্ত প্রতিজ্ঞাভরা রক্তের কথকতা, সেই যে একুশে, যাকে বুকে পুষে এসেছিল স্বাধীনতা! ফতোয়া
যুদ্ধ বিরতিতে আমা হেন আদার ব্যাপারির খুব বেশি আসে যায় না। শুধু মেগা সিরিয়াল না দেখে যুদ্ধ-ভিডিও দেখছিলাম। সেটা একটু ব্যাহত হল। মূল্যবৃদ্ধি? আমি প্রতিদিনের
আয় রে আমার সিদ্দিকুল্লা, হুঙ্কারে কর বধির। আয় হুমায়ুন, কাত্তিকও আয়, শিকার হবেই অধীর। সব আইএএস আইপিএসরা নীতির প্রশ্নে নাঙ্গা। সরকারই তার দরকারে আজ সাজিয়ে
★ এই কয়দিন আমি খুব চেষ্টা করলাম, ওঁদের সঙ্গে নিজেকে আইডেন্টিফাই করে আমি হলে কী করতাম তা বুঝতে। ওঁদের মধ্যে অনেককটা আলাদা শ্রেণী রয়েছে। ১)
★ গত বছরের সাতডিঙা মধুকর সমস্ত গেছে আঁধারের জলে ভেসে আমি আর ভাই আচমকা বুঝে গেছি ধার্য মৃত্যু… দাঁড়িয়ে বছর শেষে। আমার মেয়েকে খুন করে,
এখনও উৎসব চলবে! ধন্য রে বাঙালি… ধন্য তোর খচরামি, শিরদাঁড়াহীনতা। শয়তানের কর্মকাণ্ডে দিস হাততালি চোর, খুনিটার শাস্তি… চাস্ এক দিনও তা? ইন্ডোর স্টেডিয়ামে যাবি এরই
পক্ষীরাজের সঙ্গে সে’দিন মিটিং নয়া লন্ডনে বলল ঘোড়া, “আয় বাছারা, সদ্য পাড়া অণ্ড নে। মধ্যশিক্ষা পর্ষদ আজ দোদুল্যমান, দ্যাখ শোভা শিক্ষাক্ষেত্র ব্রণয় কেমন নীল সাদা
★ (আগামী সাতই এপ্রিল দু্হাজার পঁচিশ তারিখে নেতাজি ইন্ডোরে যে সার্কাসটা হবে, সেখানে ট্র্যাপিজ-কুশলিনী সম্ভাব্য যে যে খেলা দেখাবে তার একটা সম্ভাব্য লিস্ট দিলাম। মিলিয়ে
গ্রিক পুরাণে মিউজ নামের একজনের কথা আছে। এক দেবী তিনি। মিউজ আসলেই খুব দরকারি অস্তিত্ব। খালি শিল্পীর বা লেখকের জন্য নয়। সবারই। বাঁচবার জন্যেই দরকার।
আজ দেরি হলে চলবে না। অথচ আজ প্রতি পদক্ষেপে তাই হচ্ছে। বাজারে গেছি। যুথী বলেছে খুব অল্প করে মাছ নিতে। ও আবার জ্যান্ত বড় কাটা
জানো দাদু, যশো মাসির ছাগলটা আজকাল নাকি গাঁজা খায়। আমাদের ও পাড়ার যশো মানে যশোদার? ছাগল কোথায়? ওটা তো পাঁঠা। বয়সকালে বেশ নধর ছিল। তখন
প্রতিবাদী শব্দগুলি যেই গেল কানে, অমনি রাক্ষসী বক্ষ অনুতাপবাণে বিঁধিয়া কাঁদিয়া উঠে। মুদিয়া নয়ন “নারায়ণ নারায়ণ’ করিল স্মরণ। ভাতাটি বর্ধিত হল প্রতিবাদীদের বানানো অশুদ্ধ কথা
এত ব্যথাভরা অনিশ্চয়তা, তবু বলে দিতে পারি, নিয়মানুসারে হাজিরা দেবেই একুশে ফেব্রুয়ারি। চোয়ালশক্ত প্রতিজ্ঞাভরা রক্তের কথকতা, সেই যে একুশে, যাকে বুকে পুষে এসেছিল স্বাধীনতা! ফতোয়া
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে