Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

চাকাহিনী ১ঃ আবিষ্কারের চিনবদন্তি 茶

381340454_10163297322443066_3175663233384873740_n
Dr. Kanchan Mukherjee

Dr. Kanchan Mukherjee

Fetal medicine specialist
My Other Posts
  • October 14, 2023
  • 7:29 am
  • No Comments
একটি পছন্দের পানীয় নিয়ে কিছু কথা লিখতে চাই। এক কিস্তিতে হবে না। ধারাবাহিক বলতেও সাহস হচ্ছে না। সে বড় ভারিক্কি ব্যাপার! যাইহোক যা খুশি লিখে যাই। আপনারা একটু আধটু পড়লেই আমি খুশি।
যব গেঁজিয়ে প্রাপ্ত পানীয় নয়। জলের পর পৃথিবীর সর্বাধিক জনপ্রিয় পানীয়ের কথা বলছি। বৈজ্ঞানিক নাম Camellia sinensis, যাকে নিয়ে অনেক কথা লেখা যেতে পারে কারণ এর ইতিহাস প্রায় সাড়ে চার হাজার বছরের পুরানো।
আজ প্রথম পর্ব, চায়ের আবিষ্কার তথা আদিকথা নিয়ে। তারপর আসব ভারতে চায়ের আমদানি, ভালো চায়ের প্রস্তুত তথা আস্বাদন পদ্ধতি, চায়ের সাথে আফিম ব্যবসায়ের যোগ এবং সেখান থেকে লেগে যাওয়া যুদ্ধ ইত্যাদি নানা প্রসঙ্গে। এছাড়াও থাকবে টী ব্যাগস্। এমনকী দেশীয় কায়দায় মাটির ভাঁড়ের চা নিয়েও কথা বলার ইচ্ছা আছে।
সঙ্গে থাকবেন।
_______________
চায়ের আমি চায়ের তুমি
চা দিয়ে যায় “চিনা”
খ্রিষ্টপূর্ব ষষ্ট শতাব্দী। জেন বৌদ্ধধর্মের (Zen Buddhism) প্রবক্তা ভারতীয় সন্ন্যাসী বোধিধর্ম গেলেন চিন দেশে। উদ্দেশ্য মূর্তি পূজা বা মন্ত্রোচ্চারণের পরিবর্তে গভীর মনোযোগে ধ্যানের মাহাত্ম্য প্রচার। সংস্কৃতে ধ্যান, ইংরাজিতে meditation, চিনে ভাষায় chan আর জাপানিতে zen সবই প্রায় এক। যাইহোক স্থানীয় মহারাজা উডি (Wudi)-র অনুমতিক্রমে বোধিধর্ম ধ্যানে বসলেন এক গুহার সামনে। এক-দু’দিন বা এক-দু’বছর নয়। নির্জন গুহার দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে কাটিয়ে দিলেন একটানা ন’বছর। একটা সময় ক্লান্তিতে চোখের পাতা দুটি একত্রিত হয়ে এল। ক্রোধে, হতাশায় বোধিধর্ম সেগুলিকে তৎক্ষণাৎ কেটে ফেললেন। ছুঁড়ে দিলেন দূরে। সন্ন্যাসীর প্রোথিত আঁখিপল্লব পল্লবিত হল চিরহরিৎ চা গাছে।
নোবেল বা অস্কার ঘোষণার পর আমরা অনেকে তন্ন তন্ন করে ভারতীয় বা বঙ্গযোগ খুঁজে বেড়াই। কিন্তু বোধিধর্মের গল্পটা শুনে চা আবিষ্কারের কৃতিত্বে নিজেদের পাতে ঝোল টানলে ভুল হবে। কারণ চা আবিস্কার হয়ে গেছে তার চেয়েও দু’হাজার বছর আগে। তবে এশিয়ান হিসেবে অবশ্যই গর্বিত হওয়া যায়।
এবার নিয়ে যাই খ্রিষ্টপূর্ব সাতাশ শতাব্দীতে (2737 BC)। তৎকালীন চিনের এক মহারাজা Shen Nung বা Shennong বসেছিলেন বাগানে একটি গাছের তলায়। ভেষজ ওষধিতে শান্নং-এর অগাধ বিশ্বাস। আজ্ঞাবশত ভৃত্য রেখে গেলেন এক পাত্র গরম জল। গাছ থেকে উড়ে এসে পড়ল কয়েকটি সবুজ পাতা। পালটে গেল জলের রং। রাজা অম্লান বদনে খেয়ে ফেললেন সেই রঙিন জল। খুশি হলেন। শরীর আরও চাঙ্গা হল। আবিষ্কার হল চায়ের।
পুরাতত্ত্ব অনুযায়ী চা গাছ পৃথিবীতে আছে প্রায় পঞ্চাশ মিলিয়ন বছর ধরে। তার আবিষ্কার নিয়ে অনেক গল্পগাথা থাকাটাই স্বাভাবিক। তবে প্রায় সবগুলোই সেই একই দেশ ঘিরে। আর সেজন্যই আজকের শিরোনামে কিংবদন্তি পালটে চিনবদন্তি!
Camellia sinensis প্রথম দিন থেকেই চা নামে পরিচিত ছিল এমনটা নয়। Tu, Te ইত্যাদি নানা নামের মধ্যে দিয়ে শেষে এসে আমরা দাঁড়িয়েছি Tea তে। আর Mandarin ভাষায় Cha. ভারতের চায়ে (Chai) অবশ্য একটু আলাদা কনসেপ্ট। তার নিজস্বতা নিয়ে অন্য এক দিন কথা বলবো।
পৃথিবী জুড়ে প্রায় 7000 বিভিন্ন ভাষা প্রচলিত। তবু মূলত tea/cha এই দুটি নামেই বিশেষ পরিচিত। এর পিছনেও কারণ আছে। পঞ্চদশ শতাব্দী পর্যন্ত চিনের যে অংশ থেকে থেকে সিল্ক রুট দিয়ে চা রপ্তানি হত সেখানে প্রচলিত নাম ছিল Cha. আর ষোড়শ শতাব্দী থেকে ইউরোপিয়ানরা সমুদ্র পথে চিনের যে অংশের সাথে বাণিজ্য স্থাপন করলো সেখানকার লোকেরা বলত Tea. অর্থাৎ একই পাতা সড়ক পথে গেছে চা নামে। আর জলপথে গেছে Tea নামে।
কথায় আছে একজন চায়নাম্যানকে যদি মরুভূমিতে থাকতে বাধ্য করা হয় তাহলে সে সাতটি জিনিস নেবে। জ্বালানি-কাঠ, চাল, তেল, নুন, সয়া-সস, ভিনিগার এবং চা। শেষের বস্তুটি ওদের জীবনে এতখানিই গুরুত্বপূর্ণ। তবে শান্নং আবিষ্কৃত পানীয়টি সেদেশেই একটি গেরস্থালি নামে পরিচিতি হতে সময় লেগেছে অনেক। বিভিন্ন রাজা মহারাজাদের পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াও রয়েছে Lu Yu (লু ইয়ু) নামের এক চা-ঋষির (Tea Sage) কৃতিত্ব। 760-762 খ্রিস্টাব্দ নাগাদ তিনি লিখেছিলেন Cha Jing (চা সূত্র) বা The Classic Of Tea নামের একটি যুগান্তকারী বই। আমাদের গীতার জনপ্রিয়তার সাথে টেক্কা দিতে পারে এই বই। চা কিভাবে বানাতে হবে, কোন পাত্রে, কোন জলে সব কিছু নাকি লেখা আছে এই বইয়ে। তবে লু ইয়ু-এর সব কথা যে সবাই মেনেছে তাও নয়। যেমন, উনি ঠাণ্ডা চা খেতে বারণ করেছিলেন। তাতে নাকি বদহজম হয়। কিন্তু আমেরিকায় পঁচাশি শতাংশ চা-ই খাওয়া হয় বরফ মিশিয়ে। গীতার কথা যেহেতু তুললাম তাই বলে রাখি, চায়ের যদি কিছু ধর্মযোগ থাকতে হয় তা হল বৌদ্ধ। ধর্মপ্রচারের পাশাপাশি নিজের এই সুঅভ্যাসও সন্ন্যাসীরা ছড়িয়ে দিয়েছেন নানা দেশে।
এমনিতে চা গাছ বলতে যে দু’তিন ফুটের বনসাইয়ের ছবি ভেসে ওঠে সেটা খানিকটা কৃত্রিম। বাড়তে দিলে ওরা বিশ ত্রিশ ফুট লম্বা হয়ে যেতে পারে কিন্তু বেশি পাতা গজানো আর সেই পাতা সহজে তোলার জন্যে ওদের ছোট করে রাখা হয়। চাইনিজ মালের লাস্টিং নিয়ে আমার নিজেরও প্রচুর প্রশ্ন আছে। তবে চা গাছের বয়স নিয়ে প্রশ্ন তুলতে গেলে একটু ভাবতে হবে। দার্জিলিংয়ের বাগানগুলো না হয় চার পাঁচশো বছরের পুরানো কিন্তু ইউহানের সেই 1700 বছরের পুরানো বাগানটার কথা ভাবুন। এছাড়াও নাকি চিনে এমন সাতখানা গাছ আছে যাদের বয়স চার হাজার বছর!
সীমান্ত সমস্যা নিয়ে দেশে যখন চিনে আমদানি নিষিদ্ধ করা হয় আমি একটু মুচকি হাসি আর এক কাপ ভালো দার্জিলিং চা খেয়ে ফেলি। নাহ্, এর মধ্যে আর পলিটিক্স ঢুকিয়ে লাভ নেই। আজ বরং থামি। পরের দিন ভালো চা বানানো নিয়ে লিখবো। বলবো গরম জলে চা পাতা দেবেন না কি শুকনো পাতার ওপর গরম জল ঢালবেন। থাকবে আরও অনেক চা-কথা।
ক্রমশঃ…
PrevPreviousশঙ্কর গুহ নিয়োগী স্বাস্থ্য কর্মী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র: উদ্বোধনী অনুষ্ঠান
NextMCDSA Sikkim Flood fundraiserNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

আমাদের পয়সায় সুপ্রিমে পাড়বে সে ডিম

November 16, 2025 1 Comment

★ আমাদের পয়সায় সুপ্রিমে পাড়বে সে ডিম। আইন? সে তো প্রতারণা। কার্নিশে গড়াচ্ছে হিম। জাগল চন্দ্রচূড়। ফণা জেগে ওঠে সুওমোটো। মেয়ে খুন হয়ে যায়। হাড়হিম

পাঠ্যপুস্তক যখন ইতিহাস বিকৃতির হাতিয়ার

November 16, 2025 No Comments

সম্প্রতি এনসিইআরটি (ন্যাশানাল কাউন্সিল অফ এডুকেশানাল রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং) প্রকাশিত অষ্টম শ্রেণির ইতিহাস বই নিয়ে তথ্য বিকৃতি ও একটি বিশেষ মতাদর্শের ইস্তেহার বানানোর অভিযোগ উঠেছে।এই

আহমদ রফিক: নিভে গেল বাঙালি-বিবেকের উজ্জ্বল প্রদীপ!

November 16, 2025 No Comments

জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। মৃত্যু: ০২ অক্টোবর ২০২৫, ঢাকা। রফিকদার সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ পরিচয় একত্রিশ বছর আগে (১৯৯৪)। ‘বাবরি মসজিদ’ ধ্বংসের পরবর্তী সময়ে কলকাতায়

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

November 15, 2025 No Comments

চন্দ্রধর দাসকে আপনারা চিনবেন না। অবশ্য কেউ কেউ চিনতেও পারেন, যারা অসমের ডিটেনশন ক্যাম্পে ছুঁড়ে ফেলা তথাকথিত ‘বিদেশি’দের নিয়ে পড়াশোনা করেছেন, সম্পূর্ণ নিরপরাধ হওয়া সত্ত্বেও

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

November 15, 2025 3 Comments

এক সময় পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের খুব জনপ্রিয় একটা শ্লোগান ছিল – ছোট পরিবার, সুখী পরিবার। ভারতবর্ষের বিপুল জনসংখ্যার কথা মাথায় রেখে পরিবার সীমিতকরণে প্রোৎসাহিত করতেই

সাম্প্রতিক পোস্ট

আমাদের পয়সায় সুপ্রিমে পাড়বে সে ডিম

Dr. Arunachal Datta Choudhury November 16, 2025

পাঠ্যপুস্তক যখন ইতিহাস বিকৃতির হাতিয়ার

Suman Kalyan Moulick November 16, 2025

আহমদ রফিক: নিভে গেল বাঙালি-বিবেকের উজ্জ্বল প্রদীপ!

Dipak Piplai November 16, 2025

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

Dr. Sarmistha Roy November 15, 2025

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

Somnath Mukhopadhyay November 15, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

590534
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]